উইকিপিডিয়া:প্রস্তাবিত নির্বাচিত নিবন্ধ/নটর ডেম কলেজ, ঢাকা

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

নটর ডেম কলেজ, ঢাকা[সম্পাদনা]

নিচের আলোচনাটি সমাপ্ত হয়েছে। অনুগ্রহপূর্বক এটি পরিবর্তন করবেন না। পরবর্তী মন্তব্যসমূহ যথাযথ আলোচনার পাতায় করা উচিত। এই আলোচনাটিতে আর কোনও সম্পাদনা করা উচিত নয়।


নটর ডেম কলেজ, ঢাকা (সম্পাদনা | আলাপ | ইতিহাস | সুরক্ষা | অপসারণ | সংযোগ | নজর | লগ | পরিদর্শন)

আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে দলগঠন করে নটর ডেম কলেজ, ঢাকা নিবন্ধটিকে প্রাথমিক পর্যায়ের নিবন্ধ থেকে নির্বাচিত নিবন্ধে উন্নীত করার লক্ষ্যে তিন মাস যাবৎ সম্মিলিত প্রচেষ্টা চালিয়ে আসছি। এই কাজটি যাদের ছাড়া অসম্ভব ছিল- নকীব, রাফি, মুকিত, আদিব, আবতাহীসহ আরও কয়েকজন সম্পাদকের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি।

নিবন্ধের সকল অবিশ্বকোষীয় ও বিজ্ঞাপনমূলক তথ্য অপসারণ করা হয়েছে। বর্তমানে নিবন্ধটিতে কোন লাল সংযোগ ও কপিরাইট আইন ভঙ্গ করে এমন তথ্য নেই। নিবন্ধে বিস্তারিত তথ্য রয়েছে যা বিষয়বস্তুকে পূর্ণাঙ্গভাবে তুলে ধরতে সক্ষম। তথ্যগুলো নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গিতে লেখা এবং যাচাই করার জন্য যথেষ্ট সংখ্যক তথ্যসূত্র রয়েছে। প্রয়োজনীয় সংখ্যক চিত্র ব্যবহার করা হয়েছে। রচনাশৈলীবানানগত জটিলতা একেবারে নেই বলেই চলে। নিবন্ধের লিখন কৌশল সাবলীল ও প্রাণোজ্জ্বল। পুনর্গঠনের কাজ সমাপ্ত হওয়ায় বর্তমানে নিবন্ধটি স্থিতিশীল অবস্থায় রয়েছে। আমার মনে হয় উইকিপিডিয়ার নির্বাচিত নিবন্ধের গুণাবলীর নীতিমালা অনুসারে নিবন্ধটি সকল মানদণ্ড পূরণ করছে। আপনাদের অভিজ্ঞ মতামতের আশায় —Wiki RuHan [ Talk ] ১৮:৪৬, ১৩ জুলাই ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

সংশোধন প্রয়োজন[সম্পাদনা]

  • (ক) এগুলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পৃথিবীর সর্বশেষ প্রাকৃতিক তালিপাম গাছটির বংশধর।

(খ) ১৯৫১-১৯৫৩ শিক্ষাবর্ষে যেসব ছাত্র ভর্তি হন - Suvray (আলাপ) ০৪:১৭, ৩১ জুলাই ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

সংশোধন করা হয়েছে। —Wiki RuHan [ Talk ] ০৯:১৩, ৩১ জুলাই ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
আপনি কি বোঝাতে চাইছেন কলেজের গ্রন্থাগারে অনলাইন সুবিধা? আমার জানা মতে সেখানে অনলাইন সুবিধা নেই। —Wiki RuHan [ Talk ] ০৭:৫৬, ৩ আগস্ট ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
গ্রন্থাগারের অনলাইন অ্যাক্সেস যদি বোঝাতে চান, তবে কলেজের ওয়েবসাইটে এই পাতাটি আছে, যেটা সম্পূর্ণ খালি। -- আদিভাই (আলাপ) ১৬:২১, ৪ আগস্ট ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

