ইন্ডিয়ানা জোন্স অ্যান্ড দ্য টেম্পল অব ডুম
![]() | এই নিবন্ধটি ইংরেজি উইকিপিডিয়ার অনুরূপ নিবন্ধ অনুবাদ করে সম্প্রসারণ করা যেতে পারে। (নভেম্বর ২০২২) অনুবাদ করার আগে গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশাবলী পড়ার জন্য [দেখান] ক্লিক করুন।
|
ইন্ডিয়ানা জোনস অ্যান্ড দ্য টেম্পল অফ ডুম | |
---|---|
পরিচালক | স্টিভেন স্পিলবার্গ |
প্রযোজক | রবার্ট ওয়াটস্ |
চিত্রনাট্যকার | |
কাহিনিকার | জর্জ লুকাস |
শ্রেষ্ঠাংশে | |
সুরকার | জন উইলিয়ামস্ |
চিত্রগ্রাহক | ডগলাস স্লকম্বে |
সম্পাদক | মাইকেল কান |
প্রযোজনা কোম্পানি | |
পরিবেশক | প্যারামাউন্ট পিকচার্স |
মুক্তি |
|
দৈর্ঘ্য | ১১৮ মিনিট |
দেশ | যুক্তরাষ্ট্র |
ভাষা | |
নির্মাণব্যয় | ৳২.৮২ কোটি |
আয় | ৳৩৩.৩১ কোটি |
ইন্ডিয়ানা জোনস অ্যান্ড দ্য টেম্পল অফ ডুম (অনু. ইন্ডিয়ানা জোনস এবং সর্বনাশের মন্দির) স্টিভেন স্পিল্বার্গ পরিচালিত ১৯৮৪ সালের একটি অ্যামেরিকান অ্যাকশন-অ্যাডভেঞ্চার চলচ্চিত্র। এটি ইন্ডিয়ানা জোনস সিরিজের ২য় চলচ্চিত্র এবং ১৯৮১ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত রেইডার্স অফ দ্য লস্ট আর্ক সিনেমার পূর্ববর্তী ঘটনা সংবলিত চলচ্চিত্র। এর সূত্র ধরেই ১৯৮৯ সালে ইন্ডিয়ানা জোনস অ্যান্ড দ্য লাস্ট ক্রুসেড ও ২০০৮ সালের ইন্ডিয়ানা জোনস অ্যান্ড দ্য কিংডম অফ দ্য ক্রিস্টাল স্কাল নির্মিত হয়। উত্তর ভারতে পৌঁছানোর পর ইন্ডিয়ানা জোনসকে সেখানকার গ্রামবাসী ঠগিদের থেকে যারা তাঁদের দেবী কালীকে সম্মান প্রদর্শনের লক্ষ্যে বাচ্চাদের গোলাম বানায়, কালো জাদু চর্চা করে এবং নরবলি দেয় তাঁদের কাছ থেকে একটি রহস্যময় পাথর ও তাঁদের সন্তানদের উদ্ধার করার অনুরোধ জানায়।
নির্বাহী প্রযোজক এবং সহ-লেখক জর্জ লুকাস আবারো নাৎসিদের খল চরিত্রে না রেখে একটি চলচ্চিত্র বানাতে চেয়েছিলেন। তিনবার প্লট বাতিল হবার পর, লুকাস এমন একটি প্লট বানালেন যেটা চলচ্চিত্রের গল্পের শেষভাগের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়। লরেন্স কাসড্যান যিনি রেইডার্স অফ দ্য লস্ট আর্ক এ লুকাসের সমন্বয়কারী ছিলেন তিনি এ চলচ্চিত্রের সংলাপ লেখার দায়িত্ব নিতে অস্বীকৃতি জানান, এবং উইলার্ড হুইক ও গ্লোরিয়া ক্যাটজ কে তাঁর বদলি হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়। চলচ্চিত্রের চিত্রনাট্যের সাথে ১৯৩৯ সালের গুঙ্গা ডিন চলচ্চিত্রের কিছুটা মিল রয়েছে।
চলচ্চিত্রটি আর্থিকভাবে সফল হয়েছিল, কিন্তু আক্রমণাত্মক কাহিনীর কারণে দর্শকের প্রতিক্রিয়া মিশ্র ছিল। এজন্য পরে এর PG-13 সংস্করণ বের হয়। যদিও ১৯৮৪ সালের তুলনায় সমালোচকদের থেকে ভালো ইতিবাচক সাড়া লক্ষ্য করা যায়। স্পিলবার্গ সহ চলচ্চিত্রের কিছু কলাকুশলীও চলচ্চিত্রটিকে অতিরিক্ত হানাহানির কারণে কিছুটা নেতিবাচক ভাবে দেখেন। হিন্দু ধর্মাবলম্বী ও ভারতের প্রেক্ষাপট যেভাবে তুলে ধরা হয়েছে এ চলচ্চিত্রে, সেটাও বিতর্কের জন্ম দেয়।
অভিনয়ে[সম্পাদনা]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]


- প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট
- ইন্টারনেট মুভি ডেটাবেজে ইন্ডিয়ানা জোন্স অ্যান্ড দ্য টেম্পল অব ডুম (ইংরেজি)
- অলমুভিতে ইন্ডিয়ানা জোন্স অ্যান্ড দ্য টেম্পল অব ডুম (ইংরেজি)
- টিসিএম চলচ্চিত্র ডেটাবেজে ইন্ডিয়ানা জোন্স অ্যান্ড দ্য টেম্পল অব ডুম
- আমেরিকান ফিল্ম ইন্সটিটিউট ক্যাটালগে ইন্ডিয়ানা জোন্স অ্যান্ড দ্য টেম্পল অব ডুম
- বিদেশী ভাষার উইকিপিডিয়া থেকে নিবন্ধের অনুবাদ করা প্রয়োজন
- স্টিভেন স্পিলবার্গ পরিচালিত চলচ্চিত্র
- ১৯৮৪-এর চলচ্চিত্র
- মার্কিন চলচ্চিত্র
- ইংল্যান্ডে ধারণকৃত চলচ্চিত্র
- ভারতে ধারণকৃত বিদেশী চলচ্চিত্র
- বিবাচনকৃত চলচ্চিত্র
- জন উইলিয়ামস সুরারোপিত চলচ্চিত্র
- ভারতের পটভূমিতে চলচ্চিত্র
- শ্রেষ্ঠ ভিজুয়াল ইফেক্টসের জন্য একাডেমি পুরস্কার বিজয়ী চলচ্চিত্র
- ব্রিটিশ রাজের পটভূমিতে চলচ্চিত্র
- ১৯৮০-এর দশকের মার্কিন চলচ্চিত্র
- ১৯৮০-এর দশকের ইংরেজি ভাষার চলচ্চিত্র
- বাফটা বিজয়ী (চলচ্চিত্র)
- অর্চনা সম্পর্কে চলচ্চিত্র
- চলচ্চিত্র বিতর্ক
- ১৯৩৫-এর পটভূমিতে চলচ্চিত্র
- অ্যারিজোনায় ধারণকৃত চলচ্চিত্র
- ক্যালিফোর্নিয়ায় ধারণকৃত চলচ্চিত্র
- ফ্লোরিডায় ধারণকৃত চলচ্চিত্র
- ভারতে ধারণকৃত চলচ্চিত্র
- পপ সংস্কৃতি-সম্পর্কিত বিতর্কে হিন্দুধর্ম
- হিন্দুধর্ম-সম্পর্কিত বিতর্ক
- প্যারামাউন্ট পিকচার্সের চলচ্চিত্র