উইকিপিডিয়া:স্থানান্তরের অনুরোধ/বর্তমান আলোচনা
- লক্ষ্যকৃত নাম: বাংলাদেশের দাওরায়ে হাদিস সনদ আইন, ২০১৮
এই নামটি নিজেই ২২৭ বিটের। মিডিয়াউইকির সক্ষমতা আছে ২৫৫ বিটের শিরোনাম গ্রহণের, নাম সংক্ষিপ্ত করাই কাম্য। সম্প্রদায় এই নাম না হলেও অন্য সংক্ষিপ্ত নাম গ্রহণ করবে বলে আশাবাদী। ― ☪ কাপুদান পাশা (✉) ১৯:৩৩, ৫ জানুয়ারি ২০২৫ (ইউটিসি)
- সংক্ষিপ্ত করার প্রয়োজন হলে সাথে সাল যোগ করার প্রয়োজন নেই, শুধুমাত্র বাংলাদেশের দাওরায়ে হাদিস সনদ আইন বা দাওরায়ে হাদিস সনদ আইন হতে পারে। দ্বিতীয় বিকল্পটি আমি সমর্থন করবো। —শাকিল (আলাপ · অবদান) ১৮:১৮, ১৮ জানুয়ারি ২০২৫ (ইউটিসি)
- @MdsShakil পাকিস্তানেও কওমি মাদরাসাকে সমমান দেয়া হয়েছিল। আমি সঠিক জানিনা, আইনের নাম কী; তবে কনফ্লিক্ট এড়াতে আমার মনে হয় বাংলাদেশ থাকাটা উচিত হবে। ― ☪ কাপুদান পাশা (✉) ১৮:২১, ১৮ জানুয়ারি ২০২৫ (ইউটিসি)
- @MdsShakil প্রণীত আইনের ক্ষেত্রে সাল উল্লেখ করা হয়। আইনের পরিভাষার ক্ষেত্রে এটার দুইরকম পাওয়া যায়না। তাই আইনের ক্ষেত্রে নামের শেষে একটা কমা দিয়ে সাল যুক্ত করা উচিত। ~ Deloar Akram (আলাপ • অবদান • লগ) ০৫:১৪, ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ (ইউটিসি)
- আইনের পূর্ণ শিরোনাম এখানে ব্যবহার করা যাচ্ছে না, তাই একথা এক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়। —শাকিল (আলাপ · অবদান) ০৯:০৫, ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ (ইউটিসি)
- জি। অন্যান্য আইনের একটি সংক্ষিপ্ত নাম থাকে। এক্ষেত্রে কেনো ব্যবহার করা হয়নি সরকারের পক্ষ থেকে, প্রশ্ন রয়ে গেল। সেটা যাই হোক না কেন, আমার মনে হয়; আমরা বাংলাদেশের দাওরায়ে হাদিস সনদ আইন নামে স্থানান্তর করতে পারি। ― ☪ কাপুদান পাশা (✉) ১৬:৩১, ১৭ মে ২০২৫ (ইউটিসি)
- কাপুদান পাশার প্রস্তাবনা অনুযায়ী বাংলাদেশের দাওরায়ে হাদিস সনদ আইন নামে স্থানান্তর করা যেতে পারে। 𝓑𝓐𝓓𝓗𝓞𝓝 (আলাপ) ১৮:৫৬, ২৭ জুন ২০২৫ (ইউটিসি)
- জি। অন্যান্য আইনের একটি সংক্ষিপ্ত নাম থাকে। এক্ষেত্রে কেনো ব্যবহার করা হয়নি সরকারের পক্ষ থেকে, প্রশ্ন রয়ে গেল। সেটা যাই হোক না কেন, আমার মনে হয়; আমরা বাংলাদেশের দাওরায়ে হাদিস সনদ আইন নামে স্থানান্তর করতে পারি। ― ☪ কাপুদান পাশা (✉) ১৬:৩১, ১৭ মে ২০২৫ (ইউটিসি)
- আইনের পূর্ণ শিরোনাম এখানে ব্যবহার করা যাচ্ছে না, তাই একথা এক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়। —শাকিল (আলাপ · অবদান) ০৯:০৫, ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ (ইউটিসি)
- লক্ষ্যকৃত নাম: প্রসিকিউটর
প্রসিদ্ধ বাংলায় ব্যবহার ― ☪ কাপুদান পাশা (✉) ১৭:৫৬, ১৮ জানুয়ারি ২০২৫ (ইউটিসি)
- প্রসিকিউটের বাংলা হিসাবে সরকারি নথিতে কৌঁসুলি প্রচলিত। [১] —শাকিল (আলাপ · অবদান) ১৮:১১, ১৮ জানুয়ারি ২০২৫ (ইউটিসি)
- @MdsShakil কৌঁসুলি নয়, রাষ্ট্রপক্ষের বা রাষ্ট্রপক্ষীয় কৌঁসুলি হলেন প্রসিকিউটর। ― ☪ কাপুদান পাশা (✉) ১০:৫৫, ১৯ জানুয়ারি ২০২৫ (ইউটিসি)
- অথবা, সরকারি কৌঁসুলি। ― ☪ কাপুদান পাশা (✉) ১১:০৩, ১৯ জানুয়ারি ২০২৫ (ইউটিসি)
- @MdsShakil কৌঁসুলি নয়, রাষ্ট্রপক্ষের বা রাষ্ট্রপক্ষীয় কৌঁসুলি হলেন প্রসিকিউটর। ― ☪ কাপুদান পাশা (✉) ১০:৫৫, ১৯ জানুয়ারি ২০২৫ (ইউটিসি)
@খাত্তাব হাসান এবং MdsShakil: উভয়ের প্রস্তাবেশাকিলের ক্ষেত্রে সরকারি নথিতে "কৌঁসুলি" বলতে হয়ত আদালতের ব্যারিস্টার বা কাউন্সেলকে বোঝাচ্ছে, আর এই "কাউন্সেল" অপভ্রংশে হয়েছে "কৌঁসুলি"। এসবিবি১৪১৩ (আলাপ • অবদান) ১৮:৪৭, ১৮ জানুয়ারি ২০২৫ (ইউটিসি)বিরোধিতা। খাত্তাবের প্রস্তাব অনুযায়ী উইকিপিডিয়ায় ব্যবহৃত বহু বাংলা নাম বর্জন করা উচিত, যেমন হৃৎপেশীর রক্তাভাবজনিত মৃত্যু ("হার্ট অ্যাটাক" রাখলেই পারত)।
- @Sbb1413 সাধারণ অনুশীলন না হলে অন্য নিবন্ধের প্রমাণ দেয়া উচিত নয়। যদিও অপ্রাসঙ্গিক, তবে নীতিমালা অনুযায়ী ওটার নাম, হার্ট অ্যাটাক রাখাই যথোপযুক্ত। এই অভিশংসকের ব্যবহার নেইই। পত্র-পত্রিকায়, এমনকি কবি-সাহিত্যিকদের লেখায়ও প্রসিকিউটর দেখেছি, অভিশংসক কোথাও পাওয়া যায়নি। ― ☪ কাপুদান পাশা (✉) ১০:৫৪, ১৯ জানুয়ারি ২০২৫ (ইউটিসি)
- @খাত্তাব হাসান: তাহলে একইভাবে অভিশংসন হয়ে যাবে "প্রসিকিউশন", কারণ নামকরণে সঙ্গতি উইকিপিডিয়ায় নামকরণের অন্যতম (অলিখিত?) নীতি। এসবিবি১৪১৩ (আলাপ • অবদান) ১১:০০, ১৯ জানুয়ারি ২০২৫ (ইউটিসি)
- @Sbb1413 হতে পারে, তবে অভিশংসন বাংলায় ব্যবহৃত। যেমন- বাংলাদেশের সংবিধানসহ পত্র-পত্রিকায়ও শব্দটি পাওয়া যায়। ― ☪ কাপুদান পাশা (✉) ১১:০২, ১৯ জানুয়ারি ২০২৫ (ইউটিসি)
- @Sbb1413 অলিখিত? আপনি বোধহয় উইকিপিডিয়া:COMMONNAME পড়ে দেখেননি। পাশাপাশি, উইকিপিডিয়া হওয়া উচিত তথ্যের ভান্ডার, নাকি সন্দেহের ভান্ডার? ― ☪ কাপুদান পাশা (✉) ১১:০৫, ১৯ জানুয়ারি ২০২৫ (ইউটিসি)
- @খাত্তাব হাসান: WP:COMMONNAME নামকরণের একমাত্র নীতি নয়, en:WP:TITLECON-ও একটি নীতি (বাংলায় অলিখিত, কিন্তু ইংরেজিতে লিখিত)। এই নীতি অনুযায়ী যতদূর সম্ভব একইরকম বিষয়ের ক্ষেত্রে নামকরণে সঙ্গতি থাকা উচিত, যদিও এতে কিছু ব্যতিক্রম থাকতে পারে (যেমন জর্জিয়া (রাষ্ট্র) নিবন্ধের নামে দ্ব্যর্থতা নিরসন রয়েছে, কিন্তু অন্যান্য বর্তমান রাষ্ট্রের ক্ষেত্রে তার প্রয়োজন নেই)। এক্ষেত্রে অভিসংশক ও অভিসংশন একই বিষয়ের অন্তর্গত, সুতরাং উভয়ের ক্ষেত্রে হয় বাংলা পরিভাষা ব্যবহার করা উচিত, নাহয় ইংরেজি নামের বাংলা প্রতিবর্ণীকরণ ব্যবহার করা উচিত। এসবিবি১৪১৩ (আলাপ • অবদান) ১১:১৩, ১৯ জানুয়ারি ২০২৫ (ইউটিসি)
- @Sbb1413 প্রসিকিউশন যদি পরিচিত থাকে, তাহলে ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে এই নীতির বিষয়েও অনেক কথা আছে। যাইহোক, আমি অভিশংসক (অভিসংশক নয়) উইকিপিডিয়ার আগেও শুনিনি, উইকিপিডিয়ার পরেও শুনিনি। ― ☪ কাপুদান পাশা (✉) ১১:৪৭, ১৯ জানুয়ারি ২০২৫ (ইউটিসি)
- @খাত্তাব হাসান: ঠিক আছে, আর বাকবিতণ্ডা করে লাভ নেই। তাহলে "অভিশংসক" ও "অভিশংসন"-এর জায়গায় যথাক্রমে "প্রসিকিউটর" ও "প্রসিকিউশন" ব্যবহার করা হবে। আনন্দবাজার পত্রিকার একটি প্রতিবেদনে আমি "অভিশংসক" কথাটির ব্যবহার পেয়েছি আর "অভিশংসন" কথাটির কোনো ব্যবহার পাইনি। অন্যদিকে, আনন্দবাজারেই ব্যাপক হারে "প্রসিকিউটর" ও "প্রসিকিউশন" ব্যবহৃত হয়েছে। আমি এখানে আনন্দবাজারের কথা বলছি কারণ আমি বাংলা গণমাধ্যমের মধ্যে সচরাচর এটাই সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করি। তবে ভারতের অন্যান্য বাংলা গণমাধ্যমের ক্ষেত্রেও একই বিষয় হবে তা আমি আন্দাজ করতে পারছি। এসবিবি১৪১৩ (আলাপ • অবদান) ১২:০৭, ১৯ জানুয়ারি ২০২৫ (ইউটিসি)
- @Sbb1413 প্রসিকিউশন যদি পরিচিত থাকে, তাহলে ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে এই নীতির বিষয়েও অনেক কথা আছে। যাইহোক, আমি অভিশংসক (অভিসংশক নয়) উইকিপিডিয়ার আগেও শুনিনি, উইকিপিডিয়ার পরেও শুনিনি। ― ☪ কাপুদান পাশা (✉) ১১:৪৭, ১৯ জানুয়ারি ২০২৫ (ইউটিসি)
- @খাত্তাব হাসান: WP:COMMONNAME নামকরণের একমাত্র নীতি নয়, en:WP:TITLECON-ও একটি নীতি (বাংলায় অলিখিত, কিন্তু ইংরেজিতে লিখিত)। এই নীতি অনুযায়ী যতদূর সম্ভব একইরকম বিষয়ের ক্ষেত্রে নামকরণে সঙ্গতি থাকা উচিত, যদিও এতে কিছু ব্যতিক্রম থাকতে পারে (যেমন জর্জিয়া (রাষ্ট্র) নিবন্ধের নামে দ্ব্যর্থতা নিরসন রয়েছে, কিন্তু অন্যান্য বর্তমান রাষ্ট্রের ক্ষেত্রে তার প্রয়োজন নেই)। এক্ষেত্রে অভিসংশক ও অভিসংশন একই বিষয়ের অন্তর্গত, সুতরাং উভয়ের ক্ষেত্রে হয় বাংলা পরিভাষা ব্যবহার করা উচিত, নাহয় ইংরেজি নামের বাংলা প্রতিবর্ণীকরণ ব্যবহার করা উচিত। এসবিবি১৪১৩ (আলাপ • অবদান) ১১:১৩, ১৯ জানুয়ারি ২০২৫ (ইউটিসি)
