এইচএএল তেজস
তেজস | |
---|---|
ভূমিকা | বহুভূমিকাযুক্ত হালকা যুদ্ধবিমান |
উৎস দেশ | ভারত |
নির্মাতা | হিন্দুস্থান অ্যারোনটিক্স লিমিটেড |
নকশা প্রণয়নকারী দল | অ্যারোনটিকাল ডেভলপমেন্ট এজেন্সি, বিমান গবেষণা ও নকাশা কেন্দ্র (এইচএল), প্রতিরক্ষা গবেষণা ও উন্নয়ন সংস্থা, জাতীয় মহাকাশ গবেষণাগার |
প্রথম উড্ডয়ন | ৪ জানুয়ারি ২০০১[১] |
প্রবর্তন | ১৭ জানুয়ারি ২০১৫[২] |
অবস্থা | পরিষেবায় নিযুক্ত[৩] |
মুখ্য ব্যবহারকারী | ভারতীয় বিমানবাহিনী |
নির্মিত হচ্ছে | ২০০১–বর্তমান |
নির্মিত সংখ্যা | ৩৪ টি[N ১] |
কর্মসূচির খরচ | ₹১১,০৯৬ কোটি (ইউএস$ ১.৩৬ বিলিয়ন)(২০২০ সালের মার্চ মাসে মোট এলসিএ)[৬] |
ইউনিট খরচ | আইওসি এমকে ১ ₹ ১৬২ কোটি (ইউএস$ ১৯.৮ মিলিয়ন) (২০১৪)[৭] এফওসি এমকে ১₹ ২৯৯.৪৫ কোটি (ইউএস$ ৩৬.৬ মিলিয়ন) (২০১০)[৮] এমকে ১এ ₹ ২৭৫ কোটি (ইউএস$ ৩৩.৬১ মিলিয়ন) (২০২০)[৯] |
উদ্ভূত বিমান | এইচএএল তেজস এমকে২ |
এইচএএল তেজস হল ভারতীয় বিমানবাহিনী ও ভারতীয় নৌবাহিনী হিন্দুস্থান অ্যারোনটিক্স লিমিটেডের (এইচএএল) বিমা গবেষণা ও নকশা কেন্দ্রের (এআরডিসি)[১০] সহযোগিতায় অ্যারোনটিকাল ডেভলপমেন্ট এজেন্সি (এডিএ) দ্বারা নকশা করা একটি ভারতীয় একক ইঞ্জিন বিশিষ্ট চতুর্থ প্রজন্মের বহু ভূমিকাযুক্ত হালকা যুদ্ধবিমান। এটি লাইট কমব্যাট এয়ারক্রাফ্ট (এলসিএ) প্রোগ্রাম থেকে তৈরি করা হয়, যা ১৯৮০-এর দশকে ভারতের পুরাতন মিগ-২১ যুদ্ধবিমান প্রতিস্থাপনের জন্য শুরু হয়। ২০০৩ সালে এলসিএ-এর আনুষ্ঠানিক নামকরণ করা হয় "তেজস"।[১১][১২]
তেজসের একটি একক উল্লম্ব স্ট্যাবিলাইজার সহ লেজে একটি কম্বাউন্ড ডেল্টা-উইং বিন্যাস রয়েছে। এটি প্রচলিত উইং নকশার চেয়ে অধিক উচ্চ-আলফা কর্মক্ষমতা বৈশিষ্ট্য সরবরাহ করে[১৩] এর ডানা মূলের অগ্রণী প্রান্তটি ৫০ ডিগ্রি, একটি বহির্মুখের অগ্রভাগের প্রান্তে ৬২.৫ ডিগ্রি বেঁকে রয়েছে এবং পিছনের প্রান্তটিতে চার ডিগ্রি ফরোয়ার্ড সুইপ রয়েছে। এটি রিল্যাক্সড স্ট্যাটিক স্ট্যাবিলিটি, ফ্লাই বাই ওয়্যার ফ্লাইট কন্ট্রোল সিস্টেম, মাল্টি-মোড রাডার, ইন্টিগ্রেটেড ডিজিটাল এভায়োনিক্স সিস্টেম ও সংমিশ্রিত উপাদান কাঠামোর মতো প্রযুক্তিগুলিকে সংহত করে। এটি সমসাময়িক সুপারসনিক যুদ্ধ বিমানের শ্রেণীর মধ্যে সবচেয়ে ছোট ও সবচেয়ে হালকা।[১৪][১৫]
তেজস এইচএএল এইচএফ-৪৪ মারুতের পরে হিন্দুস্থান অ্যারোনটিক্স লিমিটেড (এইচএল) দ্বারা নির্মিত দ্বিতীয় সুপারসোনিক যুদ্ধবিমান। ভারতীয় বিমানবাহিনীর (আইএএফ) জন্য তেজস মার্ক ১ এর উৎপাদন ২০১৬ সালে শুরু হয়, সেই সময়ে নৌ সংস্করণটি ভারতীয় নৌবাহিনীর (আইএন) জন্য উড়ানের পরীক্ষা চালাচ্ছিল। আইএএফ-এর জন্য প্রয়োজনীয়তা ছিল ২০০ টি একক আসনের যুদ্ধবিমান ও ২০ টি দ্বি-আসনযুক্ত প্রশিক্ষনে ব্যবহারের যুদ্ধবিমান, যখন আইএন কমপক্ষে ৪০ টি সিঙ্গেল সিট যুদ্ধবিমানের প্রয়োজন ছিল। প্রথম তেজাস আইএএফ ইউনিট ২০১৬ সালের ১ জুলাই ৪৫ নং স্কোয়াড্রন আইএএফ ফ্লাইং ডগার দুটি বিমান নিয়ে গঠিত হয়। প্রাথমিকভাবে বেঙ্গালুরুতে অবস্থিত ৪৫ স্কোয়াড্রনকে পরে তামিলনাড়ুর সুলুরের নিজস্ব ঘাঁটিতে স্থানান্তরিত করা হয়।[১৬][১৭] প্রতিরক্ষা প্রতিমন্ত্রী সুভাষ ভামরে সংসদে জানিয়েছিলেন যে মান অনুসারে তেজসের দেশীয় বিষয়বস্তু ৫৯.৭% এবং লাইনে প্রতিস্থাপনযোগ্য ইউনিট সংখ্যা ৭৫.৫%।[১৮]
২০১৯ সালের হিসাবে, ভারতীয় বিমানবাহিনী বিভিন্ন ভেরিয়েন্টে মোট ৩২৪ টি তেজসের জন্য পরিকল্পনা করেছে।[১৯] ৪০ টি মার্ক ১ বিমানের প্রথম ব্যাচে ১৬ টি প্রাথমিক পরিচালনাগত ছাড়পত্রের (আইওসি) মান রয়েছে, যা ২০১৯ সালের শুরুর দিকে সরবরাহ করা হয়।[২০] ১৬ টি সম্পূর্ণ পরিচালনাগত ছাড়পত্র (এফওসি) মানের বিমানের দ্বিতীয় ব্যাচের সরবরাহ ২০১৯ সালের শেষদিকে শুরু হয় এবং ২০২০ সালের ২৭ মে সুলুরে দ্বিতীয় তেজাস স্কোয়াড্রন — নং ১৮ স্কোয়াড্রন আইএএফ ফ্লাইং বুলেটস গঠনের দিকে পরিচালিত করে।[৫][২১] আইএএফ ৮ টি দ্বি-আসনের প্রশিক্ষক বিমান গ্রহণ করবে।[৪] পরবর্তী ৮৩ টি মার্ক ১এ অধিক উন্নত মানের হবে।[২২] তেজস মার্ক ২ বিমান ২০১৫-২৬ সালের মধ্যে ধারাবাহিক প্রযোজনার জন্য প্রস্তুত হবে বলে আশা করা হচ্ছে।[২৩]
উন্নয়ন
[সম্পাদনা]উৎপত্তি
[সম্পাদনা]১৯৬৯ সালে, ভারত সরকার তার অ্যারোনটিক্স কমিটির প্রস্তাবটি গ্রহণ করে, যে প্রস্তাবে বলা হয়েছিল হিন্দুস্তান অ্যারোনটিক্স লিমিটেডকে (এইচএল) একটি প্রমাণিত ইঞ্জিনের চারপাশে একটি যুদ্ধবিমানের নকশা তৈরি ও উন্নয়ন ঘটানো উচিত। একটি 'ট্যাকটিকাল এয়ার সাপোর্ট এয়ারক্রাফ্ট' এর উপর ভিত্তি করে এএসআর মারুত-এর মতো স্পষ্টতই অনুরূপ,[২৪] এইচএল ১৯৭৫ সালে নকশার গবেষণা সম্পন্ন করে, তবে বিদেশী নির্মাতাও নির্বাচিতদের কাছ থেকে নির্বাচিত "প্রমাণিত ইঞ্জিন" সংগ্রহ করতে অক্ষমতার কারণে প্রকল্পটি স্থগিত হয়ে পরে। আইএএফ-এর গৌণ বায়ু সমর্থন ও আন্তঃক্ষমতা সহ বায়ু শ্রেষ্ঠত্ব যুদ্ধবিমানের প্রয়োজনীয়তা অপূরণীয় থেকে যায়।[২৫]
