কবির জামে মসজিদ, সিম্ফেরপোল
কবির জামে মসজিদ | |
---|---|
![]() | |
ধর্ম | |
অন্তর্ভুক্তি | ইসলাম |
ধর্মীয় অনুষ্ঠান | সন্নি |
অবস্থা | সক্রিয় |
অবস্থান | |
অবস্থান | সিম্ফেরপোল |
এলাকা | ![]() |
স্থানাঙ্ক | ৪৪°৫৬′৫৬″ উত্তর ৩৪°০৬′২৫″ পূর্ব / ৪৪.৯৪৮৮৯° উত্তর ৩৪.১০৬৯৪° পূর্ব |
স্থাপত্য | |
স্থপতি | ১৫০৮ সালে আসল স্থপতি: আবদুরহমান-বেক-আলী, ১৯৯১এর স্থপতি: এ আবদুরহমান এবং এস খলিল |
ধরন | মসজিদ |
স্থাপত্য শৈলী | ওসমানীয় স্থাপত্য |
সম্পূর্ণ হয় | ১৫০৮ |
বিনির্দেশ | |
ধারণক্ষমতা | ২০০ |
দৈর্ঘ্য | ১৮ মিটার |
প্রস্থ | ১৪ মিটার |
গম্বুজসমূহ | ১ |
মিনার | ১ |
কবির জামে মসজিদ ক্রিমিয়ার সিম্ফেরপোলে অবস্থিত একটি মসজিদ। এটি সিম্ফেরপোলের একটি বিশিষ্ট স্থাপত্য সৌধ এবং শহরের প্রাচীনতম একটি বিল্ডিং। [১]
ইতিহাস[সম্পাদনা]
১৫০৮ বা মুসলিম পঞ্জিকা অনুসারে ৯১৪ হিজরীতে কবির জামে মসজিদ ওয়াকফ করা হয়েছিল। মসজিদের প্রবেশদ্বারটিতে আরবি ভাষায় লিখিত: “এই মসজিদটি ১ম মেনলি গিরির মহানুভবতায় নয়শ চৌদ্দ সালের মুহাররম মাসে নির্মিত, আল্লাহ তার এবং তার সন্তানাদিগের সকল পাপ ক্ষমা করে দিন’’ [১] এটি বিশ্বাস করা হয় যে মসজিদের সাদা দেয়ালগুলির জন্য মধ্যযুগীয় শহর আকমেসিত (সাদা মসজিদ) নাম দিয়েছিল। বছরের পর বছর ধরে মসজিদটি বহুবার পুনর্গঠন করা হয়।
এটি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে অবহেলিত অবস্থায় পরেছিল। এর পরে বেশ কয়েক বছর মসজিদটি বইয়ের কভার ওয়ার্কশপ হিসাবে ব্যবহৃত হত। ক্রিমিয়ান তাতারদের নির্বাসন থেকে প্রত্যাবর্তনের পরে পুরানো মসজিদটি পুনরুজ্জীবন ফিরে পায়, ১৯৮৯ সালে এটি মুসলিম সম্প্রদায়ের কাছে ফেরত দেওয়া হয়, পরে ১৯৯১ সালের অক্টোবরের শেষদিকে মসজিদটির পুনর্গঠন শুরু হয়। [২]
আজ, এটি ক্রিমিয়ার প্রধান জুমার মসজিদ, এটি মুফতীর আবাসস্থল এবং ক্রিমিয়ার মুসলমানদের আধ্যাত্মিক নির্দেশের অবস্থান। এর ভিত্তিতে মসজিদের পাশাপাশি এখানে একটি মাদ্রাসা (শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান) এবং ক্রিমিয়ান তাতার লাইব্রেরি অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। [২]
আরো দেখুন[সম্পাদনা]
- ক্রিমিয়াতে ধর্ম
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ ক খ "Muslim Mosques of Crimea"। Russian Emirates। ২০১২-০৩-০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯।
- ↑ ক খ "White Mosque on the Night of Decree"। Religious Information Service of Ukraine। ২০১১-০৮-২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯।