উইকিপিডিয়া আলোচনা:বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনার তালিকা

পাতাটির বিষয়বস্তু অন্যান্য ভাষায় নেই।
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

উইকি লাভস মনুমেন্টস ২০১৮ বাংলাদেশ কন্টেস্টেএ নতুন স্থাপনা যোগ করার আবেদন[সম্পাদনা]

কাজির বাজার সেতু, সিলেট

সিলেট নগরীর শেখঘাট-কাজিরবাজার এলাকায় সুরমা নদীর উপর অত্যাধুনিক এই সেতুটির নির্মাণ কাজ শুরু হয় ২০০৫ সালে।১৮৯ কোটি টাকা ব্যয়ে প্রায় ৪শ’ মিটার দীর্ঘ সেতুটি নির্মাণ করা হয়। ২০ আগস্ট ২০১৫ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেতুটি উদ্বোধন করেন। উদ্বোধনের পর থেকে এই সেতু হয়ে উঠেছে নগরবাসীর নিঃশ্বাস ফেলার একটুকরো উন্মুক্ত স্থান। বিকেল হলেই শ’য়ে শ’য়ে নগরবাসী জড়ো হচ্ছেন সেতুতে। সেলফি ব্রিজ নামে খ্যাত এই ব্রিজ একটু সন্ধ্যা ঘনিয়ে এলে আকাশ আর ব্রিজের ল্যাম্পপোষ্টের আলোয় যেনো অন্য রুপ ধারণ করে। কন্টেস্টে (কাজির বাজার সেতু, সিলেট) যোগ করার জন্য আকুল আবেদন জানাচ্ছি।

কোন ভুল কিছু বললে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।

ধন্যবাদ Prashanta Biswas (আলাপ) ০৫:২২, ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৮ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

মহাসড়ক[সম্পাদনা]

খুলনা নলিয়ান মহাসড়ক Nilratan Sarker (আলাপ) ১০:৩৫, ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৮ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

কৃষি প্রকৌশল[সম্পাদনা]

যন্ত্র নির্ভর কৃষি উৎপাদন, প্রক্রিয়াজাতকরণ, সংরক্ষণ কৌশল Nilratan Sarker (আলাপ) ১০:৪১, ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৮ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

"বাইশ রশি জমিদার বাড়ী" যোগ করার জন্য আবেদন[সম্পাদনা]

জনাব, ফরিদপুর জেলাস্থ সদরপুর থানাধীন বাইশ রশি জমিদার বাড়ী এই প্রতিযোগিতায় যোগ হওয়ার যোগ্যতা রাখে বলে আমার মনে হয়। কারণ, এটি এই অঞ্চলের অনেক ভালো মন্দের সাক্ষী বহন করছে। যেমন: এই জমিদার দের দ্বারা নির্মিত হইয়াছে বাইশ রশি স্কুল এবং ফরিদপুর শহরের রাজেন্দ্র কলেজ (বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়)। এ ছাড়াও আরো অনেক অবদান এদের রয়েছে এই অঞ্চলে। অতএব, সুবিবেচনা প্রসূত অন্তর্ভুক্তি কাম্য।

নিবেদক, জাহাঙ্গীর jahangirsim@gmail.com

Jakob Watch Tower, Charfasson, Bhola

দক্ষিণ এশিয়ার অত্যাধুনিক সুউচ্চ ওয়াচ টাওয়ার।[সম্পাদনা]

পর্যটনময় একটি স্থাপনা। Saleh Mohammad Soyaib (আলাপ) ০৪:০৮, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৮ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

'রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদ' সংযুক্ত করা যেতে পারে।[সম্পাদনা]

এটি একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্যপূর্ণ মসজিদ। মসজিদটি বাংলাদেশে তুর্কী স্থাপত্যশৈলীর এক অনন্য দৃষ্টান্ত। Aaa24294 (আলাপ) ১৬:০০, ৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯ (ইউটিসি)লাকি[উত্তর দিন]

নিউমার্কেট মসজিদ, নিউ মার্কেট এলাকা[সম্পাদনা]

ঢাকা শহরের অন্যতম ল্যান্ডমার্ক। এই খোলা মার্কেট অনেক দিন ধরেই পরিবর্তিত হয়ে বহুতল মার্কেট হয়ে যাবে বলে আশঙ্কা আছে। অথচ এই অনন্য বৈশিষ্ট্যের শেষ উদাহরণ তাহলে ঢাকা শহর থেকেই হারিয়ে যাবে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদ[সম্পাদনা]