১৯৮৩ সালে, আইএএফ দুটি প্রাথমিক উদ্দেশ্যে ভারতীয় যুদ্ধবিমানের প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করে। প্রধান ও সর্বাধিক সুস্পষ্ট লক্ষ্যটি ছিল ভারতের পুরাতন মিগ-২১ যুদ্ধবিমানের প্রতিস্থাপন, যা ১৯৭০-এর দশক থেকে আইএএফ-এর মূল ভিত্তি ছিল। "দীর্ঘমেয়াদী পুনরায় সরঞ্জাম পরিকল্পনা ১৯৮১" উল্লেখ করেছে যে মিগ-২১ বিমানগুলি ১৯৯০ সালের মাঝামাঝি নাগাদ তাদের পরিষেবা জীবনের শেষের দিকে পৌঁচ্ছে যাবে এবং ১৯৯৫ সালের মধ্যে, আইএএফ-এর ৪০ শতাংশ বিমানের অভাব ঘটবে। পূর্বাভাসের অভাবটি পূরণ করতে প্রকল্পটি কাঠামোগত প্রয়োজনীয়তার উপরে জোরদেবে।[২৬] এলসিএ কর্মসূচীর অন্যান্য প্রধান লক্ষ্য ছিল ভারতের অভ্যন্তরীণ মহাকাশ শিল্পের বোর্ড অগ্রগতি।[২৭] মহাকাশ "স্বনির্ভরতা" উদ্যোগের মূল্য কেবল বিমানের উৎপাদনই ছিল না, বৈশ্বিক বাজারের জন্য বাণিজ্যিক অনুষঙ্গের সাথে অত্যাধুনিক পণ্য তৈরিতে সক্ষম একটি স্থানীয় শিল্পের নির্মাণও ছিল।[২৮]
ভারত সরকার ১৯৮৪ সালে এলসিএ কর্মসূচী পরিচালনার জন্য অ্যারোনটিকাল ডেভলপমেন্ট এজেন্সি (এডিএ) প্রতিষ্ঠা করে। যদিও তেজসকে প্রায়শই হিন্দুস্তান অ্যারোনটিক্স লিমিটেডের (এইচএল) পণ্য হিসাবে বর্ণনা করা হয়, বিমানটির উন্নয়নের দায়বদ্ধতা এডিএ-র অন্তর্ভুক্ত, অপরদিকে এইচএএল এর সাথে একশরও বেশি প্রতিরক্ষা ল্যাবরেটরি, শিল্প সংস্থা ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধান ঠিকাদার হিসাবে রয়েছে।[২৯] এলসিএ-এর জন্য সরকারের "স্বনির্ভরতা" লক্ষ্যগুলির মধ্যে তিনটি অত্যাধুনিক ও চ্যালেঞ্জিং ব্যবস্থা অন্তর্ভুক্ত ছিল: ফ্লাই বাই-ওয়্যার (এফবিডাব্লু) ফ্লাইট কন্ট্রোল সিস্টেম (এফসিএস), মাল্টি-মোড পালস-ডপলার রাডার এবং টার্বোফ্যান ইঞ্জিন জ্বালানো।[৩০]
১৯৮৫ সালের অক্টোবর মাসের আগে এলসিএ-এর জন্য আইএএফ-এর বিমান কর্মীদের প্রয়োজনীয়তা চূড়ান্ত হয়নি। ১৯৯০ সালের এপ্রিল মাসে প্রথম উড়ান ও ১৯৯৫ সালে পরিষেবায় প্রবেশের কথা থাকলেও, প্রকল্পের সময়সূচীতে বিলম্বটি ঘটে। তবে এটি এডিএ'কে আরও ভাল মার্শাল জাতীয় গবেষণা ও উন্নয়ন ও শিল্প সম্পদ, কর্মী নিয়োগ, অবকাঠামো তৈরি ও আরও পরিষ্কার দৃষ্টিভঙ্গি অর্জনের সময় প্রদান করে, যার ফলে আমদানির পরিবর্তে উন্নত প্রযুক্তিগুলি স্থানীয়ভাবে উন্নত হতে থাকে।[২৫][৩১]
প্রকল্পে ১৯৮৭ সালের অক্টোবর মাএ ফ্রান্সের দাসোল্ট-ব্রেগুয়েট এভিয়েশন পরামর্শদাতা হিসাবে নিযুক্ত হয়। দাসোল্ট-ব্রুগুয়েট বিমানটির নকশা ও ব্যবস্থার সংহতকরণে সহায়তা করে। ৩০ জন শীর্ষ বিমান ইঞ্জিনিয়ার আইএডিএ-র প্রযুক্তিগত উপদেষ্টা হিসাবে কাজ করার জন্য ভারতে আসেন। এর পরিবর্তে সংস্থাটিকে $১০০ মিলিয়ন/₹৫৬৯ কোটি (২০১৯ সালে হিসাবে ₹৫৬ বিলিয়ন বা $৭৯০ মিলিয়ন) প্রদান করা হয়। এই পর্বটি ১৯৮৮ সালের সেপ্টেম্বর মাসে শেষ হয়।[৩১][৩২]
এলসিএ কার্যক্রম
[সম্পাদনা]এলসিএ কার্যক্রমের সম্ভাব্যতা অধ্যয়নের জন্য ১৯৮৯ সালে একটি পর্যালোচনা কমিটি গঠন করা হয়, যা সুপারিশ করে, যে প্রকল্পটি হাতে নেওয়া যেতে পারে।[৩৩] এলসিএ-এর উন্নয়নের জন্য একটি দ্বি-পর্যায়ের পূর্ণ-পাল্লার প্রকৌশল উন্নয়ন (এফএসইডি) প্রক্রিয়াটি বেছে নেওয়া হয়।[২৬][৩৩] নকশাটি ১৯৯০ সালে শিথিল স্থির স্থিতিশীলতার সাথে একটি ছোট টেললেস ডেল্টা উইং নকশা চূড়ান্ত হয়, যা বর্ধিত কসরতের জন্য "নিয়ন্ত্রণ কনফিগার যান" ধারণা ও ডিজিটাল এফবিডাব্লু উড়ান নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থাকে অন্তর্ভুক্ত করে।[১৪][৩৪][৩৩] কোটা হরিনারায়ণ তেজস কার্যক্রমের মূল কার্যক্রম পরিচালক ও প্রধান নকশাকার ছিলেন।[৩৫][৩৬] তেজসের জন্য ভারতের নিজস্ব শিল্পের এফবিডাব্লু উড়ান নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থাটি বিকশিত করার জন্য ১৯৯২ সালে ন্যাশনাল অ্যারোনটিক্স ল্যাবরেটরি (বর্তমানে ন্যাশনাল অ্যারোস্পেস ল্যাবরেটরিস নামে পরিচিত) দ্বারা এলসিএ ন্যাশনাল কন্ট্রোল ল (সিএলডাব্লু) দল গঠন করা হয় এবং লকহিড মার্টিন পরামর্শদাতা হিসাবে নির্বাচিত হয়।[৩৭] ভারতের দ্বিতীয় পারমাণবিক পরীক্ষার প্রতিক্রিয়া হিসাবে ১৯৯৮ সালের মে মাসে মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কারণে ওই বছরে লকহিড মার্টিনের পরামর্শ প্রদান বন্ধ হয়।[৩৮][৩৯]
পরিচালনাকারী
[সম্পাদনা]- ভারতীয় বিমানবাহিনী – আইওসি বিন্যাসের ১৬ টি তেজস এমকে ১ সরবরাহ করা হয়েছে। ভারতীয় বিমানবাহিনী আইওসি বিন্যাসের ১৬ টি একক আসনের বিমানের সাথে ৪০ টি তেজস এমকে ১ ৮,৮০০ কোটি ($১.২৫ বিলিয়ন) ব্যয়ে ক্রয়ের জন্য আবেদন করেছে, এছাড়াও ক্রয়ের আবেদন আইওসি বিন্যাসের আরও ১৬ টি এবং দ্বি-আসনের ৮ টি প্রশিক্ষক বিমান রয়েছে।[৪০] আইএএফ ২০১৭ সালের ডিসেম্বর মাসে এএইচএল-এর কাছে প্রস্তাবিত প্রস্তাবের অনুরোধে ৩৯,০০০ কোটি (মার্কিন ডলার $৫.৪৫ বিলিয়ন)[৪১] ব্যয়ে এমকে ১এ বিন্যাসের আরও ৮৩ টি একক আসনের যুদ্ধবিমান এবং ১০ টি দ্বি-আসনের প্রশিক্ষক বিমান সংগ্রহ শুরু করে।[৪২][৪৩] ২০২০ সালের ডিসেম্বর মাসের মধ্যে একটি দাপ্তরিক আবেদন প্রদান করা হবে এবং ২০২১ সালের মার্চ মাসে প্রথম ৪০ টি মার্ক ১ বিমানের সরবরাহের সমাপ্তির পরে ২০২৩ সাল থেকে এমকে ১এ বিমানের সরবরাহ শুরু হবে বলে আশা করা হচ্ছে।[৪৪][৪৫]
