বিষয়বস্তুতে চলুন

কারমাইকেল কলেজ, রংপুর

স্থানাঙ্ক: ২৫°৪৩′০৮″ উত্তর ৮৯°১৫′১৮″ পূর্ব / ২৫.৭১৮৮° উত্তর ৮৯.২৫৫০° পূর্ব / 25.7188; 89.2550
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
কারমাইকেল কলেজ
কারমাইকেল কলেজের লোগো
ধরনসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ
স্থাপিত১০ নভেম্বর ১৯১৬; ১০৮ বছর আগে (1916-11-10)
প্রতিষ্ঠাতাজে.এন. গুপ্ত
অধিভুক্তিকলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় (১৯১৭ - ১৯৪৭)
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (১৯৪৭ - ১৯৫৩)
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (১৯৫৩ - ১৯৯২)
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় (১৯৯২ - বর্তমান)
দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ড
ইআইআইএন১২৭৪৮৯ উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
অধ্যক্ষচিন্ময় বাড়ৈ
শিক্ষায়তনিক ব্যক্তিবর্গ
১৪১
শিক্ষার্থী২১,৫২২ (২০২৪)
স্নাতক১৩,০১৮ (২০২৪)
স্নাতকোত্তর৬,৫৭৩ (২০২৪)
অন্যান্য শিক্ষার্থী
১৯৩১
ঠিকানা, ,
৫৪০৫
,
শিক্ষাঙ্গনশহর, ২০৬.৩৩ একর
ভাষাবাংলা
পোশাকের রঙ   
সংক্ষিপ্ত নামসিসিআর
ওয়েবসাইটccr.gov.bd
মানচিত্র
মুক্তিযুদ্ধের স্মারক ভাস্কর্য, কলেজ প্রাঙ্গণ

কারমাইকেল কলেজ, রংপুর বাংলাদেশের একটি ঐতিহ্যবাহী সরকারি উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান।[] এটি রংপুর শহরের লালবাগ এলাকায় ১৯১৬ সালে রংপুরের তৎকালীন ম্যাজিস্ট্রেট কালেক্টর জে.এন. গুপ্ত প্রতিষ্ঠা করেন[] এবং লর্ড ব্যারন কারমাইকেলের নামানুসারে নামকরণ করা হয়। বর্তমানে এই কলেজে দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডের অধীনে উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে বিজ্ঞান, মানবিক ও বাণিজ্য শাখায় শিক্ষা প্রদান করা হয়। এছাড়া, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে স্নাতক (পাস) কোর্স, ১৮টি বিষয়ে স্নাতক (সম্মান) এবং ১৭টি বিষয়ে স্নাতকোত্তর ফাইনাল ও ১৬টি বিষয়ে স্নাতকোত্তর প্রিলিমিনারি কোর্স চালু আছে।[]

২০২৪ সালের তথ্য অনুযায়ী, কলেজে মোট ২১,৫২২ জন শিক্ষার্থী অধ্যয়ন করছে।[] ২০০৬ সালে রংপুর কারমাইকেল বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের আইন পাস হলেও তা অদ্যাবধি কার্যকর হয়নি।[][]

ইতিহাস

[সম্পাদনা]

রংপুর অঞ্চলের উচ্চশিক্ষার জন্য কোনো মহাবিদ্যালয় না থাকায় রংপুর অঞ্চলের প্রসিদ্ধ কুন্তির জমিদার শিক্ষানুরাগী ব্যক্তিত্ব মৃত্যুঞ্জয় রায় চৌধুরী রংপুরে একটি প্রথম শ্রেণীর কলেজ প্রতিষ্ঠার জন্য ১২৫ বিঘা জমি দান করেন। কিন্তু সরকারী অনুমোদন না পাওয়ায় তা বাস্তবায়ন করতে পারেননি। পরবর্তীতে রংপুর জেলা কালেক্টর জে.এন গুপ্ত কলেজ প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে সক্রিয়ভাবে উদ্যোগী হয়ে উঠেন।[][] ১৯১৩ সালে তৎকালীন অবিভক্ত বাংলার গভর্নর লর্ড টমাস ডেভিড গিবসন কারমাইকেল রংপুর এলে তাঁকে নাগরিক সম্বর্ধনা দেয়া হয়। সেখানে অত্র অঞ্চলে একটি প্রথম শ্রেণীর কলেজ প্রতিষ্ঠার প্রয়োজনীয়তার কথা জানিয়ে সহযোগিতার জন্য অনুরোধ করা হলে, তিনি জানান এটির জন্য প্রাথমিক পর্যায়ে তিন লক্ষ টাকার প্রয়োজন হবে। কলেজ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে তহবিল সংগ্রহের জন্য জে.এন গুপ্ত রংপুর অঞ্চলের রাজা, জমিদার, বিত্তবান ব্যাক্তি ও শিক্ষানুরাগীদের নিয়ে সভা ডাকা হয়। কথিত আছে, অর্থ সংগ্রহের জন্য ডাকা সভায় তৎকালীন দানশীল জমিদার ও বিত্তবান ব্যক্তিবর্গ কে কত টাকা দিবেন তা মুখে বলে অঙ্গীকার করেন এবং কাগজে লিপিবদ্ধ করেন। এক্ষেত্রে টেপার জমিদার তার মুখে উচ্চারিত ১০,০০০ টাকা লিখতে গিয়ে টাকার অংকের জায়গায় ভুল করে ডান পাশে একটি শূন্য বেশী বসিয়ে দিয়েছিলেন। ফলে তার টাকার পরিমাণ দাড়ায় এক লক্ষ টাকা। সভা শেষে সকলের লিখিত টাকার অংক যখন পড়ে শোনানো হচ্ছিল তখন অন্নদা মোহন রায় চৌধুরী (টেপার জমিদার) তার অঙ্গীকারকৃত টাকার অংক শুনে বিচলিত হয়ে পড়েছিলেন। কারও কারও মতে তিনি মূর্ছা গিয়েছিলেন। তবে তিনি কলেজ প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকারকৃত টাকার অংকই দান করেছিলেন । এই দানকে স্মরণীয় করে রাখার জন্যই কারমাইকেল কলেজে প্রাচীন স্থাপত্য শৈলীর নিদর্শন দর্শনীয় মূল ভবনের ঠিক মাঝের হল ঘরটির তার নামানুসারে “অন্নদা মোহন হল” নামকরণ করা হয় । প্রতিষ্ঠার জন্য যারা অর্থ এবং জমি দান করেছিলেন তাদের ২৮ জন দাতার নাম পাথরে খোদাই করে লেখা আছে। কেউ কেউ নগদ অর্থ দান করেন। কেউ বা দান করেন জমি অবকাঠামো নির্মাণের জন্য। সবচেয়ে বেশি জমি দান করেন, কুন্তির প্রসিদ্ধ জমিদার ও রংপুরের তৎকালীন সবচাইতে শিক্ষানুরাগী ব্যাক্তি সুরেন্দ্র নাথ রায় চৌধুরী, তারা দুই ভাই প্রায় সাড়ে চারশো বিঘা নিষ্কণ্টক জমি দান করেন।[]

১৯১৩ সালে রংপুরে গণ সম্বর্ধনায় গভর্নর লর্ড কারমাইকেল তিন লক্ষ টাকা সংগ্রহের কথা বলেছিলেন। কিন্তু ১৯১৬ সালের মধ্যেই সংগৃহীত হলো চার লক্ষাধিক টাকা। এর পর ১৯১৬ সালের ১০ নভেম্বর তৎকালীন অবিভক্ত বাংলার গভর্নর লর্ড থমাস ডেভিড ব্যারন কারমাইকেল রংপুরে এসে কলেজের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন। তাঁর নামানুসারেই কলেজটির নামকরণ করা হয় “কারমাইকেল কলেজ”। প্রতিষ্ঠাকালীন সময় থেকে মূল ভবন নির্মাণের পূর্ব পর্যন্ত কলেজের কার্যক্রম পরিচালিত হয় জেলা পরিষদ ভবনে ।[] এরপর ১৯১৮ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি কারমাইকেল কলেজের মূল ভবনের উদ্বোধন করা হয়। জার্মান নাগরিক ড. ওয়াটকিন ছিলেন কলেজের প্রতিষ্ঠাকালীন অধ্যক্ষ।

প্রশাসনিক ভবন

১৯১৭ সালের জুলাই মাসে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় এই কলেজে আইএ ও বিএ ক্লাস খোলার অনুমতি দেয়।[] উচ্চ মাধ্যমিক বিজ্ঞান ১৯২২ সালে ও বিজ্ঞান বিভাগে স্নাতক ১৯২৫ সাল থেকে শুরু হয়। ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত এটি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ছিল। দেশভাগের পর ১৯৪৭ সাল থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও ১৯৫৩ সালে নতুনভাবে স্থাপিত রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন করা হয়। ১৯৯২ সাল থেকে আবার জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠার পর এটি তাতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।[]

১৯৬৩ সালের ১লা জানুয়ারী কলেজটি সরকারীকরণ করা হয় । এটিকে একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরিত করতে ১৯৯৫ সাল থেকে উচ্চ মাধ্যমিক শ্রেণীতে পাঠদান বন্ধ করে দেওয়া হয়। কিন্তু রংপুরবাসীর দাবীর প্রতি সম্মান দেখিয়ে গত বছর থেকে আবারও উচ্চ মাধ্যমিক শ্রেণীতে পাঠদান চালু করা হয়েছে।[]

২০০১ সালে রংপুর সরকারী কারমাইকেল কলেজ ক্যাম্পাসে “রংপুর বিজ্ঞান ও প্রযু্‌ক্তি বিশ্ববিদ্যালয়” নামে একটি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করার আইন পাস হয়।[] ২০০৬ সালে রংপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০০১ (২০০১ সনের ৩৪ নং আইন) এবং সরকারী কারমাইকেল কলেজ এর বিলোপ করে উক্ত কলেজ ক্যাম্পাসে “রংপুর কারমাইকেল বিশ্ববিদ্যালয়” নামে একটি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনকল্পে আইন প্রণয়ন করা হয়।[]

ক্যাম্পাস

[সম্পাদনা]
কারমাইকেল কলেজের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার

কারমাইকেল কলেজ ৩২১ একর ভূমির উপর প্রতিষ্ঠিত হয়।[১০] এ কলেজের ৫০ একর জমি নিয়ে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় যাত্রা শুরু করে।[১১] বাংলাদেশ শিক্ষাতথ্য ও পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্যমতে বর্তমান কারমাইকেল কলেজের জমির পরিমান ২০৬ একর।[১২] ছায়া সুনিবিড় এই বিশাল প্রাঙ্গনে একটি ক্যান্টিন, একটি সুদৃশ্য মসজিদ, একটি মন্দির, ছাত্র-ছাত্রীদের আবাসিক হল, বিভিন্ন বিভাগীয় ভবন এবং বিশাল দুটি খেলার মাঠ। ক্যাম্পাসের দক্ষিণে রংপুর ক্যাডেট কলেজ, উত্তরে রংপুর রেল স্টেশন ও ঐতিহ্যবাহী লালবাগ হাট-বাজার এবং চারপাশ ঘিরে গড়ে উঠেছে অসংখ্য ছাত্রাবাস।

বর্তমানে কলেজে শিক্ষার্থীর প্রায় ২১ হাজার। এই বিপুল সংখ্যক শিক্ষার্থীর জন্য সাতটি আবাসিক হলে আসনের ব্যবস্থা রয়েছে মাত্র এক হাজার। ছাত্রীদের জন্য তিনটি এবং ছাত্রদের জন্য রয়েছে চারটি আবাসিক হল, যার একটি পরিত্যক্ত।[]

ছাত্রীদের তিনটি আবাসিক হল:

  • তাপসী রাবেয়া হল
  • বেগম রোকেয়া হল
  • জাহানারা ইমাম হল
জিএল হল (গোপালাল হল), কারমাইকেল কলেজ।

ছাত্রদের তিনটি হল: [১৩]

  • জিএল ছাত্রাবাস (গোপাল লাল ছাত্রাবাস)
  • কেবি ছাত্রাবাস (কাশিম বাজার ছাত্রাবাস) - হিন্দু শিক্ষার্থীদের জন্য সংরক্ষিত []
  • ওসমানি ছাত্রাবাস
  • সিএম ছাত্রাবাস (পরিত্যক্ত)

ভর্তি ও শিক্ষার্থী

[সম্পাদনা]

এই কলেজে বর্তমানে এইচএসসি, অনার্স ও মাস্টার্স পর্যায়ে ২১ হাজারেরও বেশি শিক্ষার্থী অধ্যয়ন করছে। দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এইচএসসি এবং বাংলাদেশ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্দেশনা অনুসারে অনার্স এবং মাস্টার্সে ১৮টি বিষয় পড়ানো হয়।

মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড এবং জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তির নিয়ম কলেজটি কঠোরভাবে অনুসরণ করে। মাধ্যমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড এবং জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষা এবং উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার ফলাফল অনুযায়ী যোগ্য শিক্ষার্থী বাছাই করা হয়।

শিক্ষার্থী

[সম্পাদনা]

২০২৪ সালের তথ্যানুযায়ী মোট অধ্যায়নরত শিক্ষার্থীর সংখ্যা ২১,৫২২ জন। এর মধ্যে মোট নারী শিক্ষার্থী ১০,১২১ জন।[]

  • উচ্চ মাধ্যমিকে ১৯৩১ জন।
  • স্নাতক (পাশ) ৪০৯ জন।
  • স্নাতক (সম্মান) ১২৬০৯ জন।
  • স্নাতকোত্তর ৬৫৭৩ জন।

অনুষদ ও বিভাগ

[সম্পাদনা]

ব্যাচেলর ডিগ্রি (পাস) কোর্স

[সম্পাদনা]
  • বিএ (পাস)
  • বিএসএস (পাস)
  • বিএসসি (পাস)
  • বিবিএস (পাস)
  • সিসি

ব্যাচেলর ডিগ্রি অনার্স কোর্স

[সম্পাদনা]

অনার্সের তিনটি অনুষদের ১৮টি বিষয়/বিভাগে মোট আসন ৩৩৬০টি।[১৪][১৫]

স্নাতকের আসন তালিকা
অনুষদ বিষয়/বিভাগ আসন
বিজ্ঞান গণিত ২১০
পদার্থ বিজ্ঞান ১৩০
রসায়ন ১৩০
প্রাণিবিদ্যা ১৪০
উদ্ভিদবিদ্যা ১৩৫
কলা বাংলা ২৩০
ইংরেজি ২৩০
অর্থনীতি ২৪৫
ইতিহাস ২৪৫
দর্শন ২১০
রাষ্ট্রবিজ্ঞান ২৪৫
সমাজ বিজ্ঞান ৭০
ইসলামের ইতিহাস ২৪৫
আরবি ও ইসলামিক স্টাডিজ ১৩০
বাণিজ্য ব্যবস্থাপনা ২৮০
হিসাব বিজ্ঞান ২৮০
মার্কেটিং ১০০
ফিন্যান্স এবং ব্যাংকিং ১০০

মাস্টার্স ফাইনাল কোর্স

[সম্পাদনা]
  1. বাংলা
  2. ইংরেজি
  3. আরবি
  4. ইতিহাস
  5. ইসলামিক ইতিহাস ও সংস্কৃতি
  6. দর্শন
  7. ইসলামিক স্টাডিজ
  8. রাষ্ট্রবিজ্ঞান
  9. অর্থনীতি
  10. অর্থ ও ব্যাংকিং
  11. অ্যাকাউন্টিং
  12. ব্যবস্থাপনা
  13. পদার্থবিদ্যা
  14. রসায়ন
  15. উদ্ভিদবিদ্যা
  16. প্রাণীবিদ্যা
  17. গণিত

মাস্টার্স প্রিলিমিনারি কোর্স

[সম্পাদনা]
  1. বাংলা
  2. ইংরেজি
  3. আরবি
  4. ইতিহাস
  5. ইসলামিক ইতিহাস ও সংস্কৃতি
  6. দর্শন
  7. ইসলামিক স্টাডিজ
  8. রাষ্ট্রবিজ্ঞান
  9. অর্থনীতি
  10. অ্যাকাউন্টিং
  11. ব্যবস্থাপনা
  12. পদার্থবিদ্যা
  13. রসায়ন
  14. উদ্ভিদবিদ্যা
  15. প্রাণীবিদ্যা
  16. গণিত

উচ্চ মাধ্যমিক

[সম্পাদনা]

উচ্চ মাধ্যমিকে মোট আসন আছে ১০৩০টি।[১৬]

  • বিজ্ঞান (আসন: ৪৩০টি)
  • মানবিক (আসন: ৩০০টি)
  • বাণিজ্য (আসন: ৩০০টি)

ফলাফল ও র‍্যাংকিং

[সম্পাদনা]
এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল

২০১৩ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত কারমাইকেল কলেজ থেকে মোট ১০,৪৫৫ জন শিক্ষার্থী এইচএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। এর মধ্যে পাস করেছে ৯,৮০৯ জন এবং ফেল করেছে ৬৪৬ জন। ২,৮০৯ জন শিক্ষার্থী জিপিএ ৫ (এ+) অর্জন করেছে। এই সময়ে গড় পাসের হার ছিল ৯৩.৮২%, এবং জিপিএ ৫ প্রাপ্তির হার ছিল ২৬.৮৭%।[১৬]

২০২৪ সালের কলেজ র‍্যাংকিং

২০২৪ সহপাঠী কলেজ র‍্যাংকিং অনুযায়ী, কারমাইকেল কলেজ জাতীয় পর্যায়ে ১০০তম, দিনাজপুর বোর্ডে ৯ম, রংপুর বিভাগে ১০তম এবং রংপুর জেলার মধ্যে ৫ম স্থানে অবস্থান করেছে।[১৬]

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় র‍্যাংকিং

২০১৭ ও ২০১৮ সালে কারমাইকেল কলেজ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের কলেজ র‍্যাংকিংয়ে দেশের সেরা পাঁচটি কলেজের মধ্যে স্থান লাভ করে।[১৭][১৮]

সহশিক্ষা কার্যক্রম

[সম্পাদনা]

প্রাক্তন শিক্ষার্থী

[সম্পাদনা]

নিম্নে কিছু খ্যাতিমান মানুষের উল্লেখ করা হল যারা কারমাইকেল কলেজের প্রাক্তন শিক্ষার্থী:

ভাষা ও সাহিত্য

[সম্পাদনা]

শিক্ষা

[সম্পাদনা]

চিত্রজগৎ

[সম্পাদনা]

বিচার ব্যবস্থা

[সম্পাদনা]

সরকার ও প্রশাসন

[সম্পাদনা]

রাজনীতি

[সম্পাদনা]

পদস্থ কর্মকর্তা

[সম্পাদনা]

আন্দলন ও সংগ্রাম

[সম্পাদনা]

চিত্রশালা

[সম্পাদনা]

আরও দেখুন

[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "অফিসিয়াল ওয়েবসাইট"। ২১ মে ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২০ 
  2. "Founders | Carmichael College, Rangpur" (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১১-১৪ 
  3. "National University :: College Details"www.nubd.info। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১২-০৭ 
  4. স্তরভিত্তিক শিক্ষার্থী সংখ্যা ২০২৪। "কারমাইকেল কলেজ, রংপুর"বাংলাদেশ শিক্ষাতথ্য ও পরিসংখ্যান ব্যুরো (ব্যানবেইস)। সংগ্রহের তারিখ ১৪ নভেম্বর ২০২৪ 
  5. "রংপুর কারমাইকেল বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০০৬"bdlaws.minlaw.gov.bd। সংগ্রহের তারিখ ১০ ডিসেম্বর ২০২৪ 
  6. "বিশ্ববিদ্যালয় হয়েও, বিশ্ববিদ্যালয় হতে পারেনি কারমাইকেল কলেজ"দেশ রূপান্তর। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১২-০৭ 
  7. "Brief History (Bn) | Carmichael College, Rangpur" (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১১-১৪ 
  8. "১০৭ বছরে উত্তরের অক্সফোর্ডখ্যাত কারমাইকেল কলেজ"campustimes.press। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১২-০৭ 
  9. "রংপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০০১"bdlaws.minlaw.gov.bd। সংগ্রহের তারিখ ১০ ডিসেম্বর ২০২৪ 
  10. "কারমাইকেল কলেজ, রংপুর - বাংলাপিডিয়া"bn.banglapedia.org। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১২-১০ 
  11. "বিশ্ববিদ্যালয় হয়েও, বিশ্ববিদ্যালয় হতে পারেনি কারমাইকেল কলেজ"দেশ রূপান্তর। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১২-১০ 
  12. জমি সংক্রান্ত তথ্য। "কারমাইকেল কলেজ, রংপুর"বাংলাদেশ শিক্ষাতথ্য ও পরিসংখ্যান ব্যুরো (ব্যানবেইস)। সংগ্রহের তারিখ ১০ ডিসেম্বর ২০২৪ 
  13. হক, আরিফুল (২০২১-১২-১৫)। "উত্তরের বাতিঘর কারমাইকেল কলেজ"Prothomalo। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১২-১০ 
  14. "Subject Information | Carmichael College, Rangpur" (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১১-১৪ 
  15. "বিভাগ সমুহ"। ২১ মে ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২০ 
  16. পাবলিক রেজাল্ট এনালাইসিস। "কারমাইকেল সরকারি কলেজ, রংপুর"সহপাঠী। সংগ্রহের তারিখ ১৩ নভেম্বর ২০২৪ 
  17. "জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের র‌্যাংকিং সেরা ও মডেল কলেজ ঘোষণা"যুগান্তর। সংগ্রহের তারিখ ১৭ নভেম্বর ২০২৪ 
  18. "র‌্যাংকিংয়ে সেরা ৭৬ কলেজকে পুরস্কৃত করল জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়"thedailycampus.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১১-১৬ 

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]