অনন্য স্থাপনা, জাতীয় কবির মাজার সংলগ্ন হওয়ায় অতিরিক্ত গুরুত্ব বহন করছে।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল[সম্পাদনা]

এই হাসপাতালটির ইতিহাস অত্যন্ত প্রাচীন। বর্তমান মূল ভবনটি ভেঙ্গে নতুন ভবন তৈরীর কাজ শুরু হয়েছে। কিন্তু স্বাধীনতা যুদ্ধসহ আরো বহু স্মৃতির স্মারক এই ভবনের স্মৃতটুকু অন্তত সংরক্ষণ খুবই জরুরী।

মুক্তিযুদ্ধ যাদুঘর[সম্পাদনা]

এটা যুক্ত করতে পারেন Shariful Islam (Masum) (আলাপ) ১৩:৩৭, ১ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

হারানো মসজিদ[সম্পাদনা]

বাংলাদেশের লালমনিরহাট জেলায় ৬৯ হিজরি সনে নির্মিত একটি মসজিদের সন্ধান পাওয়া গেছে। মসজিদটির কেবল ধ্বংসাবশেষ অবশিষ্ট থাকায় এটি স্থানীয়ভাবে হারানো মসজিদ নামে পরিচিত। এই মসজিদটিকে বাংলাদেশের তথা দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে পুরনো মসজিদ বলে ধারণা করা হয়। এই মসজিদের নতুন নামকরণ করা হয়েছে সাহাবায়ে কেরাম মসজিদ103.67.156.140 (আলাপ) ০১:২৮, ২ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

হারানো মসজিদ[সম্পাদনা]

বাংলাদেশের লালমনিরহাট জেলায় ৬৯ হিজরি সনে নির্মিত একটি মসজিদের সন্ধান পাওয়া গেছে। মসজিদটির কেবল ধ্বংসাবশেষ অবশিষ্ট থাকায় এটি স্থানীয়ভাবে হারানো মসজিদ নামে পরিচিত। এই মসজিদটিকে বাংলাদেশের তথা দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে পুরনো মসজিদ বলে ধারণা করা হয়। এই মসজিদের নতুন নামকরণ করা হয়েছে সাহাবায়ে কেরাম মসজিদ103.67.156.140 (আলাপ) ০১:২৮, ২ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

হাজিগঞ্জ ঐতিহাসিক বড় মসজিদ[সম্পাদনা]

বহু বছর পূর্বে এ মসজিদটি চাঁদপুর জেলার প্রানকেন্দ্র হাজিগঞ্জে নির্মিত হয়। মসজিদটিতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, শেরে বাংলা এ কে এম ফজলুল হোক,হোসেন শহিদ সোহরাওয়ার্দীসহ বরেণ্য ব্যক্তিবর্গ সালাত আদায় করেছেন বলে জানা যায়। আয়তনের দিক থেকে মসজিদ জেলার একটি অন্যতম মসজিদ। মসজিদটির বাইরের অংশের নান্দনিক কাঠামো মসজিদটিকে অনন্যতা দিয়েছে। তৎকালীন সময়ে মসজিদটির বাইরের নকশা করতে ব্যবহার করা হয় কাঁচের টুকরা। রঙবেরঙের কাঁচখন্ড যেন নকশায় পূর্ণতা এনে দিয়েছে। 58.145.190.237 (আলাপ) ১৯:৩৮, ৯ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

বাংলাদেশের একমাত্র জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র[সম্পাদনা]

বাংলাদেশের একমাত্র জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ভেতর কর্ণফুলী নদী এবং এশিয়ার সর্ববৃহৎ হ্রদ কাপ্তাই হ্রদ পৃথক করার জায়গাটি কাপ্তাই বাঁধ দেশের ঐতিহ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।


পাশাপাশি কেপিএম কাপ্তাইয়ে পিলারবিহীন মসজিদ যা একসাথে পাঁচ হাজার মানুষ নামাজে অংশ নিতে পারে তাও আমাদের ঐতিহ্যের অংশ।

আশাকরি আপনারা বিবেচনায় রাখবেন বিষয়টি।


চট্টগ্রাম বিভাগের রাঙামাটি জেলার কাপ্তাই উপজেলায় অবস্থিত ঐতিহ্যবাহী স্থানদ্বয়। 123.253.135.178 (আলাপ) ১৫:৩৬, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]