কার্লোস ফিলিপ শিমেনেস বেলো
দ্য মোস্ট রেভারেন্ড কার্লোস ফিলিপ শিমেনেস বেলো | |
---|---|
| |
গির্জা | রোমান ক্যাথলিক চার্চ |
দেখুন | লোরিয়াম (টিটুলার সি) |
নিযুক্ত | ২১ মার্চ ১৯৮৮ |
আদেশ | |
বিন্যাস | ২৬ জুলাই ১৯৮০ জোসে পোলিকারপো |
পবিত্রকরণ | ১৯ জুন ১৯৮৮ ফ্রান্সেস্কো কানালিনি দ্বারা |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম |
| ৩ ফেব্রুয়ারি ১৯৪৮
জাতীয়তা | পূর্ব তিমুর |
গোষ্ঠীনাম | রোমান ক্যাথলিক |
বাসস্থান | মাপুটো, মোজাম্বিক |
মাতাপিতা |
|
পূর্ববর্তী পদ |
|
প্রাক্তন ছাত্র | |
নীতিবাক্য | কারিতাস ভেরিতাতিস-ভেরিতাস কারিতাতিস |
স্বাক্ষর |
কার্লোস শিমেনেস বেলো এর রীতি | |
---|---|
উদ্ধৃতিকরণের রীতি | দ্য মোস্ট রেভারেন্ড |
কথ্যরীতি | আপনার এক্সেলেন্সি |
ধর্মীয় রীতি | মন্সিনিয়র |
কার্লোস ফিলিপ শিমেনেস বেলো, এসডিবি, সাধারণত কার্লোস বেলো নামে পরিচিত[১][২] বা শিমেনেস বেলো (জন্ম ৩ ফেব্রুয়ারি ১৯৪৮) হলেন পুর্ব তিমুরের একটি ক্যাথলিক চার্চের ধর্মযাজক। তিনি ১৯৮৮ সালে বিশপ হন এবং ১৯৮৮ থেকে ২০০২ সাল পর্যন্ত ডায়োসিস অফ দিলির অ্যাপোস্টলিক প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। পূর্ব তিমুরের সংঘর্ষের একটি ন্যায়সঙ্গত এবং শান্তিপূর্ণ সমাধানের জন্য কাজ করার কারণে ১৯৯৬ সালে তিনি জোসে রামোস-হোর্তার সাথে একত্রে নোবেল শান্তি পুরস্কার লাভ করেন।[৩] তিনি সেলেশিয়ানসের একজন ধর্মপ্রাণ সদস্য।
প্রাথমিক জীবন এবং ধর্মীয় অধ্যবসায়
[সম্পাদনা]কার্লোস ফিলিপ শিমেনেস বেলো, ডোমিঙ্গোস ভাজ ফিলিপ এবং এরমেলিন্ডা ব্যাপ্টিস্তা ফিলিপের পঞ্চম সন্তান, পর্তুগিজ তিমুরের উত্তর উপকূলের ভেমাসের নিকটবর্তী গ্রাম ওয়াইলাকামাতে জন্মগ্রহণ করেন। তার স্কুল শিক্ষক বাবা বেলোর জন্মের দুই বছর পরে মারা যান। তিনি বাউকাও এবং ওসুতে ক্যাথলিক স্কুলে পড়াশোনা করেন এবং তারপর দিলির বাইরে দারে মাইনর সেমিনারিতে প্রবেশ করেন এবং ১৯৬৮ সালে স্নাতক হন। ১৯৬৯ থেকে ১৯৮১ পর্যন্ত ও ১৯৭৪ থেকে ১৯৭৬ সাল পর্যন্ত পূর্ব তিমুর এবং ম্যাকাওতে ব্যবহারিক প্রশিক্ষণের সময়কাল ছাড়াও, বেলো পর্তুগালের ক্যাথলিক ইউনিভার্সিটি এবং সেলেশিয়ান পন্টিফিক্যাল ইউনিভার্সিটিতে দর্শন অধ্যয়ন করেন।[৪]
বেলো ১৯৭৪ সালের ৬ অক্টোবর সেলেশিয়ান সোসাইটির একজন সদস্য হিসেবে চূড়ান্ত শপথ গ্রহণ করেন এবং ১৯৮০ সালের ২৬ জুলাই একজন পুরোহিত হিসেবে অভিষিক্ত হন।[৫] তিনি ১৯৮১ সালে পূর্ব তিমুরে ফিরে আসেন এবং ইন্দোনেশিয়া কর্তৃক দখলের পরে ইন্দোনেশিয়া তাকে পূর্ব তিমুরের নাগরিকত্ব গ্রহণ করতে বাধ্য করে।[২] বেলো ২০ মাস ধরে শিক্ষক হিসেবে কাজ করেন এবং পরে দুই মাসের জন্য ফাতুমাকার সেলেশিয়ান টেকনিক্যাল স্কুলে প্রশাসক হিসেবে কাজ করেন। ফাতুমাকাতে বিদ্রোহীরা তিনবার স্কুলে হামলা করেছিল এবং ১৯৮৫ সালের জুন মাসে সরকার তাকে ডেনপাসার (বালি) এবং পরে জাকার্তাতে নির্বাসিত করা হয়।