- সুলুর বায়ুসেনা ঘাঁটি
- নং ৪৫ স্কোয়াড্রন (ফ্লাইং ডগারস)[১৭]
- নং ১৮ স্কোয়াড্রন (ফ্লাইং বুলেটস)[৫][৪৬][৪৭]
- সুলুর বায়ুসেনা ঘাঁটি
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]টীকা
[সম্পাদনা]- ↑ A total of 34 aircraft have been produced. This includes: 2 technology demonstrators (TD); 5 prototypes (PV); 8 limited series production (LSP); 2 naval prototypes (NP); 16 initial operational clearance production aircraft (IOC); 1 final operational clearance production aircraft. The official Tejas government website lists all the TD, PV, LSP and NP models and their first flight details.[১] 16 IOC aircraft have been delivered to the first Tejas squadron (No 45).[৪] The first FOC aircraft has also been received and the second Tejas squadron (No 18) raised.[৫]
উদ্ধৃতিসমূহ
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ "Tejas First Flights"। Tejas.gov.in। ৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুন ২০২০।
- ↑ PTI (১৭ জানুয়ারি ২০১৫)। "After 32 years, India finally gets LCA Tejas aircraft"। Economic Times। ২৯ মার্চ ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জানুয়ারি ২০১৫।
- ↑ "Tejas: IAF inducts HAL's 'Made in India' Light Combat Aircraft – 10 special facts about the LCA"। financialexpress.com। ১৬ আগস্ট ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জুলাই ২০১৬।
- ↑ ক খ "HAL rolls out 16th LCA Tejas for IAF"। The Economic Times। ২৫ মার্চ ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- ↑ ক খ গ Thomas, Wilson (২০২০-০৫-২৭)। "IAF operationalises second LCA squadron, inducts first LCA Tejas in FOC standard"। The Hindu (ইংরেজি ভাষায়)। আইএসএসএন 0971-751X। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-২৭।
- ↑ "₹11,096 cr. spent on LCA and Kaveri engine projects so far, says govt."। thehindu.com। New Delhi। ৪ মার্চ ২০২০। ২৪ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুলাই ২০২০।
Of the specified amount, ₹9063.96 crore was spent on LCA and ₹2032 crore on the Kaveri Engine.
- ↑ Shukla, Ajai (১১ জানুয়ারি ২০১৪)। "HAL pegs price of Tejas fighter at Rs 162 crore"। Business Standard।
- ↑ Rajat Pandit। "Another 20 Tejas in their FOC (final operational clearance)"। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুলাই ২০২০।
Another 20 Tejas in their FOC (final operational clearance) or combat-ready configuration were to be delivered by December 2016, as per the second Rs 5,989 crore contract inked in December 2010.
- ↑ Bhalla, Abhishek (১৮ মার্চ ২০২০)। "Breakthrough for IAF: Cost for advanced version of indigenously made LCA Tejas slashed by Rs 18,000 crore"। India Today। ১৯ মার্চ ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
The Ministry of Defence on Friday gave the go-ahead for the purchase of 83 Tejas Mark 1A aircraft for the Indian Air Force at a cost of Rs 38,000 crore bringing down the price from earlier R. 56,000 quoted by the Hindustan Aeronautics Limited (HAL).
- ↑ "With expected 83 Tejas MK1A orders, ARDC shapes India's upgraded fighter"। OnManorama (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-০৭।
- ↑ "LCA first prototype vehicle to fly next month"। ২১ আগস্ট ২০০৩। ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জুন ২০১৪।
- ↑ "Fit to fly: The Tejas, first India-designed fighter jet"। BBC News South Asia। BBC.com। ১০ জানুয়ারি ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুলাই ২০২০।
The clearance is a major milestone in the fourth generation aircraft's development, which began in 1985.
- ↑ "Compund Delta Wing – Technology – Tejas – India's Light Combat Aircraft"। tejas.gov.in। ১৭ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৯।
- ↑ ক খ "Light Combat Aircraft (LCA)"। defencejournal.com। ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জুলাই ২০১৪।
- ↑ "Republic Day Parade 2014 – A Curtain Raiser"। Press Information Bureau। ২৫ জানুয়ারি ২০১৪। ২ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জানুয়ারি ২০১৪।
- ↑ "Tejas: IAF inducts HAL's 'Made in India' Light Combat Aircraft – 10 special facts about the LCA"। The Financial Express। ১ জুলাই ২০১৬। ১৬ আগস্ট ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জুলাই ২০১৬।
- ↑ ক খ "Tejas begins operations from Sulur station"। The Times of India। The Times Group। ৩ জুলাই ২০১৮।
- ↑ "Indigenous content of Tejas 59.7% by value & 75.5% by numbers"। indianexpress.com। ১৮ নভেম্বর ২০১৬। ৯ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০১৭।
- ↑ Pandit, Rajat (১৫ মার্চ ২০১৮)। "IAF commits to 324 Tejas fighters, provided a good Mark-II jet is delivered"। The Times of India। সংগ্রহের তারিখ ৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- ↑ Gady, Franz-Stefan (১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৯)। "India's Air Force to Receive 4 More Tejas Light Combat Aircraft in March 2019"। The Diplomat। সংগ্রহের তারিখ ৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- ↑ Jain, Smriti (২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৯)। "Tejas, indigenous light combat aircraft, gets FOC! HAL to roll out new LCA by year-end; what it means for IAF"। Financial Express। সংগ্রহের তারিখ ৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- ↑ "IAF may place order for improved Tejas variant: HAL chief"। Hindustan Times। ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- ↑ Shukla, Ashish (৩ আগস্ট ২০১৯)। "Tejas Mark II – Indigenous light combat aircraft targeted by 2022"। International Business Times Times of India। সংগ্রহের তারিখ ৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- ↑ Chatterjee, K.। "Hindustan Fighter HF-24 Marut; Part I: Building India's Jet Fighter"। bharat-rakshak.com। ২৩ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুলাই ২০২০।
- ↑ ক খ "The Light Combat Aircraft Story by Air Marshal MSD Wollen"। ১৭ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০১৩। First published in Indian Aviation, Opening Show report, Aero India 2001.
- ↑ ক খ "Tejas Light Combat Aircraft (LCA)." Global Security, 2012. Retrieved 29 May 2012. ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১০ জানুয়ারি ২০১৪ তারিখে
- ↑ Iyer, Sukumar R. "LCA: Impact on Indian Defense." Bharat Rakshak Monitor, March–April 2001. Retrieved 30 May 2012. ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১১ অক্টোবর ২০১২ তারিখে
- ↑ "Remembrance of Aeronautical Matters Past." Vayu Aerospace & Defence Review, 2004. Retrieved 7 March 2009.
- ↑ "Light Combat Aircraft (LCA) Test-Flown Successfully." DRDO, January 2001. Retrieved 29 May 2012.
- ↑ Reddy, C. Manmohan. "LCA economics." The Hindu, 16 September 2002. Retrieved 29 May 2012.
- ↑ ক খ "LCA Tejas History"। Tejas.gov.in। ১৭ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০১৩।
- ↑ "Dassault wins Indian LCA contract"। Flight International। London। ২৪ অক্টোবর ১৯৮৭। ২২ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ ক খ গ "LCA Tejas History: Genesis"। tejas.gov.in। ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুলাই ২০২১।
- ↑ "India's Light Combat Aircraft" (পিডিএফ)। employmentnews.gov.in। ৬ এপ্রিল ২০১৪ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুলাই ২০২১।
- ↑ "Zephyr 2009 – Celebrating the Spirit of Aviation – Aerospace Engineering, IIT Bombay"। aero.iitb.ac.in। ৩ সেপ্টেম্বর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুলাই ২০২১।
- ↑ "Times of India: HAL Tejas supersonic fighter jets inducted into Indian Air Force"। ১ জুলাই ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "20th Anniversary Celebrations of the National Control Law Team"। nal.res.in। ১০ জুন ২০১২। ১৮ ডিসেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "Tejas LCA: Light Multi-Role Fighter"। aerospaceweb.org। ৫ এপ্রিল ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুলাই ২০২১।
- ↑ "Tejas / Light Combat Aircraft (LCA)"। fighter-planes.com। ১৮ জানুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুলাই ২০২১।
- ↑ Singh, Rahul; HT। "HAL needs new orders to prevent complete halt of production after 2021-22"। ThePrint (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-০৭।
- ↑ Bedi, Rahul। "Indian MoD concludes price negotiations with HAL for 83 LCA Mk 1A combat aircraft"। Jane's Information Group। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- ↑ Dominguez, Gabriel (২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৮)। "India's LCA Tejas demonstrates hot refuelling capability"। IHS Jane's Defence Weekly। ১৬ মার্চ ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;TrainersImpasse
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;tejas2sq
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ "HAL on a war-footing to roll out 4 new Tejas variants in 3 months"। english.manoramaonline.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-১৫।
- ↑ "PVC recipient Sekhon's squadron to fly again"। The Tribune। ২৩ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ নভেম্বর ২০১৭।
- ↑ Anantha Krishnan M। "Air Chief Marshal Bhadauria interview"। OnManorama। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২০।