বিষয়বস্তুতে চলুন

এমা, লেডি হ্যামিল্টন

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
ডেম এমা হ্যামিল্টন
ইংরেজি: Dame Emma Hamilton
জর্জ রমনির আঁকা পোট্রের্ট, আনু. ১৭৮২
জন্ম
অ্যামি লিয়ন

(১৭৬৫-০৪-২৬)২৬ এপ্রিল ১৭৬৫
সোয়ান কটেজ, নেস, চেশার, ইংল্যান্ড
মৃত্যু১৫ জানুয়ারি ১৮১৫(1815-01-15) (বয়স ৪৯)
অন্যান্য নামএমা হার্ট[]
পরিচিতির কারণলর্ড নেলসনের প্রণয়িনী
উপাধি
  • লেডি হ্যামিল্টন (১৭৯১ থেকে, ব্রিটিশ নাইটের স্ত্রী হিসেবে সৌজন্য উপাধি)
  • ডেম এমা হ্যামিল্টন (১৮৮০ থেকে, মাল্টার সার্বভৌম সামরিক অর্ডারের নারী সদস্যের নিজের অধিকার অনুসারে উপাধি)[]
দাম্পত্য সঙ্গীস্যার উইলিয়াম হ্যামিল্টন (বি. ১৭৯১; মৃ. ১৮০৩)
সন্তান

ডেম এমা হ্যামিল্টন (ইংরেজি: Dame Emma Hamilton; জন্ম: অ্যামি লিয়ন; ২৬ এপ্রিল ১৭৬৫ – ১৫ জানুয়ারি ১৮১৫), লন্ডনে আসার পর এমা হার্ট এবং বিবাহের পর লেডি হ্যামিল্টন নামে পরিচিত, একজন ইংরেজ মডেল, নৃত্যশিল্পী ও অভিনেত্রী ছিলেন। তিনি লন্ডনের ডেমিমন্ডে তার কর্মজীবন শুরু করেন এবং পরে একাধিক ধনাঢ্য ব্যক্তির প্রণয়িনী হন, তন্মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ের ব্যক্তি ছিলেন ভাইস অ্যাডমিরাল লর্ড নেলসন। তিনি পোট্রের্টশিল্পী জর্জ রমনির মিউজ ছিলেন।

১৭৯১ সালে ২৬ বছর বয়সে তিনি নেপলস রাজ্যে ব্রিটিশ রাষ্ট্রদূত স্যার উইলিয়াম হ্যামিল্টনকে বিয়ে করেন, এবং সেখানে রানীর সাথে তার সখ্য হয়, রানী ছিলেন মারি অঁতোয়ানেতের বোন।

প্রারম্ভিক জীবন

[সম্পাদনা]

এমা ১৭৬৫ সালের ২৬শে এপ্রিল ইংল্যান্ডের চেশারের নেস্টনের নিকটস্থ নেসে জন্মগ্রহণ করেন।[] জন্মের পর তার নাম রাখা হয়েছিল অ্যামি লিয়ন[] তার পিতা হেনরি লিয়ন একজন কামার ছিলেন।[] এমার যখন দুই মাস বয়স, তখন তার পিতা মারা যান। ১৭৬৫ সালের ১২ই মে তার বাপ্তিষ্ম হয়। তার মাতা ম্যারি কিড (পরবর্তী কালে ক্যাডোগান) এবং মাতামহী সারা কিড তাকে লালন পালন করেন। এমা হার্ডনে বেড়ে ওঠেন এবং কোন আনুষ্ঠানিক শিক্ষা লাভ করেননি।[][] তিনি পরবর্তীকালে এমা হার্ট নামে পরিচিতি পান।[]

১৭৭৭ সালে ম্যারি লন্ডনে পাড়ি জমালে এমা ১২ বছর বয়সে হার্ডনে চেস্টারে কর্মরত চিকিৎসক অনারাটাস লেই টমাসের বাড়িতে গৃহপরিচারিকা হিসেবে কাজ শুরু করেন।[] কয়েক মাস পর তিনি বেকার হয়ে পড়েন এবং ১৭৭৭ সালের শরতে লন্ডনে ফিরে আসেন। তিনি লন্ডনের ব্ল্যাকফ্রিয়ার্সের চ্যাটাম প্লেসে বাড পরিবারে কাজ শুরু করেন এবং কভেন্ট গার্ডেনের ড্রুরি লেন থিয়েটারে অভিনয় শুরু করেন। তিনি কবি ও অভিনেত্রী ম্যারি রবিনসনের গৃহপরিচারিকা হিসেবেও কাজ করেন।[] এমা এরপর স্কটিশ হাতুড়ে ডাক্তার জেমস গ্রাহামের গডেস অব হেলথে মডেল ও নৃত্যশিল্পী হিসেবে কাজ করেন।[]

১৫ বছর বয়সে স্যার হ্যারি ফেদারস্টনহোর সাথে এমার পরিচয় হয়। হ্যারি তাকে সাউথ ডাউন্সে তার আপার্ক কান্ট্রি এস্টেটে দীর্ঘ পার্টিতে অতিথিসেবিকা ও বিনোদনদাতা হিসেবে কয়েক মাসের জন্য নিয়োগ দেন। বলা হয়ে থাকে এমা হ্যারির খাবারের কক্ষে নগ্ন হয়ে নৃত্য করত।[][] হ্যারি এমাকে প্রণয়িনী হিসেবে সেখানে নিয়ে গিয়েছিল, কিন্তু বন্ধুদের সাথে মদ্যপান ও শিকারে যাওয়ার কারণে তাকে এড়িয়ে যেত। এরপর ব্রিটিশ প্রত্নতাত্ত্বিক ও রাজনীতিবিদ চার্লস ফ্রান্সিস গ্রেভিলের (১৭৪৯-১৮০৯) সাথে এমার বন্ধুত্ব হয়। এই সময়ে (১৭৮১ সালের জুনের শেষভাগ থেকে জুলাইয়ের শুরুতে) তার গর্ভে হ্যারির একটি সন্তান আসে।[][]

গ্রেভিল তাকে রক্ষিতা হিসেবে গ্রহণ করে এই শর্তে যে শিশুটিকে তিনি লালন পালন করবেন।[] এমা কারো নামে শিশুটির জন্মের পর তাকে হার্ডেনে তার প্র-মাতামহীর কাছে তিন বছর লালন পালন করার জন্য পাঠিয়ে দেওয়া হয়।[] এরপর তার মায়ের সাথে কিছুদিন থাকার পর তাকে ম্যানচেস্টারে জন ব্ল্যাকবার্ন নামে এক স্কুলশিক্ষক ও তার স্ত্রীর কাছে পাঠানো হয়।[] এমার সাথে কিশোরী বয়সে এমার কন্যার প্রায়ই সাক্ষাৎ হলেও এমা ঋণে জর্জরিত হলে তার কন্যা বিদেশে সঙ্গিনী ও গৃহপরিচারিকা হিসেবে কাজ করতেন।[]

গ্রেভিল এমাকে লন্ডনের প্যাডিংটন গ্রিনের এজওয়্যারে একটি ছোট বাড়িতে রাখেন। গ্রেভিলের অনুরোধে তিনি তার নাম পরিবর্তন করে "মিসেস এমা হার্ট" রাখেন, শালীন পোশাক পরিধান করেন এবং সামাজিক জীবন পরিত্যাগ করেন। গ্রেভিল এমার মাকে তার গৃহকর্মী হিসেবে তার সাথে থাকার সুযোগ করে দেন। এছাড়া তিনি এমাকে আরও সুন্দরভাবে উচ্চারণ করতে শেখান এবং কিছুদিনের মধ্যে তার কিছু বন্ধুকে তার সাথে সাক্ষাৎ করতে আমন্ত্রণ জানাতে থাকেন।[]

অর্থ উপার্জনের উৎস হিসেবে গ্রেভিল তাকে তার বন্ধু চিত্রশিল্পী জর্জ রমনির কাছে পাঠান। রমনি তখন একজন নতুন মডেল ও মিউজের খোঁজ করছিলেন।[][] এমা রমনির বেশ কিছু বিখ্যাত পোট্রেটের বিষয়বস্তু হন এবং অচিরেই লন্ডনের সবচেয়ে বড় তারকা হয়ে ওঠেন।[] রমনি তার প্রতি মোহাবিষ্ট হয়ে পড়েন, বিভিন্ন ভঙ্গিমায় তার নগ্ন ও কাপড় পরিধান করা স্কেচ করেন, যেগুলো দিয়ে পরে তার অনুপস্থিতিতে তিনি চিত্রকর্ম বানাতেন। রমনির সৃষ্টিকর্ম ও বিশেষ করে তার আকর্ষণীয় চেহারার যুবতী মডেলের জনপ্রিয়তা দিয়ে এমা বিশিষ্ট সমাজে "এমা হার্ট" নামে পরিচিতি লাভ করেন।[]

১৭৮৩ সালে গ্রেভিল তার অর্থায়ন পরিপূর্ণ করার জন্য একজন ধনী স্ত্রীর খোঁজ করেন এবং আঠারো বছর বয়সী হেনরিয়েতা মিডলটনকে তার উপযুক্ত হিসেবে খুঁজে পান। এমা সমস্যা হয়ে ওঠবে কারণ তিনি চাননি তিনি এমার প্রেমিক হিসেবে পরিচিত হতে এবং তার সম্ভাব্য স্ত্রী তিনি এমা হার্টের সাথে থাকছেন এটা জানলে তাকে গ্রহণ করবে না। এমার নিকট থেকে মুক্তি পেতে গ্রেভিল তার মামা নেপলসে ব্রিটিশ রাষ্ট্রদূত স্যার উইলিয়াম হ্যামিল্টনের হাতে এমাকে তুলে দেন।[][]

গ্রেভিল এমাকে তার পরিকল্পনার কথা জানাননি, বরং এমার মায়ের স্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়ার কিছুদিন পর[] ১৭৮৫ সালে তাকে নেপলসে দীর্ঘ ছুটি কাটানোর কথা বলেন এবং গ্রেভিল ব্যবসায়ের কাজে স্কটল্যান্ড যাবেন।[] এমাকে ছয় থেকে আট মাসের জন্য নেপলস পাঠানো হয়, এবং এমা তখনও জানতেন না যে তাকে সেখানে নিমন্ত্রণকর্তার রক্ষিতা হিসেবে পাঠানো হচ্ছে। এমা তার মা ও গ্যাভিন হ্যামল্টনকে নিয়ে ১৭৮৬ সালের ১৩ই মার্চ নেপলসে পাড়ি জমান এবং ২৬শে এপ্রিল তার ২১তম জন্মদিনে নেপলসে পৌঁছান।[]

স্যার উইলিয়াম হ্যামিল্টনের সাথে বিবাহ

[সম্পাদনা]
অ্যাঞ্জেলিকা কাউফম্যান কর্তৃক অঙ্কিত লেডি হ্যামিল্টন অ্যাজ মিউজ (১৭৮১)।

ছয় মাস তার মায়ের সাথে পালাৎজো সেসসায় একটি অ্যাপার্টমেন্টে থাকার পর এবং গ্রেভিলকে সেখানে এসে তাকে নিয়ে যাওয়ার অনুরোধ করার পর এমা বুঝতে পারেন গ্রেভিল তাকে ত্যাগ করেছেন। তিনি গ্রেভিলের পরিকল্পনা বুঝতে পেরে তার প্রতি ক্ষুব্ধ হন,[] কিন্তু ইতোমধ্যে তিনি নেপলসের জীবন উপভোগ করতে শুরু করেন এবং ১৭৮৬ সালের বড়দিনের কিছুদিন পূর্বে স্যার উইলিয়ামের প্রেমের আহ্বানে সাড়া দিতে থাকেন। তারা একে অপরের প্রেমে পড়ে যান এবং স্যার উইলিয়াম তাকে সাময়িক রক্ষিতা করার পরিকল্পনা ভুলে যান। এমা তার মাকে নিচতলায় থেকে উইলিয়ামের অ্যাপার্টমেন্টে ওঠেন। এমা রাজসভায় অংশগ্রহণ করতে না পারলেও উইলিয়াম তাকে অন্যান্য সকল পার্টি, সমাবেশ ও প্রমোদ-ভ্রমণে নিয়ে যেতেন।[]

১৭৯১ সালের ৬ই সেপ্টেম্বর তারা সেন্ট মেরিলবোন যাজকীয় গির্জায় বিয়ে করেন এবং এই উদ্দেশ্যে তারা ইংল্যান্ডে ফিরে আসেন ও স্যার উইলিয়াম রাজার অনুমতি নেন।[] বিয়ের সময় এমার বয়স ছিল ছাব্বিশ এবং উইলিয়ামের ষাট।[] বিয়ের রেজিস্ট্রারে তার আইনসম্মত নাম অ্যামি লিয়ন ব্যবহার করলেও বিয়ের ফলে তিনি লেডি হ্যামিল্টন উপাধি লাভ করেন, যা তিনি বাকি জীবন ব্যবহার করেন। হ্যামিল্টনের তখন তার কর্মজীবনের শিখরে ছিলেন এবং এই সময়ে তাকে প্রিভি কাউন্সিলে স্থান দেওয়া হয়। বিয়ের কিছুদিন পর রমনি এমার সর্বশেষ ছবি দি অ্যাবাস্যাড্রেস আঁঁকেন এবং এরপর তিন গভীর হতাশায় নিমজ্জিত হন এবং এমার বেশ কিছু উন্মাদগ্রস্থ স্কেচ আঁকেন।

নব বিবাহিত দম্পতি দুই দিন পর নেপলসে ফিরে যান। তাদের বিয়ের পর গ্রেভিল এমা কারোর লালন পালনের ভার স্যার উইলিয়ামকে সমর্পণ করেন এবং তাকে রাষ্ট্রদূতের সৎ মেয়ের জন্য উপযুক্ত কোন বাড়িতে তাকে আশ্রয় দিতে। তবে স্যার উইলিয়াম এমার কন্যার কথা ইচ্ছাকৃতভাবে ভুলে যান।[]

নেলসনের সাথে পরিচয়

[সম্পাদনা]

