দু’টি আন্তর্জাতিক দলে অংশগ্রহণকারী ক্রিকেটারদের তালিকা

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
A man with a side-parting, wearing a large cravat
একমাত্র ক্রিকেটার হিসেবে পাতৌদি’র নবাব, সিনিয়র ইংল্যান্ড ও ভারতের পক্ষ হয়ে খেলেন।
A man bowling a cricket ball
জে. জে. ফেরিস অস্ট্রেলিয়া ও ইংল্যান্ডের পক্ষে টেস্ট ক্রিকেট খেলেন।

দু’টি আন্তর্জাতিক দলে এ পর্যন্ত ২৬জন ক্রিকেটার আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছেন।[১] ১৪জন টেস্ট ক্রিকেটে, ৯জন একদিনের আন্তর্জাতিকে ও ৪জন টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে দু’টি পৃথক দেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করেন। তন্মধ্যে কেপলার ওয়েসেলস টেস্ট ক্রিকেটে ও একদিনের আন্তর্জাতিকে দক্ষিণ আফ্রিকা এবং অস্ট্রেলিয়া জাতীয় ক্রিকেট দলের হয়ে খেলেন। এছাড়াও, চারজন খেলোয়াড় টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকসহ ক্রিকেটের ভিন্ন ধরনের ক্রীড়ায় দুই দলে খেলেছেন। একইভাবে গ্যাভিন হ্যামিল্টন তার পুরো টেস্ট খেলোয়াড়ী জীবন শুধুমাত্র ইংল্যান্ডের পক্ষে খেললেও ওডিআই এবং টি২০আইয়ের খেলাগুলো স্কটল্যান্ডের পক্ষে খেলেন। রায়ান ক্যাম্পবেল অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে ওডিআই খেললেও হংকংয়ের পক্ষে টি২০আই খেলেছেন।

ঊনবিংশ শতকের শেষার্ধ্বে ও বিংশ শতকের প্রথমার্ধ্বে দুই দলের হয়ে খেলায় অংশগ্রহণকারী খেলোয়াড়গণ মূলতঃ এক দেশে জন্মগ্রহণ করেন ও পরবর্তীকালে তাঁদের পরিবার অভিবাসিত হবার প্রেক্ষিতে এ ভিন্ন প্রেক্ষাপট তৈরি হয়েছে। স্পষ্ট কোন নিয়ম-কানুন না থাকায় এ ধরনের ঘটনাগুলো ঘটেছে। সাম্প্রতিককালে বৈধ নাগরিকত্ব প্রাপ্তির মাধ্যমে অন্য দেশের হয়ে খেলার বিষয়টি অলিখিত আইনে পরিণত হয়েছে।[২]

তালিকায় শুধুমাত্র প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট হিসেবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল কর্তৃক স্বীকৃত টেস্ট ম্যাচ, একদিনের আন্তর্জাতিক ও টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকের পরিসংখ্যান তুলে ধরা হয়েছে।

নির্দেশিকাসমূহ[সম্পাদনা]

সাধারণ

  • মেয়াদ – অভিষেকের বছর থেকে সর্বশেষ খেলার বছর
  • খেলা – অংশগ্রহণকৃত খেলার সংখ্যা

ব্যাটিং

বোলিং

ফিল্ডিং

টেস্ট ক্রিকেট[সম্পাদনা]

১৪জন খেলোয়াড় দু’টি ভিন্ন দেশের হয়ে টেস্ট ক্রিকেট খেলেন।

নাম দল মেয়াদ খেলা রান সর্বোচ্চ গড় ১০০ উঃ বিবি গড় ৫উঃ স্টাম্প সূত্র
ব্যাটিং বোলিং ফিল্ডিং
বিলি মিডউইন্টার অস্ট্রেলিয়া ১৮৭৭–৮৭ ১৭৪ ৩৭ ১৩.৩৮ ১৪ ৫/৭৮ ২৩.৭৮ [৩][৪]
 ইংল্যান্ড ১৮৮১–৮২ ৯৫ ৩৬ ১৩.৫৭ ১০ ৪/৮১ ২৭.২০
বিলি মারডক অস্ট্রেলিয়া ১৮৭৭–৯০ ১৮ ৮৯৬ ২১১ ৩২.০০ ১৪ [৫][৬]
 ইংল্যান্ড ১৮৯২ ১২ ১২ ১২.০০
জে. জে. ফেরিস অস্ট্রেলিয়া ১৮৮৭–৯০ ৯৮ ২০* ৮.১৬ ৪৮ ৫/২৬ ১৪.২৫ [৭]
 ইংল্যান্ড ১৮৯২ ১৬ ১৬ ১৬.০০ ১৩ ৭/৩৭ ৭.০০
স্যামি উডস অস্ট্রেলিয়া ১৮৮৮ ৩২ ১৮ ৫.৩৩ ২/৩৫ ২৪.২০ [৮]
 ইংল্যান্ড ১৮৯৬ ১২২ ৫৩ ৩০.৫০ ৩/২৮ ২৫.৮০
ফ্রাঙ্ক হার্ন  ইংল্যান্ড ১৮৮৯ ৪৭ ২৭ ২৩.৫০ [৯]
দক্ষিণ আফ্রিকা ১৮৯২–৯৬ ১২১ ৩০ ১৫.১২ ২/৪০ ২০.০০
আলবার্ট ট্রট অস্ট্রেলিয়া ১৮৯৫ ২০৫ ৮৫* ১০২.৫০ ৮/৪৩ ২১.৩৩ [১০][১১]
 ইংল্যান্ড ১৮৯৯ ২৩ ১৬ ৫.৭৫ ১৭ ৫/৪৯ ১১.৬৪
ফ্রাঙ্ক মিচেল  ইংল্যান্ড ১৮৯৯ ৮৮ ৪১ ২২.০০ [১২]
 দক্ষিণ আফ্রিকা ১৯১২ ২৮ ১২ ৪.৬৬
পতৌদির নবাব, সিনিয়র  ইংল্যান্ড ১৯৩২–৩৪ ১৪৪ ১০২ ২৮.৮০ [১৩][১৪]
 ভারত ১৯৪৬ ৫৫ ২২ ১১.০০
গুল মোহাম্মদ  ভারত ১৯৪৬–৫২ ১৬৬ ৩৪ ১১.০৬ ২/২১ ১২.০০ [১৫]
 পাকিস্তান ১৯৫৬ ৩৯ ২৭* ৩৯.০০
আব্দুল হাফিজ কারদার  ভারত ১৯৪৬ ৮০ ৪৩ ১৬.০০ [১৬]
 পাকিস্তান ১৯৫২–৫৮ ২৩ ৮৪৭ ৯৩ ২৪.৯১ ২১ ৩/৩৫ ৪৫.৪২ ১৫
আমির ইলাহি  ভারত ১৯৪৭ ১৭ ১৩ ৮.৫০ [১৭]
 পাকিস্তান ১৯৫২ ৬৫ ৪৭ ১০.৮৩ ৪/১৩৪ ৩৫.৪২
স্যামি গুইলেন  ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৯৫১–৫২ ১০৪ ৫৪ ২৬.০০ [১৮]
 নিউজিল্যান্ড ১৯৫৬ ৯৮ ৪১ ১৬.৩৩
জন ট্রাইকোস  দক্ষিণ আফ্রিকা ১৯৭০ ৫* ৪.০০ ২/৭০ ৫১.৭৫ [১৯]
 জিম্বাবুয়ে ১৯৯২–৯৩ ১১ ২.৭৫ ১৪ ৫/৮৬ ৪০.১৪
কেপলার ওয়েসেলস  অস্ট্রেলিয়া ১৯৮২–৮৫ ২৪ ১৭৬১ ১৭৯ ৪২.৯৫ ১৮ [২০]
 দক্ষিণ আফ্রিকা ১৯৯২–৯৪ ১৬ ১০২৭ ১১৮ ৩৮.০৩ ১২

একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট[সম্পাদনা]

A man in an England long-sleeved cricket shirt and cap
ইংল্যান্ডের হয়ে খেলার পূর্বে এড জয়েস আয়ারল্যান্ডের হয়ে ১৭টি ওডিআই খেলেন
A man wearing an England cricket shirt, a cap and sunglasses
ইয়ন মর্গ্যান আয়ারল্যান্ড ও ইংল্যান্ডের হয়ে ওডিআই খেলেছেন

নয়জন ব্যক্তি দু’টি ভিন্ন ওডিআই দলের হয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলেছেন। এ তালিকাটি ২১ জানুয়ারি, ২০১৭ তারিখ পর্যন্ত সঠিক (ওডিআই#৩৮২১)

