কণার আকার বিতরণ
![]() | বিশ্বকোষীয় পর্যায়ে যেতে এই নিবন্ধে আরো বেশি অন্য নিবন্ধের সাথে সংযোগ করা প্রয়োজন। |
তাৎপর্য[সম্পাদনা]
কোন বস্তুর কণার আকার বিতরণ বস্তুটির ভৌত ও রাসায়নিক বৈশিষ্ট্যগুলো অনুধাবনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।এটি মৃত্তিকা ও শিলার শক্তিমাত্রা ও ভারবহন ক্ষমতাকে প্রভাবিত করে। এছাড়া, এটি বেশ কিছু কঠিন পদার্থের সক্রিয়তাকেও প্রভাবিত করে। রাসায়নিক বিক্রিয়ায় অংশ নেয় এমন সব কঠিন পদার্থের কণার আকার বিতরণ বৈশিষ্ট্য অত্যন্ত সতর্কতার সাথে নিয়ন্ত্রণ করতে হয়; যেমন- মুদ্রণযন্ত্রের টোনার, প্রসাধনী সামগ্রী এবং ঔষধ প্রস্তুত শিল্পে ব্যবহৃত উপাদানগুলোর ক্ষেত্রে কণার আকার বিতরণ গুরুত্বের সাথে পর্যবেক্ষণ করা হয়।
কণিকাকার বস্তু সংগ্রহে তাৎপর্য[সম্পাদনা]
কণার আকার বিতরণ যে কোন সংগ্রাহক যন্ত্রের কর্মদক্ষতাকে দারুণভাবে প্রভাবিত করে থাকে।
নামকরণ[সম্পাদনা]
ρp: কণার প্রকৃত ঘনত্ব (g/cm3)
ρg: গ্যাস বা নমুনা ম্যাট্রিক্সের ঘনত্ব (g/cm3)
r2: নির্ণায়কের সহগের ক্ষুদ্রতম বর্গ। এর মান ১.০ এর যত কাছাকাছি হয়, উপাত্তগুলো দ্বারা ততই সুন্দর সম্পর্ক নির্দেশক লেখচিত্র অঙ্কন করা যায়। মান ১.০ এর সমান হলে বোঝায় যে, উপাত্তগুলো যথাযথভাবে অধিতলে মিলে গেছে।
λ: গ্যাসের কণাসমূহের ক্ষেত্রে গড় মুক্ত পথ (cm)
D50: ভর-মধ্যক-ব্যাস (MMD). লগারিদমীয় ও সাধারণ অক্ষ বিশিষ্ট গ্রাফ কাগজে নির্ণেয় ভর-মধ্যক-ব্যাস।MMD দ্বারা ভরের ভিত্তিতে কণার গড় ব্যাস বুঝানো হয়।
σg: জ্যামিতিক প্রমাণ বিচ্যুতি। গাণিতিক সমীকরণ দ্বারা নির্ণেয়।