উম্ম আল মারাদিম দ্বীপ
![]() | |
অবস্থান | উম্ম আল মারাদিম দ্বীপ, কুয়েত |
---|---|
স্থানাঙ্ক | ২৮°৪০′৪৫″ উত্তর ৪৮°৩৯′০৫″ পূর্ব / ২৮.৬৭৯১৭° উত্তর ৪৮.৬৫১৩৯° পূর্ব |
কাঠামোগত ভিত্তি | কংক্রিটের ভিত্তি |
নির্মাণ | ধাতব স্কেলেটাল টাওয়ার |
টাওয়ারের আকৃতি | বর্গাকার পিরামিডাল টাওয়ার বারান্দা এবং বাতিঘরসহ[১][২] |
চিহ্ন | লাল এবং সাদা অনুভূমিক ডোরা টাওয়ার |
টাওয়ারের উচ্চতা | ২২ মিটার (৭২ ফুট) ![]() |
ফোকাস উচ্চতা | ২৩ মিটার (৭৫ ফুট) ![]() |
শক্তির উৎস | সৌর শক্তি ![]() |
ব্যাপ্তি | ১০ নটিক্যাল মাইল (১৯ কিলোমিটার; ১২ মাইল) ![]() |
বৈশিষ্ট্য | Fl(2) W 15s ![]() |
অ্যাডমিরালটি নম্বর | D7568 ![]() |
এনজিএ নম্বর | 112-29324 |
অপারেটর | Middle East Navigation Aids Service ![]() |
উম্ম আল মারাদিম (আরবি: جزيرة ام المرادم)(অনুবাদ: পাথরের মা) কুয়েতের দক্ষিণ সীমানার একদম শেষে সৌদি আরবের সীমানার সংযোগস্থলে অবস্থিত একটি দ্বীপ।
উম্ম আল মারাদিম গভীর পানিতে ঘেরা, যা জাহাজগুলোকে দ্বীপের উপকূলে সরাসরি ভেড়ানোর সুযোগ দেয়। এই সুবিধাটি বেশিরভাগ কুয়েতি দ্বীপে পাওয়া যায় না। এর দৈর্ঘ্য ১.৫ কিলোমিটার (০.৯ মাইল) এবং প্রস্থ ৫৪০ মিটার (১,৭৭০ ফুট), যা প্রায় ৬৫ hectare (১৬০ একর) এলাকা প্রতিনিধিত্ব করে। এটি একটি ডিম্বাকার দ্বীপ। এই দ্বীপের তলদেশে মুক্তার ঝিনুক জন্মায়।
আগে জাহাজগুলো মুক্তা সংগ্রহের জন্য সকালে যাত্রা করত এবং রাতে দ্বীপে ফিরে আসত। এজন্য দ্বীপটি জাহাজের কর্মী, ডুবুরী এবং মুক্তা ব্যবসায়ীদের ভিড়ে পূর্ণ থাকত, যারা জাহাজের অধিনায়কদের কাছ থেকে মুক্তা কিনতে আসত।
উম্ম আল মারাদিম কুয়েত আক্রমণে প্রথম মুক্ত হওয়া কুয়েতি ভূমি। এর মাটিতে আবার কুয়েতের পতাকা উত্তোলন করা হয়, যা আগ্রাসনের পরাজয় এবং বৈধতার পুনঃপ্রতিষ্ঠার ঘোষণা দেয়।
দ্বীপটি সাধারণত অভিবাসী এবং স্থায়ী পাখিদের দ্বারা পরিপূর্ণ থাকে (বিশেষত সীগাল এবং ফ্ল্যামিঙ্গো)। বর্ষাকালে এটি সবুজে আবৃত থাকে। এটি জনবসতিহীন, তবে এখানে কিছু সরকারি ভবন রয়েছে, যেমন একটি বাতিঘর এবং একটি পুলিশ স্টেশন।[৩]
উম্ম আল মারাদিম কুয়েতের সবচেয়ে বৃষ্টিপ্রবণ স্থান।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ টেমপ্লেট:Cite rowlett
- ↑ NGA List of Lights – Pub.112 উদ্ধৃত ৮ অক্টোবর ২০১৬
- ↑ "উম্ম আল মারাদিম"। ১২ মে ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ ডিসেম্বর ২০২৪।