উধম সিং নগর জেলা
উধম সিং নগর জেলা | |
---|---|
উত্তরাখণ্ডের জেলা | |
![]() উত্তরাখণ্ডে উধম সিং নগর জেলার অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক: ২৮°৫৯′ উত্তর ৭৯°২৪′ পূর্ব / ২৮.৯৮° উত্তর ৭৯.৪০° পূর্বস্থানাঙ্ক: ২৮°৫৯′ উত্তর ৭৯°২৪′ পূর্ব / ২৮.৯৮° উত্তর ৭৯.৪০° পূর্ব | |
দেশ | ![]() |
রাজ্য | ![]() |
বিভাগ | কুমাওন |
প্রতিষ্ঠিত | অক্টোবর ১৯৯৫ |
সদর দপ্তর | রুদ্রপুর |
আয়তন | |
• মোট | ২৯০৮ কিমি২ (১১২৩ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১১) | |
• মোট | ১২,৩৫,৬১৪ |
• জনঘনত্ব | ৪২০/কিমি২ (১১০০/বর্গমাইল) |
ভাষা | |
• সরকারি | হিন্দি[১] |
সময় অঞ্চল | আইএসটি (ইউটিসি+০৫:৩০) |
যানবাহন নিবন্ধন | ইউকে ০৬, ইউকে ১৮ |
ওয়েবসাইট | usnagar |
উধম সিং নগর জেলা উত্তর ভারতের উত্তরাখণ্ড রাজ্যের অন্যতম একটি জেলা। রুদ্রপুর শহরে জেলা সদর দপ্তর অবস্থিত। এ জেলা সাতটি তহশিল নিয়ে গঠিত, যথা বাজপুর, গদরপুর, জসপুর, কাশীপুরে, কিচ্ছা, খতিমা, সিতারগঞ্জ । উধম সিং নগর জেলা তারাই অঞ্চলে অবস্থিত এবং উত্তরাখণ্ডের কুমাওন বিভাগের অন্তর্ভুক্ত। এধম সিং নগর জেলার উত্তরে নৈনিতাল জেলা, উত্তর-পূর্বে চম্পাবত জেলা, পূর্বে নেপাল, দক্ষিণে ও পশ্চিমে উত্তরপ্রদেশ রাজ্যের বেরেলী, রামপুর, মোরাদাবাদ, পিলিভিট এবং বিজনোর জেলা অবস্থিত। অক্টোবর ১৯৯৫ সালেমায়াবতী সরকার কতৃক নৈনিতাল জেলার বাইরে উধম সিং নগর জেলা প্রতিষ্ঠিত হয়। মুক্তিযোদ্ধা এবং ভারতীয় বিপ্লবী উধাম সিংয়ের নামে জেলাটির নামকরণ করা হয়।[২]
ভারতের ২০১১ সালের জনগণনা হিসাবে উধম সিং নগর জেলা হরিদ্বার এবং দেরাদুনের পরে, উত্তরাখণ্ডের ১৩টি জেলার মধ্যে তৃতীয় সর্বাধিক জনবহুল জেলা।[৩]
ইঞ্জিনিয়ার এবং কৃষি বিজ্ঞানীদের জন্য খ্যাত গোবিন্দ বল্লভ পান্ত কৃষি ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়টি রুদ্রপুর থেকে ০৫ কিলোমিটার দুরত্বে অবস্থিত।
পরিচ্ছেদসমূহ
উধম সিং নগর জেলার তহশিল[সম্পাদনা]
উধম সিং নগর জেলার শহর[সম্পাদনা]
- কাশীপুরে
- জসমুর
- বাজপুর
- গুলারভোজ
- বড়খেরা
- গদরপুর
- দিনেশপুর
- রুদ্রপুর
- পন্তনগর
- কিচ্ছা
- সিতারগঞ্জ
- নানকমত্ত
- খতিমা
- মহুয়া ডাবরা
- মহুয়া খেদা গঞ্জ
- সুলতানপুর
- কিলা খেদা
জনসংখ্যার উপাত্ত[সম্পাদনা]
ভারতের জনগণনা ২০১১ অনুসারে উধম সিং নগর জেলার মোট জনসংখ্যা ১,৬৪৮,৩৬৭ জন,[৩] যা গিনি-বিসাউ এর মোট জনসংখ্যার সমান[৪] বা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আইডাহোর রাজ্যের মোট জনসংখ্যার সমান।[৫] এটি ভারতের ৬৪০টি জেলার মধ্যে ৩০৩ তম জনবহুল জেলা। এ জেলার জনসংখ্যার ঘনত্ব প্রতি বর্গকিলোমিটারে ৬৪৮ জন বা প্রতি বর্গ মাইলে ১,৬৮০ জন লোক বসবাস করে। ২০০১ থেকে ২০১১ এর দশকে জেলার জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ছিল ৩৩.৪%। উধম সিং নগর জেলার লিঙ্গ অনুপাত প্রতি ১০০০ পুরুষের বিপরীতে ৯১৯ জন মহিলা রয়েছে এবং সাক্ষরতার হার ৭৪.৪৪%।[৩]
ঐতিহাসিক জনসংখ্যা | ||
---|---|---|
বছর | জন. | ±% |
১৯০১ | ১,৩১,৮১১ | — |
১৯১১ | ১,৩১,৬০৮ | −০.২% |
১৯২১ | ১,১২,৬৩৪ | −১৪.৪% |
১৯৩১ | ১,১২,৮০৪ | +০.২% |
১৯৪১ | ১,১৮,৭৩৩ | +৫.৩% |
১৯৫১ | ১,৩৬,৪৪৬ | +১৪.৯% |
১৯৬১ | ৩,০১,৬৮১ | +১২১.১% |
১৯৭১ | ৪,৫১,৭১৭ | +৪৯.৭% |
১৯৮১ | ৬,৬৮,৭৫১ | +৪৮% |
১৯৯১ | ৯,২৪,৮৫৬ | +৩৮.৩% |
২০০১ | ১২,৩৫,৬১৪ | +৩৩.৬% |
২০১১ | ১৬,৪৮,৯০২ | +৩৩.৪% |
ভাষাসমূহ[সম্পাদনা]
উধম সিং নগরে কথিত প্রধান ভাষা হ'ল: হিন্দি ভাষা ৭২.১৮% (কুমাওনি ৫.২২%, ভোজপুরি ৩.৬৫%, গড়ওয়ালী ০.৩৫% সহ), উর্দু ভাষা ৬.৩৮%, পাঞ্জাবী ভাষা ১০.০৯%, বাংলা ভাষা ৭.৮৬%, থারু (মৈথিলী ভাষার অধীনে) ২.৮৮%।[৬]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ "52nd REPORT OF THE COMMISSIONER FOR LINGUISTIC MINORITIES IN INDIA" (PDF)। nclm.nic.in। Ministry of Minority Affairs। পৃষ্ঠা 18। ২৫ মে ২০১৭ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ Singh, Anand Raj (১২ মার্চ ২০১৫)। "Mayawati may create new district to tame old foe"। The New Indian Express। সংগ্রহের তারিখ ১৪ মে ২০১৬।
- ↑ ক খ গ "District Census 2011"। Census2011.co.in। ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১১।
- ↑ US Directorate of Intelligence। "Country Comparison:Population"। সংগ্রহের তারিখ ১ অক্টোবর ২০১১।
Guinea-Bissau 1,596,677 July 2011 est.
- ↑ "2010 Resident Population Data"। U. S. Census Bureau। সংগ্রহের তারিখ ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১১।
Idaho 1,567,582
- ↑ "Census of India Website : Office of the Registrar General & Census Commissioner, India"। www.censusindia.gov.in। সংগ্রহের তারিখ ২৮ আগস্ট ২০১৮।