কিছু পরামর্শ[সম্পাদনা]

  • নটর ডেম কলেজ পূর্ণাঙ্গ বালক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, নিবন্ধের কোথাও এই বিষয়টির উল্লেখ নেই।
  • মেরি ও মেরী - এই দুটি বানানই পাশাপাশি দেখা যাচ্ছে। মেরি রাখা হোক।
  • 'শিক্ষাঙ্গন' পরিচ্ছেদটির নাম পরিবর্তন করে 'ভবন ও কাঠামো' হবে। 'ভবন' উপ-পরিচ্ছেদটি শুরুতে থাকবে। 'মাতা মেরি' দ্বিতীয় এবং যেটা 'প্রাকৃতিক পরিবেশ' নামে রয়েছে সেটা 'শিক্ষাঙ্গন' নামে তৃতীয় উপ-পরিচ্ছেদ হবে।
  • 'ভবন' এর তৃতীয় অনুচ্ছেদের "তিনি মাত্র সাত মাস... অধিষ্ঠিত হন।" অংশটুকু ভবন সম্পর্কিত নয়। এটি ইতিহাস অংশে যোগ করতে পারেন।
  • 'শিক্ষা কার্যক্রম' পরিচ্ছেদ - 'ভর্তি প্রক্রিয়া' > 'শিক্ষাদান' (যেটা প্রথম দুই অনুচ্ছেদে রয়েছে) > 'অনুষদ ও আনুষঙ্গিক বিষয়' > 'গ্রন্থাগার' (যেটা শিক্ষাঙ্গন পরিচ্ছেদে রয়েছে) > 'প্রকাশনা' (যেটা ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক কার্যক্রম পরিচ্ছেদে রয়েছে)।
  • 'শিক্ষা-সহায়ক কার্যক্রম' পরিচ্ছেদের নাম পরিবর্তন করে 'ছাত্রজীবন' হবে। এর ধারাবাহিকতা হবে এমন - 'পোশাক' (যেটা বিবরণ পরিচ্ছেদে রয়েছে) > 'সহশিক্ষা সংগঠন' > 'ছাত্র রাজনীতি' > 'ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক কার্যক্রম পরিচ্ছেদের বাকি উপ-পরিচ্ছেদগুলো > ধর্মচর্চা।

বাকি সবকিছু ঠিক আছে। আরেকবার বানানগুলো নিরীক্ষা করে দেখবেন।--ওয়াকিম (আলাপ) ১৯:৪৮, ৫ আগস্ট ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

