উদয়ী অভ্রভরত
| উদয়ী অভ্রভরত | |
|---|---|
| |
| কর্ণাটক, ভারত | |
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস 
| |
| জগৎ/রাজ্য: | অ্যানিম্যালিয়া (Animalia) |
| পর্ব: | কর্ডাটা (Chordata) |
| গোষ্ঠী: | ডাইনোসরিয়া (Dinosauria) |
| গোষ্ঠী: | সরিস্কিয়া (Saurischia) |
| গোষ্ঠী: | থেরোপোডা (Theropoda) |
| গোষ্ঠী: | Maniraptora |
| গোষ্ঠী: | আভিয়ালে (Avialae) |
| শ্রেণি: | এভিস (Aves) |
| বর্গ: | প্যাসারিফর্মিস (Passeriformes) |
| পরিবার: | Alaudidae |
| গণ: | Alauda ফ্রাঙ্কলিন, ১৮৩১ |
| প্রজাতি: | A. gulgula |
| দ্বিপদী নাম | |
| Alauda gulgula ফ্রাঙ্কলিন, ১৮৩১ | |
| Subspecies | |
|
নিবন্ধে দেখুন | |
| |
_in_AP_W_IMG_4084.jpg)
উদয়ী অভ্রভরত (Alauda gulgula) হলো চীন-ভারতীয় অঞ্চল এবং মধ্য এশিয়ার কিছু অংশে পাওয়া ভরতপাখির একটি প্রজাতি। অন্যান্য ভরতের মতো, একে খোলা তৃণভূমিতে পাওয়া যায় যেখানে এটি বীজ এবং পোকামাকড় খায়।
শ্রেণীবিন্যাস এবং পদ্ধতিবিদ্যা
[সম্পাদনা]১৮৩১ সালে ইংরেজ সৈনিক এবং প্রকৃতিবিদ জেমস ফ্র্যাঙ্কলিন প্রাচ্যের স্কাইলার্কের বর্ণনা দেন এবং এর দ্বিপদ নাম দেন আলাউদা গুলগুলা । [২] "গুলগুলা" শব্দটির অর্থ অনিশ্চিত, তবে সম্ভবত লাতিন "গুলা " হতে আগত যার অর্থ "গলা", অথবা এটি "গুলগুলা" মধ্য ভারতের অনেক জায়গায় তৈরি ডোনাটের মতো দেখতে মিষ্টির কারণেও হতে পারে। [৩]
উদয়ী অভ্রভরতের অন্যান্য বিকল্প নামের মধ্যে রয়েছে ওরিয়েন্টাল স্কাইলার্ক, ভারতীয় স্কাইলার্ক এবং লেজার স্কাইলার্ক । [৪]
বর্ণনা
[সম্পাদনা]
উদয়ী অভ্রভরত দৈর্ঘ্যে প্রায় ১৬ সেমি (৬.৩ ইঞ্চি)। এদের উপরের দিকে হলুদ-বাদামী রঙের ডোরাকাটা পালক রয়েছে, লেজের বাইরের দিকে সাদা পালক এবং একটি ছোট খাটো শীর্ষ রয়েছে। উভয় লিঙ্গ দেখতে একই রকম।
উদয়ী অভ্রভরত বিভিন্ন দিক থেকে ইউরেশীয় ভরত থেকে আলাদা। এটি আকারে ছোট, লম্বা, আরও সূক্ষ্ম চূড়াযুক্ত। বাইরের লেজের পালকগুলি অপেক্ষাকৃত মোটা, এবং উড়ার সময় এর সাদা প্রান্তটি অনুপস্থিত থাকে। [৫]
বিচরণ এবং আবাসস্থল
[সম্পাদনা]এই ভরত চীন-ভারতীয় অঞ্চল এবং মধ্য এশিয়ার কিছু অংশ জুড়ে বংশবৃদ্ধি করে। [৬] এটি তার পরিসরের দক্ষিণ অংশে শীতকাল কাটায়।
এটি সাধারণত ছোট গাছপালা সহ খোলা জায়গায় পাওয়া যায়, যেমন তৃণভূমি, জলাভূমি, হ্রদের ধার ইত্যাদি। এটি বীজ এবং পোকামাকড় খায়। এটি বনাঞ্চল এড়িয়ে চলে, যদিও এটি বড় বন পরিষ্কারের জায়গায় পাওয়া যেতে পারে। [৫]
আচরণ এবং বাস্তুতন্ত্র
[সম্পাদনা]এই ভরতগুলি প্রায়শই আকাশে উঠে যায়, উড়ে বেড়ায় এবং গান গায় এবং পৃথিবীতে নেমে আসে। পুরুষ অভ্রভরত সঙ্গীকে আকর্ষণ করার জন্য বাতাসে উড়ে এবং গান গায়।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ BirdLife International (২০১৬)। "Alauda gulgula"। বিপদগ্রস্ত প্রজাতির আইইউসিএন লাল তালিকা (ইংরেজি ভাষায়)। আইইউসিএন। 2016: e.T22717424A94531143। ডিওআই:10.2305/IUCN.UK.2016-3.RLTS.T22717424A94531143.en
। সংগ্রহের তারিখ ১৩ নভেম্বর ২০২১।
- ↑ Franklin, James (১৮৩১)। "Catalogue of birds (systematically arranged) which were collected on the Ganges between Calcutta and Benares, and in the Vindhyian hills between the latter place and Gurrah Mundela, on the Nerbudda" (ইংরেজি and লাতিন ভাষায়): 114–125 [119]।
- ↑ Jobling, J.A. (২০১৮)। Elliott, A., সম্পাদক। "Key to Scientific Names in Ornithology"। Handbook of the Birds of the World Alive। Lynx Edicions। সংগ্রহের তারিখ ৫ আগস্ট ২০১৮। Editors list-এ
|শেষাংশ1=অনুপস্থিত (সাহায্য) - ↑ "Alauda gulgula - Avibase"। avibase.bsc-eoc.org। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-১২-১০।
- ↑ ক খ Alström, Per (২৪ অক্টোবর ২০২৩)। "Oriental Skylark Alauda gulgula"। Birds of the World। সংগ্রহের তারিখ ১৪ এপ্রিল ২০২৪। উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>ট্যাগ বৈধ নয়; আলাদা বিষয়বস্তুর সঙ্গে "BoW" নামটি একাধিক বার সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে - ↑ "IOC World Bird List v14.1: Nicators, Bearded Reedling, larks"। IOC World Bird List। ২৪ ডিসেম্বর ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ১৪ এপ্রিল ২০২৪।