- @খাত্তাব হাসান: তাহলে একইভাবে অভিশংসন হয়ে যাবে "প্রসিকিউশন", কারণ নামকরণে সঙ্গতি উইকিপিডিয়ায় নামকরণের অন্যতম (অলিখিত?) নীতি। এসবিবি১৪১৩ (আলাপ • অবদান) ১১:০০, ১৯ জানুয়ারি ২০২৫ (ইউটিসি)
- @Sbb1413 সাধারণ অনুশীলন না হলে অন্য নিবন্ধের প্রমাণ দেয়া উচিত নয়। যদিও অপ্রাসঙ্গিক, তবে নীতিমালা অনুযায়ী ওটার নাম, হার্ট অ্যাটাক রাখাই যথোপযুক্ত। এই অভিশংসকের ব্যবহার নেইই। পত্র-পত্রিকায়, এমনকি কবি-সাহিত্যিকদের লেখায়ও প্রসিকিউটর দেখেছি, অভিশংসক কোথাও পাওয়া যায়নি। ― ☪ কাপুদান পাশা (✉) ১০:৫৪, ১৯ জানুয়ারি ২০২৫ (ইউটিসি)
- এখন আমি খাত্তাবের প্রস্তাবে
সমর্থন করছি। আনন্দবাজার পত্রিকা ও অন্যান্য ভারতীয় বাংলা গণমাধ্যমে ব্যাপক হারে "প্রসিকিউটর" ব্যবহৃত হয়েছে আর সেখানে "অভিশংসক"-এর ব্যবহার আণুবীক্ষণিক। তবে নিবন্ধের শুরুতে উভয় নামই উল্লেখ করা যেতে পারে, যেমন ফাংশন (গণিত)। এসবিবি১৪১৩ (আলাপ • অবদান) ১২:১১, ১৯ জানুয়ারি ২০২৫ (ইউটিসি)
- হোক সীমিত ব্যবহার, বাংলা থাকার পরেও ইংরেজি নামের ঘোর বিরোধীতা করি। — ফেরদৌস • ১৭:১৭, ১৯ জানুয়ারি ২০২৫ (ইউটিসি)
- @Ferdous ভাই, এটা ইংরেজি নাম কীভাবে? বাংলা ব্যাকরণের একটা অধ্যায়ই আছে "বিদেশী শব্দ ও রীতি" সম্পর্কে। যদি বাংলার দেশি শব্দ "অভিশংসক" প্রচলন থাকত, আমি আরও বেশি খুশি হতাম। কিন্তু প্রচলন নেই, এটাই সত্য। প্রিন্ট, মিডিয়া, কবি-সাহিত্যিকরা ও লেখকরা যদি এগিয়ে আসেন ও প্রচলিত করেন, তাহলে আমি আশা করবো এটাকে গ্রহণ করা যাবে। ― ☪ কাপুদান পাশা (✉) ১৭:২৩, ১৯ জানুয়ারি ২০২৫ (ইউটিসি)
- @Ferdous এবং খাত্তাব হাসান: ঠিক, উইকিপিডিয়ানরা খোলা মনের মানুষ, আর যখনই কোনো শব্দ বিভিন্ন উৎস জুড়ে প্রচলিত হয়ে যাবে আমরা সেটা গ্রহণ করব বা গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে আলোচনা করব। যদি দূর-ভবিষ্যতে "অভিশংসক" কথাটি প্রচলিত হয়ে যায় তাহলে আমাদের পক্ষে ভালো কথা। কিন্তু এর জায়গায় বাংলায় "প্রসিকিউটর" কথাটি ব্যাপকভাবে প্রচলিত হয়ে আসছে। "অভিশংসন"-এর ক্ষেত্রেও তাই, বাংলায় "প্রসিকিউশন" কথাটি ব্যাপকভাবে প্রচলিত। তাই আমরা এখানে অ-বিদেশির জায়গায় বিদেশি শব্দ ব্যবহার করব। তবে তার মানে এই নয় যে নিবন্ধের শুরুতে অ-বিদেশি শব্দটি উল্লেখ থাকবে না। "প্রসিকিউটর" নামে নিবন্ধটিকে এভাবে শুরু করাই যায়: "প্রসিকিউটর (ইংরেজি: prosecutor) বা অভিশংসক..."। এসবিবি১৪১৩ (আলাপ • অবদান) ১৭:৫৪, ১৯ জানুয়ারি ২০২৫ (ইউটিসি)
- @Ferdous ভাই, এটা ইংরেজি নাম কীভাবে? বাংলা ব্যাকরণের একটা অধ্যায়ই আছে "বিদেশী শব্দ ও রীতি" সম্পর্কে। যদি বাংলার দেশি শব্দ "অভিশংসক" প্রচলন থাকত, আমি আরও বেশি খুশি হতাম। কিন্তু প্রচলন নেই, এটাই সত্য। প্রিন্ট, মিডিয়া, কবি-সাহিত্যিকরা ও লেখকরা যদি এগিয়ে আসেন ও প্রচলিত করেন, তাহলে আমি আশা করবো এটাকে গ্রহণ করা যাবে। ― ☪ কাপুদান পাশা (✉) ১৭:২৩, ১৯ জানুয়ারি ২০২৫ (ইউটিসি)
- লক্ষ্যকৃত নাম: সাংকেতিক ভাষা
- উৎস খুঁজুন: "ইশারা ভাষা" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
- উৎস খুঁজুন: "সাংকেতিক ভাষা" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
প্রসিদ্ধ বাংলা নাম। ইংরেজি-বাংলা অভিগম্য অভিধান, আনন্দবাজার পত্রিকা, প্রথম আলো দেখুন। এসবিবি১৪১৩ (আলাপ • অবদান) ০৯:২০, ২৩ জানুয়ারি ২০২৫ (ইউটিসি)
সমর্থন ― ☪ কাপুদান পাশা (✉) ১৬:৪৯, ২৭ জানুয়ারি ২০২৫ (ইউটিসি)
বিরোধিতা: সাংকেতিক ভাষা আর ইশারা ভাষার অর্থ পুরোপুরি একই নয়। সাংকেতিক বলতে যেকোনো ধরণের সংকেতের মাধ্যমে প্রকাশিত ভাষা হতে পারে; ইশারা ভাষা সেই বহু ধরণের সাংকেতিক ভাষার একটি। উদাহরণস্বরূপ: "সাংকেতিক ভাষায় লেখা চিঠি" বললে অবশ্যই ইশারা ভাষাকে বুঝায় না। দ্বিতীয়ত, ইশারা ভাষা মোটেও অপ্রচলিত কিছু না। সংবাদপত্র: প্রথমআলো, জাগো নিউজ ২৪, বিবিসি ইত্যাদি সংবাদপত্রে ব্যবহৃত। বাংলাদেশে সরকারিভাবেও তা-ই: সমাজকল্যাণ মন্ত্রনালয়, জাতীয় প্রতিবন্ধী উন্নয়ন ফাউন্ডেশন। ≈ MS Sakib «আলাপ» ২০:১৯, ৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ (ইউটিসি)
- সংঘ (রাষ্ট্র) → ফেডারেশন
- উৎস খুঁজুন: "সংঘ (রাষ্ট্র)" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
- উৎস খুঁজুন: "যুক্তরাষ্ট্র" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
- উৎস খুঁজুন: "যুক্তরাষ্ট্রীয়" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
- উৎস খুঁজুন: "ফেডারেশন" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
- উৎস খুঁজুন: "ফেডারেল" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
"Federation" শব্দের বাংলা পরিভাষা নিয়ে অনেক বাকবিতণ্ডা হয়েছে। "Federation"-এর "যুক্তরাষ্ট্র" পরিভাষাটি প্রায়শই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে বোঝাচ্ছে, আর "সংঘ" পরিভাষাটি বাংলা ভাষার তুলনায় হিন্দি ভাষায় বেশি প্রচলিত। অন্যদিকে, বাংলা ভাষায় "federation" ও "federal"-কে সরাসরি "ফেডারেশন" ও "ফেডারেল" লিখতে দেখেছি। সেইসব খাতিরে এখানে ইংরেজির কাছে আত্মসমর্পণ করা উচিত। এসবিবি১৪১৩ (আলাপ • অবদান) ১০:১২, ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ (ইউটিসি)
- আনুমানিক গুগল হিট:
- যুক্তরাষ্ট্র: ৮৮ লাখ ৭০ হাজার (প্রায় সবই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কিত)
- যুক্তরাষ্ট্রীয়: ১ লাখ ৬৩ হাজার
- ফেডারেশন: ১৪ লাখ (রাষ্ট্রবিজ্ঞান এবং "ফেডারেশন" নামক বিভিন্ন সংগঠন)
- ফেডারেল: ১৪ লাখ ৯০ হাজার
- এসবিবি১৪১৩ (আলাপ • অবদান) ১০:৩৭, ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ (ইউটিসি)
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান
[সম্পাদনা]
![]() | এই অনুচ্ছেদে প্রস্তাবিত হয়েছে যে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান পাতাটির নাম পরিবর্তন করে জুলাই বিপ্লব নামে স্থানান্তর করা হোক। এই প্রস্তাবটি উইকিপিডিয়া হতে (মূল/নিবন্ধ) নামস্থানে আন্তঃনামস্থানীয় স্থানান্তরের একটি প্রস্তাব। একটি বট ট্যাগটি বসানোর এক ঘন্টার মধ্যে এই আলোচনা অনুরোধকৃত স্থানান্তরের বর্তমান আলোচনার উপপাতায় তালিকাভুক্ত করবে। আলোচনাটি শুরু করার ৭ দিন পরে বন্ধ করা হতে পারে, যদি ঐক্যমত্যে পৌঁছানো যায় (বন্ধের নির্দেশিকা দেখুন)। অনুগ্রহ করে নিবন্ধ শিরোনাম নীতিমালার ভিত্তিতে বিতর্কে অংশ নিন, এবং আলোচনায় সংক্ষিপ্ততা ও শিষ্টাচার বজায় রাখুন। অনুগ্রহ করে {{subst:স্থানান্তরের অনুরোধ}} ব্যবহার করুন। সরাসরি {{স্থানান্তরের অনুরোধ/তারিখযুক্ত}} ব্যবহার করবেন না। |
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান → জুলাই বিপ্লব – প্রথমে এটি ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান নামে পরিচিত ছিল। কিন্তু পরবর্তীতে গণমাধ্যমে এর নাম পরিবর্তনের প্রবণতা লক্ষ্য করা যায় এবং ঘটনাটি বিভিন্ন নামে পরিচিত হতে থাকে। নির্ভরযোগ্য সূত্রগুলোতে বর্তমানে এর অনেক নাম আছে। কিন্তু সবচেয়ে বেশি জুলাই বিপ্লব নামটি ব্যবহার হয়ে থাকে। অন্যদিকে "ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান" নামটি এখন প্রায় অচল হয়ে পড়েছে। আর তাই WP:COMMONNAME অনুযায়ী এটিকে প্রস্তাবিত নামে স্থানান্তরের অনুরোধ করছি। মেহেদী আবেদীন ০০:৩৭, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ (ইউটিসি)
বিরোধিতা: @Mehedi Abedin "বিপ্লব" ও "গণ-অভ্যুত্থান"-এর মধ্যে স্পষ্ট পার্থক্য রয়েছে। এটাকে বিপ্লব বলা যাবে কিনা, তা নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে যথেষ্ট মতবিরোধ বিদ্যমান। কিন্তু গণ-অভ্যুত্থান নাম নিয়ে কারো কোনো আপত্তি নেই। মিডিয়াতে বাছ-বিচারহীন ভাবে বিপ্লব-অভ্যুত্থান সবই ব্যবহৃত হচ্ছে। সেক্ষেত্রে অধিকতর গ্রহণযোগ্যটাকেই গ্রহণ করা উচিত নয়?
- আমি খুব বেশি যাচাই করিনি। অতি সংক্ষিপ্ত অনুসন্ধানেই অন্তত ২টি বই দেখতে পেলাম এই নামে: ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান: নতুন পথে বাংলাদেশ (প্রথমা প্রকাশন), ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান ও আওয়ামী লীগের পতন (ফেব্রুয়ারি ২০২৫)। এছাড়া বিভিন্ন শীর্ষস্থানীয় সংবাদ মাধ্যমে ফেব্রুয়ারিতে প্রকাশিত সংবাদেও আমি ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান দেখতে পাচ্ছি। ≈ MS Sakib 📩 ·📝 ০১:০৬, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ (ইউটিসি)
- @MS Sakib এটাকে বিপ্লব বলা যাবে নাকি যাবেনা সেটা তো আইনি, রাজনৈতিক বা ঐতিহাসিক প্রশ্ন। সেটা উইকিপিডিয়ার নীতিমালাকে প্রভাবিত করবেনা। যদি নির্ভরযোগ্য সূত্রে এটি বিপ্লব নামেই অধিক পরিচিতি পায় তাহলে নীতিমালা অনুযায়ী সেটা রাখাই যুক্তিযুক্ত, অন্যদিকে সূত্রের চেয়ে যৌক্তিকতাকে স্থানান্তর আলোচনায় প্রাধান্য দিলে অবশ্যই ব্যাপারটা উইকিপিডিয়া:মৌলিক গবেষণা পর্যায়ে চলে যাবে।
- আপনি স্বীকার করেছেন যে নামের ব্যাপারে আপনি বেশি যাচাই করেননি। কিন্তু গভীরভাবে পর্যালোচনা না করে নীতিমালা সাথে সম্পর্কিত নয় এমন কারণ প্রথমেই দেখিয়ে বিরোধিতা করেছেন। সুতরাং আপনি নীতিমালার আলোকে এখানে বিরোধিতার সুস্পষ্ট কারণ দেখান নি। অন্যদিকে আমি বলেছি যে বর্তমানে এই ঘটনাটি বিভিন্ন নামে প্রচলিত হয়ে আসছে। এখনো যদি কোন শীর্ষস্থানীয় মাধ্যমে এটি ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান নামে লেখা হয় সেটা অস্বাভাবিক হবেনা। বরঞ্চ এটা দেখতে হবে যে এই নামটির ব্যবহার আগের চেয়ে কমেছে নাকি বেড়েছে। আর আমি যা দেখেছি তা হচ্ছে নামটির ব্যবহার আগের চেয়ে অনেক কমে এসেছে এবং জুলাই বিপ্লব নামটির ব্যবহার বাড়ছে। উল্লেখ্য যে বাংলাদেশ প্রতিদিন ও প্রথমা প্রকাশন একমাত্র শীর্ষস্থানীয় মাধ্যম নয়। সুতরাং এই ঘটনাটি বাস্তবিকভাবে বা আইনিভাবে রাষ্ট্রকাঠামোকে বাতিল করে নতুন কাঠামো নিয়ে আসুক বা নাই আসুক, নীতিমালা অনুযায়ী অধিক নামে পরিচিতি পেলে জুলাই বিপ্লব নামে স্থানান্তরে উইকিপিডিয়ায় কোন বাধা নেই। মেহেদী আবেদীন ০১:১৮, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ (ইউটিসি)
- @Mehedi Abedin এবং MS Sakib:
বিরোধিতা — বিশেষ করে জুলাই বিপ্লব (ফ্রান্স) নিবন্ধের সাথে বিভ্রান্তির সম্ভাবনা থাকতে পারে, যা বাংলাদেশের সাম্প্রতিক বিপ্লবের চেয়েও বেশি জনপ্রিয় (ফ্রান্সের বিপ্লব সারা ইউরোপকে নাড়া দিয়েছিল, যেখানে বাংলাদেশের বিপ্লব মূলত দক্ষিণ এশিয়ার উপর প্রভাব বিস্তার করেছে)। এছাড়া মাসভেদে বাংলাদেশের বিপ্লব "জুলাই বিপ্লব" ও "আগস্ট বিপ্লব" উভয় নামে পরিচিত। আমি এখনো "জুলাই বিপ্লব" বলতে ফ্রান্সের বিপ্লবকেই বুঝি, আর বাংলাদেশের বিপ্লবকে "ছাত্র আন্দোলন", "ছাত্র অভ্যুত্থান" বা "ছাত্র বিপ্লব" বলি। এসবিবি১৪১৩ (আলাপ • অবদান) ০৩:১৯, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ (ইউটিসি)
- @Sbb1413 উইকিপিডিয়ায় WP:PRIMARYTOPIC নামে একটি বিষয় আছে। আমার
মতেকরা অনুসন্ধান অনুযায়ী বাংলা ভাষার প্রকাশনায় এখন জুলাই বিপ্লব বলতে সবচেয়ে বেশি বাংলাদেশের ঘটনাটিকেই প্রচার করা হয়ে থাকে। তাই নীতিমালা অনুযায়ী আমরা কি বুঝি বা জানি তার চাইতে নির্ভরযোগ্য সূত্র অনুযায়ী কোন জুলাই বিপ্লব এখন "প্রাইমারি টপিক" সেটা দেখা জরুরি। তবুও যদি দেখা যায় যে এটা প্রাইমারি টপিক হওয়ার মত অবস্থায় নেই তাহলে "জুলাই বিপ্লব (বাংলাদেশ)" নাম দেওয়া যেতে পারে। কিন্তু প্রকাশনাগুলোর আগ্রহ অনুযায়ী এটা স্পষ্ট যে বাংলাদেশের জুলাই বিপ্লব বাংলা ভাষার নির্ভরযোগ্য উৎসে প্রাইমারি টপিকে পরিণত হয়েছে, কেননা ফরাসি জুলাই বিপ্লব নিয়ে লেখা বাংলা বই আর সংবাদের সংখ্যা তুলনামূলকভাবে কম। মেহেদী আবেদীন ০৩:২৭, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ (ইউটিসি)- আর হ্যাঁ মাস ভেদে আগস্ট বিপ্লব প্রচারিত হলেও তা খুব কম এবং উল্লেখযোগ্য নয় তাই নীতিমালা অনুযায়ী এই নামটি অপ্রাসঙ্গিক। মেহেদী আবেদীন ০৩:২৮, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ (ইউটিসি)
- @Sbb1413 উইকিপিডিয়ায় WP:PRIMARYTOPIC নামে একটি বিষয় আছে। আমার
বিরোধিতা এই আন্দোলনকে কোথাও বিপ্লব দাবি করা হলেও গনমাধ্যমের উৎস ও পরবর্তী পরিস্থিতি বিবেচনায় এটা স্পষ্ট যে এটি বিপ্লব ছিলো না কাজেই জুলাই্ বিপ্লব নামকরণ হবে একাডেমিক দৃষ্টিকোণ ভুল সিদ্ধান্ত। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান বা গণ-অভ্যুত্থান নামটি সবচেয়ে বেশি প্রসিদ্ধ এবং অধিক গ্রহণযোগ্য। ইংরেজি পাতাটির নাম দেখলাম পরিবর্তন করা হয়েছে, সেটাও পূর্বাস্থায় ফেরত নেওয়া উচিত। —শাকিল (আলাপ · অবদান) ০০:২৮, ২১ মার্চ ২০২৫ (ইউটিসি)
- উইকিপিডিয়ার নীতিমালা কখনোই বলেনা যে কোনো অভ্যুত্থানের পাতায় "বিপ্লব" শব্দটি যুক্ত করতে হলে সেটি প্রকৃত অর্থে বিপ্লব হতে হবে। WP:COMMONNAME অনুযায়ী নামটি সুপ্রচলিত হলেই সেটা ব্যবহার করা যায়। উইকিপিডিয়ায় শিরোনামের ক্ষেত্রে কারণের বিপরীতে প্রচলনের প্রতি গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে। সুতরাং প্রদত্ত কারণটি নীতিমালার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। ইংরেজি উইকিপিডিয়ায় যা হয়েছে তা বাংলা উইকিপিডিয়ায় অপ্রাসঙ্গিক এবং যেহেতু ঐক্যমত্য অনুযায়ী সেখানে পাতা স্থানান্তর করা হয়েছে সেহেতু পূর্বাবস্থায় নাম ফিরিয়ে নেওয়ার জন্য সেখানে ঐক্যমত্য স্থাপন করা জরুরি। মেহেদী আবেদীন ০৯:০২, ২৭ জুন ২০২৫ (ইউটিসি)
- দ্বিতীয় প্রস্তাব যেহেতু জুলাই বিপ্লব নামে অনেকের আপত্তি লক্ষ্য করা যাচ্ছে সেহেতু জুলাই গণ-অভ্যুত্থান নামটি কেমন হবে? বর্তমানে এই নামটি অনেক ব্যবহার হচ্ছে। পাশাপাশি সরকার নামটি ব্যবহার করছে ও বিভিন্ন ক্ষেত্রে নামকরণে এর অনুসরণ করছে, যেমন জুলাই গণ-অভ্যুত্থান দিবস বা জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মৃতি জাদুঘর। সরকারি বিভিন্ন বক্তব্যে ও গণমাধ্যমে এই নামটির অনেক ব্যবহার আজকাল লক্ষ্যণীয়। সম্ভবত পাঠ্যপুস্তকেও এই নামটি ব্যবহার হচ্ছে। মেহেদী আবেদীন ০৯:১০, ২৭ জুন ২০২৫ (ইউটিসি)
- মৃদু সমর্থন – এটা ভালো কথা যে এখানে "বিপ্লব"-এর জায়গায় "গণঅভ্যুত্থান" ব্যবহার করা হচ্ছে, কারণ এটা প্রকৃত অর্থে "বিপ্লব" নয়। এসবিবি১৪১৩ (আলাপ • অবদান) ১২:৪৮, ২৭ জুন ২০২৫ (ইউটিসি)
নিচের আলোচনাটি সমাপ্ত হয়েছে। অনুগ্রহপূর্বক এটি পরিবর্তন করবেন না। পরবর্তী মন্তব্যসমূহ যথাযথ আলোচনার পাতায় করা উচিত। এই আলোচনাটিতে আর কোনও সম্পাদনা করা উচিত নয়।
- মাশরুম → ব্যাঙের ছাতা
- উৎস খুঁজুন: "মাশরুম" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
- উৎস খুঁজুন: "ব্যাঙের ছাতা" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
প্রসিদ্ধ বাংলা নাম। এসবিবি১৪১৩ (আলাপ • অবদান) ০৮:২১, ৩ মার্চ ২০২৫ (ইউটিসি)
- @Sbb1413, আমার মনে হয় স্থানান্তরের পক্ষে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হয়নি। আমার মতে, স্ট্যাটাস কুয়ো অ্যান্টি বেলাম হওয়ার ক্ষেত্রে৷ — আদিভাই • আলাপ • ১৯:২৪, ৭ মে ২০২৫ (ইউটিসি)
- @Mehedi Abedin: দুই মাস পরও কোনো উত্তর না এলে সেটা কী করে "স্ট্যাটাস কুও" হয়ে যায় বুঝতে পারি না। দুই মাস মানে যথেষ্ট সময়, আর সাধারণত ৭-১৪ দিন পর আলোচনা বন্ধ করা হয়। দুই মাস ধরে কোনো মন্তব্য না এলে ধরে নিতে হয় যে কেউ এর বিরোধিতা করছে না, আর তাই এটা en:WP:NOQUORUM-এর আওতায় আসে। এসবিবি১৪১৩ (আলাপ • অবদান) ১২:৪১, ২৭ জুন ২০২৫ (ইউটিসি)
- @Sbb1413 ভুল ব্যক্তিকে মেনশন করেছেন। মেহেদী আবেদীন ১২:৫০, ২৭ জুন ২০২৫ (ইউটিসি)
- @Sbb1413 দাদা, প্রস্তাবনায় কোনো আলোচনা হয়নি মানে স্থানান্তরের পক্ষে ঐকমত্য আসেনি। কোনো স্পষ্ট ঐকমত্য না এলে এইটি স্থানান্তর করার যুক্তি থাকে না। সেজন্য স্ট্যাটাস কুয়ো, মানে যেই অবস্থায় ছিল, সেভাবেই রাখা উচিত হবে। আপনি পুনরায় সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারেন, যাতে নিচের অন্যান্য আলোচনার মতো এখানেও আলোচনা করে একটি ঐকমত্যে পৌঁছানো যায়। — আদিভাই • আলাপ • ০৮:৫১, ২৮ জুন ২০২৫ (ইউটিসি)
- @Sbb1413 ভুল ব্যক্তিকে মেনশন করেছেন। মেহেদী আবেদীন ১২:৫০, ২৭ জুন ২০২৫ (ইউটিসি)
- @Mehedi Abedin: দুই মাস পরও কোনো উত্তর না এলে সেটা কী করে "স্ট্যাটাস কুও" হয়ে যায় বুঝতে পারি না। দুই মাস মানে যথেষ্ট সময়, আর সাধারণত ৭-১৪ দিন পর আলোচনা বন্ধ করা হয়। দুই মাস ধরে কোনো মন্তব্য না এলে ধরে নিতে হয় যে কেউ এর বিরোধিতা করছে না, আর তাই এটা en:WP:NOQUORUM-এর আওতায় আসে। এসবিবি১৪১৩ (আলাপ • অবদান) ১২:৪১, ২৭ জুন ২০২৫ (ইউটিসি)
- জগৎ (জীববিদ্যা) → জগৎ (জীববিজ্ঞান)
- উৎস খুঁজুন: "জগৎ (জীববিদ্যা)" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
- উৎস খুঁজুন: "জগৎ (জীববিজ্ঞান)" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
মূল নিবন্ধের নাম জীববিজ্ঞান। এসবিবি১৪১৩ (আলাপ • অবদান) ১৬:০৩, ৫ এপ্রিল ২০২৫ (ইউটিসি)
- জীবজগৎ নামে স্থানান্তর করলেই আমার মনে হয় ভালো হয়। সকল স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে এই নামটি ব্যবহার করা হয়, অতএব এটি WP:COMMONNAME এর আওতাধীন। Ahammed Saad (আলাপ) ১০:০০, ১২ এপ্রিল ২০২৫ (ইউটিসি)
- @Ahammed Saad, স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে এই নামটি ব্যবহার করা হয়, এই বিষয়টি একটু ব্যাখ্যা করে বললে ভালো হতো। আমার মতে, জগৎ (জীববিজ্ঞান)-ই অধিক উপযুক্ত এই নিবন্ধের নামের জন্য। — আদিভাই • আলাপ • ১৭:৫১, ১২ এপ্রিল ২০২৫ (ইউটিসি)
- আলিপুর পশুশালা → আলিপুর চিড়িয়াখানা
- উৎস খুঁজুন: "আলিপুর পশুশালা" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
- উৎস খুঁজুন: "আলিপুর চিড়িয়াখানা" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
"zoo"-এর বাংলা পরিভাষা "চিড়িয়াখানা" ("পশুশালা" বললে আস্তাবল বা গোয়ালের কথা মনে পড়ে যায়), আর প্রতিষ্ঠানটির সরকারি দাপ্তরিক বাংলা নামও বোধহয় "আলিপুর চিড়িয়াখানা" (ভারতীয় হয়েও কলকাতা তেমন ঘোরা হয়নি, তবে এই চিত্রে "চিড়িয়াখানা" শব্দের ব্যবহার দ্রষ্টব্য)। এসবিবি১৪১৩ (আলাপ • অবদান) ১১:৩১, ২৩ এপ্রিল ২০২৫ (ইউটিসি)
সমর্থন পাতার চিত্রেও মূল প্রবেশদ্বারে চিড়িয়াখানারই ব্যবহার দেখা যাচ্ছে। ― ☪ কাপুদান পাশা (✉) ১৫:২৭, ২৩ এপ্রিল ২০২৫ (ইউটিসি)
করা হয়েছে --আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ১৫:২৫, ২৯ জুন ২০২৫ (ইউটিসি)
- বিষয়শ্রেণী:পোষা প্রাণী → বিষয়শ্রেণী:গৃহপালিত পশু
- উৎস খুঁজুন: "পোষা প্রাণী" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
- উৎস খুঁজুন: "গৃহপালিত পশু" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
স্বাভাবিকভাবেই "domesticated animal" -> "গৃহপালিত পশু"। এছাড়া "পোষা প্রাণী" বা "পোষ্য" বলতে "pet" বোঝাচ্ছে। এসবিবি১৪১৩ (আলাপ • অবদান) ০৫:৪৬, ২৮ এপ্রিল ২০২৫ (ইউটিসি)
সমর্থন করছি, উপরের যুক্তি অনুযায়ী।Tanvir Rahat (আলাপ) ২০:১৯, ২৮ জুন ২০২৫ (ইউটিসি)
- লক্ষ্য নাম: হাখমানেশি সাম্রাজ্য
- উৎস খুঁজুন: "আকেমেনীয় সাম্রাজ্য" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
- উৎস খুঁজুন: "হাখমানেশি সাম্রাজ্য" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
কয়েকটি কারণ: প্রথমত সাম্রাজ্যের স্থান পারস্যের ভাষা ফারসি বানানের কাছাকাছি। দ্বিতীয় দীর্ঘদিন ধরে বাংলায় প্রচলিত নাম। তৃতীয়ত আলোচনা ব্যতীত স্থানান্তর। ― ☪ কাপুদান পাশা (✉) ০০:৪৩, ৮ মে ২০২৫ (ইউটিসি)
- লক্ষ্য নাম: জেমিনাই
- উৎস খুঁজুন: "জেমিনি" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
- উৎস খুঁজুন: "জেমিনাই" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
শুদ্ধ বানান ও উচ্চারণ। জেমিনি অনেকটা ক্রোমকে চ্রম বলার মত শোনায়। ― ☪ কাপুদান পাশা (✉) ০৮:২৭, ৮ মে ২০২৫ (ইউটিসি)
- জেমিনিকে বিভিন্ন বাংলা ভাষার সূত্রে বিভিন্ন উচ্চারণে উল্লেখ করা হচ্ছে। কোথাও লেখা জেমিনি, কোথাও জেমিনাই, আবার কোথাও জেমেনি। তবে অধিকাংশ বাংলা ভাষার সূত্রে জেমিনি ব্যবহার করা হচ্ছে, এখন এটা ভুল উচ্চারণের ফলে হোক বা সঠিক, WP:COMMONNAME অনুসারে আপাতত "জেমিনি" নামকে সমর্থন করছি। তাছাড়া জেমিনাই যে একমাত্র সঠিক উচ্চারণ সেটা বলা যাবেনা। ইংরেজি ভাষার একাধিক উপভাষা রয়েছে। যেখানে আমেরিকান ইংরেজিতে জেমিনাই বলা হয়, সেখানে একই শব্দ ব্রিটিশ ইংরেজিতে জেমেনাই বলা হয়ে থাকে। "শুদ্ধ বানান ও উচ্চারণ" প্রকৃতপক্ষে নীতিমালা অনুসৃত কারণ নয়। তাছাড়া এখানে বিতর্কের মূল সমস্যা হচ্ছে ইংরেজিতে একই শব্দ বিভিন্ন উপভাষায় বিভিন্ন উচ্চারণে ব্যবহার করা হলেও লেখার সময় একই বানানে লেখা হয়ে থাকে। সুতরাং শুদ্ধ বা সঠিক উচ্চারণ এখানে কারণ হিসেবে দেখানো কতটুকু কার্যকরী হচ্ছে সেটা বড় প্রশ্ন। যদিও ভিডিও প্রতিবেদনকে উচ্চারণের জন্য প্রমাণ হিসেবে দেখানো যায়। তবে এটা বাংলা উইকিপিডিয়া এবং বাংলা ভাষার সূত্রে কিভাবে উচ্চারিত হচ্ছে সেটাকে মেনে চলা শ্রেয় মনে করছি। আর নীতিমালা বাদ দিলেও ইংরেজির বাংলাদেশী সংস্করণে শব্দটি কিভাবে উচ্চারিত হচ্ছে সেটা বিবেচনায় নেওয়া হয়নি। সুতরাং এসব বিবেচনায় আমি বর্তমান নাম রাখার পক্ষে থাকবো। ক্রোমের ব্যাপারটা আলাদা, ক্রোম বাংলা সূত্রে সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করতে দেখেছি এবং নীতিমালা অনুযায়ী সঙ্গতিপূর্ণ। জেমিনির ব্যাপারে সেটা বলা যাচ্ছেনা।
- মেহেদী আবেদীন ০৮:৪৬, ৮ মে ২০২৫ (ইউটিসি)
বিরোধিতা — আমি একে বরাবরই "জেমিনি" শুনে এসেছি। হ্যাঁ, ইংরেজিতে একে সাধারণত "জেমিনাই" উচ্চারণ করা হয়, কিন্তু সেখানেও ব্যতিক্রম রয়েছে (যেমন জেমিনি মহাকাশযানের নামের ইংরেজি উচ্চারণ "জেমিনি")। যেহেতু বাংলায় একে সাধারণত "জেমিনি" লেখা হয়, সেহেতু নিবন্ধটির নাম "জেমিনি" রাখাই উপযুক্ত এসবিবি১৪১৩ (আলাপ • অবদান) ১৩:৩৮, ৮ মে ২০২৫ (ইউটিসি)
- @Mehedi Abedin ও @Sbb1413 ক্যামব্রিজ ডিকশনারির মতে উভয় বানানই জেমিনাই উচ্চারণ করতে বলছে। দ্বিতীয়ত, পত্রিকার পুরাতন সংস্করণ ভুল ব্যবহার করলেও জেমিনাইয়ের ব্যবহারও হচ্ছে। দেখুন: [২], [৩]। মহাকাশ প্রজেক্টের নাম জেমিনি ছিল বলে এটাও যে জেমিনি হবে; এমনটা নয় কিন্তু। পাশাপাশি গুগল নলেজ বাংলা উইকিপিডিয়া বা উইকিউপাত্তের বানানকে গুরুত্বের সাথে দেখে। সেই হিসেবে বলা যায়, আমরাই ভুলটা প্রচার করে আসছি। ― ☪ কাপুদান পাশা (✉) ০৫:০৬, ১৬ মে ২০২৫ (ইউটিসি)
- মানবদেহের অণ্ডথলি → অণ্ডকোষ
- উৎস খুঁজুন: "মানবদেহের অণ্ডথলি" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
- উৎস খুঁজুন: "অণ্ডকোষ" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
সুপ্রচলিত বাংলা নাম। এসবিবি১৪১৩ (আলাপ • অবদান) ০৮:২৯, ১১ মে ২০২৫ (ইউটিসি)
- ভাল্লুক → ভালুক
- উৎস খুঁজুন: "ভাল্লুক" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
- উৎস খুঁজুন: "ভালুক" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
আরও প্রচলিত বানান। এসবিবি১৪১৩ (আলাপ • অবদান) ১৮:০০, ১১ মে ২০২৫ (ইউটিসি)
সমর্থন ভাল্লুক বানান ধীরে ধীরে কমে আসছে। ― ☪ কাপুদান পাশা (✉) ০৫:০৭, ১৬ মে ২০২৫ (ইউটিসি)
- শস্য (ফসল) → শস্য
- উৎস খুঁজুন: "শস্য (ফসল)" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
- উৎস খুঁজুন: "শস্য" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
অপ্রয়োজনীয় দ্ব্যর্থতা নিরসন। এসবিবি১৪১৩ (আলাপ • অবদান) ০২:২১, ১২ মে ২০২৫ (ইউটিসি)
- হ্যাট (hat) → টুপি
- টুপি (cap) → ক্যাপ টুপি
- উৎস খুঁজুন: "হ্যাট" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
- উৎস খুঁজুন: "টুপি" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
ইংরেজি en:hat ও বাংলা হ্যাট নিবন্ধের বিষয়বস্তু শুনে মনে হচ্ছে যে উভয় নিবন্ধ হ্যাট ও ক্যাপ উভয় নিয়েই আলোচনা করছে (ইংরেজি নিবন্ধে বিভিন্নরকম ক্যাপকে "হ্যাট" বলা হচ্ছে)। আর বাংলায় হ্যাট ও ক্যাপ উভয়কেই "টুপি" বলে। এসবিবি১৪১৩ (আলাপ • অবদান) ০৪:০৩, ১২ মে ২০২৫ (ইউটিসি)
- বিষয়বস্তু বাংলায় অনুবাদ করে (hat -> হ্যাট ও cap -> টুপি রেখে) ব্যাপারটা পরিষ্কার করে দিচ্ছি। এসবিবি১৪১৩ (আলাপ • অবদান) ০৪:০৭, ১২ মে ২০২৫ (ইউটিসি)
- @Sbb1413 জনাব, আমার মতে Cap = টুপি এটা থাক, যেটা মাথায় আঁটসাঁট লেগে থাকে। আর আমরা সবাই এটা ছোটকালেই শিখি। Hat = হ্যাট যেটা মাথা থেকে উপরের দিকে উঠে যায় (দেখুন)। এটাও রেখে দিতে পারেন। পরিবর্তন যদি করতেই চান তবে Hat = সাহেবী টুপি (উইকিঅভিধান দেখুন) দিতে পারেন। — কুউ পুলক 🗩 ১১:৩৬, ১২ মে ২০২৫ (ইউটিসি)
- লক্ষ্য নাম: ?
- উৎস খুঁজুন: "আরবীয়" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
আরবীয়? আরব লোকদেরকে আরবীয় বলে। এদেরকে কেনো আরবীয় বলা হবে? আরববাদী বা আরবিস্ট হতে পারে হয়ত। ― ☪ কাপুদান পাশা (✉) ২০:০২, ১৪ মে ২০২৫ (ইউটিসি)
- @খাত্তাব হাসান: শব্দার্থ অনুযায়ী নিবন্ধটির নাম "আরববিদ" হওয়া উচিত, কারণ en:Arabist বলতে আরব সংস্কৃতি, রাজনীতি ইত্যাদি বিষয়ক বিশেষজ্ঞকে বোঝায়। ইংরেজিতে এর সম্পর্কিত বিদ্যা নিবন্ধটির নাম en:Arab studies, যার বাংলা "আরববিদ্যা" হবে। এসবিবি১৪১৩ (আলাপ • অবদান) ০৩:৩৯, ১৫ মে ২০২৫ (ইউটিসি)
- আরববিদ হতে পারে। ― ☪ কাপুদান পাশা (✉) ০৫:০৮, ১৬ মে ২০২৫ (ইউটিসি)
- বাইসাইকেল → সাইকেল
- উৎস খুঁজুন: "বাইসাইকেল" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
- উৎস খুঁজুন: "সাইকেল" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
অতিপ্রচলিত বাংলা নাম; এতটাই প্রচলিত যে এই নিবন্ধের নাম "সাইকেল" ছাড়া অন্যকিছু রাখা উচিতই নয়। হ্যাঁ, ইউনিসাইকেল ও ট্রাইসাইকেলও রয়েছে, কিন্তু ইউনিসাইকেল, বাইসাইকেল ও ট্রাইসাইকেলের উপর কোনো সাধারণ নিবন্ধ নেই। এসবিবি১৪১৩ (আলাপ • অবদান) ১৩:০৬, ১৭ মে ২০২৫ (ইউটিসি)
- ক্রুসেড → খ্রিস্টীয় ধর্মযুদ্ধ
- উৎস খুঁজুন: "ক্রুসেড" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
- উৎস খুঁজুন: "খ্রিস্টীয় ধর্মযুদ্ধ" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
বিভিন্ন ইতিহাস রচনায় একে সাধারণত "ধর্মযুদ্ধ" বলে অভিহিত করা হয়। তবে "ধর্মযুদ্ধ" বলতে জিহাদ ও অন্যান্য ধর্মীয় যুদ্ধকেও বোঝাতে পারে। তাই নিবন্ধটির নাম "খ্রিস্টীয় ধর্মযুদ্ধ" রাখাই শ্রেয়। এসবিবি১৪১৩ (আলাপ • অবদান) ১৩:৩২, ১৯ মে ২০২৫ (ইউটিসি)
- @Sbb1413, “খ্রিষ্টান” শব্দটি খ্রিস্টীয় শব্দের চেয়ে অধিক উপযোগী মনে হয়। “খ্রিষ্টীয়” বানানটি মনে হয় প্রমিত। — আদিভাই • আলাপ • ১৩:৩৫, ১৯ মে ২০২৫ (ইউটিসি)
বিরোধিতা ধর্মযুদ্ধ দিয়ে বিভিন্ন ধর্মের যুদ্ধ হতে পারে। এমনকি ক্রুসেড ছাড়াও খ্রিস্টানদের অন্যান্য ধর্মযুদ্ধ ছিল। ক্রুসেড একটি ভিন্ন প্রসঙ্গ। অনেকে ক্রুসেডকে ধর্মযুদ্ধ বলে অভিহিত করেন, সাধারণত খ্রিস্টান লেখকরা; কেবলই রাজনৈতিক কারণে। ― ☪ কাপুদান পাশা (✉) ১৭:২১, ১৯ মে ২০২৫ (ইউটিসি)
- লক্ষ্য নাম: দাউদ
- উৎস খুঁজুন: "দাউদ (নবী)" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
- উৎস খুঁজুন: "দাউদ" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
বাইবেলে দায়ূদ বানানে লিখা হয়। তাই দ্ব্যর্থতা দাউদ (নবী) অপ্রয়োজনীয়। উপরন্তু, দাউদকে দায়ূদে পুনর্নির্দেশ করা হয়েছে। ― ☪ কাপুদান পাশা (✉) ১৭:০০, ২০ মে ২০২৫ (ইউটিসি)
সমর্থন মেহেদী আবেদীন ১৭:১০, ২০ মে ২০২৫ (ইউটিসি)
সমর্থন, বিশেষ করে যখন বাংলায় কোনো পৌরাণিক ব্যক্তির কুরআনি ও বাইবেলীয় নাম ভিন্ন হয়। তবে যদ্দূর জানি, উভয় গ্রন্থে পৌরাণিক আদিম মানুষ "আদম"
আর ইব্রাহিমের (আব্রাহাম) পুত্র "ইসমাইল"নামে পরিচিত। এসবিবি১৪১৩ (আলাপ • অবদান) ০৩:২৯, ২১ মে ২০২৫ (ইউটিসি)- একই বানানের ক্ষেত্রে ব্র্যাকেট দিয়ে পৃথক করে দেওয়া যেতে পারে। মেহেদী আবেদীন ০৩:৩০, ২১ মে ২০২৫ (ইউটিসি)
- বিঃদ্রঃ খ্রিস্টান ধর্মে নবী ইসমাইল "ইশ্মায়েল" নামে পরিচিত। মেহেদী আবেদীন ০৩:৩১, ২১ মে ২০২৫ (ইউটিসি)
- তাহলে তাই হবে। আসলে কুরআন আরবি ও বাইবেল হিব্রু ভাষায় রচিত (পরে বিভিন্ন ভাষায় বাইবেল অনূদিত হয়েছে), তাই একই নবী ভিন্ন ভাষায় ভিন্ন নাম পরিচিত। এসবিবি১৪১৩ (আলাপ • অবদান) ০৩:৩৪, ২১ মে ২০২৫ (ইউটিসি)
- বিঃদ্রঃ খ্রিস্টান ধর্মে নবী ইসমাইল "ইশ্মায়েল" নামে পরিচিত। মেহেদী আবেদীন ০৩:৩১, ২১ মে ২০২৫ (ইউটিসি)
- একই বানানের ক্ষেত্রে ব্র্যাকেট দিয়ে পৃথক করে দেওয়া যেতে পারে। মেহেদী আবেদীন ০৩:৩০, ২১ মে ২০২৫ (ইউটিসি)
- আবিষ্কার → উদ্ভাবন
- উৎস খুঁজুন: "আবিষ্কার" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
- উৎস খুঁজুন: "উদ্ভাবন" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
"আবিষ্কার" শব্দটা ঐতিহাসিকভাবেই বিভ্রান্তমূলক; এর ইংরেজি অর্থ "discovery" ও "invention"। সেইজন্য বিভ্রান্তমূলক শব্দ বর্জন করে নিখুঁত শব্দ গ্রহণ করা উচিত, আর তা সম্ভব না হলে শিরোনামের পাশে প্রথম বন্ধনী ব্যবহার করতে হবে। যেহেতু এই নিবন্ধের বিষয়শ্রেণীর নাম "উদ্ভাবন", সেহেতু নিবন্ধটির নাম অবশ্যই "উদ্ভাবন" হবে। এসবিবি১৪১৩ (আলাপ • অবদান) ১৫:৫৮, ২১ মে ২০২৫ (ইউটিসি)
সমর্থন। তবে আবিষ্কার অর্থে "Discovery" শব্দটাই বেশি মানানসই। — আদিভাই • আলাপ • ১৬:৫৭, ২১ মে ২০২৫ (ইউটিসি)
- উদ্ভাবন নামে
সমর্থন ― ☪ কাপুদান পাশা (✉) ২০:১২, ২১ মে ২০২৫ (ইউটিসি)
আঙ্কারার লড়াই → আঙ্কারার যুদ্ধ – ☪ কাপুদান পাশা (✉) ০৪:৩৫, ১২ অক্টোবর ২০২৪ (ইউটিসি)
- আপাতত আঙ্কারার যুদ্ধ নামে সমর্থন রইল। আসলে war ও battle উভয়কে বাংলায় "যুদ্ধ" বলা হচ্ছে এটাই সমস্যার। সময় অনুমতি দিলে আমি battle নিবন্ধের বাংলা অনুবাদ করব। এসবিবি১৪১৩ (আলাপ • অবদান • অনুবাদ করা নিবন্ধ) ০৬:০৮, ৫ জানুয়ারি ২০২৫ (ইউটিসি)
- en:Battle নিবন্ধের অনুবাদ বাংলা উইকিপিডিয়ায় ইতোমধ্যে রয়েছে। মেহেদী আবেদীন ২০:২৬, ২১ মে ২০২৫ (ইউটিসি)
- @Sbb1413 আপনি ব্যাটলের অনুবাদ করেছেন। বিষয়টি হচ্ছে, আমার মনে হচ্ছে Battle অর্থ সংঘাত। একাধিক সংঘাত মিলে একটি যুদ্ধ হয়। আর লড়াই ও যুদ্ধ মেইবি একই কথা। তবে সাধারণত লড়াইয়ের ব্যবহার তুচ্ছার্থে হয়, যেমন মোরগ লড়াই। এছাড়া "যুদ্ধ লড়ছে" কথাটা কিন্তু শুদ্ধ। তাই এক্ষেত্রে আমার মনে হয়, লড়াই নিবন্ধও সংঘাত নামে স্থানান্তর হওয়া উচিত। ― ☪ কাপুদান পাশা (✉) ০৭:০১, ২৬ মে ২০২৫ (ইউটিসি)
- @খাত্তাব হাসান: তাহলে en:combat-এর বাংলা কী হবে? এসবিবি১৪১৩ (আলাপ • অবদান) ০৭:৫৫, ২৬ মে ২০২৫ (ইউটিসি)
- @Sbb1413 এটা তো ফরাসি শব্দ। যুদ্ধ বা লড়াইয়ের ফরাসি। ― ☪ কাপুদান পাশা (✉) ১৪:২৬, ২৬ মে ২০২৫ (ইউটিসি)
- তাহলে "battle" → "সংঘাত" আর "combat" → "লড়াই" হবে। এসবিবি১৪১৩ (আলাপ • অবদান) ১৯:২৩, ২৬ মে ২০২৫ (ইউটিসি)
- @Sbb1413 এটা তো ফরাসি শব্দ। যুদ্ধ বা লড়াইয়ের ফরাসি। ― ☪ কাপুদান পাশা (✉) ১৪:২৬, ২৬ মে ২০২৫ (ইউটিসি)
- @খাত্তাব হাসান: তাহলে en:combat-এর বাংলা কী হবে? এসবিবি১৪১৩ (আলাপ • অবদান) ০৭:৫৫, ২৬ মে ২০২৫ (ইউটিসি)
উপরের আলোচনাটি আলাপ:আঙ্কারার লড়াই হতে আনা হয়েছে। ― ☪ কাপুদান পাশা (✉) ২০:১১, ২১ মে ২০২৫ (ইউটিসি)
- ঘর → বাড়ি
- উৎস খুঁজুন: "ঘর" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
- উৎস খুঁজুন: "বাড়ি" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
"ঘর" শব্দটা বিভ্রান্তমূলক, en:room-ও বোঝাতে পারে। এসবিবি১৪১৩ (আলাপ • অবদান) ০৩:৫৮, ২৬ মে ২০২৫ (ইউটিসি)
- শৌচাগার → প্রসাধন
- উৎস খুঁজুন: "শৌচাগার" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
- উৎস খুঁজুন: "প্রসাধন" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
"শৌচাগার" বলতে en:toilet (room)-কে বোঝায়। স্বাস্থ্য ব্যবস্থাটির সঠিক বাংলা পরিভাষা "প্রসাধন"। এসবিবি১৪১৩ (আলাপ • অবদান) ০৪:১৭, ২৬ মে ২০২৫ (ইউটিসি)
- "প্রসাধন" বর্তমানে খুব অপ্রচলিত শব্দ। তাছাড়া এই শব্দ ব্যবহার বিভ্রান্তি নিয়ে আসবে কেননা এটি কসমেটিকস ও মেকাপ জাতীয় পরিভাষার ক্ষেত্রে অধিক ব্যবহার হয়ে থাকে। মেহেদী আবেদীন ০৪:৪৩, ২৬ মে ২০২৫ (ইউটিসি)
- কিন্তু শৌচাগার বলতে তো টয়লেট করার কক্ষকে বোঝাচ্ছে। তাহলে টয়লেট করার আসল ব্যবস্থাটার নাম কী দেব? এসবিবি১৪১৩ (আলাপ • অবদান) ০৮:০২, ২৬ মে ২০২৫ (ইউটিসি)
- "শৌচ ব্যবস্থা" নামটি প্রচলিত। তবে এটা দ্বারা আসলে কি বুঝানো হচ্ছে তা স্পষ্ট নয়। মেহেদী আবেদীন ১৪:২৬, ২৯ মে ২০২৫ (ইউটিসি)
- কিন্তু শৌচাগার বলতে তো টয়লেট করার কক্ষকে বোঝাচ্ছে। তাহলে টয়লেট করার আসল ব্যবস্থাটার নাম কী দেব? এসবিবি১৪১৩ (আলাপ • অবদান) ০৮:০২, ২৬ মে ২০২৫ (ইউটিসি)
- লক্ষ্য নাম: মার্কিন বিরোধিতা
- উৎস খুঁজুন: "মার্কিন ভীতি" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
- উৎস খুঁজুন: "মার্কিন বিরোধিতা" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
এটাতো ফোবিয়া নয়, বিরোধিতা। ― ☪ কাপুদান পাশা (✉) ০৬:৪৪, ২৬ মে ২০২৫ (ইউটিসি)
- উৎস ও নিবন্ধ যাচাই করে
সমর্থন জানাচ্ছি।
- উৎস ও নিবন্ধ যাচাই করে
- — ইমন (🔔 • 📝) ০৬:৫১, ২৬ মে ২০২৫ (ইউটিসি)
- @খাত্তাব হাসান: কোনো জনগোষ্ঠী বিরোধিতাকেও অনেকসময় "ফোবিয়া" বা "ভীতি" বলা হয় থাকে, যেমন চীনাভীতি (সিনোফোবিয়া), রুশভীতি (রাসোফোবিয়া) বা ইসলামভীতি (ইসলামোফোবিয়া)। এছাড়া একে "বিদ্বেষ"-ও বলা হয়ে থাকে, যেমন ইহুদি-বিদ্বেষ। এসবিবি১৪১৩ (আলাপ • অবদান) ০৭:৫৯, ২৬ মে ২০২৫ (ইউটিসি)
- @Sbb1413 অনেক সময় বলা হয়- এর চেয়ে বিষয়বস্তুর উপর ফোকাস করাই উচিত নয় কী? ― ☪ কাপুদান পাশা (✉) ১৭:১৪, ২৭ জুন ২০২৫ (ইউটিসি)
- হ্যাঁ, বিষয়বস্তুই প্রধান, আর সাধারণত নির্ভরযোগ্য উৎসের উপর ভিত্তি করে নিবন্ধের নাম রাখা হয়। আমি বোধহয় তখন নির্ভরযোগ্য উৎস যাচাই না করে স্রেফ অন্য নিবন্ধের নাম দেখে এই নিবন্ধের নাম "মার্কিন ভীতি" রেখেছিলাম। তবে আমি আজকাল এর তুলনায় "মার্কিন বিরোধিতা" বা "আমেরিকার বিরোধিতা"-ই বেশি দেখছি। তাই নিবন্ধের নাম "মার্কিন বিরোধিতা" রাখাই শ্রেয়। অন্যদিকে, "চীনাভীতি" ও "রুশভীতি" কথাগুলো প্রচলিত হওয়ায় সংশ্লিষ্ট বাংলা নিবন্ধের নাম তাই রাখা হবে। তবে ইসলামভীতির ক্ষেত্রে বোধহয় "মুসলিম বিদ্বেষ" বেশি প্রচলিত, যেমন হিন্দুফোবিয়ার ক্ষেত্রে "হিন্দুবিদ্বেষ" প্রচলিত। এসবিবি১৪১৩ (আলাপ • অবদান) ১১:৩০, ২৮ জুন ২০২৫ (ইউটিসি)
- @Sbb1413 অনেক সময় বলা হয়- এর চেয়ে বিষয়বস্তুর উপর ফোকাস করাই উচিত নয় কী? ― ☪ কাপুদান পাশা (✉) ১৭:১৪, ২৭ জুন ২০২৫ (ইউটিসি)
মন্তব্য: মার্কিন বিদ্বেষ শিরোনাম ব্যবহার করা যেতে পারে। ― Tanvir Rahat (আলাপ) ২১:১৬, ২৮ জুন ২০২৫ (ইউটিসি)
- লক্ষ্য নাম: উত্তরা
সম্ভবত WP:PRIMARYTOPIC অনুযায়ী ঢাকার উত্তরা মূল নামস্থানটি পেতে পারে। তবে হয়তো অনেকে বলতে পারেন যে উত্তরা (মহাভারত) পাতাটির মূল নামস্থান পাওয়ার যোগ্যতা আছে। যদিও আমি দেখেছি যে অনলাইনে বিশ্বস্ত সূত্রগুলো উত্তরা স্থানটিকে অনেক উল্লেখ করে থাকে। কিন্তু পাশাপাশি এটাও দেখার বিষয় যে বিশ্বস্ত গবেষণাপত্রগুলো উত্তরা বলতে কোন বিষয়কে অধিকবার বুঝিয়েছে। আমি এই আলোচনা অন্যান্য আগ্রহী ব্যবহারকারীদের উপর ছেড়ে দিলাম। মেহেদী আবেদীন ১৪:১৯, ২৯ মে ২০২৫ (ইউটিসি)
সমর্থন। পাশাপাশি, উত্তরা প্রসিদ্ধ অবতার হলেও, তেমন প্রসিদ্ধ অবতার নন। তার স্বামী অভিমন্যু ও মামা-শ্বশুর শ্রীকৃষ্ণ অনেক প্রসিদ্ধ; সেটা স্বীকার্য। সেটা আরও পরিষ্কার হয়, পাতার বিষয়বস্তু ও দর্শনার্থীর সংখ্যা দেখলে। গত ১ মাসে মৎস্য অবতারের পাতার দর্শন হয়েছে ৮০ বার, আর নগর পাতার দর্শন হয়েছে প্রায় ৬০০ বার; একইভাবে গত এক বছরে পাতা দর্শনের সংখ্যা ১,৩৮১ বনাম ১০,১৭৭। ― ☪ কাপুদান পাশা (✉) ১৭:১৪, ২৭ জুন ২০২৫ (ইউটিসি)
- লক্ষ্য নাম: সিপাহি বিদ্রোহ
- উৎস খুঁজুন: "১৮৫৭ সিপাহি বিদ্রোহ" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
- উৎস খুঁজুন: "সিপাহি বিদ্রোহ" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
আমার ধারণা নিবন্ধটির নাম ১৮৫৭ সিপাহি বিদ্রোহ দেওয়া হয়েছে ইংরেজি উইকিপিডিয়ার en:Indian Rebellion of 1857 ও বাংলাপিডিয়ার সিপাহি বিদ্রোহ, ১৮৫৭ এর অনুকরণে। অথচ এখানে সাল উল্লেখ করার কোনো প্রয়োজন নেই কেননা সিপাহী বিদ্রোহ উপমহাদেশীয় ইতিহাসে একবারই ঘটেছিল। যদিও আরও তিনটি বিদ্রোহের ঘটনা "সিপাহী বিদ্রোহ" নামে পরিচিত। কিন্তু সেগুলোর সুপ্রচলিত নাম "সিপাহি বিদ্রোহ" নয় এবং এগুলো ভিন্ন নামে অধিক প্রচলিত। ইংরেজি উইকিপিডিয়া ও বাংলা উইকিপিডিয়ার ব্যাপারটা আলাদা। ইংরেজি উইকিপিডিয়া ইংরেজি ভাষায় প্রকাশিত সূত্রানুসারে উক্ত নাম দিয়েছে। আর বাংলাপিডিয়া নামকরণের ক্ষেত্রে সুপ্রচলিত শিরোনামের নীতি অনুসরণ করেনা। বাংলা ভাষাভাষী মানুষ সিপাহি বিদ্রোহ বললে এই একটি ঘটনাকেই বুঝবে। তাছাড়া অনেক নির্ভরযোগ্য সূত্রে এই ঘটনাকে শুধু "সিপাহি বিদ্রোহ" বলা হচ্ছে, আবার অনেক নির্ভরযোগ্য সূত্রে একে "১৮৫৭ সালের সিপাহি বিদ্রোহ" বলা হচ্ছে। যেহেতু বাংলা উইকিপিডিয়ায় এই নামে একাধিক ঘটনার নিবন্ধ নেই তাই অপ্রয়োজনীয় দ্ব্যর্থতা নিরসন না রাখলেও চলে। তাই WP:PRIMARYTOPIC ও WP:COMMONNAME অনুসারে আমি এই নিবন্ধটিকে শুধু সিপাহি বিদ্রোহ নামে স্থানান্তরের প্রস্তাব করছি। মেহেদী আবেদীন ০৯:৪৫, ৩১ মে ২০২৫ (ইউটিসি)
- "সিপাহি বিদ্রোহ" নামে
সমর্থন। হ্যাঁ, "সিপাহি বিদ্রোহ" বলতে কেবল ১৮৫৭ সালের মহাবিদ্রোহকেই বোঝায়। এসবিবি১৪১৩ (আলাপ • অবদান) ০৯:৪৯, ৩১ মে ২০২৫ (ইউটিসি)
- সমর্থন ওয়াশিম খান (কিছু বলবেন?) ১১:১২, ৩১ মে ২০২৫ (ইউটিসি)
সমর্থন, সিপাহি বিদ্রোহ একটাই। ~ Deloar Akram (আলাপ • অবদান • লগ) ১৬:৪১, ৩১ মে ২০২৫ (ইউটিসি)
সমর্থন: সিপাহি বিদ্রোহ যথাযথ শিরোনাম।Tanvir Rahat (আলাপ) ২১:১০, ২৮ জুন ২০২৫ (ইউটিসি)
- লক্ষ্য নাম: সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট
- উৎস খুঁজুন: "সফটওয়্যার নির্মাণ" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
- উৎস খুঁজুন: "সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টকে নির্মাণ বলতে আজপর্যন্ত কাউকে দেখিনি। পত্রপত্রিকাসহ সর্বত্র একে সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট হিসেবেই লেখা হয়। আর নির্মাণ ও ডেভেলপমেন্ট পুরো ভিন্ন বিষয়। নির্মাণ অর্থ তৈরি করা, তৈরির পরবর্তী সাজসজ্জা বা পুনর্নির্মাণ বা মেরামত ইত্যাদি নির্মাণের অন্তর্ভুক্ত নয়। বিপরীতে ডেভেলপমেন্টে এসবকিছুই অন্তর্ভুক্ত হয়। তাই আমি নিবন্ধটি সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট শিরোনামে স্থানান্তর করার প্রস্তাব করছি। ― ☪ কাপুদান পাশা (✉) ১৭:৪৯, ৯ নভেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)
সমর্থন, WP:COMMONNAME অনুযায়ী।
- মেহেদী আবেদীন ১৪:৪৫, ৭ জুন ২০২৫ (ইউটিসি)
সমর্থন — আদিভাই • আলাপ • ১৪:৫০, ৭ জুন ২০২৫ (ইউটিসি)
মন্তব্য আলাপ:সফটওয়্যার নির্মাণ হতে আনীত। ― ☪ কাপুদান পাশা (✉) ১৪:৪২, ৭ জুন ২০২৫ (ইউটিসি)
- @খাত্তাব হাসান: কম্পিউটার বিজ্ঞানের শিক্ষার্থী হিসাবে
সমর্থন। সফটওয়্যার, ওয়েব ইত্যাদি বিষয়ে "ডেভেলপমেন্ট" কথাটাই মানানসই, যদিও আমি "সফটওয়্যার নির্মাণ" কথাটার অর্থ বুঝতে পারি। সত্যি কথা বলতে, কম্পিউটার বিজ্ঞানের বিষয়বস্তু প্রায়ই ইংরেজি পরিভাষা দিয়ে পড়ানো হয়, তাই এদের বাংলা পরিভাষা মোটেও পছন্দের নয়। আরেকটা নিবন্ধ আছে, যার নাম "উপাত্ত সংগঠন", কিন্তু এটা আদতে ডেটা স্ট্রাকচার। এসবিবি১৪১৩ (আলাপ • অবদান) ১৬:৩৪, ৭ জুন ২০২৫ (ইউটিসি)
- লক্ষ্য নাম: নাফ সংঘাত
- উৎস খুঁজুন: "নাফ যুদ্ধ" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
- উৎস খুঁজুন: "নাফ সংঘাত" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
এই প্রবন্ধটির শিরোনাম নাফ যুদ্ধ-এর পরিবর্তে নাফ সংঘাত অথবা ২০০০ বাংলাদেশ‒মিয়ানমার সংঘাত হওয়া উচিত। কারণ, সংঘাতটি রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্ত ও অন্যান্য যুদ্ধের নীতিমালা মেনে শুরু ও শেষ হয়নি। সংশ্লিষ্ট সূত্রেও একে যুদ্ধ বলার বিষয়ে বিতর্ক রয়েছে।
- সরঞ্জাম
উৎস খুঁজুন: "নাফ যুদ্ধ" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
উৎস খুঁজুন: "নাফ সংঘাত" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
উৎস খুঁজুন: "২০০০ বাংলাদেশ‒মিয়ানমার সংঘাত" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
― 💬 ✉ кคקย๔คภ קครђค (কাপুদান পাশা) ☪ ১৩:০৪, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৩ (ইউটিসি)
- একমত। নাম পরিবর্তন করে দেন -> নাফ সংঘাত। Win Kyaw (আলাপ) ১০:১৮, ১০ জুন ২০২৫ (ইউটিসি)
মন্তব্য আলাপ:নাফ যুদ্ধ হতে আনীত। ― ☪ কাপুদান পাশা (✉) ১৭:০৫, ৭ জুন ২০২৫ (ইউটিসি)
- "সংশ্লিষ্ট সূত্রেও একে যুদ্ধ বলার বিষয়ে বিতর্ক রয়েছে" – কেমন বিতর্ক রয়েছে তা ব্যাখ্যা করলে ভালো হয়।
- মেহেদী আবেদীন ১৭:০৭, ৭ জুন ২০২৫ (ইউটিসি)
- @Mehedi Abedin
বাংলাদেশের সাথে বার্মার বেশ কয়েকবার সীমান্ত সংঘর্ষ হয়েছে। ১৯৯৮, ২০০০ ও ২০০৫ সালে ছোট ছোট বিচ্ছিন্ন সীমান্ত উত্তেজনায় বার্মার সৈন্য নিহত হলেও বাংলাদেশের তেমন কোনো সৈন্য নিহত হবার খবর পাওয়া যায়নি। তবে বিডিআরের সাবেক মহাপরিচালক মেজর জেনারেল ফজলুর রহমান একটি টেলিভিশন টক শো'তে আচমকা বলেছিলেন, 'নাফ ওয়ার' নামে বাংলাদেশের সাথে বার্মার একটি যুদ্ধ হয়েছে। তিনি সেই যুদ্ধের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন যে যুদ্ধে বাংলাদেশের কোন সৈন্য নিহত না হলেও বার্মার ছয় শত সৈন্য নিহত হয়েছিলো। এই তথ্যটির কোন সত্যতা নেই, বললেন মেজর (অব:) রশীদ। যুদ্ধ ও সীমান্ত সংঘর্ষকে এক করে দেখা যাবে না। বার্মার সাথে বাংলাদেশের সীমান্ত সংঘর্ষ হয়েছে এগুলোকে যুদ্ধ বলা যায় না। যুদ্ধ একটি রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত। যুদ্ধের সিদ্ধান্ত নিতে হয় পার্লামেন্টে। তাই বার্মার সাথে বাংলাদেশের কোনো ধরনের যুদ্ধ পরিস্থিতি তৈরি হয়নি, যার কারণে পার্লামেন্টে রাজনৈতিক আলোচনার প্রয়োজন রয়েছে।
- প্রসঙ্গত এই তথ্যসূত্র পাতাতেই ব্যবহৃত হয়েছে। ― ☪ কাপুদান পাশা (✉) ১৭:১১, ৭ জুন ২০২৫ (ইউটিসি)
- @Mehedi Abedin
- লক্ষ্য নাম: ?
- উৎস খুঁজুন: "উইকিপিডিয়া:চাঘর" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
- উৎস খুঁজুন: "?" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
চাঘর? এটা তো বাংলায় তেমন ব্যবহার নেই। এই নামকরণের জন্যও হতে পারে, প্রকল্পটি তেমন সক্রিয় নেই। শুনতেই কেমন যেন গম্ভীর কিছু একটা মনে হচ্ছে। ― ☪ কাপুদান পাশা (✉) ১৮:৪১, ৭ জুন ২০২৫ (ইউটিসি)
- নাস্তাঘর রাখা যেতে পারে।
- মেহেদী আবেদীন ১৮:৪৬, ৭ জুন ২০২৫ (ইউটিসি)
- কফিঘর হতে পারে, শুধুমাত্র চায়ের জায়গায় কফি। এসবিবি১৪১৩ (আলাপ • অবদান) ০২:১৩, ৮ জুন ২০২৫ (ইউটিসি)
- চাঘরের লিঙ্ক হোমপেজে থাকলে ব্যবহারকারির সংখ্যা বাড়তো। বিশেষ নতুনরা তাদের মতামত প্রশ্ন ইত্যাদি সহজে জানাতে পারতো এই পাতায়। এতে নতুন ব্যাবহারকারীদের জড়তাও কাটতো। লিঙ্কটা এমন ভাবে রাখতে হবে যেন সহজেই চোখে পড়ে।
- আর নতুন নাম হিসেবে আমার প্রস্তাব হলো: আড্ডাঘর।
- @dark1618 (আলাপ) ১৭:৫৪, ১৮ জুন ২০২৫ (ইউটিসি)
- আরও কয়েকটা প্রস্তাব হচ্ছে: বৈঠকখানা, অতিথিশালা, কাছারিঘর। আড্ডাঘরের চেয়ে বোধহয় আড্ডাখানা শব্দটা প্রসিদ্ধ। একটা বড় রকমের গ্রুপ ছিল ফেসবুকে অনেক আগে সদস্য ছিলাম: বইপোকাদের আড্ডাখানা। ― ☪ কাপুদান পাশা (✉) ০১:৩৮, ১৯ জুন ২০২৫ (ইউটিসি)
মন্তব্য: চায়ের আড্ডা শব্দবন্ধ ব্যবহার করে শিরোনাম পরিবর্তনের প্রস্তাব করছি। ― Tanvir Rahat (আলাপ) ২১:০৩, ২৮ জুন ২০২৫ (ইউটিসি)
- লক্ষ্য নাম: রাঙ্গুনিয়া ইকোপার্ক
- উৎস খুঁজুন: "রাঙ্গুনিয়া ইকোপার্ক" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
- উৎস খুঁজুন: "এভিয়ারী ও ইকো-পার্ক, রাঙ্গুনিয়া, চট্টগ্রাম" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
ইকোপার্কটির নাম বেশ কিছুদিন আগে পরিবর্তন হয়েছে। আগে ভিন্ন নাম ছিল (শেখ রাসেল এভিয়ারী ও ইকোপার্ক) এবং সে নামে বেশি সূত্র পাওয়া যায়৷ তবে নিবন্ধের বর্তমান নামটি সরকারি বা প্রাতিষ্ঠানিক নাম অনুযায়ী রাখা হয়েছে যার শিরোনাম একটু বড় ও বিভ্রান্তিকর। এছাড়া রাঙ্গুনিয়া বলতে আমরা চট্টগ্রামকেই বুঝি তাই নতুন করে আবার রাঙ্গুনিয়া লেখাটির পরে কমা দিয়ে চট্টগ্রাম লেখা অপ্রয়োজনীয়। একটু খোঁজ করলে বোঝা যায় যে এই ইকোপার্ক অনেক আগে থেকে ভিন্ন একটি সংক্ষিপ্ত নামে মোটামুটিভাবে প্রচলিত, যেমন:
- ২০২৫ সালের নয়া দিগন্তের এই প্রতিবেদনে স্থানটির নাম উল্লেখ করা হয়েছে "রাঙ্গুনিয়া এভিয়ারি অ্যান্ড ইকো পার্ক"।
- ২০১৮ সালের ইনকিলাবের এই প্রতিবেদনে এর নাম শিরোনামে উল্লেখ করা হয়েছে "রাঙ্গুনিয়া রাসেল ইকোপার্ক"। বর্তমানে নাম পরিবর্তন যেহেতু করা হয়েছে সেহেতু আমরা নামটিকে "রাঙ্গুনিয়া ইকোপার্ক" ধরতে পারি।
- আজাদীর ২০২৩ সালের প্রতিবেদনে শিরোনামে এর নাম দেওয়া হয়েছে "রাঙ্গুনিয়া শেখ রাসেল পার্ক"।
- ২০২৩ সালের নয়া দিগন্তের এই প্রতিবেদন উল্লেখ করেছে "রাঙ্গুনিয়া ইকো পার্ক"।
উল্লেখ যে ইকোপার্কের প্রাতিষ্ঠানিক নামটি অনেক আগে থেকেই একটু বড় ও অসুবিধাজনক, তাই সংবাদপত্রগুলো সংক্ষিপ্ত নাম ব্যবহার করে থাকে। তাই WP:COMMONNAME অনুযায়ী আমি নিবন্ধটির নাম "রাঙ্গুনিয়া ইকোপার্ক" রাখার প্রস্তাব করছি। আর প্রস্তাবে ঐক্যমত প্রতিষ্ঠিত না হলে সেক্ষেত্রে শিরোনাম থেকে চট্টগ্রাম শব্দটি বাদ দিয়ে "এভিয়ারী ও ইকো-পার্ক, রাঙ্গুনিয়া" নামটি বিবেচনা করার অনুরোধ থাকবে। মেহেদী আবেদীন ১৪:১৬, ৯ জুন ২০২৫ (ইউটিসি)
- এছাড়া এই সূত্রটি দেখুন, যেখানে লেখা আছে "শেখ রাসেল এভিয়ারী ও ইকো-পার্ক, রাঙ্গুনিয়া, চট্টগ্রাম (২য় পর্যায়) প্রকল্প থেকে শেখ রাসেলের নাম বাদ যাচ্ছে"। কিন্তু শেখ রাসেলের নাম বাদ দিয়ে নতুন নাম কি হতে যাচ্ছে বা হয়েছে তা এই সূত্র থেকে সুস্পষ্ট নয়। লক্ষ্য করুন, সূত্রে এর আগের নাম "শেখ রাসেল এভিয়ারী ও ইকো-পার্ক, রাঙ্গুনিয়া, চট্টগ্রাম" উল্লেখ করা হলেও নির্ভরযোগ্য সূত্রে এর প্রাতিষ্ঠানিক নামকে অনেকসময় শুধুই "শেখ রাসেল এভিয়ারি ও ইকোপার্ক" লেখা হতো। এর প্রবেশদ্বারের ছবিতে আমরা নামের নিচে ছোট করে "রাঙ্গুনিয়া, চট্টগ্রাম" লেখা দেখতে পাই যা আসলে নামের অংশ কিনা তাও স্পষ্ট নয়। আর হলেও তা সুপ্রচলিত নাম যে নয় তা মাধ্যমিক সূত্রগুলো থেকে সুস্পষ্ট। মেহেদী আবেদীন ১৪:২৫, ৯ জুন ২০২৫ (ইউটিসি)
সমর্থন ― ☪ কাপুদান পাশা (✉) ১৭:০৫, ২৭ জুন ২০২৫ (ইউটিসি)
সমর্থন করছি যে, রাঙ্গুনিয়া ইকোপার্ক শিরোনামে নিবন্ধটি স্থানান্তর হোক। ― Tanvir Rahat (আলাপ) ২০:৪৪, ২৮ জুন ২০২৫ (ইউটিসি)
- লক্ষ্য নাম: পর্বতশৃঙ্গ
- উৎস খুঁজুন: "শিখর (পর্বত)" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
- উৎস খুঁজুন: "পর্বতশৃঙ্গ" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
পর্বতের শিখরের চেয়ে “পর্বতশৃঙ্গ” শব্দটি এই অর্থে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়। সেই অর্থে “শিখর” অতটা পরিচিত নয়। কাজেই, শিখরকে “পর্বতশৃঙ্গ” শিরোনামে স্থানান্তরের প্রস্তাব করছি। — আদিভাই • আলাপ • ১৫:৫৫, ১২ জুন ২০২৫ (ইউটিসি)
সমর্থন – পাঠ্যপুস্তকে একে সাধারণত "পর্বতশৃঙ্গ"-ই বলে, আর "শিখর" শব্দটি কাব্যিক অর্থে বেশি প্রচলিত, যেমন শিখর সম্মেলন (en:summit (meeting))। এসবিবি১৪১৩ (আলাপ • অবদান) ১৬:১৭, ১২ জুন ২০২৫ (ইউটিসি)
সমর্থন মেহেদী আবেদীন ০২:৪৭, ১৩ জুন ২০২৫ (ইউটিসি)
সমর্থন উপরের যুক্তি অনুযায়ী। ― ☪ কাপুদান পাশা (✉) ০৬:৪৯, ১৩ জুন ২০২৫ (ইউটিসি)
- লক্ষ্য নাম: তুর্কি ভাষাগোষ্ঠী
- উৎস খুঁজুন: "তুর্কীয় ভাষাসমূহ" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
- উৎস খুঁজুন: "তুর্কি ভাষাগোষ্ঠী" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
ব্যাকরণের দিক দিয়ে "তুর্কীয়" শব্দটি ভুল না হলেও এর ব্যবহার এই যুগে অপ্রচলিত। অন্যদিকে বাংলা ভাষার সংবাদপত্রে এটি "তুর্কি ভাষাগোষ্ঠী" নামে মোটামুটি পরিচিত। এটি দেখুন, যেখানে উইঘুর ভাষাকে তুর্কি ভাষাগোষ্ঠীর অংশ বলা হয়েছে। উল্লেখ্য যে বাংলা ভাষায় রচিত ভাষাতত্ত্ব বিষয়ক বইতে এটি কি নামে পরিচিত তা জানা সম্ভব হয়নি। আবার এটাও মনে রাখা জরুরি যে "তুর্কীয় ভাষাসমূহ/তুর্কি ভাষাগোষ্ঠী" ও তুর্কি ভাষা এক নয়। WP:COMMONNAME অনুযায়ী নিবন্ধটির স্থানান্তরের প্রস্তাব করছি। মেহেদী আবেদীন ০২:৫৩, ১৩ জুন ২০২৫ (ইউটিসি)
সমর্থন – যদিও অনেক বাংলা গ্রন্থে একে আলতাই ভাষাগোষ্ঠীর (উইকিপিডিয়া নিবন্ধের নাম আলতায়ীয় ভাষা) অন্তর্গত করা হয়, তবে সেখানে তুর্কি ইত্যাদি ভাষাকে "তুর্কি" শাখার অন্তর্গত করা হয় (চিত্র:ভারতকোষ - তৃতীয় খণ্ড.pdf-এর "তুর্কী" নিবন্ধ দ্রষ্টব্য)। সেই হিসাবে "তুর্কি ভাষাগোষ্ঠী" মানানসই। এসবিবি১৪১৩ (আলাপ • অবদান) ০৩:০৩, ১৩ জুন ২০২৫ (ইউটিসি)
মন্তব্য – একাধিক ভাষাগোষ্ঠী নিবন্ধের নামে "ভাষাসমূহ" ব্যবহার করা হয়েছে, আর মূল নিবন্ধের নাম ভাষা পরিবার রাখা হয়েছে। তবে আমার মনে হয় "ভাষা পরিবার" বা "ভাষাসমূহ"-এর জায়গায় "ভাষাগোষ্ঠী" বেশি মানানসই (চিত্র:ভারতকোষ - চতুর্থ খণ্ড.pdf-এর "ভাষাগোষ্ঠী" নিবন্ধ দ্রষ্টব্য)। এসবিবি১৪১৩ (আলাপ • অবদান) ০৩:০৩, ১৩ জুন ২০২৫ (ইউটিসি)
সমর্থন উপরের যুক্তি অনুযায়ী ― ☪ কাপুদান পাশা (✉) ১৭:০৪, ২৭ জুন ২০২৫ (ইউটিসি)
- গোধূলি → অর্ধালোক
- উৎস খুঁজুন: "গোধূলি" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