 মন্তব্য কোলাজচিত্রের নাম "মাতা মেরী"। যেখানে কোলাজচিত্রটিকে নির্দেশ করবে, সেখানে ঈ-কার হওয়া উচিত আর যিশুর মা মেরিকে নির্দেশ করলেই ই-কার হওয়া উচিত। -- আদিভাই (আলাপ) ০৮:৩৮, ৬ আগস্ট ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
@WAKIM: ভাইয়া, আপনার উত্থাপিত পরামর্শ অনুযায়ী সকল কিছু পরিবর্তন করা হয়েছে। তবে কোলাজচিত্রের নামটাই “মাতা মেরী” হওয়ায় তা অপরিবর্তিত রাখা হল, যা মাত্র নিবন্ধে ৪বার উল্লেখিত হয়েছে। বানানও আরেকবার নিরীক্ষা করেছি। আপনার শেষ পরামর্শ ছিল- “'শিক্ষা-সহায়ক কার্যক্রম' পরিচ্ছেদের নাম পরিবর্তন করে 'ছাত্রজীবন' হবে। এর ধারাবাহিকতা হবে এমন - 'পোশাক' (যেটা বিবরণ পরিচ্ছেদে রয়েছে) > 'সহশিক্ষা সংগঠন' > 'ছাত্র রাজনীতি' > 'ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক কার্যক্রম পরিচ্ছেদের বাকি উপ-পরিচ্ছেদগুলো > ধর্মচর্চা।” পরামর্শটি সুন্দর তবে বর্তমান রূপটিও খারাপ নয়। ছাত্রজীবন পরিচ্ছেদের নাম ভালো শোনায় না। আর শিক্ষা কার্যক্রম এর পরে শিক্ষা-সহায়ক কার্যক্রমটিই বেশি মানানসই। আর শিক্ষা-সহায়ক কার্যক্রম নাম রাখলে পোশাক শিক্ষা-সহায়ক কার্যক্রম এ থাকছে না। তাই তা বিবরণে থাকল। ছাত্র রাজনীতি তুলে দিয়ে সহশিক্ষা সংগঠন যেহেতু করা হয়েছে তাই ছাত্র রাজনীতিকে আগে রাখলে রচনাশৈলীর ক্রম ঠিক থাকবে। ধর্মচর্চা শিক্ষা সহায়ক কার্যক্রম নয়। তবে ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক কার্যক্রম পরিচ্ছেদের বাকি উপ-পরিচ্ছেদগুলো শিক্ষা সহায়ক কার্যক্রম এ আনা হয়েছে। —Wiki RuHan [ Talk ] ১১:০০, ৬ আগস্ট ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
@Wiki Ruhan: ছাত্রজীবন পরিচ্ছেদের উদ্দেশ্য হল শিক্ষাঙ্গনে ছাত্ররা কেমন জীবন অতিবাহিত করে, সেখানে তাদের পোশাক পরিচ্ছদ, রাজনৈতিক ও সহশিক্ষামূলক কার্যক্রমগুলোতে অংশগ্রহণ, ক্রীড়া বিনোদন, ধর্মচর্চা (যেহেতু খ্রিষ্ট ধর্মাবলম্বীদের আলাদা ধর্মচর্চার ব্যবস্থা রয়েছে) এই বিষয়গুলো অন্তর্ভুক্ত করা। এইগুলো সামগ্রিকভাবে শিক্ষা সহায়ক কাজ নয়।--ওয়াকিম (আলাপ) ০২:২৮, ৭ আগস্ট ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
ওয়াকিম ভাই, আমি আসলে যদ্দূর জানি, ছাত্রজীবন শব্দটি বলতে বোঝায় ছাত্রাবস্থায় একজন ব্যক্তির জীবনটা কেমন ছিল। সুতরাং এটি কেবলমাত্র ব্যক্তির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। কিন্তু কলেজ কোনো ব্যক্তি নয়। যদি ব্যক্ত্যারোপ (Personification) করাও হয়, তবে কলেজের সারাটা জীবনই ছাত্রজীবন। ফলে স্বতন্ত্রভাবে এটি কোনো অনুচ্ছেদ হওয়ার যোগ্যতা রাখে না। কোনো ভুল হলে জানাবেন। ধন্যবাদ। নকীব সরকার বলুন... ০৪:২৩, ৭ আগস্ট ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
@Nokib Sarkar: এই পরিচ্ছেদে শিক্ষাঙ্গনে ছাত্রাবস্থায় শিক্ষার্থীদের জীবন কেমন সেটা তুলে ধরা হবে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সম্পর্কিত নির্বাচিত ও ভালো নিবন্ধগুলো দেখলে এই রকম পরিচ্ছেদ দেখতে পাবেন।--ওয়াকিম (আলাপ) ১৮:১৩, ৭ আগস্ট ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

চূড়ান্ত পর্যালোচনা[সম্পাদনা]


  1. সুলিখিত
    ক) গদ্য:
    খ) রচনাশৈলী সহ বিন্যাস, তালিকা ইত্যাদি:
    উত্তীর্ণ
  2. তথ্যগতভাবে নির্ভুল এবং যাচাইযোগ্য
    ক) তথ্যসূত্র:
    খ) নির্ভরযোগ্য উৎস থেকে উদ্ধৃতি করা হয়েছে:
    গ) মৌলিক গবেষণা:
    ঘ) তথ্যসূত্র হালনাগাদ করা হয়েছে:
    উত্তীর্ণ
  3. নিবন্ধের ব্যাপকতা বা ব্যপ্তি রয়েছে
    ক) প্রধান বিষয়:
    খ) মূল বিষয়েই নিবন্ধ আছে কিনা:
    উত্তীর্ণ
  4. নিরপেক্ষভাবে লিখিত
    পক্ষপাত ব্যতীত তুল্যমূল্য উপস্থাপনা:
    উত্তীর্ণ
  5. নিবন্ধটি স্থিতিশীল
    কোনো সম্পাদনা যুদ্ধ নেই, ইত্যাদি:
    উত্তীর্ণ
  6. যথাযথ স্থানে বর্ণনাসহ চিত্র ব্যবহৃত হয়েছে।
    ক) (সকল মুক্ত ছবি আছে কিনা বা কোনো সৌজন্যমূলক ছবি থাকলে তা ঠিক বর্ননা করা আছে কিনা):
    খ) (ছবিতে ছবির উপযোগী বর্ণনা আছে কিনা):
    উত্তীর্ণ
  1. সিদ্ধান্ত:
    উত্তীর্ণ/অনুত্তীর্ণ:

নিবন্ধটি নির্বাচিত হিসেবে  উত্তীর্ণ করা হল এবং পর্যালোচনা সমাপ্ত করা হল।--ওয়াকিম (আলাপ) ১৫:১৪, ১০ আগস্ট ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

প্রধান পাতার জন্য সারাংশ[সম্পাদনা]

নটর ডেম কলেজ বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় অবস্থিত পবিত্র ক্রুশ সন্ন্যাস সংঘের ধর্মযাজকদের দ্বারা প্রতিষ্ঠিত ও পরিচালিত একটি উচ্চ মাধ্যমিকস্নাতক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এটি জাতীয় পর্যায়ে মোট চারবার শ্রেষ্ঠ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। রোমান ক্যাথলিক পাদ্রি সম্প্রদায় ও পবিত্র ক্রুশ সন্ন্যাস সংঘ কর্তৃক ১৯৪৯ খ্রিষ্টাব্দের ৩ নভেম্বর ঢাকার লক্ষ্মীবাজারে সেন্ট গ্রেগরিজ কলেজ নামে কলেজটি প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৫৪ খ্রিষ্টাব্দে কলেজটিকে মতিঝিল থানার অন্তর্গত আরামবাগে স্থানান্তরিত করা হয় এবং যিশু খ্রিষ্টের মাতা মেরির নামে উৎসর্গ করে নটর ডেম কলেজ নাম রাখা হয়। ফরাসি শব্দগুচ্ছ “নটর ডেম”-এর অর্থ আমাদের মহীয়সী নারী হলেও নটর ডেম কলেজ প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে পূর্ণাঙ্গরূপে বালকদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। কলেজটিতে বিজ্ঞান বিভাগ, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগমানবিক বিভাগে শিক্ষা দান করা হয়। পাঁচ একরের উপর স্থাপিত কলেজটিতে ৪টি শিক্ষা ভবন, একটি ছাত্রাবাস, একটি মসজিদ, একটি খাবারঘর, একটি যাজকাবাস এবং ২৪টি ক্লাব রয়েছে। কলেজ কর্তৃপক্ষ নিজস্ব পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থী ভর্তি নিয়ে থাকে। বর্তমানে কলেজটির শিক্ষার্থী সংখ্যা প্রায় ৬৫০০। (বাকি অংশ পড়ুন...)

প্রস্তাবনায়। —Wiki RuHan [ Talk ] ১৫:৪৬, ৬ আগস্ট ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]


উপরের আলোচনাটি সমাপ্ত হয়েছে। অনুগ্রহপূর্বক এটি পরিবর্তন করবেন না। পরবর্তী মন্তব্যসমূহ যথাযথ আলোচনার পাতায় করা উচিত। এই আলোচনাটিতে আর কোনও সম্পাদনা করা উচিত নয়।