উত্তরপ্রদেশ বিধানসভা নির্বাচন, ২০১২
![]() | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উত্তরপ্রদেশ বিধানসভার সর্বমোট ৪০৩টি আসন সংখ্যাগরিষ্ঠতার জন্য দরকার ২০২টি আসন | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
ভোটের হার | ৫৯.৪০% (![]() | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
![]() নির্বাচনের রাজ্যভিত্তিক ফলাফল | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
![]() উত্তরপ্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনের পর বিধানসভার গঠন | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
|
২০১২ সালের উত্তরপ্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনের ফলে ভারতের উত্তরপ্রদেশে নির্বাচিত পূর্ববর্তী বিধানসভার পাঁচ বছরের মেয়াদ শেষ হয়। উত্তরপ্রদেশ বিধানসভার নির্বাচন ৮ ফেব্রুয়ারি থেকে ৩ মার্চ ২০১২ পর্যন্ত সাত ধাপে অনুষ্ঠিত হয়। উপ-জাতীয় গণতন্ত্রের জন্য উত্তরপ্রদেশে বিশ্বের বৃহত্তম জনসংখ্যা রয়েছে। ফলাফলে ক্ষমতাসীন মুখ্যমন্ত্রী মায়াবতীর বহুজন সমাজ পার্টি পরাজিত হয়। মুলায়ম সিং যাদবের সমাজবাদী পার্টির ২২৪টি আসন পেয়ে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে। মুলায়মের ছেলে এবং সমাজবাদী পার্টির সভাপতি অখিলেশ যাদবকে দল মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে মনোনীত করে।[১]
পটভূমি
[সম্পাদনা]জনসংখ্যার দিক থেকে উত্তরপ্রদেশ ভারতের বৃহত্তম রাজ্য। তবে উত্তরাখণ্ড বিভক্ত হওয়ার পর ভূমির দিক থেকে এটি চতুর্থ বৃহত্তম রাজ্য। এটি রাজনৈতিকভাবেও গুরুত্বপূর্ণ বলে বিবেচিত হয় কারণ এটি লোকসভায় ফিরে আসা আসনের সংখ্যা এবং নেহেরু-গান্ধী পরিবারের সোনিয়া গান্ধী, রাহুল গান্ধী, বরুণ গান্ধী এবং মেনকা গান্ধীর মতো জাতীয়ভাবে উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্বদের নির্বাচনী এলাকা উত্তরপ্রদেশে অবস্থিত। এছাড়াও উত্তরপ্রদেশে পূর্বে প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী এবং অটল বিহারী বাজপেয়ীর বাসভবন ছিল।
বিধানসভায় ৪০৩টি আসন রয়েছে। পূর্ববর্তী নির্বাচনে বহুজন সমাজ পার্টি এর মধ্যে ২০৬টি আসন জিতেছিল।[২]
সময়সূচী
[সম্পাদনা]প্রাথমিকভাবে নির্বাচন কমিশন ২৪ ডিসেম্বর ২০১১ তারিখে ঘোষণা করে যে নির্বাচন ৪, ৮, ১১, ১৫, ১৯, ২৩ এবং ২৮ ফেব্রুয়ারি সাতটি ধাপে অনুষ্ঠিত হবে এবং ফলাফল ৩ মার্চ ঘোষণা করা হবে।[৩] পরে ফলাফল ঘোষণার তারিখ পরিবর্তন করে ৬ মার্চ করা হয়।[৪][৫]
৯ জানুয়ারি নির্বাচন কমিশন ঘোষণা করে যে প্রথম পর্যায়ের ৪ ফেব্রুয়ারির মূল তারিখ পরিবর্তন করে ৩ মার্চ করা হয়েছে, যখন ভোট গণনা ৪ মার্চ থেকে ৬ মার্চ [৬] করা হয়েছে কারণ বারাওয়াফাতের উদযাপন চলছে, যার জন্য নির্বাচন কমিশনের একজন কর্মকর্তা বলেছিলেন যে: "মানুষ তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবে না বলে উদ্বেগ ছিল।"
ধাপ | তারিখ | নির্বাচনী এলাকা (ইসিআই বিধানসভা নির্বাচনী এলাকা নম্বরসহ) |
---|---|---|
১ম[৭] | ৮ ফেব্রুয়ারি | ১৪৫. মহোলি, ১৪৬. সীতাপুর, ১৪৭. হরগাঁও (ত.জা.), ১৪৮. লাহারপুর, ১৪৯. বিসওয়ান, ১৫০. সেওতা, ১৫১. মাহমুদাবাদ, ১৫২. সিধৌলি (ত.জা.), ১৫৩. মিশ্রিখ (ত.জা.), ২৬৬. কুরসি, ২৬৭. রাম নগর, ২৬৮. বারাবঙ্কি, ২৬৯. যায়দপুর (ত.জা.), ২৭০. দরিয়াবাদ, ২৭১. রুডাউলি, ২৭২. হায়দরগড় (ত.জা.), ২৭৩. মিলকিপুর (ত.জা.), ২৭৪. বিকাপুর, ২৭৫. অযোধ্যা, ২৭৬. গোসাঁইগঞ্জ, ২৭৭. কাটেহারি, ২৭৮. টান্ডা, ২৭৯. আলাপুর (ত.জা.), ২৮০. জলালপুর, ২৮১. আকবরপুর, ২৮২. বলহা (ত.জা.), ২৮৩. নানপাড়া, ২৮৪. মাটেরা, ২৮৫. মহসি, ২৮৬. বাহরাইচ, ২৮৭. পায়াগপুর, ২৮৮. কাইসারগঞ্জ, ২৮৯. ভিঙ্গা, ২৯০. শ্রাবস্তী, ২৯১. তুলসীপুর, ২৯২. গেনসারি, ২৯৩. উত্রাউলা, ২৯৪. বলরামপুর (ত.জা.), ২৯৫. মেহনাউন, ২৯৬. গোঁড়া, ২৯৭. কাত্রা বাজার, ২৯৮. কর্নেলগঞ্জ, ২৯৯. তরবগঞ্জ, ৩০০. মানকাপুর (ত.জা.), ৩০১. গৌরা, ৩০২. শহরৎগড়, ৩০৩. কপিলবস্তু (ত.জা.), ৩০৪. বান্সী, ৩০৫. ইটওয়া, ৩০৬. দোমরিয়াগঞ্জ, ৩০৭. হররাইয়া, ৩০৮. কপ্তানগঞ্জ, ৩০৯. রুধৌলি, ৩১০. বস্তি সদর, ৩১১. মহাদেবা (ত.জা.) |
২য়[৮] | ১১ ফেব্রুয়ারি | ৩১২. মেন্ধাওয়াল, ৩১৩. খলিলাবাদ, ৩১৪. ধনঘাটা (ত.জা.), ৩১৫. ফারেন্দা, ৩১৬. নওতানওয়া, ৩১৭. সিসওয়া, ৩১৮. মহারাজগঞ্জ (ত.জা.), ৩১৯. পানিয়ারা, ৩২০. চাম্পিয়ারগঞ্জ, ৩২১. পিপরাইচ, ৩২২. গোরখপুর শহর, ৩২৩. গোরখপুর গ্রামীণ, ৩২৪. সাহাজানওয়া, ৩২৫. খাজানি (ত.জা.), ৩২৬. চৌরিচৌরা, ৩২৭. বান্সগাঁও (ত.জা.), ৩২৮. চিল্লুপার, ৩২৯. খাড্ডা, ৩৩০. পদ্রাউনা, ৩৩১. তামকুহি রাজ, ৩৩২. ফজিলনগর, ৩৩৩. কুশিনগর, ৩৩৪. হাটা, ৩৩৫. রামকোলা (ত.জা.), ৩৩৬. রুদ্রপুর, ৩৩৭. দেওরিয়া, ৩৩৮. পাঠারদেওয়া, ৩৩৯. রামপুর কারখানা, ৩৪০. ভাটপার রানী, ৩৪১. সেলেমপুর (ত.জা.), ৩৪২. বারহাজ, ৩৪৩. অতরোলিয়া, ৩৪৪. গোপালপুর, ৩৪৫. সাগরী, ৩৪৬. মুবারকপুর, ৩৪৭. আজমগড়, ৩৪৮. নিজামাবাদ, ৩৪৯. ফুলপুর-পাওয়াই, ৩৫০. দিদারগঞ্জ, ৩৫১. লালগঞ্জ (ত.জা.), ৩৫২. মেহনগর (ত.জা.), ৩৫৩. মধুবন, ৩৫৪. ঘোসি, ৩৫৫. মোহাম্মদাবাদ-গোহনা (ত.জা.), ৩৫৬. মউ, ৩৫৭. বেলথরা রোড (ত.জা.), ৩৫৮. রাসারা, ৩৫৯. সিকন্দরপুর, ৩৬০. ফেফানা, ৩৬১. বলিয়া নগর, ৩৬২. বান্সদিহ, ৩৬৩. বৈরিয়া, ৩৭৩. জখানিয়া (ত.জা.), ৩৭৪. সাইদপুর (ত.জা.), ৩৭৫. গাজিপুর, ৩৭৬. জঙ্গিপুর, ৩৭৭. জহুরাবাদ, ৩৭৮. মোহাম্মদাবাদ, ৩৭৯. জামানিয়া |
৩য়[৯] | ১৫ ফেব্রুয়ারি | ১৮৪. জগদীশপুর (ত.জা.), ১৮৫. গৌরীগঞ্জ, ১৮৬. আমেঠি, ১৮৭. ইসাউলি, ১৮৮. সুলতানপুর, ১৮৯. সদর, ১৯০. লম্ভুয়া, ১৯১. কাদিপুর (ত.জা.), ২৫১. সিরাথু, ২৫২. মঞ্জনপুর (ত.জা.), ২৫৩. চাইল, ২৫৪. ফাফামউ, ২৫৫. সোরাঁও (ত.জা.), ২৫৬. ফুলপুর, ২৫৭. প্রতাপপুর, ২৫৮. হাণ্ডিয়া, ২৫৯. মেজা, ২৬০. করছানা, ২৬১. এলাহাবাদ পশ্চিম, ২৬২. এলাহাবাদ উত্তর, ২৬৩. এলাহাবাদ দক্ষিণ, ২৬৪. বড়া (ত.জা.), ২৬৫. কোরাঁও (ত.জা.), ৩৬৪. বাদলপুর, ৩৬৫. শাহগঞ্জ, ৩৬৬. জৌনপুর, ৩৬৭. মালহানি, ৩৬৮. মুঙ্গরা বাদশাহপুর, ৩৬৯. মছলিশশহর (ত.জা.), ৩৭০. মারিয়াহু, ৩৭১. জাফরাবাদ, ৩৭২. কেরাকট (ত.জা.), ৩৮০. মুঘলসরাই, ৩৮১. সাকালদীha, ৩৮২. সইয়াদরাজা, ৩৮৩. চাকিয়া (ত.জা.), ৩৮৪. পিন্ডরা, ৩৮৫. আজগারা (ত.জা.), ৩৮৬. শিবপুর, ৩৮৭. রোহনিয়া, ৩৮৮. বারাণসী উত্তর, ৩৮৯. বারাণসী দক্ষিণ, ৩৯০. বারাণসী ক্যান্টনমেন্ট, ৩৯১. সেবাপুরী, ৩৯২. ভাদোহি, ৩৯৩. জ্ঞানপুর, ৩৯৪. আওরাই (ত.জা.), ৩৯৫. ছানবে (ত.জা.), ৩৯৬. মির্জাপুর, ৩৯৭. মজহাওয়ান, ৩৯৮. চানার, ৩৯৯. মারিহান, ৪০০. ঘোরাওয়াল, ৪০১. রবার্টসগঞ্জ, ৪০২. ওবরা, ৪০৩. দুদ্ধি (ত.জা.) |
৪র্থ[১০] | ১৯ ফেব্রুয়ারি | ১৫৪. সাওয়াযপুর, ১৫৫. শাহাবাদ, ১৫৬. হারদোই, ১৫৭. গোপামাউ (ত.জা.), ১৫৮. সন্ধি (ত.জা.), ১৫৯. বিলগ্রাম-মল্লাওয়ান, ১৬০. বলামাউ (ত.জা.), ১৬১. সন্ধিলা, ১৬২. বাঙ্গারমাউ, ১৬৩. সাফিপুর (ত.জা.), ১৬৪. মোহন (ত.জা.), ১৬৫. উন্নাও, ১৬৬. ভগবন্তনগর, ১৬৭. পুরওয়া, ১৬৮. মালিহাবাদ (ত.জা.), ১৬৯. বক্সী কা তালাব, ১৭০. সরোজিনী নগর, ১৭১. লখনউ পশ্চিম, ১৭২. লখনউ উত্তর, ১৭৩. লখনউ পূর্ব, ১৭৪. লখনউ কেন্দ্র, ১৭৫. লখনউ ক্যান্টনমেন্ট, ১৭৬. মোহনলালগঞ্জ (ত.জা.), ১৭৭. বাছরাওয়ান (ত.জা.), ১৭৮. তিলই, ১৭৯. হরচন্দপুর, ১৮০. রায়বেরেলি, ১৮১. সালোন (ত.জা.), ১৮২. সারেনি, ১৮৩. উঞ্চাহার, ১৯২. কাইমগঞ্জ (ত.জা.), ১৯৩. আমৃতপুর, ১৯৪. ফার্রুখাবাদ, ১৯৫. ভোজপুর, ১৯৬. ছিবরামাউ, ১৯৭. তিরওয়া, ১৯৮. কন্নৌজ (ত.জা.), ২৩২. তিন্দওয়ারি, ২৩৩. বাবেরু, ২৩৪. নারাইনি (ত.জা.), ২৩৫. বান্দা, ২৩৬. ছত্রকূট, ২৩৭. মানিকপুর, ২৩৮. জাহানাবাদ, ২৩৯. বিন্দকি, ২৪০. ফতেহপুর, ২৪১. আয়াহ শাহ, ২৪২. হুসাইনগঞ্জ, ২৪৩. খাগা (ত.জা.), ২৪৪. রামপুর খাস, ২৪৫. বাবাগঞ্জ (ত.জা.), ২৪৬. কুন্ডা, ২৪৭. বিষ্ণুপুর গঞ্জ, ২৪৮. প্রতাপগড়, ২৪৯. পাত্তি, ২৫০. রানীগঞ্জ |
৫ম[১১] | ২৩ ফেব্রুয়ারি | ৯৫. টুন্ডলা (ত.জা.), ৯৬. জসরানা, ৯৭. ফিরোজাবাদ, ৯৮. শিকোহাবাদ, ৯৯. সিরসাগঞ্জ, ১০০. কাসগঞ্জ, ১০১. আমানপুর, ১০২. পাতিয়ালি, ১০৩. আলিগঞ্জ, ১০৪. এইটা, ১০৫. মারহারা, ১০৬. জালেসর (ত.জা.), ১০৭. মেইনপুরি, ১০৮. ভোঙ্গাঁও, ১০৯. কিশনি (ত.জা.), ১১০. করহাল, ১৯৯. জশবন্তনগর, ২০০. ইটাওয়া, ২০১. ভরতনা (ত.জা.), ২০২. বিধুনা, ২০৩. দিবিয়াপুর, ২০৪. ঔরাইয়া (ত.জা.), ২০৫. রসূলাবাদ (ত.জা.), ২০৬. আকবরপুর-রনিয়া, ২০৭. শিকন্দরা, ২০৮. ভোগনিপুর, ২০৯. বিলহৌর (ত.জা.), ২১০. বীথুর, ২১১. কল্যাণপুর, ২১২. গোবিন্দনগর, ২১৩. শিশামাউ, ২১৪. আর্যনগর, ২১৫. কিদওয়াইনগর, ২১৬. ক্যান্ট (কানপুর), ২১৭. মহারাজপুর, ২১৮. ঘটমপুর (ত.জা.), ২১৯. মধাউগড়, ২২০. কালপি, ২২১. ওরাই (ত.জা.), ২২২. বাবিনা, ২২৩. ঝাঁসি নগর, ২২৪. মউরানিপুর (ত.জা.), ২২৫. গারোথা, ২২৬. ললিতপুর, ২২৭. মেহরোনি (ত.জা.), ২২৮. হামিরপুর, ২২৯. রাঠ (ত.জা.), ২৩০. মহোবা, ২৩১. চরখারি |
৬ষ্ঠ[১২] | ২৮ ফেব্রুয়ারি | ১. বেহট, ২. নাকুর, ৩. সাহারানপুর নগর, ৪. সাহারানপুর, ৫. দেওবন্দ, ৬. রামপুর মনিহারন (ত.জা.), ৭. গঙ্গোহ, ৮. কৈরানা, ৯. থানা ভবন, ১০. শামলি, ১১. বুঢ়ানা, ১২. চরথাওয়াল, ১৩. পূরকাজি (ত.জা.), ১৪. মুজাফফরনগর, ১৫. খাতৌলি, ১৬. মীরাপুর, ৪৩. সিওয়ালখাস, ৪৪. সারধানা, ৪৫. হস্তিনাপুর (ত.জা.), ৪৬. কিথোর, ৪৭. মীরাট ক্যান্টনমেন্ট, ৪৮. মীরাট, ৪৯. মীরাট দক্ষিণ, ৫০. ছাপরৌলি, ৫১. বারাউট, ৫২. বাঘপত, ৫৩. লোনি, ৫৪. মুরাদনগর, ৫৫. সাহিবাবাদ, ৫৬. গাজিয়াবাদ, ৫৭. মোদীনগর, ৫৮. ধৌলানা, ৫৯. হাপুর (ত.জা.), ৬০. গড়মুক্তেশ্বর, ৬১. নয়ডা, ৬২. দাদরি, ৬৩. জেউর, ৬৪. সিকান্দ্রাবাদ, ৬৫. বুলন্দশহর, ৬৬. সিয়ানা, ৬৭. অনুপশহর, ৬৮. দেবাই, ৬৯. শিকারপুর, ৭০. খুরজাহ (ত.জা.), ৭১. খাইর (ত.জা.), ৭২. বড়াউলি, ৭৩. আত্রাউলি, ৭৪. ছররা, ৭৫. কৈল, ৭৬. আলিগড়, ৭৭. ইগলাস (ত.জা.), ৭৮. হাতরাস (ত.জা.), ৭৯. সাদাবাদ, ৮০. সিকান্দ্রারাও, ৮১. ছাতা, ৮২. মান্ট, ৮৩. গোবর্ধন, ৮৪. মথুরা, ৮৫. বলদেব (ত.জা.), ৮৬. এতমাদপুর, ৮৭. আগ্রা ক্যান্টনমেন্ট (ত.জা.), ৮৮. আগ্রা দক্ষিণ, ৮৯. আগ্রা উত্তর, ৯০. আগ্রা গ্রামীণ (ত.জা.), ৯১. ফতেহপুর সিকরি, ৯২. খেরাগড়, ৯৩. ফতেহাবাদ, ৯৪. বাহ |
৭ম[১৩] | ৩ মার্চ | ১৭. নাজিবাবাদ, ১৮. নগিনা (ত.জা.), ১৯. বড়াপুর, ২০. ধামপুর, ২১. নেহটাউর (ত.জা.), ২২. বিজনৌর, ২৩. চাঁদপুর, ২৪. নূরপুর, ২৫. কান্ঠ, ২৬. ঠাকুরদ্বারা, ২৭. মোরাদাবাদ গ্রামীণ, ২৮. মোরাদাবাদ নগর, ২৯. কুন্দারকি, ৩০. বিলারি, ৩১. চন্দৌসি (ত.জা.), ৩২. আসমোলি, ৩৩. সাম্ভল, ৩৪. সুয়ার, ৩৫. চমরৌয়া, ৩৬. বিলাসপুর, ৩৭. রামপুর, ৩৮. মিলক (ত.জা.), ৩৯. ধানৌরা (ত.জা.), ৪০. নওগাওয়ান সদাত, ৪১. আমরোহা, ৪২. হাসানপুর, ১১১. গুন্নৌর, ১১২. বিসাউলি (ত.জা.), ১১৩. সাহাসওয়ান, ১১৪. বিলসি, ১১৫. বদায়ুঁ, ১১৬. শেখপুর, ১১৭. দাতাগঞ্জ, ১১৮. বাহেরি, ১১৯. মিরগঞ্জ, ১২০. ভোজিপুরা, ১২১. নবাবগঞ্জ, ১২২. ফরিদপুর (ত.জা.), ১২৩. বিথারি চেইনপুর, ১২৪. বেয়ারেলি, ১২৫. বেয়ারেলি ক্যান্টনমেন্ট, ১২৬. আউনলা, ১২৭. পিলিভীত, ১২৮. বারখেরা, ১২৯. পুরানপুর (ত.জা.), ১৩০. বিষলপুর, ১৩১. কাত্রা, ১৩২. জালালাবাদ, ১৩৩. তিলহার, ১৩৪. পাওয়ান (ত.জা.), ১৩৫. শাহজাহানপুর, ১৩৬. দাদরাউল, ১৩৭. পালিয়া, ১৩৮. নিঘাসান, ১৩৯. গোলা গোকর্ণনাথ, ১৪০. শ্রীনগর (ত.জা.), ১৪১. ধৌরাহারা, ১৪২. লখিমপুর, ১৪৩. কস্তা (ত.জা.), ১৪৪. মোহাম্মদী |
দলগুলি
[সম্পাদনা]বিধানসভার ৪০৩টি আসনের জন্য মোট ২২৩টি দল প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিল। এটি আগের নির্বাচনের তুলনায় অনেক বেশি, যেখানে ১৩১টি দল প্রার্থী দাখিল করেছিল।[১৪] পূর্ববর্তী বিধানসভায় প্রতিনিধিত্বকারী দলগুলি ছিল:
- বহুজন সমাজ পার্টি (বিএসপি) (বর্তমান) (৪০৩টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছে।[১৫] )
- সমাজবাদী পার্টি (এসপি) (সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জনের ফলে ক্ষমতায় এসেছে)
- ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি)
- ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস (আইএনসি) (আরএলডির সাথে প্রাক-নির্বাচনী জোট)।[১৬]
- রাষ্ট্রীয় লোকদল (আরএলডি) (আইএনসি-র সাথে প্রাক-নির্বাচনী জোট)।
- রাষ্ট্রীয় পরিবর্তন দল
- অখিল ভারতীয় লোকতান্ত্রিক কংগ্রেস
- ইউনাইটেড ডেমোক্রেটিক পার্টি
- ভারতীয় জনশক্তি
- জন মোর্চা
- রাষ্ট্রীয় স্বাভিমান পার্টি
- পিস পার্টি অফ ইন্ডিয়া[১৭]
- আপনা দল[১৮]
- কওমি একতা দল[১৯]
- জেডি(ইউ)[১৯]
- সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেস[২০][২১]
- ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিআই)[২২]
- ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্ক্সবাদী) (সিপিআইএম)[২২]
২০১০-এর ঘটনা
[সম্পাদনা]২০১০ সালে কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক রাহুল গান্ধীকে গ্রেফতার করা হয়েছিল, যখন তিনি একটি হাইওয়ে প্রকল্পের জন্য জমি অধিগ্রহণের জন্য অপর্যাপ্ত ক্ষতিপূরণের বিরুদ্ধে আন্দোলনরত কৃষকদের সমর্থনে ভাট্টা পারসৌল গ্রামে একটি অবস্থান কর্মসূচি পালন করছিলেন। যদিও তিন ঘন্টা পর তাকে মুক্তি দেওয়া হয়েছিল, তবুও দেশের অন্যান্য অংশে যেমন মুম্বাইয়ের পশ্চিম শহরতলির সান্তাক্রুজ, মালাদ এবং বোরিভালিতে কংগ্রেস দলের সদস্যরা তার গ্রেপ্তারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছিলেন। অনুষ্ঠানের মাঝে তিনি বলেন: "আমি তোমাদের যুবসমাজ এবং মহিলাদের উপর সহিংসতা দেখেছি। এখানে যা ঘটেছে তা দেখে, আমি একজন ভারতীয় হতে লজ্জিত বোধ করছি। রাজ্য সরকার [সিক] তার নিজের লোকদের উপর অত্যাচার করছে।" যদিও কংগ্রেস দলের মুখপাত্র সুবোধ শ্রীবাস্তব বলেছেন যে "রাজ্যের বেশ কয়েকটি স্থানে (sic) শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ ও বিক্ষোভের সময় পুলিশের লাঠিচার্জে বেশ কয়েকজন দলীয় নেতা ও কর্মী আহত হয়েছেন। (sic) রাজ্য জুড়ে ১০,০০০ এরও বেশি কর্মী ও নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে," উত্তরপ্রদেশ সরকার বলেছে যে কংগ্রেসের আন্দোলনের ফলে কোনও প্রভাব পড়েনি এবং গান্ধীর গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে পরবর্তী ছক্কা জ্যাম [ a ] চলাকালীন শান্তি ভঙ্গের আশঙ্কায় মাত্র ১৩৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গান্ধী আন্দোলনের জবাবে মায়াবতী বলেন: "আমি যুবরাজকে বলতে চাই যে, তাকে যে সংগ্রামই করতে হোক না কেন, প্রথমে তার নিজের বাড়িতেই করা উচিত, কারণ সিদ্ধান্ত কেন্দ্রের হাতে... মনে হচ্ছে তার নিজের বাড়িতেই তার কথা শোনা যাচ্ছে না এবং সে জঘন্য নাটকীয়তায় লিপ্ত হয়ে তার হতাশা প্রকাশ করছে।"
একই দিনে তার মা সোনিয়া গান্ধী মহাত্মা গান্ধী জাতীয় গ্রামীণ কর্মসংস্থান গ্যারান্টি আইনের মতো জাতীয়ভাবে স্পনসরিত গ্রামীণ কর্মসংস্থান এবং আবাসন প্রকল্পগুলির বাস্তবায়ন পর্যালোচনা করতে তার জাতীয় নির্বাচনী এলাকা রায়বেরেলি পরিদর্শন করেন যেখানে তিনি সর্বাধিক সংখ্যক পরিবারকে ১০০ দিনের কর্মসংস্থান নিশ্চিত করার মতো বিভিন্ন প্রকল্পের আরও ভাল বাস্তবায়নের আহ্বান জানান।
জমি অধিগ্রহণের অজুহাতে অন্যান্য বিধানসভা নির্বাচনের মতোই এই পদক্ষেপটি গতি পেয়েছে বলে শোনা গিয়েছিল। টাইমস অফ ইন্ডিয়া এই পদক্ষেপকে "অস্থির মুখ্যমন্ত্রী মায়াবতীর একটি বড় অনুগ্রহ" হিসেবে বর্ণনা করেছে এবং "পরবর্তীতে সকলের জন্য মুক্ত" ঘোষণার মধ্যে রয়েছে কংগ্রেসের মায়াবতী বিরোধী বিক্ষোভ এবং বিজেপি নেতারা "সর্বত্র জমি-সম্পর্কিত বিরোধের ভিত্তিতে ঝামেলা তৈরি করে" নিজেকে অক্ষত রাখার চেষ্টা করা... রাজনীতিবিদদের ছবি তোলার সুযোগ করে দেওয়া।" এটি আরও বলেছে যে মায়াবতীর "ভূমি অধিগ্রহণের বলটি কেন্দ্রের (জাতীয় সরকারের) আদালতে ফিরিয়ে দেওয়ার যুক্তি থাকতে পারে" কিন্তু "আইনশৃঙ্খলা বজায় রাখার প্রচেষ্টা কেবল তার বিরোধীদের শহীদ হওয়ার জন্যই ভালো দেখাবে"; যদিও এটি এখনও প্রশ্ন তোলে যে কংগ্রেস "কৃষক, আদিবাসী, দলিত ইত্যাদির প্রকৃত বন্ধু" কিনা।
দুর্নীতির বিষয়
[সম্পাদনা]সেন্টার ফর মিডিয়া স্টাডিজের একটি প্রতিবেদনে দেখা গেছে যে উত্তরপ্রদেশে দুর্নীতি বেড়েছে।[২৩] কেন্দ্রীয় তদন্ত ব্যুরো জানিয়েছে যে একজন জনসাধারণের জন্য আয়ের অতিরিক্ত সম্পদের মামলায় বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী মায়াবতীর বিরুদ্ধে "জোরালো প্রমাণ" রয়েছে; অন্যদিকে সমাজবাদী পার্টির নেতা মুলায়ম সিং যাদবের বিরুদ্ধেও একই ধরণের মামলা বিচারাধীন রয়েছে। মোট ৪০৩ জন বিধায়কের মধ্যে ১৪৩ জনের বিরুদ্ধে ফৌজদারি অভিযোগ রয়েছে।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার নির্বাচনে অর্থের ব্যবহার নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন, যাতে কোনও ধরণের অযৌক্তিক প্রচারণা চালানো হয়। ইসি হিসাব বহির্ভূত অর্থ চলাচলের উপর বিধিনিষেধ আরোপের পর, উত্তরপ্রদেশ জুড়ে পুলিশ তল্লাশি চালিয়ে ১২০ টিরও বেশি লক্ষ লক্ষ নগদ টাকা, কয়েক কেজি রূপা এবং অস্ত্র, যার ফলে কমপক্ষে একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল।[২৪][২৫][২৬][২৭]
MGNREGA-তে দুর্নীতির অভিযোগে উত্তরপ্রদেশ সরকারকেও জাতীয় সরকার নোটিশ পাঠিয়েছিল। তবে মায়াবতী এই অভিযোগগুলিকে "রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত" বলে প্রত্যাখ্যান করেছেন। প্রাক্তন মন্ত্রী অবদেশ ভার্মা তাঁর বিরুদ্ধে ৪০ টাকায় নির্বাচনে দলীয় টিকিট বিক্রির অভিযোগও করেছেন। মিলিয়ন। অধিকন্তু, দুর্নীতির অভিযোগে সিবিআই দুর্নীতির প্রমাণ পাওয়ার পর যাদের দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছিল, বিএসপি বাদশা সিং এবং বাবু সিং কুশওয়াহাকেও দল থেকে বহিষ্কার করেছে।[২৮]
বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী মায়াবতীর আমলে, বিরোধী দলগুলি অভিযোগ করেছে যে তিনি দলিতদের উন্নয়ন এবং সামাজিক উন্নয়নের নামে নয়ডা এবং লখনউয়ের মতো জায়গায় নিজের এবং আম্বেদকর এবং কাঁশি রামের মতো অন্যান্য দলিত প্রতীকদের পার্ক এবং মূর্তি নির্মাণ করেছেন, যার জন্য কোটি কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে। [২৯] স্মারক নির্মাণ বন্ধ না করার জন্য সুপ্রিম কোর্ট উত্তরপ্রদেশ সরকারেরও সমালোচনা করেছিল। [৩০][৩১] আদেশ সত্ত্বেও। গৌতম বুদ্ধ নগরের জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের মতে, ৭ জানুয়ারী প্রধান নির্বাচন কমিশনার এস ওয়াই কুরেশি ১১ জানুয়ারী সন্ধ্যা ৬টার মধ্যে "সম-ক্ষেত্র" তৈরির জন্য মোহনদাস গান্ধী ব্যতীত সকল রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের মূর্তি এবং বিএসপির প্রতীক হাতি ঢেকে দেওয়ার নির্দেশ দেন। যদিও প্রধান নির্বাচন কর্মকর্তা উমেশ সিনহা বলেছেন যে নির্বাচনের সময়সীমা ১৫ জানুয়ারী ছিল, তবে আচরণবিধি বাস্তবায়নের কারণে সরকারের উচিত আগে থেকেই তা করার চেষ্টা করা। তবে, লখনউতে বিএসপি কর্মীরা পর্দা স্থাপনের কয়েক মিনিট পরেই তা সরিয়ে ফেলেছে বলে জানা গেছে। বিএসপি এই পদক্ষেপকে "সম্পূর্ণ ভুল" এবং "অযৌক্তিক" বলে অভিহিত করেছে। [৩২][৩৩] কুরাইশি আদেশের সমালোচনাকে "অজ্ঞাত" বলে উড়িয়ে দিয়েছেন এবং আরও বলেছেন যে তিনি "আশ্চর্য হয়েছেন যে [আদেশ] অস্বাভাবিক কিছু হিসাবে নেওয়া হয়েছে। একটি আদর্শ আচরণবিধি আছে যা বলে যে সকল প্রার্থী এবং দলের জন্য সমান সুযোগ থাকা উচিত।" ৯ জানুয়ারী, সমাজকর্মী ধীরজ সিং এলাহাবাদ হাইকোর্টে নির্বাচন কমিশনের আদেশকে চ্যালেঞ্জ করে একটি জনস্বার্থ মামলা দায়ের করেন এই যুক্তিতে যে হাতিগুলি গণেশের প্রতিনিধিত্ব করে এবং তাদের ঘোমটা দেওয়া জনসাধারণের অনুভূতিতে আঘাত করতে পারে। ১১ জানুয়ারী হাইকোর্ট কারিগরি কারণে আবেদনটি "প্রত্যাহার" বলে খারিজ করে দেয়।
প্রচারণা
[সম্পাদনা]নির্বাচনের ধাপ ঘোষণার আগে ১৪ নভেম্বর ২০১১ তারিখে কংগ্রেসের রাহুল গান্ধী তার প্রচারণা শুরু করেন, যেখানে মুলায়ম সিং যাদব ৮ জানুয়ারি ক্ষমতাসীন বিএসপির "দুর্নীতি এবং জনগণের উপর অত্যাচার" এর সমালোচনা করে তার প্রচারণা শুরু করেন। ১৭ জানুয়ারি রাহুল গান্ধী দেশের সবচেয়ে দরিদ্র অঞ্চলগুলির মধ্যে একটি, ললিতপুরের বুন্দেলখণ্ড সফর করেন। তিনি মৌরানিপুর, চিরগাঁও, ঝাঁসি এবং মাহোবাও পরিদর্শন করেছিলেন, যেখানে কালো টাকার ইস্যুতে তাকে কালো পতাকা দেখানো হয়েছিল বলে জানা গেছে। তিনি পরিবর্তন আনার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, একই সাথে মনরেগা প্রকল্পে বিএসপি সরকারের দুর্নীতির অভিযোগ নিয়েও প্রশ্ন তোলেন। [৩৪] ১৭ ফেব্রুয়ারি কানপুরে এক জনসভায় প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং অভিযোগ করেন যে, উত্তরপ্রদেশ সরকার পাঁচগুণ তহবিল পাওয়ার পরেও অবকাঠামোগত উন্নয়নে জাতীয় সরকারের সাথে সহযোগিতা করছে না। [৩৫][৩৬] তিনি বর্তমান সরকারের দুর্নীতি এবং উত্তরপ্রদেশের অবকাঠামোগত দুর্দশারও সমালোচনা করেন। "এই খারাপ পরিস্থিতির কারণ হল, গত ২২ বছরে রাজ্যে ক্ষমতায় আসা অ-কংগ্রেস সরকারগুলি শাসনব্যবস্থা বা সাধারণ মানুষের সমস্যার দিকে মনোযোগ দেয়নি। কংগ্রেস উত্তর প্রদেশের নির্বাচনে জয়লাভ করবে। সোনিয়া গান্ধী এবং রাহুল গান্ধী উত্তর প্রদেশে কংগ্রেসের জয় নিশ্চিত করবেন... কংগ্রেস ক্ষমতায় এলে আমরা উত্তর প্রদেশের উন্নয়নের জন্য আরও শক্তি নিয়ে কাজ করব। এই পরিস্থিতির পরিবর্তন প্রয়োজন। আপনার এমন একটি সরকার দরকার যা উত্তর প্রদেশের রূপ পরিবর্তন করবে এবং জাতপাত ও ধর্মীয় সীমানার ঊর্ধ্বে উঠে উন্নয়নের উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করবে। সোনিয়া গান্ধী এবং রাহুল গান্ধীর নেতৃত্বে কংগ্রেস এমন একটি সরকার প্রদান করতে পারে।" [৩৭] কংগ্রেস জমিয়তে উলামা-ই-হিন্দেরও সমর্থন পেয়েছে। [৩৮] প্রথম তিন ধাপের ভোটগ্রহণের পর দলটি নির্বাচনে জয়ের প্রত্যাশা সম্পর্কে সতর্ক ছিল বলে জানা গেছে। [৩৯]
বিজেপি আনুষ্ঠানিকভাবে ১০ জানুয়ারী তাদের প্রচারণা শুরু করে, কিন্তু ১০ দিন পরে জনসভার আয়োজন শুরু করবে। প্রচারণার জন্য উত্তরপ্রদেশের বাইরের দলীয় নেতাদের ডাকা হয়েছিল, যদিও অনেকেই দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্ত প্রার্থীদের সমর্থন জানাতে অস্বীকৃতি জানিয়েছিলেন। এর মধ্যে ছিলেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ী, গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী-প্রার্থী এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাংসদ লালকৃষ্ণ আদভানি, সাংসদ সুষমা স্বরাজ, প্রাক্তন আইনমন্ত্রী সাংসদ অরুণ জেটলি । ইউপি সাংসদ মুরলি মনোহর যোশি, মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান, ছত্তিশগড়ের মুখ্যমন্ত্রী রমন সিং, ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী অর্জুন মুন্ডা, বিহারের ডেপুটি সিএম সুশীল মোদি, রাজস্থানের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বসুন্ধরা রাজে, অনন্ত কুমার, রবিশঙ্কর প্রসাদ, নরেন্দ্র সিং তোমর, লোকসভার নেতা মুনদে দে গো পার্টির নেতা। রাজ্যসভায় এসএস আহলুওয়ালিয়া, পার্টির মুসলিম সদস্য শাহনওয়াজ হুসেন, দলের সহ-সভাপতি মুখতার আব্বাস নকভি, সাংসদ শত্রুঘ্ন সিনহা, সাংসদ হেমা মালিনী, সাংসদ স্মৃতি ইরানি, সাংসদ নভজ্যোত সিং সিধু, কালরাজ মিশ্র, বিনয় কাটিয়ার, রামলাল, প্রাক্তন বিদেশ মন্ত্রী ও সিংহপ্রদেশের প্রাক্তন বিদেশ মন্ত্রী, যশোর প্রমুখ। উমা ভারতী, ইউপি সাংসদ বরুণ গান্ধী, রমাপতি রাম ত্রিপাঠি, কেশরী নাথ ত্রিপাঠি, রামনাথ কোবিন্দ, সৌদান সিং এবং রাধা মোহন সিং । ১৬ জানুয়ারী, জাতীয় বিজেপি সভাপতি নীতিন গডকরি লখনউতে নির্বাচনের জন্য দলীয় ইশতেহার প্রকাশ করেন। এর প্রতিশ্রুতির একটি অংশ ছিল ১৫টি তৈরি করা পাঁচ বছরের মধ্যে লক্ষ লক্ষ কর্মসংস্থান সৃষ্টি, সেই সাথে প্রতি কেজি যথাক্রমে ৩ টাকা এবং ২ টাকা ভর্তুকি দরে চাল এবং গম সরবরাহ করা। এতে বিএসপি সরকারের আমলে দুর্নীতির অভিযোগের তদন্তের প্রতিশ্রুতিও অন্তর্ভুক্ত ছিল। ১৮ জানুয়ারী, তারা মহোবার চরকারি নির্বাচনী এলাকা থেকে উমা ভারতীকে প্রার্থী করার সিদ্ধান্ত নেন। [৪০]
বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী মায়াবতী 27 জানুয়ারী বিজনরের একটি সমাবেশে তার প্রচার শুরু করেছিলেন। ১৫ জানুয়ারী, তিনি ৪০৩টি আসনের জন্য বিএসপির প্রার্থীদের তালিকা প্রকাশ করেন। তালিকায় 88 জন SC, 113 জন OBC, 85 জন ধর্মীয় সংখ্যালঘু এবং 117 জন উচ্চবর্ণের প্রার্থীর নাম ছিল, যার মধ্যে 74 জন ব্রাহ্মণ । [৪১]
২০ জানুয়ারী, সমাজবাদী পার্টি লখনউতে তাদের নির্বাচনী ইশতেহার প্রকাশ করে, যেখানে সংখ্যালঘুদের জন্য সংরক্ষণ, জমি অধিগ্রহণ নিষিদ্ধকরণ এবং ক্ষুদ্র কৃষকদের জন্য চার শতাংশ সুদে ঋণের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল। দলের প্রধান মুলায়ম সিং যাদব নতুন দিল্লির জামে মসজিদের শাহী ইমাম সৈয়দ আহমেদ বুখারির কাছ থেকে সমর্থন পেয়েছেন, যিনি মুসলিম ভোটারদের সমাজবাদী পার্টিকে ভোট দেওয়ার জন্য আবেদন করেছিলেন এবং অভিযোগ করেছিলেন যে কংগ্রেস উত্তর প্রদেশের ভাগ্যকে পশ্চাদপসরণ করেছে। [৪২][৪৩]
দুর্নীতিবিরোধী দল টিম আন্না মণিপুর বাদে পাঁচটি প্রদেশের মধ্যে চারটিতে বিধানসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে; তবে তারা জানিয়েছে যে তারা কোনও নির্দিষ্ট দলের পক্ষে বা বিপক্ষে তা করবে না। [৪৪] তারা ২১ জানুয়ারী হরিদ্বারে তাদের প্রচারণা শুরু করে।
ফলাফল
[সম্পাদনা]৪ মার্চ রাতে বিএসপির মুখ্যমন্ত্রী মায়াবতীর মন্ত্রিসভা বিধানসভা ভেঙে দেওয়ার অনুমোদন দেয় এবং রাজ্যপালের কাছে সম্মতির জন্য সুপারিশটি প্রেরণ করে।[৪৫][৪৬] মুলায়ম সিং যাদবের ছেলে এবং সমাজবাদী পার্টির উত্তর প্রদেশের সভাপতি অখিলেশ যাদবকে দল মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে মনোনীত করেছে।[১]
দল | প্রতিদ্বন্দ্বিতা আসন | আসন জিতেছে | আসন পরিবর্তন | ভোট শতাংশ | দোল | |
---|---|---|---|---|---|---|
সমাজবাদী পার্টি | ৪০১ | ২২৪ | ![]() |
২৯.১৫% | ![]() | |
বহুজন সমাজ পার্টি | ৪০৩ | ৮০ | ![]() |
২৫.৯১% | ![]() | |
ভারতীয় জনতা পার্টি | ৩৯৮ | ৪৭ | ![]() |
১৫% | ![]() | |
ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস | ৩৫৫ | ২৮ | ![]() |
১১.৬৩% | ![]() | |
রাষ্ট্রীয় লোকদল | ৪৬ | ৯ | ![]() |
২.৩৩% | ||
পিস পার্টি অফ ইন্ডিয়া | ২০৮ | ৪ | ![]() |
২.৮২% | ![]() | |
কওমি একতা দল[৪৭] | ৪৩ | ২ | ০.৫৫% | |||
আপনা দল[১৮][৪৭] | ৭৬ | ১ | ![]() |
০.৯০% | ||
জাতীয়তাবাদী কংগ্রেস পার্টি | ১২৭ | ১ | ![]() |
০.৩৩% | ||
ইত্তেহাদ-ই-মিল্লাত কাউন্সিল[৪৭] | ১৮ | ১ | ০.২৫% | |||
স্বতন্ত্র প্রার্থী[৪৭] | ১৬৯১ | ৬ | ৪.১৩% | |||
মোট | - | ৪০৩ | - | |||
ভোটার উপস্থিতি: ৫৯.৫% | ||||||
উৎস: ভারতের নির্বাচন কমিশন ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৮ ডিসেম্বর ২০১৪ তারিখে |
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ "Samajwadi Party announces Akhilesh Yadav as the new chief minister of UP"। The Times of India। ১০ মার্চ ২০১২। ১২ মার্চ ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ এপ্রিল ২০১২। উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়; আলাদা বিষয়বস্তুর সঙ্গে "indiatimes1" নামটি একাধিক বার সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে - ↑ 15th Legislative Assembly Partywise Members List 07-06-2010 ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৯ জুলাই ২০১১ তারিখে.
