ইউন-সক ইয়ল
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |
ইউন-সক ইয়ল | |
---|---|
윤석열 尹錫悅 | |
![]() | |
১৩তম দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রপতি | |
কাজের মেয়াদ ১০ই মে, ২০২২ – ৪ঠা এপ্রিল, ২০২৫[ক] | |
প্রধানমন্ত্রী | হান ডাক সু |
পূর্বসূরী | মুন জে ইন |
উত্তরসূরী | হান ডাক সু (ভারপ্রাপ্ত) |
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রধান অভিশংসক | |
কাজের মেয়াদ ২৫শে জুলাই, ২০১৯ – ৪ঠা মার্চ, ২০২১ | |
রাষ্ট্রপতি | মুন জায়ে-ইন |
পূর্বসূরী | মুন মু-ইল |
উত্তরসূরী | চো নাম-কোয়ান (কার্যনির্বাহী) |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | ১৮ ডিসেম্বর ১৯৬০ সিউল, দক্ষিণ কোরিয়া |
রাজনৈতিক দল | পিপল পাওয়ার (২০২১ থেকে) |
দাম্পত্য সঙ্গী | কিম কুন-হি (বি. ২০১২) |
শিক্ষা | সিউল জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় (আইনবিদ্যায় স্নাতক, আইনবিদ্যায় স্নাতকোত্তর) |
পেশা | রাজনীতিবিদ |
জীবিকা | আইনজীবী |
স্বাক্ষর | ![]() |
কোরীয় নাম | |
হাঙ্গুল | 윤석열 |
হাঞ্জা | 尹錫悅 |
সংশোধিত রোমানীকরণ | Yun Seok-yeol |
ম্যাক্কিউন-রাইশাওয়া | Yun Sŏkyŏl |
আইপিএ | [jun sʰʌ̹k̚.jʌ̹ɭ] |
ইউন-সক ইয়ল (কোরীয়: 윤석열; হাঞ্জা: 尹錫悅; জন্ম ১৮ই ডিসেম্ব্রে, ১৯৬০) একজন দক্ষিণ কোরীয় রাজনীতিবিদ, প্রাক্তন জন-অভিশংসক ও আইনজীবী, যিনি ২০২২ থেকে ২০২৫ পর্যন্ত দক্ষিণ কোরিয়ার ১৩তম রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্বাধীন ছিলেন। ৪ এপ্রিল ২০২৫ তারিখে, কোরিয়ার সংবিধানিক আদালত একমত হয়ে জাতীয় পরিষদের মাধ্যমে ইয়ুনের অভিশংসন সমর্থন করে এবং আনুষ্ঠানিকভাবে তার রাষ্ট্রপতিত্ব সমাপ্ত ঘোষণা করে। এর আগে তিনি ২০১৯ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত রাষ্ট্রপতি মিন জায়ে-ইনের অধীনে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রধান অভিশংসক হিসেবে কাজ করেন।[১]
ইউন-সক ইয়ল দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানী সিউল (সউল) নগরীতে জন্মগ্রহণ করেন এবং সউল জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষা লাভ করেন। দক্ষিণ কোরিয়ার প্রধান অভিশংসক হিসেবে তিনি ২০১৬ খ্রিস্টাব্দে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি পার্ক গেউন-হিয়েকে ক্ষমতার অপব্যবহারের দায়ে অভিযুক্ত করে দোষী সাব্যস্ত করতে প্রধান ভূমিকা রাখেন।[১][২] তিনি দক্ষিণ কোরিয়ার রক্ষণশীল পিপল পাওয়ার পার্টির একজন সদস্য হিসেবে ২০২২ সালের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে অংশ নেন এবং স্বল্প ব্যবধানে ডেমোক্রেটিক পার্টির মনোনীত প্রার্থী লি জায়ে-মিউংয়ের বিরুদ্ধে ভোটে নির্বাচিত হন। ২০২২ সালের ১০ই মে তারিখে তিনি দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন শুরু করবেন।
২০২৪ সালের ৩ ডিসেম্বর রাতে জাতির উদ্দেশে দেয়া এক ভাষণে হঠাৎ করে সামরিক আইন জারির ঘোষণা দেন ইউন।[৩] তার এ ঘোষণা ব্যাপক বিরোধের মুখে পড়ে। পরে প্রবল বিরোধিতার মুখে সামরিক আইন প্রত্যাহারে বাধ্য হন এবং পার্লামেন্ট তাঁকে অভিশংসিত করেন।[৪]
টানা দুইবার গ্রেপ্তারি প্রচেষ্টা ব্যর্থ হওয়ার পর ২০২৫ সালের ১৫ জানুয়ারি তৃতীয়বারে তাকে গ্রেপ্তার করেন তদন্তকারীরা।[৫]
টীকা
[সম্পাদনা]- ↑ ইয়ুনের ক্ষমতা এবং দায়িত্ব ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪ থেকে ৪ এপ্রিল ২০২৫ পর্যন্ত স্থগিত করা হয়। সংবিধানিক আদালত কোরিয়া তার অভিশংসন সমর্থন করার পর তার প্রেসিডেন্সি আনুষ্ঠানিকভাবে শেষ হয়ে যায়।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ "Who is Yoon Seok-youl, South Korea's conservative candidate for president?"। The Economist। আইএসএসএন 0013-0613। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ১৩, ২০২২।
- ↑ Shin, Hyonhee (নভেম্বর ৫, ২০২১)। "S.Korea's ex-top prosecutor to challenge Moon's party in 2022 presidential election"। Reuters (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ১৩, ২০২২।
- ↑ "হঠাৎ করে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট সামরিক শাসন জারি করেছিলেন কেন?"। বিবিসি বাংলা। ২০২৪-১২-০৪। সংগ্রহের তারিখ ২০২৫-০১-১৫।
- ↑ "দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইউলকে অভিশংসন করলো পার্লামেন্ট"। বিবিসি বাংলা। ২০২৪-১২-১৪। সংগ্রহের তারিখ ২০২৫-০১-১৫।
- ↑ "অবশেষে গ্রেপ্তার দক্ষিণ কোরিয়ার অভিশংসিত প্রেসিডেন্ট ইউন"। মানবজমিন। সংগ্রহের তারিখ ২০২৫-০১-১৫।
- ১৯৬০-এ জন্ম
- জীবিত ব্যক্তি
- দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রপতি
- নারীবাদের পুরুষ সমালোচক
- সিউলের ব্যক্তি
- সিউল জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী
- দক্ষিণ কোরিয়ার সাম্যবাদ বিরোধী
- দক্ষিণ কোরিয়ার নারীবাদ বিরোধী
- দক্ষিণ কোরীয় আইনজীবী
- দক্ষিণ কোরীয় অভিশংসক
- ২১শ শতাব্দীর দক্ষিণ কোরীয় রাজনীতিবিদ
- সিউল ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি স্কুল অফ ল-এর প্রাক্তন শিক্ষার্থী