ব্রিটিশ রাষ্ট্রদূতের স্ত্রী হিসেবে এমা ১৭৯৩ সালের ১০ই সেপ্টেম্বর অ্যাডমিরাল নেলসন নেপলসে ফ্রান্সের বিরুদ্ধে সৈন্য সংগ্রহের জন্য পৌঁছালে তাক স্বাগত জানান। নেলসন তখন ফ্যানি নিসবেতের সাথে ছয় বছরের বৈবাহিক সম্পর্কে আবদ্ধ ছিলেন। নেপলসে মাত্র পাঁচ দিন থাকার পর ১৫ই সেপ্টেম্বর সার্ডিনিয়ার উদ্দেশ্যে সমুদ্রযাত্রা করার সময় পরিষ্কার হয়ে যায় নেলসন তার প্রতি খানিক প্রেমে পড়েছেন।[]

পাঁচ বছর পর ১৭৯৮ সালের ২২শে সেপ্টেম্বর[] নেলসন আবু কিরে নীলনদের যুদ্ধে জয় লাভ করে তার ১৮ বছর বয়সী সৎ ছেলে জোসিয়া নিসবেতকে নিয়ে নেপলসে ফিরে আসেন। ইতোমধ্যে এই যুদ্ধের ফলে অল্প বয়সে তিনি বার্ধক্যে পতিত হন এবং তিনি একটি হাত ও প্রায় সবকয়টি দাঁত হারান। তিনি পৌঁছানোর পূর্বেই এমা তার প্রশংসা করে তাকে একটি আবেগঘন চিঠি লিখেন।[] নেলসনও তার স্ত্রীর কাছে এমার ব্যাপারে চিঠি লিখেন।[] এমা ও স্যার উইলিয়াম নেলসনকে তাদের বাড়ি পালাৎজো সেসসায় নিয়ে আসেন।[]

এমা তার স্বামীর বাড়িতেই নেলসনের সেবা-শুশ্রূষা করেন এবং ২৯শে সেপ্টেম্বর তার ৪০তম জন্মদিন উদ্‌যাপনের জন্য ১,৮০০ অতিথিকে আমন্ত্রণ জানিয়ে একটি পার্টি করেন। পার্টির পর এমা নেলসনের একান্ত সচিব, অনুবাদক ও রাজনৈতিক সাহায্যকারী হন। তারা অল্পদিনেই একে অপরের প্রেমে পড়েন এবং তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক শুরু হয়। হ্যামিল্টন ও নেলসন একে অপরের প্রশংসা করতেন এবং একে অপরকে সম্মান করতেন; ফলে তাদের এই সম্পর্ক তিনি মেনে নিয়েছিলেন। নভেম্বর মাসের মধ্যে নেপলসে তাদের সম্পর্কের এই গল্প ইংরেজ সংবাদপত্রে পৌঁছে যায়।[]

পাদটীকা

[সম্পাদনা]
  1. নিচে সম্মাননা অনুচ্ছেদ দেখুন।

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. জনসন, বেন। "Emma Lady Hamilton, mistress of Lord Nelson"Historic UK। সংগ্রহের তারিখ ১৫ মার্চ ২০২৫ 
  2. "Lady Hamilton"The Nelson Society। সংগ্রহের তারিখ ১৫ মার্চ ২০২৫ 
  3. ক্যাভেন্ডিস, রিচার্ড (১ জানুয়ারি ২০১৫)। "Emma, Lady Hamilton dies in Calais"History Today। সংগ্রহের তারিখ ১৫ মার্চ ২০২৫ 
  4. উইলিয়ামস, কেট (২০০৯)। England's Mistress: The Infamous Life of Emma Hamilton (Large Print সংস্করণ)। BBC Audiobooks Ltd by arr. with Random House। আইএসবিএন 9781408430781 
  5. বিংলি, র‍্যান্ডল (২০১০)। Behold the painful plough। থারক ইউনিটারি কাউন্সিল মিউজিয়াম সার্ভিস। পৃষ্ঠা ৫৩।  citing Uppark and its people by M Meade-Fetherstonhaugh.
  6. সিশেল, ওয়াল্টার সিডনি (১৯০৫)। Emma lady Hamilton: from new and original sources and documents, together with an appendix of notes and new letters। এ. কনস্টেবল। পৃষ্ঠা ৪৭৯। সংগ্রহের তারিখ ১৫ মার্চ ২০২৫ 
  7. "Finding the Lost Daughter of Lady Hamilton"গ্লোবাল মেরিটাইম হিস্ট্রি। ২৪ মার্চ ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ১৫ মার্চ ২০২৫ 
  8. ভিনসেন্ট ২০০৩, পৃ. ২৮৩।
  9. ভিনসেন্ট ২০০৩, পৃ. ২৯৭।

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]