এইচএমএস প্রিন্স অব ওয়েলস (আর০৯)

	এইচএমএস প্রিন্স অব ওয়েলস, সেপ্টেম্বর ২০১৯
ইতিহাস
যুক্তরাজ্য
নাম:	এইচএমএস প্রিন্স অব ওয়েলস
নামকরণ:	দ্যা প্রিন্স অব ওয়েলস
পরিচালক:	রাজকীয় নৌবাহিনী
নির্মাণাদেশ:	২০ই মে ২০০৮
নির্মাতা:	এয়ারক্রাফট ক্যরিয়ার এলায়েন্স
অভিষেক:	২১শে ডিসেম্বর ২০১৭
সহায়তা করে:	দ্য ডাচেস অব কর্নওয়াল
নামকরণ:	৮ই সেপ্টেম্বর ২০১৭
কমিশন লাভ:	১০ই সেপ্টেম্বর ২০১৯
মাতৃ বন্দর:	এইচএমএনবি পোর্টসমাউথ
শনাক্তকরণ:	Pennant number: R09; Deck code: P; আইএমও নাম্বার: 4907907;
নীতিবাক্য:	Ich Dien ("I Serve")
সম্মাননা এবং; পদকসমূহ:	সেন্ট লুসিয়া ১৭৭৮; ইল দ্য গুয়া ১৭৯৫; দারদেনেলস ১৯১৫-১৬; বিসমার্ক ১৯৪১; মাল্টা কনভয় ১৯৪১-৪২;
অবস্থা:	In active service
সাধারণ বৈশিষ্ট্য
প্রকার ও শ্রেণী:	Queen Elizabeth-শ্রেণির aircraft carrier
ওজন:	৬৫,০০০ টন (৬৪,০০০ লং টন; ৭২,০০০ শর্ট টন)
দৈর্ঘ্য:	২৮০ মি (৯২০ ফু)
প্রস্থ:	৩৯ মি (১২৮ ফু)(waterline); ৭৩ মি (২৪০ ফু) overall;
গভীরতা:	11 metres
পাটাতন:	9 decks below the flight deck ; 16,000 square metres;
গতিবেগ:	২৫ নট (৪৬ কিমি/ঘ)
সীমা:	১০,০০০ নটিক্যাল মাইল (১৯,০০০ কিমি)
নৌকা ও অবতরণ ; নৈপুণ্য বহন করে:	2x (36 Man) passenger transport boats; 2x Pacific 24 RIBs;
ধারণক্ষমতা:	1,600
সৈন্য সংখ্যা:	250
লোকবল:	679
সেন্সর এবং; কার্যপদ্ধতি:	S1850M long range radar; Type 997 Artisan 3D medium range radar; Ultra Electronics Series 2500 Electro Optical System (EOS); Glide Path Camera (GPC);
রণসজ্জা:	3 x Phalanx CIWS; 4 x 30mm DS30M Mk2 guns (for but not with); 6 x Miniguns;
বিমান বহন:	Current planned carrier air wing of 24 to 36 F-35 Lightning II's and 14 helicopters.; (65+ aircraft surge capacity):; F-35 Lightning II; Chinook CH47; Apache AH64; Merlin HM2 and HC4; Wildcat HMA2 and AH1; Maritime Airborne Surveillance Capability (MASC) – Airborne Early Warning aircraft;
বিমানচালানর সুবিধাসমূহ:	Hangar below deck; Two aircraft lifts; Refuelling and rearming facilities; Ski jump;

এইচএমএস প্রিন্স অব ওয়েলস (আর ০৯) কুইন এলিজাবেথ-শ্রেণির দ্বিতীয় বিমানবাহী রণতরী। বেশিরভাগ বড় বিমানবাহী রণতরীর মতো প্রিন্স অব ওয়েলসকে ক্যাটাপল্ট ও অ্যারেস্টিং তারসমূহ ব্যবহার করা হয় না। এর পরিবর্তে জাহাজটি বায়ুবাহিত প্রারম্ভিক সতর্কতা ও ডুবোজাহাজ বিরোধী যুদ্ধের জন্য ৪০ টি এফ-৩৫বি লাইটনিং ২ ও মেরলিন হেলিকপ্টার বহন করে। বর্ধিত পরিস্থিতিতে এটি ৭০ টির অধিক এফ-৩৫বি সমর্থন করতে সক্ষম।^[১৩] এটিতে ২৫০ জন রাজকীয় নৌসেনার জন্য আবাসন, আক্রমণাত্মক হেলিকপ্টার ও চিনুক আকারের চেয়েও বড় ট্রুপ ট্রান্সপোর্টের সাথে তাদের সমর্থন করার ক্ষমতা জন্য স্থানসঙ্কলানের সাথে নকশায় নমনীয়তার উপর জোর দেওয়া হয়েছিল।^[১৪]

বাজেট কাটার কারণে প্রথমে জাহাজটি বিক্রি বা মথবাল করার পরিকল্পনা করা হয়, কিন্তু পরে সরকার তাকে সক্রিয় পরিষেবায় আনার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে।^[১৫] আনুষ্ঠানিকভাবে ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বর মাসে জাহাজের নামকরণ প্রিন্স অব ওয়েলস করা হয়।^[১৬]

সমাপ্ত প্রিন্স অব ওয়েলস ২০১৯ সালে সেপ্টেম্বর মাসে সমুদ্রের পরীক্ষা শুরু করে এবং তার নতুন নৌঘাঁটি এইচএমএনবি পোর্টসমাউথয়ে প্রথম ২০১৯ সালের নভেম্বর মাসে পৌঁছায়।^[১৭] জাহাজটি আনুষ্ঠানিকভাবে রাজকীয় নৌবাহিনীতে পোর্টসমাউথের একটি অনুষ্ঠানে ২০১৯ সালের ১০ই ডিসেম্বর কমিশন করা হয়।^[২] জাহাজটি চালু হওয়ার তারিখটি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের যুগে ডুবে যাওয়া তার পূর্বসূরীর ৭৮ তম বার্ষিকী উপলক্ষে চিহ্নিত হয়, যা এইচএমএস রিপলসের সাথে ১৯৪১ সালে যুদ্ধের সময় ডুবে যায়। এটি রাজকীয় নৌবাহিনীর অষ্টম জাহাজ, যেটি এইচএমএস প্রিন্স অব ওয়েলস নামটি পেয়েছে। জাহাজটির নির্মাণ কাজটি রোসিথ ডকইয়ার্ডে ২০১১ সালে শুরু হয় এবং জলে ভাসানোর সাথে ২০১৭ সালের ১৭ই ডিসেম্বর শেষ হয়। জাহাজটি ২০১৯ সালে রাজকীয় নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর করা হয় এবং এটী ২০২৩ সাল থেকে বিশ্বজুড়ে ফ্রন্ট-লাইনের দায়িত্ব পালনের জন্য সম্পূর্ণ প্রস্তুত থাকবে।^[১৮]

প্রিন্স অব ওয়েলস ২০২০ সালের মে মাসে প্লাবনের অভিজ্ঞতা লাভ করে, যা রাজকীয় নৌবাহিনী দ্বারা "গৌণ" ঘটনা হিসাবে বর্ণনা করে। এরপরে ২০২০ সালের অক্টোবর মাসে আরও উল্লেখযোগ্য বন্যার ফলে জাহাজটির বৈদ্যুতিক ক্যাবিলিংয়ের ক্ষতি হয়।^[১৯] প্রিন্স অব ওয়েলস ২০২১ সালের ৩০শে এপ্রিল সমুদ্র পরীক্ষার জন্য পোর্টসমাউথ নৌঘাঁটি পরিত্যগ করে।^[২০]

টীকা[সম্পাদনা]

↑ The ship carries the battle honours earned by its predecessors.^[৩]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

↑ "How did HMS Prince of Wales get her name? Cost, captain, crew size and where Royal Navy aircraft carrier was built"। portsmouth.co.uk/news/defence।
↑ ^ক ^খ ^গ "Commissioning day for HMS Prince of Wales"। Royal Navy। Portsmouth। ১০ ডিসেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১০ ডিসেম্বর ২০১৯।
↑ David A Thomas, Battles and Honours of the Royal Navy (Barnsley, S. Yorkshire: Leo Cooper, 1998) Kindle version
↑ "Queen Elizabeth class"। royalnavy.mod.uk। ৭ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০১৮।
↑ "Queen Elizabeth Class"। Royal Navy। ১০ আগস্ট ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ আগস্ট ২০১৩।
↑ "Future Aircraft Carrier (CVF)"। Ministry of Defence। ১০ মে ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ মে ২০০৮।
↑ "Close-in defence for the Royal Navy's aircraft carriers"। navylookout.com। ২৮ এপ্রিল ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ৩০ এপ্রিল ২০২১।
↑ "Queen Elizabeth class: facts and figures"। Royal Navy। ২৭ জুলাই ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০১১।
↑ Royal Navy – Global Force 2013 (পিডিএফ) (graphic), Press Association, পৃষ্ঠা 86, ২০১৮-০৯-২১ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা – source: Royal Navy.
↑ What will the Queen Elizabeth class carriers carry?, UK Defence Journal, ২ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২৪ জানুয়ারি ২০১৭ – source: UK Defence Journal.
↑ "Replacing the Invincibles: inside the Royal Navy's controversial £6.2 billion warships", Wired, ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২৯ আগস্ট ২০১৭ – source: Wired UK
↑ "Fleet Air Arm: future aircraft"। Royal Navy। ২ সেপ্টেম্বর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১১।
↑ "Replacing the Invincibles: inside the Royal Navy's controversial £6.2 billion warships"। Wired। ১৯ মার্চ ২০১৭। ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুলাই ২০২১।
↑ "Portsmouth Naval Base facts"। Royal Navy। ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুলাই ২০২১।
↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; BBC Into Service নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
↑ "Second aircraft carrier HMS Prince of Wales named by Duchess of Rothesay"। BBC News। ৮ সেপ্টেম্বর ২০১৭। ৮ মে ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুলাই ২০২১।
↑ "HMS Prince of Wales makes Portsmouth debut"। Royal Navy। ২০১৯-১১-১৬। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুলাই ২০২১।
↑ "Iconic structure is installed on HMS Prince of Wales"। ২ জুলাই ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুলাই ২০২১।
↑ "Navy's new £3.2bn carrier stranded in Portsmouth for six months after second flood"। www.portsmouth.co.uk (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুলাই ২০২১।
↑ "HMS Prince of Wales: Carrier Returns To Sea After Repairs"। forces.net। 30 April 202q। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুলাই ২০২১। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ= (সাহায্য)

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]

প্রিন্স অব ওয়েলস (royalnavy.mod.uk)

[4] The ship carries the battle honours earned by its predecessors.^[৩]

[1] "How did HMS Prince of Wales get her name? Cost, captain, crew size and where Royal Navy aircraft carrier was built"। portsmouth.co.uk/news/defence।

[commission-2] ক ^খ ^গ "Commissioning day for HMS Prince of Wales"। Royal Navy। Portsmouth। ১০ ডিসেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১০ ডিসেম্বর ২০১৯।

[3] David A Thomas, Battles and Honours of the Royal Navy (Barnsley, S. Yorkshire: Leo Cooper, 1998) Kindle version

[HMSQE-5] "Queen Elizabeth class"। royalnavy.mod.uk। ৭ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০১৮।

[6] "Queen Elizabeth Class"। Royal Navy। ১০ আগস্ট ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ আগস্ট ২০১৩।

[7] "Future Aircraft Carrier (CVF)"। Ministry of Defence। ১০ মে ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ মে ২০০৮।

[30mm-8] "Close-in defence for the Royal Navy's aircraft carriers"। navylookout.com। ২৮ এপ্রিল ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ৩০ এপ্রিল ২০২১।

[facts-9] "Queen Elizabeth class: facts and figures"। Royal Navy। ২৭ জুলাই ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০১১।

[globalpdf-10] Royal Navy – Global Force 2013 (পিডিএফ) (graphic), Press Association, পৃষ্ঠা 86, ২০১৮-০৯-২১ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা – source: Royal Navy.

[UK_Defence_Journal_Carry-11] What will the Queen Elizabeth class carriers carry?, UK Defence Journal, ২ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২৪ জানুয়ারি ২০১৭ – source: UK Defence Journal.

[WiredQE-12] "Replacing the Invincibles: inside the Royal Navy's controversial £6.2 billion warships", Wired, ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২৯ আগস্ট ২০১৭ – source: Wired UK

[future_aircraft_of_the_Fleet_Air_Arm-13] "Fleet Air Arm: future aircraft"। Royal Navy। ২ সেপ্টেম্বর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১১।

[Wired-14] "Replacing the Invincibles: inside the Royal Navy's controversial £6.2 billion warships"। Wired। ১৯ মার্চ ২০১৭। ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুলাই ২০২১।

[Portsmouth_Naval_Base-15] "Portsmouth Naval Base facts"। Royal Navy। ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুলাই ২০২১।

[BBC_Into_Service-16] উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; BBC Into Service নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি

[bbc.co.uk-17] "Second aircraft carrier HMS Prince of Wales named by Duchess of Rothesay"। BBC News। ৮ সেপ্টেম্বর ২০১৭। ৮ মে ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুলাই ২০২১।

[18] "HMS Prince of Wales makes Portsmouth debut"। Royal Navy। ২০১৯-১১-১৬। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুলাই ২০২১।

[19] "Iconic structure is installed on HMS Prince of Wales"। ২ জুলাই ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুলাই ২০২১।

[20] "Navy's new £3.2bn carrier stranded in Portsmouth for six months after second flood"। www.portsmouth.co.uk (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুলাই ২০২১।

[21] "HMS Prince of Wales: Carrier Returns To Sea After Repairs"। forces.net। 30 April 202q। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুলাই ২০২১। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ= (সাহায্য)

[১]

[২]

[ক]

[৪]

[৫]

[৬]

[৭]

[৮]

[৯]

[১০]

[১১]

[১২]

[১৩]

[১৪]

[১৫]

[১৬]

[১৭]

[১৮]

[১৯]

[২০]

[৩]