- উৎস খুঁজুন: "অর্ধালোক" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
"গোধূলি" বলতে সন্ধ্যাকে (en:dusk) বোঝায়, কারণ গরুর পাল সন্ধ্যায় খুরের আঘাতে ধুলা উড়িয়ে গোয়ালে ফেরে। কিন্তু এই নিবন্ধে ভোর ও সন্ধ্যা উভয় নিয়ে আলোচনা রয়েছে। আপাতত আমি "অর্ধালোক" প্রস্তাব করছি। আরও ভালো পরিভাষা পাওয়া গেলে সেটা ব্যবহার করা যেতে পারে। এসবিবি১৪১৩ (আলাপ • অবদান) ১৪:১৫, ৪ জুলাই ২০২৫ (ইউটিসি)
- ট্যাপ (পানি বা গ্যাসের কল) → প্রবাহীর কল
- উৎস খুঁজুন: "ট্যাপ (পানি বা গ্যাসের কল)" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
- উৎস খুঁজুন: "প্রবাহীর কল" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
ট্যাপকে আমরা সাধারণত "কল" বলে থাকি। এসবিবি১৪১৩ (আলাপ • অবদান) ১৭:৩১, ৫ জুলাই ২০২৫ (ইউটিসি)
- জিংক → দস্তা
- উৎস খুঁজুন: "জিংক" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
- উৎস খুঁজুন: "দস্তা" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
আলাপ পাতা অনুসারে স্থানান্তর আলোচনা চালু করা হয়েছে। আমি এক্ষেত্রে নিরপেক্ষ। এসবিবি১৪১৩ (আলাপ • অবদান) ০৫:০২, ৮ জুলাই ২০২৫ (ইউটিসি)
- আমি তো দস্তার পক্ষে। কিন্তু বাংলা ভাষার নির্ভরযোগ্য সূত্রে সর্বোচ্চ ব্যবহৃত শব্দের পরিসংখ্যান না পাওয়া পর্যন্ত চূড়ান্ত মত দিতে পারছিনা। মেহেদী আবেদীন ০৫:৪৩, ৮ জুলাই ২০২৫ (ইউটিসি)
- সোনা, রূপা, লোহা, পারদ এগুলো বাংলায় থাকলে দস্তাও বাংলায় থাকতে আপত্তি নেই। তবে উপরের উদাহরণগুলোর সাথে বৈসাদৃশ্যপূর্ণভাবে বাংলা ভাষায় জিংক শব্দটি দস্তার চেয়ে অধিক প্রচলিত রয়েছে। জিংক, দস্তা দুইটিই বাংলা ভাষার শব্দ, তবে দস্তা শব্দটি অধিক এক্সোটিক বিবেচনায় স্থানান্তরের পক্ষে
সমর্থন। — আদিভাই • আলাপ • ১০:২৭, ৮ জুলাই ২০২৫ (ইউটিসি)
- দস্তায় স্থানান্তর করা যায়। ― ☪ কাপুদান পাশা (✉) ১৯:৪১, ৮ জুলাই ২০২৫ (ইউটিসি)
কমনওয়েলথ সম্পর্কিত পাতা
[সম্পাদনা]"কমনওয়েলথ" শব্দটির বাংলা অর্থ "রাষ্ট্রমণ্ডল"। কমনওয়েলথ অব নেশনস হচ্ছে ব্রিটিশদের রাষ্ট্রমণ্ডল। ব্রিটিশদের এই কমনওয়েলথের ক্ষেত্রে এই বাংলা নামটি অনেকসময় ব্যবহার করা হয়। তবে বাংলা ভাষার নির্ভরযোগ্য সূত্রে "কমনওয়েলথ অব নেশনস" শুধু "কমনওয়েলথ" নামে অধিক প্রচলিত। তাই এটি শুধু "কমনওয়েলথ" নামে স্থানান্তর করা যেতে পারে (যেহেতু ভবিষ্যতে en:Commonwealth পাতাটি রাষ্ট্রমণ্ডল নামে স্থানান্তরের সুযোগ আছে সেহেতু এই স্থানান্তর সমস্যাজনক হবেনা)৷ একইভাবে যেহেতু ইংল্যান্ডের কমনওয়েলথ একটি রাষ্ট্রমণ্ডলকে বুঝাচ্ছে সেহেতু আমরা এটিকে "ইংল্যান্ড রাষ্ট্রমণ্ডল" নামে স্থানান্তর করতে পারি। এই স্থানান্তর অবান্তর বা নীতিমালা বিরোধী নয় কেননা রাষ্ট্র বা রাজনৈতিক সত্তার ক্ষেত্রে বাংলা উইকিপিডিয়ায় আমরা সাধারণত এভাবে সত্তার নাম বাংলাকরণ করে থাকি। মেহেদী আবেদীন ০৬:০০, ৮ জুলাই ২০২৫ (ইউটিসি)
সমর্থন – এছাড়া বাংলায় বিভিন্ন রাষ্ট্রমণ্ডলের নাম এরকম রাখা যায়:
- Commonwealth of Australia → অস্ট্রেলিয়া রাষ্ট্রমণ্ডল (সরকারি নাম)
- Commonwealth of the Bahamas → বাহামা রাষ্ট্রমণ্ডল (সরকারি নাম)
- Commonwealth of Independent States → স্বাধীন রাষ্ট্রের রাষ্ট্রমণ্ডল
- Polish–Lithuanian Commonwealth → পোলীয়-লিথুয়ানীয় রাষ্ট্রমণ্ডল
- এসবিবি১৪১৩ (আলাপ • অবদান) ০৮:৩৪, ৮ জুলাই ২০২৫ (ইউটিসি)
- কমনওয়েলথ অব নেশনসকে কমনওয়েলথে স্থানান্তরে
সমর্থন। বাকি দেশগুলির বিষয় হচ্ছে, আমাদের দেশে যেভাবে পরিচিত, সেটাকে সেভাবেই রাখা হোক। পুরো নাম পরিবর্তন করে অনুবাদ করার দরকার নেই। তবে বাহামা রাষ্ট্রের নাম শুধু বাহামা রাখা যায় বোধহয়। ঐ দ্বীপপুঞ্জ নামটাও ইংরেজি অনুবাদের ফলই হবে। এটা পত্র-পত্রিকায় বাহামা নামেই লিখিত। ― ☪ কাপুদান পাশা (✉) ১০:২৫, ১২ জুলাই ২০২৫ (ইউটিসি)
- @খাত্তাব হাসান: দেশের ক্ষেত্রে আমি দাপ্তরিক নামের কথা বলছিলাম, যা নিবন্ধের শুরুতে লেখা থাকে, যেমন "ভারত, যার সরকারি নাম ভারতীয় প্রজাতন্ত্র, দক্ষিণ এশিয়ার একটি রাষ্ট্র"। তবে প্রচলিত নাম ছোট রাখাই বাঞ্ছনীয়। এসবিবি১৪১৩ (আলাপ • অবদান) ১২:০১, ১২ জুলাই ২০২৫ (ইউটিসি)
- @খাত্তাব হাসান আমাদের দেশে যেহেতু রাষ্ট্রের নামগুলোকে কোনক্রমেই বাংলায় উল্লেখ করা হয়নি সেহেতু বাংলা পরিভাষার ভিত্তিতে করা যায়। বিভিন্ন দেশের সরকারি নাম বাংলা ভাষার সূত্রে উল্লেখ না থাকার পরেও বাংলা উইকিপিডিয়ায় বাংলা করা হয়। এটা এখানে অপ্রচলিত নয়। মেহেদী আবেদীন ১২:২৯, ১২ জুলাই ২০২৫ (ইউটিসি)
- কমনওয়েলথ অব নেশনসকে কমনওয়েলথে স্থানান্তরে
- আবদুল হামিদ খান ভাসানী → মাওলানা ভাসানী
- উৎস খুঁজুন: "আবদুল হামিদ খান ভাসানী" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
- উৎস খুঁজুন: "মাওলানা ভাসানী" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
WP:COMMONNAME অনুযায়ী। পাশাপাশি প্রস্তাবিত নামটি লেখা ও উচ্চারণ করা সহজ এবং ভিজিটরদের সহজে নিবন্ধটি খুঁজে পেতে সাহায্য করবে। মেহেদী আবেদীন ০৩:০৬, ১২ জুলাই ২০২৫ (ইউটিসি)
- @Mehedi Abedin ভাই, আমি এখানে
বিরোধিতা দেব। মহাত্মা গান্ধীর স্থলে মোহনদাস গান্ধী যেমন অপ্রচলিত শোনায়, আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ক্ষেত্রে তেমনটা শোনায় না। শেখ মুজিবুর রহমানের নামের সাথে বঙ্গবন্ধু ব্যবহার করা-না করা নিয়ে অনউইকি অথবা অফউইকিতে একটা আলোচনা হয়েছিল। বঙ্গবন্ধু ব্যবহার করা ছাড়াই শেখ মুজিবুর রহমান নামটি স্বতন্ত্রভাবে রেকগনাইজেবল। তাই বঙ্গবন্ধু রাখার প্রয়োজন নেই। তেমনি মাওলানা ভাসানীর ক্ষেত্রেও আবদুল হামিদ খান ভাসানী নামটি স্বতন্ত্রভাবে রেকগনাইজেবল। তাই স্থানান্তরের পক্ষে আমার মত নেই। — আদিভাই • আলাপ • ১৪:২৮, ১২ জুলাই ২০২৫ (ইউটিসি)
- বার্মায় ব্রিটিশ শাসন → ব্রিটিশ বার্মা
- উৎস খুঁজুন: "বার্মায় ব্রিটিশ শাসন" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
- উৎস খুঁজুন: "ব্রিটিশ বার্মা" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র
WP:COMMONNAME অনুযায়ী। এটি বাংলায় ব্রিটিশ বার্মা নামে সুপ্রচলিত। মেহেদী আবেদীন ০৭:৩৬, ১২ জুলাই ২০২৫ (ইউটিসি)
সমর্থন — বাংলায় কোনো ব্রিটিশ উপনিবেশের নামকে সাধারণত "ব্রিটিশ অমুক" আকারেই লেখা হয়। একইভাবে ভারতে কোম্পানি শাসনের বাংলা নাম কোম্পানি ভারত রাখা উচিত। এসবিবি১৪১৩ (আলাপ • অবদান) ১১:৫৮, ১২ জুলাই ২০২৫ (ইউটিসি)
- আমি গুগলে সার্চ করে "ব্রিটিশ বার্মা" শব্দে বেশি হিট পেলাম না। ঐতিহাসিক কনটেক্সট জানা নেই, তবে British India-এর মতো অন্যান্য কলোনিগুলোতে British ** লেখার প্রবণতা চোখে পড়েনি। স্থানান্তরে
নিরপেক্ষ। — আদিভাই • আলাপ • ১৪:৩২, ১২ জুলাই ২০২৫ (ইউটিসি)
- @Meghmollar2017: আমি "British America", "British Caribbean", "British North America" আর "British Hong Kong" লক্ষ করেছি। শুধু তাই নয়, আজও ব্রিটিশ ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চল, ব্রিটিশ ভার্জিন দ্বীপপুঞ্জ আর ব্রিটিশ কুমেরু অঞ্চল নামক নির্ভরশীল অঞ্চল রয়েছে। এসবিবি১৪১৩ (আলাপ • অবদান) ১৬:০১, ১২ জুলাই ২০২৫ (ইউটিসি)
- আমি গুগলে সার্চ করে "ব্রিটিশ বার্মা" শব্দে বেশি হিট পেলাম না। ঐতিহাসিক কনটেক্সট জানা নেই, তবে British India-এর মতো অন্যান্য কলোনিগুলোতে British ** লেখার প্রবণতা চোখে পড়েনি। স্থানান্তরে