প্রেরিত প্রশাসক
[সম্পাদনা]১৯৮৩ সালে মসিনিয়র মার্টিনহো দা কোস্টা লোপেসকে প্রেরিত প্রশাসক পদ থেকে অপসারণের পর থেকে এই পদটি খালি ছিল। পরবর্তীতে ২১ মার্চ ১৯৮৮ তারিখে বেলোকে লরিয়ামের টাইটুলার বিশপ এবং দেলি ডাইওসিসের প্রেরিত প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ করা হয়। তিনি পূর্ব তিমুরের ক্যাথলিক চার্চের প্রধান কর্মকর্তা ছিলেন।[৬] ১৯৮৮ সালের ১৯ জুন তাকে ইন্দোনেশিয়ার পোপের প্রতিনিধি আর্চবিশপ ফ্রান্সেসকো কানালিনি দ্বারা বিশপ হিসেবে অভিষিক্ত করা হয়।[৭] তিনি তার ধর্মীয় নীতি হিসেবে বেছে নেন Caritas Veritatis-Veritas Caritatis।[৮]
বেলো লোপেসের দেখানো পথে চলতে থাকেন এবং দায়িত্ব নেওয়ার পাঁচ মাস পর তিনি ১৯৮৩ সালের ক্রারাস গণহত্যার নিন্দা জানিয়ে এবং বহু ইন্দোনেশীয়কে গ্রেফতারের নিন্দা জানিয়ে ধর্মীয় প্রচারণা চালান। তিনি পূর্ব তিমুরে সহিংসতার বিষয়ে বাকি বিশ্বকে অবগত করতে বিদেশীদের সাথে যোগাযোগত ও প্রচারণা শুরু করেন।
১৯৮৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে তিনি পর্তুগালের প্রেসিডেন্ট, পোপ এবং জাতিসংঘের মহাসচিবকে একটি চিঠি লিখে জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে পূর্ব তিমুরের ভবিষ্যত নিয়ে গণভোট করার আহ্বান জানান এবং পূর্ব তিমুরিদের জন্য আন্তর্জাতিক সহায়তা চান। চিঠিতে তিনি বলেন পূর্ব তিমুরবাসী "একটি জাতি এবং জনগণ হিসেবে মারা যাচ্ছে"। এই আবেদনটি এপ্রিলে প্রকাশ্যে আসে। তিনি ১৯৯১ সালের সান্তা ক্রুজ গণহত্যার সময় যুবকদের তার নিজের বাড়িতে আশ্রয় দিয়ে এবং কতজন নিহত হয়েছিল তা প্রকাশ করার চেষ্টা করে ইন্দোনেশীয় কর্তৃপক্ষকে আরও বিরক্ত করেন।
জোসে রামোস-হোর্তা ও তাকে ১০ ডিসেম্বর ১৯৯৬ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার প্রদান করা হলে বেলোর শান্তি ও পুনর্মিলনের জন্য পূর্ব তিমুরবাসীদের জন্য দেওয়া শ্রম সাফল্য লাভ করে।[৯][ক] বেলো এই সম্মানকে কাজে লাগিয়ে বিশ্ব নেতাদের সাথে দেখা করেন, যার মধ্যে ছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন এবং দক্ষিণ আফ্রিকার নেলসন ম্যান্ডেলা।
পূর্ব তিমুরের স্বাধীনতা লাভের পর, ২০ মে ২০০২-এ, বেলো চিকিৎসার উদ্দেশ্যে কয়েক মাসের জন্য পর্তুগালে যান। পরে তিনি জানান, "শারীরিক এবং মানসিক ক্লান্তিতে ভুগছেন, যা নিরাময়ের জন্য দীর্ঘ সময় প্রয়োজন হবে"। তিনি এবং আরেকটি পূর্ব তিমুরের ডাইওসিসের প্রশাসক বিশপ বাসিলিও ডি নাসিমেন্টো, ২৮ অক্টোবর ২০০২-এ পোপের সাথে ব্যক্তিগতভাবে সাক্ষাৎ করেন।[১১] পোপ দ্বতীয় জন পল ২৬ নভেম্বর ২০০২ তারিখে দেলির প্রেরিত প্রশাসক পদ থেকে পদত্যাগ করেন। নাসিমেন্টো তার স্থলাভিষিক্ত হন।[১২] ভ্যাটিকানের ঘোষণা তার ৫৪ বছর বয়সে অবসর নেওয়ার ব্যাখ্যা দেয়নি, তবে গুরুতর কারণ বা স্বাস্থ্য সমস্যার জন্য একজন বিশপের অবসর নেওয়ার অনুমতি দেয় এমন অনুচ্ছেদ ঘোষণায় উল্লেখ ছিল।[১৩][১৪]
পরবর্তী কার্যকলাপ
[সম্পাদনা]তার পদত্যাগের পর বেলো পর্তুগালে গিয়ে বলেন যে তিনি ক্যান্সারের চিকিৎসা নিচ্ছেন।[১৪]
২০০৪ সালের শুরুতে তাকে পূর্ব তিমুরে ফিরে এসে প্রেসিডেন্ট পদে প্রার্থী হওয়ার জন্য বারবার আহ্বান জানানো হয়। মে ২০০৪-এ তিনি পর্তুগিজ রাষ্ট্র পরিচালিত টেলিভিশন আরটিপি-কে বলেন যে তিনি "রাজনীতিবিদদের জন্য রাজনীতি ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন"।
বেলো জুন ২০০৪-এ মোজাম্বিকের ম্যাপুটো ডাইওসিসে কাজ শুরু করেন এবং তার ভূমিকা সম্পর্কে বলেন "সহকারী প্যারিশ পুরোহিত": "আমি শিশুদের ধর্মশিক্ষা পড়িয়ে, তরুণদের জন্য ধর্মীয় সভা পরিচালনা করে ধর্মীয় কাজ করি। আমি শীর্ষ থেকে নিচে নেমেছি।" তিনি একজন সাক্ষাৎকারকারীকে বলেন যে তিনি দেলি ছেড়েছেন কারণ নতুন রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে নতুন নেতৃত্বের প্রয়োজন যা পূর্বের যুদ্ধের সাথে তার সম্পর্ক ছাড়াই পুনর্মিলনের কাজ করতে পারে। তিনি বলেন যে তিনি মোজাম্বিক বেছে নিয়েছিলেন কারণ তিনি আরেকটি ভাষা শিখতে পারবেন না এবং তিনি তার সেলেসিয়ান ঊর্ধ্বতন এবং কার্ডিনাল ক্রেসেঞ্জিও সেপেরর সাথে পরামর্শ করেছিলেন, যিনি মিশনারি অঞ্চলগুলির জন্য কাজ করা কুরিয়া বিভাগের প্রধান ছিলেন। তিনি এক বছরের জন্য থাকার পরিকল্পনা করেন।[১৫]
অন্যান্য পুরস্কার
[সম্পাদনা]১৯৯৫ সালে, তিনি কানাডিয়ান মানবাধিকার সংগঠন রাইটস অ্যান্ড ডেমোক্রেসি থেকে জন হামফ্রে ফ্রিডম অ্যাওয়ার্ড পান।[১৬]
১৯৮৮ সালের ৩ আগস্ট তিনি পর্তুগালের সরকার থেকে অর্ডার অব লিবার্টির গ্র্যান্ড ক্রস পান।[১৭]
২০০৪ সালে সিইইউ কার্ডিনাল হেরেরা বিশ্ববিদ্যালয় তাকে সম্মানসূচক ডক্টরেট প্রদান করে।
২০১০ সালে তিনি আন্তর্জাতিক লুসোফোনিক আন্দোলন কর্তৃক লিসবন অ্যাকাডেমি অব সায়েন্সেসের লুসোফোনিক ব্যক্তিত্ব নির্বাচিত হন।
যৌন নিপীড়নের অভিযোগ
[সম্পাদনা]২৮ সেপ্টেম্বর ২০২২-এ, ডাচ ম্যাগাজিন ডি গ্রোয়েন আমস্টারডামার এমন একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে যেখানে বলা হয়, দুই ব্যক্তি অভিযোগ করেছে যে পূর্ব তিমুরে বেলো ছোটবেলায় তাদের দুজনসহ এবং অন্যান্য শিশুদের যৌন নিপীড়ন করেছেন। ম্যাগাজিনের গবেষণায় দেখা গেছে যে ফাতুমাকা এবং ডিলিতে তার বিশপ থাকার আগে এবং বিশপ থাকার সময়ে বেলো পুরুষ শিশুদের যৌন নিপীড়ন করেছেন।[১৮] পরের দিন ভ্যাটিকানের একজন মুখপাত্র নিশ্চিত করেন যে ২০১৯ সালে পূর্ব তিমুরে তার আচরণ সম্পর্কে অভিযোগ পাওয়ার এক বছরেরও কম সময় পরে ২০২০ সালে চার্চ কর্মকর্তারা বেলোর বিরুদ্ধে শৃঙ্খলামূলক শাস্তি আরোপ করেছিলেন। এতে বেলোর চলাফেরার উপর নিষেধাজ্ঞা এবং তার মন্ত্র প্রয়োগের সীমাবদ্ধতার পাশাপাশি তাকে শিশুদের সাথে যোগাযোগ করতে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছিল। তাকে পূর্ব তিমুরের সাথে সবরকমের যোগাযোগ করতে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছিল। ভ্যাটিকান ২০২১ সালে তার শৃঙ্খলামূলক পদক্ষেপগুলো "পরিবর্তন এবং শক্তিশালী" করেছিল। এর মুখপাত্র বলেন যে বেলো উভয় বছরেই এই নিয়মগুলি মেনে নিয়েছিলেন।[১৯][১৪]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "স্বাস্থ্য ঝুঁকির কারণে বিশপ বেলো পদত্যাগ করেছেন"। দ্য ক্যাথলিক লিডার। ৮ ডিসেম্বর ২০০২। সংগ্রহের তারিখ ২ অক্টোবর ২০২২।
- ↑ ক খ স্মাইথ, প্যাট্রিক এ. (২০০৪)। 'সবচেয়ে বড় আঘাত': ক্যাথলিক চার্চ এবং ইস্ট তিমর সমস্যা। লিট ভারল্যাগ। পৃষ্ঠা 40ff। আইএসবিএন 9783825871772। সংগ্রহের তারিখ ২ অক্টোবর ২০২২।
- ↑ লুন্ডেস্টাড, গিয়ার (২৪ অক্টোবর ১৯৯৬)। "নোবেল শান্তি পুরস্কার: পশ্চিমা, হয়তো, তবে এটি কি খারাপ কিছু?"। নিউ ইয়র্ক টাইমস। সংগ্রহের তারিখ ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২২।
- ↑ টুকান, পিটার; ডি সৌজা, ডোমিঙ্গোস (মার্চ ১৯৯৭)। বেডিং, বোনা, সম্পাদক। ন্যায়বিচার ও শান্তির জন্য: ডোম কার্লোস ফিলিপ শিমেনেস বেলো (ইন্দোনেশীয় ভাষায়)। জাকার্তা: শান্তি ও ন্যায়বিচার কমিশন ডায়োসিস অফ দিলি এবং শান্তি ও ন্যায়বিচার সচিবালয় ইন্দোনেশিয়ার বিশপ সম্মেলন। পৃষ্ঠা ৩৮–৩৯। আইএসবিএন 9799519101।
- ↑ কোহেন, আর্নল্ড এস. (১৯৯৯)। মৃতদের স্থান থেকে: ইস্ট তিমরের বিশপ বেলোর মহাকাব্য সংগ্রাম। নিউ ইয়র্ক: সেন্ট মার্টিনস প্রেস। পৃষ্ঠা ৬৪, ১০১।
- ↑ Acta Apostolicae Sedis (পিডিএফ)। LXXX। ১৯৮৮। পৃষ্ঠা 1624।
- ↑ ফার্নান্দেস, সি. (২০১১)। The Independence of East Timor। Sussex Academic Press। [পৃষ্ঠা নম্বর প্রয়োজন]
