বিষয়বস্তুতে চলুন

ইকবাল সিকান্দার

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
ইকবাল সিকান্দার
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নাম
মোহাম্মদ ইকবাল সিকান্দার
জন্ম১৯ ডিসেম্বর, ১৯৫৮
করাচি, সিন্ধু, পাকিস্তান
ব্যাটিংয়ের ধরনডানহাতি
বোলিংয়ের ধরনলেগ ব্রেক গুগলি
ভূমিকাঅল-রাউন্ডার, রেফারি, কোচ
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
ওডিআই অভিষেক
(ক্যাপ ৮২)
২৩ ফেব্রুয়ারি ১৯৯২ বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ
শেষ ওডিআই২১ মার্চ ১৯৯২ বনাম নিউজিল্যান্ড
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট ওডিআই
ম্যাচ সংখ্যা
রানের সংখ্যা
ব্যাটিং গড়
১০০/৫০ -/- -/-
সর্বোচ্চ রান ১*
বল করেছে ২১০
উইকেট
বোলিং গড় ৪৯.০০
ইনিংসে ৫ উইকেট
ম্যাচে ১০ উইকেট -
সেরা বোলিং -/- ১/৩০
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং -/- -/-
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ৭ জানুয়ারি ২০২১

মোহাম্মদ ইকবাল সিকান্দার (উর্দু: اقبال سکندر‎‎; জন্ম: ১৯ ডিসেম্বর, ১৯৫৮) সিন্ধু প্রদেশের করাচি এলাকায় জন্মগ্রহণকারী পাকিস্তানি কোচ ও সাবেক আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। পাকিস্তান ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯৯০-এর দশকের সূচনালগ্নে অত্যন্ত সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্যে পাকিস্তানের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছেন। ১৯৯২ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপের শিরোপা বিজয়ী পাকিস্তান দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন।

ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর পাকিস্তানি ক্রিকেটে হায়দ্রাবাদ ও করাচি দলের প্রতিনিধিত্ব করেন। দলে তিনি মূলতঃ অল-রাউন্ডার হিসেবে খেলতেন। ডানহাতে ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি লেগ ব্রেক গুগলি বোলিংয়ে পারদর্শী ছিলেন ইকবাল সিকান্দার

খেলোয়াড়ী জীবন

[সম্পাদনা]

করাচির সেন্ট প্যাট্রিকস হাই স্কুলে পড়াশুনো করেছেন তিনি।[] ১৯৯৬-৯৭ মৌসুম থেকে ১৯৯৯-২০০০ মৌসুম পর্যন্ত ইকবাল সিকান্দারের প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল। জানুয়ারি, ১৯৯১ সালে করাচি হোয়াইটসের সদস্যরূপে পেশাওয়ারের বিপক্ষে একদিনের খেলায় অংশ নেন। খেলায় অনন্য সাধারণ বোলিং পরিসংখ্যান গড়েন ৬.২-৩-৭-৭। লিস্ট এ ক্রিকেটে তার তুলনায় অন্য কোন খেলোয়াড়কে কম রান খরচ করে সাত উইকেট পাননি।

ইংরেজ ক্রিকেট লীগেও কিছুটা সময় অতিবাহিত করেছেন। ২০০১ সালে লিভারপুল প্রতিযোগিতায় লেই ক্রিকেট ক্লাবের পক্ষে শতাধিক উইকেট পেয়েছেন।

সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে চারটিমাত্র ওডিআইয়ে অংশগ্রহণ করেছেন ইকবাল সিকান্দার। সবগুলো ওডিআইই ১৯৯২ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে খেলেছেন। ২৩ ফেব্রুয়ারি, ১৯৯২ তারিখে মেলবোর্নে ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলের বিপক্ষে একদিনের আন্তর্জাতিকে অভিষেক ঘটে তার। ২১ মার্চ, ১৯৯২ তারিখে অকল্যান্ডে স্বাগতিক নিউজিল্যান্ড দলের বিপক্ষে সর্বশেষ ওডিআইয়ে অংশ নেন তিনি। এরপর, তাকে কোন টেস্ট কিংবা ওডিআইয়ে অংশগ্রহণ করার সুযোগ দেয়া হয়নি।

ক্রিকেট খেলা থেকে অবসর গ্রহণের পর কোচিং জগতের দিকে ধাবিত হন তিনি। বর্তমানে তিনি আফগানিস্তান দলের কোচের দায়িত্ব পালন করছেন।

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ জানুয়ারি ২০২১ 

আরও দেখুন

[সম্পাদনা]

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]