কক্সবাজার সাংস্কৃতিক কেন্দ্র
গঠিত | ১৩ জুন ১৯৮৫ |
---|---|
ধরন | স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান |
সদরদপ্তর | কক্সবাজার সদর, কক্সবাজার |
দাপ্তরিক ভাষা | বাংলা, ইংরেজি |
পরিচালক | মং ছেন লা[১] |
প্রধান অঙ্গ | সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় |
ওয়েবসাইট | প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট |
কক্সবাজার সাংস্কৃতিক কেন্দ্র বাংলাদেশের কক্সবাজার জেলার, কক্সবাজার সদর উপজেলায় অবস্থিত। কক্সবাজার অঞ্চলের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সংরক্ষণ, পরিচর্যা, উন্নয়ন ও চর্চা এবং লালনের লক্ষ্যে ১৯৮৫ সালে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের একটি বিশেষ প্রকল্পের মাধ্যমে এ ইনস্টিটিউটটি প্রতিষ্ঠা করা হয়।[২]
ইতিহাস
[সম্পাদনা]১৯৭৮ সালে রাঙামাটিতে উপজাতীয় সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠার ফলে অন্যান্য জেলায় ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সংরক্ষণের প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়। এরই পরিপ্রেক্ষিতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের (তৎকালীন ক্রীড়া ও সংস্কৃতি বিভাগ) প্রশাসনিক নিয়ন্ত্রণে ১৯৮৫ সালে কক্সবাজারে ইনস্টিটিউটের একটি আঞ্চলিক কার্যালয় গঠন করা হয়। ১৯৯৪ সালে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের নিয়ন্ত্রণাধীন সংস্থা হিসেবে একটি স্বতন্ত্র উপজাতীয় সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট স্থাপন করে ইনস্টিটিউটটিকে প্রধান কার্যালয়ে রূপান্তর করে নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় কক্সবাজার সাংস্কৃতিক কেন্দ্র। ২০১০ সালে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান আইন[৩] কার্যকর হওয়ার পর থেকে প্রতিষ্ঠানটি এই আইনের অধীনে পরিচালিত হচ্ছে।[২]
কার্যক্রম
[সম্পাদনা]প্রশিক্ষণ
[সম্পাদনা]- সাধারণ সঙ্গীত
- উপজাতীয় সঙ্গীত
- তাঁত বুনন ও পোষাক তৈরি প্রশিক্ষণ
- নৃত্য
- নাট্য
- কবিতা আবৃত্তি ও প্রমিত উচ্চারণ
- চিত্রাঙ্কন
গবেষণা, প্রকাশনা ও গ্রন্থাগার
[সম্পাদনা]- ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর ভাষা শিক্ষা কোর্স
- ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর দুষ্প্রাপ্য সামগ্রী ও প্রত্নবস্তু সংগ্রহ
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "কর্মকর্তাবৃন্দ"। বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন। ৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ নভেম্বর ২০২৩।
- ↑ ক খ "ইতিহাস, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট"। coxculturecenter.portal.gov.bd। ২০২২-১১-১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১১-০৪।
- ↑ "ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান আইন"। bdlaws.minlaw.gov.bd। ২০২২-১১-১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১১-০৪।