ইন্দোনেশিয়া জাতীয় অনূর্ধ্ব-২০ ফুটবল দল

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
ইন্দোনেশিয়া অনূর্ধ্ব-২০
দলের লোগো
ডাকনামমেরাহ পুতিহ
অ্যাসোসিয়েশনইন্দোনেশিয়া ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন
কনফেডারেশনএএফসি (এশিয়া)
প্রধান কোচশিন তে-ইয়ং
অধিনায়কডেভিড মাওলানা
সর্বাধিক ম্যাচউইতান সুলায়মান (৩৪)
শীর্ষ গোলদাতাএজি মাওলানা (১৫)
মাঠগেলোরা বুং কার্নো স্টেডিয়াম
ফিফা কোডIDN
ওয়েবসাইটwww.pssi.org
প্রথম জার্সি
দ্বিতীয় জার্সি
তৃতীয় জার্সি
প্রথম আন্তর্জাতিক খেলা
 ইন্দোনেশিয়া ৯–৩ সিঙ্গাপুর 
(কুয়ালালামপুর, মালয়েশিয়া; ৩০ মার্চ ১৯৬০)
বৃহত্তম জয়
 গুয়াম ০–১২ ইন্দোনেশিয়া 
(হো চি মিন সিটি, ভিয়েতনাম; ১২ নভেম্বর ২০০৮)
বৃহত্তম পরাজয়
 ইন্দোনেশিয়া ০–৭ জাপান 
(বানদুং, ইন্দোনেশিয়া; ৯ নভেম্বর ২০০৯)
এএফসি অনূর্ধ্ব-২০ এশিয়ান কাপ
অংশগ্রহণ১৭ (১৯৫৯-এ প্রথম)
সেরা সাফল্যচ্যাম্পিয়ন (১৯৬১)
ফিফা অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপ
অংশগ্রহণ১ (১৯৭৯-এ প্রথম)
সেরা সাফল্যগ্রুপ পর্ব (১৯৭৯)

ইন্দোনেশিয়া জাতীয় অনূর্ধ্ব-২০ ফুটবল দল (ইন্দোনেশীয়: Tim nasional sepak bola U-20 Indonesia; যা ইন্দোনেশিয়া অনূর্ধ্ব-২০ নামেও পরিচিত) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে ইন্দোনেশিয়ার প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের অনূর্ধ্ব-২০ দল, যার সকল কার্যক্রম ইন্দোনেশিয়ার ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা ইন্দোনেশিয়া ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়।[১] ১৯৬০ সালের ৩০শে মার্চ তারিখে, ইন্দোনেশিয়া অনূর্ধ্ব-২০ প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করে; মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে অনুষ্ঠিত সিঙ্গাপুর অনূর্ধ্ব-২০ দলের বিরুদ্ধে উক্ত ম্যাচে তারা ৯–৩ গোলের ব্যবধানে জয়লাভ করেছিল।

৮০,০০০ ধারণক্ষমতাবিশিষ্ট গেলোরা বুং কার্নো স্টেডিয়ামে মেরাহ পুতিহ নামে পরিচিত এই দলটি তাদের সকল হোম ম্যাচ আয়োজন করে থাকে। এই দলের প্রধান কার্যালয় ইন্দোনেশিয়ার রাজধানী জাকার্তায় অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন দক্ষিণ কোরীয় সাবেক ফুটবল খেলোয়াড় শিন তে-ইয়ং এবং অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন পোমোরাৎসের মধ্যমাঠের খেলোয়াড় ডেভিড মাওলানা[২][৩]

ইন্দোনেশিয়া অনূর্ধ্ব-২০ এপর্যন্ত মাত্র এক বার ফিফা অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে ১৯৭৯ ফিফা অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বে অংশগ্রহণ করা। অন্যদিকে, এএফসি অনূর্ধ্ব-২০ এশিয়ান কাপে দলটি অন্যতম সফল দল, যেখানে তারা ১টি (১৯৬১) শিরোপা জয়লাভ করেছে।

উইতান সুলায়মান, এজি মাওলানা, এডি সুদারনোতো, বামবুং নুরদিয়ানসিয়াহ এবং পেপেন রুবিয়ান্তোর মতো খেলোয়াড়গণ ইন্দোনেশিয়া অনূর্ধ্ব-২০ দলের জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।

প্রতিযোগিতামূলক তথ্য[সম্পাদনা]

ফিফা অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপ[সম্পাদনা]

ফিফা অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপ
সাল পর্ব অবস্থান ম্যাচ জয় ড্র হার স্বগো বিগো
তিউনিসিয়া ১৯৭৭ অংশগ্রহণ হয়নি
জাপান ১৯৭৯ গ্রুপ পর্ব ১৬তম ১৬
অস্ট্রেলিয়া ১৯৮১ উত্তীর্ণ হয়নি
মেক্সিকো ১৯৮৩
সোভিয়েত ইউনিয়ন ১৯৮৫
চিলি ১৯৮৭
সৌদি আরব ১৯৮৯ প্রত্যাহার
পর্তুগাল ১৯৯১ উত্তীর্ণ হয়নি
অস্ট্রেলিয়া ১৯৯৩
কাতার ১৯৯৫
মালয়েশিয়া ১৯৯৭
নাইজেরিয়া ১৯৯৯ অংশগ্রহণ করেনি
আর্জেন্টিনা ২০০১ উত্তীর্ণ হয়নি
সংযুক্ত আরব আমিরাত ২০০৩
নেদারল্যান্ডস ২০০৫
কানাডা ২০০৭
মিশর ২০০৯
কলম্বিয়া ২০১১
তুরস্ক ২০১৩
নিউজিল্যান্ড ২০১৫
দক্ষিণ কোরিয়া ২০১৭
পোল্যান্ড ২০১৯
ইন্দোনেশিয়া ২০২১ কোভিড-১৯ মহামারীর কারণে বাতিল[৪]
ইন্দোনেশিয়া ২০২৩ অনির্ধারিত
মোট গ্রুপ পর্ব ১/২২ ১৬

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Indonesia U20" [ইন্দোনেশিয়া অনূর্ধ্ব-২০]। worldfootball.net (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৩ নভেম্বর ২০২১ 
  2. "Indonesia Under 20: Squad" [ইন্দোনেশিয়া অনূর্ধ্ব-২০: দল]। soccerway.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৩ নভেম্বর ২০২১ 
  3. "Indonesia U20 - Club profile" [ইন্দোনেশিয়া অনূর্ধ্ব-২০ – ক্লাবের তথ্য]। transfermarkt.com (ইংরেজি ভাষায়)। ট্রান্সফারমার্কেট। সংগ্রহের তারিখ ১৩ নভেম্বর ২০২১ 
  4. "Update on FIFA Women's World Cup™ and men's youth competitions" [ফিফা নারী বিশ্বকাপ এবং পুরুষদের যুব প্রতিযোগিতার হালনাগাদকৃত তথ্য]। FIFA.com (ইংরেজি ভাষায়)। ফিফা। ২৪ ডিসেম্বর ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২৪ ডিসেম্বর ২০২০ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]

টেমপ্লেট:এএফসি অনূর্ধ্ব-২০ দল