নাম দল মেয়াদ খেলা রান সর্বোচ্চ গড় ১০০ উঃ বিবি গড় ৪উঃ স্টাম্প সূত্র
ব্যাটিং বোলিং ফিল্ডিং
কেপলার ওয়েসেলস  অস্ট্রেলিয়া ১৯৮৩–৮৫ ৫৪ ১৭৪০ ১০৭ ৩৬.২৫ ১৮ ২/১৬ ৩৬.৩৮ ১৯ [২০]
 দক্ষিণ আফ্রিকা ১৯৯১–৯৪ ৫৫ ১৬২৭ ৯০ ৩২.৫৪ ৩০
ক্লেটন ল্যাম্বার্ট  ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৯৯০–৯৮ ১১ ৩৬৮ ১১৯ ৩৩.৪৫ [২১]
 মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ২০০৪ ৩৯ ৩৯ ৩৯.০০
অ্যান্ডারসন কামিন্স  ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৯৯১–৯৫ ৬৩ ৪৫৯ ৪৪* ১৫.৩০ ৭৮ ৫/৩১ ২৮.৭৯ ১১ [২২][২৩]
 কানাডা ২০০৭ ১৩ ২৭ ৯* ৪.৫০ ১৩ ৩/৬০ ৪৮.৫৩
ডগি ব্রাউন  ইংল্যান্ড ১৯৯৭–৯৮ ৯৯ ২১ ২৪.৭৫ ২/২৮ ৪৩.৫৭ [২৪][২৫]
 স্কটল্যান্ড ২০০৬–০৭ ১৬ ২২০ ৫০* ১৫.৭১ ১৫ ৩/৩৭ ৪০.৯৩
জেরাইন্ট জোন্স  ইংল্যান্ড ২০০৪–০৬ ৪৯ ৮১৫ ৮০ ২৪.৬৯ ৬৮ [২০][২৬][২৭]
 পিএনজি ২০১৪ ৪৭ ২৫ ২৩.৫০
এড জয়েস  ইংল্যান্ড ২০০৬–০৭ ১৭ ৪৭১ ১০৭ ২৭.৭০ [২৮][২৯]
 আয়ারল্যান্ড ২০১১–১৩ ২২ ৭৮১ ১১৬* ৪১.১০
ইয়ন মর্গ্যান  আয়ারল্যান্ড ২০০৬–০৯ ২৩ ৭৪৪ ১১৫ ৩৫.৪২ [৩০][৩১]
 ইংল্যান্ড ২০০৯–১৪ ৮৫ ২৪৭১ ১২৪* ৪১.১৮ ৩৬
বয়েড র‌্যাঙ্কিন  আয়ারল্যান্ড ২০০৭–১২ ৩৭ ৩৫ ৭* ৭.০০ ৪৩ ৩/৩২ ৩২.৩৪ [৩২]
 ইংল্যান্ড ২০১৩–১৪ ৫.০০ ১০ ৪/৪৬ ২৪.১০
লুক রঙ্কি  অস্ট্রেলিয়া ২০০৮ ৭৬ ৬৪ ৩৮.০০ [৩৩][৩৪]
 নিউজিল্যান্ড ২০১৩–১৫ ৪২ ৮৯২ ১৭০* ৩৩.০৩ ৬০

টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট[সম্পাদনা]

এ পর্যন্ত পাঁচজন খেলোয়াড় দু’টো পৃথক দেশের হয়ে টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে অংশগ্রহণ করেছেন। পরিসংখ্যান ২২ জানুয়ারি, ২০১৭ তারিখ অনুযায়ী সঠিক। (টি২০আই#৫৮৯)

নাম দল মেয়াদ খেলা রান সর্বোচ্চ রান ৫০ উঃ বিবি গড় ৪উঃ স্টাম্প সূত্র
ব্যাটিং বোলিং ফিল্ডিং
এড জয়েস  ইংল্যান্ড ২০০৬–০৭ ১.০০ [৩৫][৩৬]
 আয়ারল্যান্ড ২০১২ ১১ ২৬১ ৭৮* ৩৭.২৮
লুক রঙ্কি  অস্ট্রেলিয়া ২০০৮–০৯ ৪৭ ৩৬ ২৩.৫০ [৩৫]
 নিউজিল্যান্ড ২০১৩–১৪ ১৩৩ ৫১* ১৩৩.০০
ডার্ক নানেস  নেদারল্যান্ডস ২০০৯ ৬.০০ ১/২৬ ৫৬.০০ [৩৫][৩৭]
 অস্ট্রেলিয়া ২০০৯–১০ ১৫ ১৬ ১২* ১৬.০০ ২৭ ৪/১৮ ১৪.৯২
বয়েড র‌্যাঙ্কিন  আয়ারল্যান্ড ২০০৯–১২ ১৫ ১৩ ৭* ১৩.০০ ১৭ ৩/২০ ২১.৪১ [৩৫]
 ইংল্যান্ড ২০১৩ ১/২৪ ২৪.০০
রোল্ফ ফন দার মারউই  দক্ষিণ আফ্রিকা ২০০৯–১০ ১৩ ৫৭ ৪৮ ১৯.০০ ১৪ ২/১৪ ২১.৭৮ [৩৫]
 নেদারল্যান্ডস ২০১৫–১৭ ১১ ১১৭ ৪০* ১৯.৫০ ১৫ ২/৩ ১৬.০৬

অন্যান্য[সম্পাদনা]

গ্যাভিন হ্যামিলটন স্কটল্যান্ডের হয়ে ৩৮টি একদিনের আন্তর্জাতিক এবং ১২টি টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে অংশগ্রহণ করেন। পরবর্তীতে তিনি ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের হয়ে একটি টেস্টে অংশগ্রহণ করেছিলেন।[১]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Records / Combined Test, ODI and T20I records / Individual records (captains, players, umpires) / Representing two countries"ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০১৩ 
  2. Saltau, Chloe (৭ জুন ২০১৩)। "Fast-tracking the slow bowler a good decision"The Age। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০১৩ 
  3. Brenkley, Stephen (২২ মার্চ ২০০৯)। "On the Front Foot: Aussies in the shires? Now is the Billy Midwinter of our discontent"The Independent। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০১৩ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  4. "Billy Midwinter"ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০১৩ 
  5. Morris, Christopher। "Murdoch, William Lloyd (Billy) (১৮৫৪–১৯১১)"Australian Dictionary of BiographyAustralian National University। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০১৩ 
  6. "Billy Murdoch"ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০১৩ 
  7. "J. J. Ferris"ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০১৩ 
  8. "Sammy Woods"ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০১৩ 
  9. "Frank Hearne"ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০১৩ 
  10. Foot, David (৭ অক্টোবর ২০০৯)। "Time to revisit the talented Mr Trott"The Guardian। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০১৩ 
  11. "Albert Trott"ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০১৩ 
  12. "Frank Mitchell"ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০১৩ 
  13. "Nawab of Pataudi snr"ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০১৩ 
  14. "The Pataudi Trophy"Floreat DomusBalliol College, Oxford। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০১৩ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  15. "Gul Mohammad"ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০১৩ 
  16. "Abdul Hafeez Kardar"ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০১৩ 
  17. "Amir Elahi"ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০১৩ 
  18. "Sammy Guillen"ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০১৩ 
  19. "John Traicos"ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০১৩ 
  20. "Kepler Wessels"ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০১৩ 
  21. "Clayton Lambert"ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০১৩ 
  22. "Anderson Cummins"ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০১৩ 
  23. "Anderson Cummins"England and Wales Cricket Board। ২৮ মে ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০১৩ 
  24. Bolton, Paul (৩০ জানুয়ারি ২০১৩)। "Warwickshire plump for Dougie Brown to replace Ashley Giles as their new director of cricket"The Daily Telegraph। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০১৩ 
  25. "Dougie Brown"ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০১৩ 
  26. "Records / One-Day Internationals / Individual records (captains, players, umpires) / Representing two countries"ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মে ২০১৫ 
  27. "Geraint Jones"ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৮ নভেম্বর ২০১৪ 
  28. "Ed Joyce"ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০১৩ 
  29. "Luck of the Irish as Ed Joyce quits England five years after switching international cricket allegiance"Daily Mail। ২৪ মে ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০১৩ 
  30. "Eoin Morgan"ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০১৩ 
  31. Pringle, Derek (২৪ আগস্ট ২০১১)। "Eoin Morgan says his selection as England captain for ODI in Dublin reflects well on Irish cricket"The Daily Telegraph। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০১৩ 
  32. "Boyd Rankin"ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৩ জানুয়ারি ২০১৪ 
  33. "Luke Ronchi"ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০১৩ 
  34. "Former Australia wicketkeeper Luke Ronchi to make debut for New Zealand in ODI against England"Fox Sports। ৩১ মে ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০১৩ 
  35. "Records / Twenty20 Internationals / Individual records (captains, players, umpires) / Representing two countries"ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুন ২০১৩ 
  36. "Ireland announce plans to apply for Test status"। BBC Sport। ২৪ জানুয়ারি ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুন ২০১৩ 
  37. Horan, Michael (১১ আগস্ট ২০০৯)। "Dirk Nannes called into Australian Twenty20 squad"Herald Sun। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০১৩ 

আরও দেখুন[সম্পাদনা]