- ↑ টুকান ও ডি সওসা ১৯৯৭।
- ↑ "Treading Softly, but Firmly, Timor Bishop Accepts Nobel"। New York Times। ১১ ডিসেম্বর ১৯৯৬। সংগ্রহের তারিখ ২ অক্টোবর ২০২২।
- ↑ Shenon, Philip (১২ অক্টোবর ১৯৯৬)। "Timorese Bishop and Exile Given Nobel Peace Prize"। New York Times। সংগ্রহের তারিখ ২ অক্টোবর ২০২২।
- ↑ "Le Udienze, 28.10.2002" (সংবাদ বিজ্ঞপ্তি) (ইতালীয় ভাষায়)। Holy See Press Office। ২৬ নভেম্বর ২০০২। সংগ্রহের তারিখ ১ অক্টোবর ২০২২।
- ↑ Thavis, John। "Bishop Belo, Nobel winner, resigns as head of E Timor diocese"। Catholic News Service। সংগ্রহের তারিখ ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২২ – East Timor and Indonesia Action Network-এর মাধ্যমে।
- ↑ "Rinunce e Nomine, 26.11.2002" (সংবাদ বিজ্ঞপ্তি) (ইতালীয় ভাষায়)। Holy See Press Office। ২৬ নভেম্বর ২০০২। সংগ্রহের তারিখ ১ অক্টোবর ২০২২।
- ↑ ক খ গ Horowitz, Jason (২৯ সেপ্টেম্বর ২০২২)। "Vatican Disciplined Nobel Laureate Bishop Over Child Abuse Claims"। New York Times। সংগ্রহের তারিখ ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২২।
- ↑ "'I Am Now An Assistant Priest,' Bishop Belo Says"। UCA News (সাক্ষাৎকার)। ২ ফেব্রুয়ারি ২০০৫। সংগ্রহের তারিখ ১ অক্টোবর ২০২২।
- ↑ "John Humphrey Freedom Award 2009"। Rights & Democracy। ২০১০। ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ মে ২০১১।
- ↑ "Entidades Nacionais Agraciadas com Ordens Portuguesas"। Ordens Honoríficas Portuguesas (পর্তুগিজ ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১ অক্টোবর ২০২২।
- ↑ Lingsma, Tjitske (২৮ সেপ্টেম্বর ২০২২)। "'What I want is apologies'"। De Groene Amsterdammer (ওলন্দাজ ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২২।
- ↑ "Vatican affirms sanctioning Nobel-winning bishop over sex scandal"। Al Jazeera। ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২২।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- Nobelprize.org-এ কার্লোস ফিলিপ শিমেনেস বেলো (ইংরেজি)
- "Bishop Carlos Filipe Ximenes Belo, S.D.B."। Catholic Hierarchy।
- 101 East (১৪ মার্চ ২০২৪)। "Inside paedophilia scandals in one of the most Catholic nations"। Al Jazeera English (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মার্চ ২০২৪।