- ↑ "ECI announces assembly election dates for 5 states, code of conduct with immediate effect Manipur to go for polls on January 28, 2012"। e-pao.net।
- ↑ "ECI Press Note Dec 24, 2011" (পিডিএফ)। Election Commission of India।
- ↑ "ECI Press Note Jan 09, 2012" (পিডিএফ)। Election Commission of India।
- ↑ Uttar Pradesh first phase poll shifted to March 3, counting March 6 (Lead) – Thaindian News ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১ মার্চ ২০১২ তারিখে.
- ↑ "UP elections: List of 55 Assembly constituencies going to polls in first phase"। indiatoday.in।
- ↑ "UP elections: List of 59 Assembly constituencies going to polls in second phase"। indiatoady.in।
- ↑ "UP elections: List of 56 Assembly constituencies going to polls in third phase"। indiatoday.in।
- ↑ "UP elections: List of 56 Assembly constituencies going to polls in fourth phase"। indiatoday.in।
- ↑ "UP elections: List of 49 Assembly constituencies going to polls in fifth phase"। indiatoday.in।
- ↑ "UP elections: List of 68 Assembly constituencies going to polls in sixth phase"। indiatoday.in।
- ↑ "UP elections: List of 60 Assembly constituencies going to polls in seventh phase"। indiatoday.in।
- ↑ "Crorepatis have a better strike rate"। The Times of India। ১২ মার্চ ২০১২। ১৪ জুলাই ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "Assembly Elections 2012: Counting to be held tomorrow"। indiatoday.in।
- ↑ "Samajwadi sweep, Congress begs to differ"। Newsbullet.in। ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১২। ২৮ এপ্রিল ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ এপ্রিল ২০১২।
- ↑ "UP Assembly elections 2012 – an overview"। ZEE NEWS। ৫ মার্চ ২০১২।
- ↑ ক খ "Apna Dal allies with NDA"। THE HINDU। ২৫ মার্চ ২০১৪।
- ↑ ক খ "UP assembly elections 2012: 118 candidates in phase-II UP polls have criminal background"। THE ECONOMIC TIMES। ৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২। ২ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "Trinamool Congress to expand base in Uttar Pradesh"। The Times of India। ১৭ আগস্ট ২০১২।
- ↑ "UP Election Assembly Results 2012 | Uttar Pradesh Vidhan Sabha Election Results 2012"। সংগ্রহের তারিখ ৪ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ ক খ "UP polls: Left in lurch since 1989"। The Times of India। ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ INDIA CORRUPTION STUDY: 2010 Is The Scenario Changing?[অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "Rs 2.65 crore cash, 18 kg silver, weapons seized in UP"। ১১ জানুয়ারি ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ জানুয়ারি ২০১২।
- ↑ UP police seize Rs 1.60 crore during checking drive ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৮ জানুয়ারি ২০১৫ তারিখে.
- ↑ Police seizes unaccounted money over Rs 26 lakh ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৮ জানুয়ারি ২০১৫ তারিখে.
- ↑ UP Assembly Elections 2012 | Cash seized | Rs 13.5 crore | Black Money | Election commission ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৮ মার্চ ২০১২ তারিখে.
- ↑ "UP Polls: BSP's Babu Singh Kushwaha joins BJP"। ২২ জানুয়ারি ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ জানুয়ারি ২০১২।
- ↑ Maya to unveil Rs 685 crore Noida park ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৫ এপ্রিল ২০১২ তারিখে.
- ↑ "SC restrains construction of memorials in Noida park"। Business Standard India। Press Trust of India। ৯ অক্টোবর ২০০৯।
- ↑ "SC Puts Brake On Maya Memorials In Noida Park"। indiatvnews.com। ৯ অক্টোবর ২০০৯।
- ↑ Election Commission orders to wrap up BSP statues ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৮ জানুয়ারি ২০১৫ তারিখে.
- ↑ Election Commission's decision biased, anti-Dalit: BSP ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৪ জানুয়ারি ২০১২ তারিখে.
- ↑ Rahul blows MNREGS trumpet in Bundelkhand (18 Jan 2012 02:22) ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৮ জানুয়ারি ২০১৫ তারিখে.
- ↑ "Prime Minister Manmohan Singh to address his first UP election rally in Kanpur today"। Post.jagran.com। ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২১ এপ্রিল ২০১২।
- ↑ Atiq Khan (১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১২)। "News / National : Mayawati not cooperating on development: Manmohan"। The Hindu। সংগ্রহের তারিখ ২১ এপ্রিল ২০১২।
- ↑ "Congress will win in UP, says Manmohan Singh : Uttar Pradesh News"। India Today। ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২১ এপ্রিল ২০১২।
- ↑ "Congress bags Jamiat Ulama's support in Uttar Pradesh assembly polls : Lucknow News"। India Today। ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২১ এপ্রিল ২০১২।
- ↑ "Uttar Pradesh polls: Congress tones down expectations : North News"। India Today। ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২১ এপ্রিল ২০১২।
- ↑ BJP fields Uma Bharti from Bundelkhand ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২২ জানুয়ারি ২০১২ তারিখে.
- ↑ Mayawati releases list of all 403 BSP candidates ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৯ জানুয়ারি ২০১২ তারিখে.
- ↑ Atiq Khan (২৯ জানুয়ারি ২০১২)। "States / Other States : Mulayam gets Shahi Imam's backing"। The Hindu। সংগ্রহের তারিখ ২১ এপ্রিল ২০১২।
- ↑ "UP election: Vote for SP, Shahi Imam tells Muslims – India – DNA"। Daily News and Analysis। ২৮ জানুয়ারি ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২১ এপ্রিল ২০১২।
- ↑ "Team Anna in poll mode, to campaign in four states"। Hindustan Times। ৯ জানুয়ারি ২০১২। ১০ জানুয়ারি ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ এপ্রিল ২০১২।
- ↑ "Maya wants UP assembly dissolved, governor to take call"। Hindustan Times। ৫ মার্চ ২০১২। ৬ মার্চ ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ এপ্রিল ২০১২।
- ↑ Anita (৫ মার্চ ২০১২)। "Mayawati passes resolution to dissolve Assembly?"। News.oneindia.in। ১২ জুলাই ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ এপ্রিল ২০১২।
- ↑ ক খ গ ঘ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;ECI
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি