আ প্লেস ইন দ্য সান (১৯৫১-এর চলচ্চিত্র)
![]() | এই নিবন্ধটি ইংরেজি উইকিপিডিয়া হতে অনুবাদের মাধ্যমে অমর একুশে নিবন্ধ প্রতিযোগিতা ২০২৫ উপলক্ষ্যে মানোন্নয়ন করা হচ্ছে। নিবন্ধটিকে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই নিবন্ধকার কর্তৃক সম্প্রসারণ করে অনুবাদ শেষ করা হবে; আপনার যেকোন প্রয়োজনে এই নিবন্ধের আলাপ পাতাটি ব্যবহার করুন।
আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ। |
আ প্লেস ইন দ্য সান। | |
---|---|
![]() প্রক্ষাগৃহে মুক্তির পোস্টার। | |
পরিচালক | জর্জ স্টিভেন্স |
প্রযোজক | জর্জ স্টিফেন্স |
চিত্রনাট্যকার | |
উৎস | থিওডোর ড্রাইজার কতৃক ১৯২৫ সালের উপন্যস আমেরিকান ট্রাজেডি এবং প্যাট্রিক কার্নি কতৃক ১৯২৬ সালের নাটকআমেরিকান ট্রাজেডি |
শ্রেষ্ঠাংশে | |
সুরকার | ফ্রাঞ্জ ওয়াক্সম্যান |
চিত্রগ্রাহক | উইলিয়াম. সি. মিলর |
সম্পাদক | উইলিয়াম হার্নব্রেক |
পরিবেশক | প্যারামাউন্ট পিকচার |
মুক্তি | ৫ এপ্রিল ১৯৫১ (কান চলচ্চিত্র উৎসব) ১৪ আগস্ট ১৯৫১ (লস আঞ্জেলেস) |
স্থিতিকাল | ১২২ মিনিট |
দেশ | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
ভাষা | ইংরেজি |
নির্মাণব্যয় | ২৩ লক্ষ মার্কিন ডলার |
আয় | ৭০ লক্ষ মার্কিন ডলার |
আ প্লেস ইন দ্য সান ( ইংরেজি:A Place in the Sun অনুবাদ: প্রশান্তির ণীড় ) ১৯৫১ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত বিয়োগান্তক চলচ্চিত্র, এটি থিওডোর ড্রেইজারের ১৯২৫ সালে প্রকাশিত উপন্যাস আমেরিকান ট্রাজেডি আর ১৯২৬ সালের একই শীরনামের নাটক অবলম্বনে নির্মিত। এতে দুই নারী আর এক শ্রমজীবী যুবকের ভালোবাসায় জরিয়ে পরাকে কেন্দ্র করে চিত্র বর্ণিত হয়েছে: একজন যুবকটির ধনী আত্মীয়ের কারখানার কর্মচারী এবং অন্যজন জৌলুসময়ী উচ্চ সামাজিক ব্যাক্তিত্ব। চলচ্চিত্রটির পূর্বে ১৯৩১ সালে উপন্যাসটির নাম ও পটভূমি অবলম্বনে চলচ্চিত্র নির্মিত হয়। সৃষ্টিকর্মগুলো বাস্তবে ঘটে যাওয়া চেস্টার গিলেটের গ্রেস ব্রাউনের হত্যাকাণ্ড থেকে অনুপ্রাণিত, হত্যাকান্ডে তাকে দোষী সাব্যস্ত করা হয় এবং বৈদ্যুতিক চেয়ারে মৃত্যুদন্ড দেওয়া হয়।[১]
চলচ্চিএটি পরিচালনা করেন জর্জ স্টিভেন্স এবং চিত্রনাট্য উপস্থাপনা করেন হেরি ব্রাউন আর মাইকেল উইলসন, এবং মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করেছেন মন্টগামারি ক্লিপট, এলিজাবেথ টেইলর, ও শেলি উন্টারস; এবং পার্শ চরিত্রে অভিনয় করেছেন অ্যান রেভার ও রেমন্ড বার।[২][৩] টেলিভিশন প্রযোজক গেইল পেটরিক রেমন্ড বারের অভিনয়ে মুগ্ধ হন, পরবর্ততে পেরি মেসন চরিত্রে অভিনয়ের জন্য তাকে নির্বাচন করেন।
সমালোচকরা চলচ্চিত্রটির প্রশংসা করেন এবং বাণিজ্যিকভাবে সফল হয়, অর্জন করে নেয় ছয়টি একাডেমিক পুরস্কার এবং গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার থেকে প্রথমবারের মতো প্রদানকৃত শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র – নাট্য বিভাগ থেকে পুরস্কার প্রদান করা হয়। চলচ্চিত্রটিকে সর্বকালের শ্রেষ্ট আমেরিকান চলচ্চিত্রের একটি বিবেচনা করা হয়।[৪] "আ প্লেস ইন দ্য সান" চলচ্চিত্রটি তার "সংস্কৃতিক পরিচয়, ঐতিহাসিক পট-ভূমী একথায় নান্দনিকতার" জন্য ১৯৯১ সালে লাইব্রেরি অব কংগ্রেস কতৃক জাতীয় চলচ্চিএ রেজিস্ট্রিতে সংগ্রহের জন্য নির্বাচন করা হয়।
পটভূমি
[সম্পাদনা]১৯৫০ সাল, এক শিল্পপতি তার হতদরিদ্র ভাগ্নে জর্জ ইস্টম্যানকে তার কারখানায় সাধারণ কর্মজীবী পদে চাকরির সুযোগ করে দেয়। কর্মস্থানের নিয়মের অবমাননা করা হলেও, জর্জ তার সহকর্ম অ্যালিস ট্রিপের সাথে প্রেম আলাপ করতে থাকে। অ্যালিস ভাবতে থাকে যে জর্জ ইস্টম্যানের নাম তার জন্য সুবিধা বয়ে আনবে। জর্জ তার মামার আমন্ত্রনে এক সামাজিক অনুষ্ঠানে যোগ দেয়, যেখানে তার উচু সমাজের অন্তর্ভুক্ত ব্যক্তিত্ব সুন্দরি অ্যাঞ্জেলা ভিকারের সাথে পরিচয় হয়। পারস্পরিক আকর্ষ্কনের এক পর্যায়ে তারা একে-অন্যকে ভালোবেসে ফেলে। জর্জ নেশাগ্রস্ত ও চিন্তামুক্ত জীবনধারায় অ্যাঞ্জেলার সাথে নতুন জীবনের সূচনা করতে থাকে, কিছুসময় পরে অ্যালিস জানায় যে সে গর্ভবতী, এবং গর্ভপাত সম্ভবপর হতে না পারাই, জর্জ আর অ্যালিসের বিয়ে করা ছাড়া আর কোনো পথ নাই। জর্জ অ্যালিসের সাথে দূরত্ব বৃদ্ধি করতে থাকে এবং অ্যালিসের অগচরে অ্যাঞ্জেলার সাথে আরো বেশি সমায় কাটাতে শুরু করে। শ্রমিক দিবসের ছুটিতে অ্যাঞ্জেলার পারিবারিক লেক হাউসে জর্জকে আমন্ত্রন করে এবং অ্যালিসকে বলে যায় যে সে একটি গুরুত্বপুর্ন সাক্ষাৎকারে যাচ্ছে। পত্রিকায় প্রকাশিত জর্জ আর অ্যাঞ্জেলার তাদের বন্ধুদের সাথে নৌকা ভ্রমণের চিত্র দেখে অ্যালিস বুঝে যায় জর্জ তাকে মিথ্যা বলেছে। অ্যালিস জর্জকে এঞ্জিলার বাড়িতে আসার জন্য জোর করতে থাকে এবং সেখানে উপস্থিত হওয়ার জন্য ভীতিপ্রদান কেরতে থাকে, জর্জ যদি সেখানে উপস্থিত না হয় তাহলে এচিল তার পরিচয় প্রকাশে বাধ্য হবে। হতবাক্, জর্জ তার মায়ের অসুস্থতার অজুহাতে রক্ষা পায়।
পরদিন সকালে, জর্জ আর অ্যালিস তাদের বিয়ের নিবন্ধন করতে যায় কিন্তু শ্রম দিবসের করনে নিবন্ধন কার্যকলাপ বন্ধ থাকে। জর্জ একটু স্বস্তি পায়, তার মনে পরে অ্যালিস সাতার জানে না, এই সুযোগে সে মিথ্যা দুর্ঘটনা সাজিয়ে অ্যালিসকে লেকে ডুবিয়ে দেবার কুমতলব আটে। অ্যালিসও নিসন্দেহে তার সাথে লেক ভ্রমনে যেতে রাজি হয়। দুজনে লেকে আসে, হতে যাওয়া হত্যকান্ডে জর্জের সম্পৃক্ততা আড়ালের উদ্দেশ্যে তার গাড়িটি বনের ভেতরে রাখে এবং মিথ্যা পরিচয়ে নৌকা ভাড়া করে। তারা লেকের মাঝে চলে যায়, জর্জকে অ্যালিস তার ভবিষ্যৎ কল্পনার কথা বলতে থাকে যেখানে তারা আর তাদের সন্তান অনেক সুখের হবে। জর্জের অ্যালিসের প্রতি করুণা হতে থাকে, এলিচ নৌকাতে দাঁড়ানোর চেষ্টা করে যার ফলে তাদের নৌকাডুবি হয় এবং এলিচ পানিতে ডুবে যায়।
ঘটনাস্থান থেকে জর্জ পালিয়ে যায়, এবং সাতরে কিনারাই আসে, আসপাশের সকলে তাকে সন্দেহজনক আচরন করে গাড়ির কাছে যেতে লক্ষ করে, পরমুহুর্তে সে অ্যাঞ্জেলার বাড়ির উদ্দেশ্য রওনা হয়। সে ঘটনার কোনো আইনি প্রতিবেদন দিতে পারে না। অ্যালিসের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়, একে একে জর্জের বিরুর্ধে হত্যার প্রমান দৃহ হতে থাকার কারনে এটিকে হত্যাকান্ডই ভাবা হয়। অ্যাঞ্জেলার বাবাও অ্যাঞ্জেলা ও জর্জের বিয়ের জন্য একমত হয়, জর্জকে অ্যালিসের হত্যা মামলাই গ্রেপ্তার করা হয়। অ্যালিসের মৃত্যুর পূর্বে ও পরবর্ততে করা কর্মকাণ্ডের কারনে জর্জ নিজেকে দোষারোপ করতে থাকে। জর্জ শত অস্বীকার করলেও তা কোন অর্থবহন করে না, তাই জর্জকে দোষীসাব্যস্ত করা হয় এবং বৈদ্যুতিক চেয়ারে মৃত্যুদন্ড প্রদানের আদেশ দেওয়া হয়। শেষ মুহুর্তে কিছু পূর্বে, ধর্মযাজক তাকে উপদেশ দেন যদিও সে অ্যালিসকে হত্যা করেনি, তবে অ্যাঞ্জেলার প্রতি আসক্তির কারণে সে তাকে বাচানোর চেষ্টাও করেনি। তারপর যাজক তার পবিত্র মন থেকে বলেন যে, এটাও হত্যাই। কারাগারে অ্যাঞ্জেলা জর্জেকে ভালোবেসে যাওয়ার প্রতিজ্ঞা করে, জর্জ ধিরে ধিরে মৃত্যুদন্ডের দিকে এগিয়ে যেতে থাকার মাধ্যমে চলচ্চিত্র সমাপ্ত হয়।
কুশীলব
[সম্পাদনা]- মন্টগামারি ক্লিফট - জর্জ ইস্টম্যান।
- এলিজাবেথ টেইলার - অ্যাঞ্জেলা ভিকার্স।
- শেলি উইন্টার্স - অ্যালিস ট্রিপ।
- অ্যান রিভিয়ার - হান ইস্টম্যান।
- কিফ ব্র্যাসেল - আর্ল ইস্টম্যান।
- ফ্রেড ক্লার্ক - বেলোস, প্রতিরক্ষা আইনজীবি।
- রেমন্ড বুর - জেলা অ্যাটর্নি আর. ফ্র্যাঙ্ক মার।
- হারবার্ট হেইস - চার্লস ইস্টম্যান।
- শেপার্ড স্ট্রাডউইক - অ্যান্থনি "টনি" ভিকার্স।
- ফ্রিডা ইনেস্কোর্ট - মিসেস অ্যান ভিকার্স।
- ক্যাথরিন গিভনি - লুইস ইস্টম্যান।
- ওয়াল্টার স্যান্ডে - আর্ট জানসেন, জর্জের আইনজীবি।
- টেড ডি করসিয়া - বিচারক আর.এস. ওলডেনডর্ফ।
- জন রিজলি - তদন্তকারি কর্মকর্তা।
- ডগলাস স্পেন্সার - বোট কিপার।
- লুইস চার্ট্র্যান্ড - মার্শা।
- পল ফ্রিজ - রেভ. মরিসন।
- ক্যাথলিন ফ্রিম্যান - কারখানার কর্মচারি/প্রসিকিউশন সাক্ষী (অপ্রকাশিত)।
- ইয়ান উলফ - ডাঃ ওয়েল্যান্ড (অপ্রকাশিত)।
- কেন ক্রিস্টি - কারাগার প্রধান (অপ্রকাশিত)।
বিবাচন
[সম্পাদনা]১৪ নভেম্বর ১৯৪৯ প্রযোজনা বিধান বিষয়ক প্রশাসক, যোসেফ আই. ব্রিন অ্যালিস আর ডাক্তারের মধ্যেকার সংলাপকে কেন্দ্র করে চিঠি প্রদান করেন। তিনি সরাসরি গর্ভপাতের উল্লেখকে সতর্ক করেন, বিষেশ করে অ্যালিসের সংলাপের সেই অংশটুকু যেখানে সে বলে "আমাকে সাহায্য করুন, ডাক্তার"। মুক্তিপ্রাপ্ত চলচ্চিত্রে সংলাপটি "আমার আরেকজনের সাহায্য লাগবে" হিসেবে উল্লেখ করা হয়, বরং সেখানে গর্ভপাতের উল্লেখ নির্নয় করা যায়, তবে চলচ্চিত্রের কোথাও স্পষ্টভাবে গর্ভপাতের উল্লেখ নেই।[৫]
১৯৬৫ সাল, সকল টেলিভিশন স্টেশনের ক্ষেত্রে চলচ্চিত্রের চলমান চিত্রে বিঙ্গাপনে পরিচালক নির্দেশিত বিঙ্গাপন ব্যাতীত ভিন্ন বিঙ্গাপন ব্যবহারের ক্ষেত্রে ১০ লক্ষ মার্কন ডলারের জরিমানার বিধান করেন।[৬]
অভ্যর্থনা ও প্রতিক্রিয়া
[সম্পাদনা]১৯৫২ সালে চলচ্চিত্রটি আমেরিকা আর কানাডায় আনুমানিক ৩৫ লক্ষ মার্কিন ডলার আয় করে এবং সমালোচকেরা প্রসংসা করেন।[৭][৮] চারলি চাপলিনের ভাষায় "আমেরিকায় নির্মিত শ্রেষ্ট চলচ্চিত্র"।[৯]
চলচ্চিত্রের দৃশ্যে টেইলার পরা উপরিভাগ ফুল বেষ্টিত সাদা পার্টির পোশাক সকলের নজর কাড়ে যা নকশা করেছিল এডিথ হেড; ১৯৫১ সালে[১০] ভিন্নধর্মি গাউন হিসেবে আমেরিকায় প্রবল জনপ্রিয় হয়ে ওঠে এবং পরবর্তি দশকগুলোতে গাউন আর বিয়ের গাউনে ভিন্নমাত্রা যোগ করে।[১১]
চলচ্চিত্রটির প্রসংসা একবারে আসেনি। ১৯৫১ সালের চলচ্চিত্রটিতে এখনো সমপরিমান উত্তেজনা পাওয়া যায়, যা ২১ শতকের চলচ্চিত্রেও দুর্লব। সমালোচকরা চলচ্চিত্রটির ধির গতি, অতিরঞ্জিত গীতিনাটক এবং মান্ধাতাআমলের সামাজিক ব্যাক্ষাদানের সমালোচনা করেন যা তৎকালীন সময়ের অ্যালফ্রেড হিচকক, এলিয়া কাজানের মতো পরিচালকদের শ্রেষ্ট চলচ্চিত্রের কাছে ত্রুটি, যদিও ক্লিফট, টেইলার, উইন্টারর্সের অভিনয় প্রসংসিত হতে থাকে।[১২][১৩][১৪][১৫]
তারপরেও অনেকেই চলচ্চিত্রটিকে উতকৃষ্ট মনে করে। আমেরিকান ফিল্ম ইনস্টিটিউট তার ১৯৯৮ সালের ১০০ বছরের... ১০০ চলচ্চিত্র তালিকাতে ৯২ সংখ্যায় স্থান দেয়, ২০০২ সালের ১০০ বছরের... ১০০ আবেগ তালিকাতে ৫৩ সংখ্যাই, রটেন টম্যাটোস থেকে ৩৮ জন সমালোচকের কাছ থেকে ৮২ শতাংশ মূল্যায়ন পায়। ব্রিটিশ ফিল্ম ইনস্টিটিউট চলচ্চিত্রটির অসামান্য অর্জনের জন্য ২০১৩ সালে পুনমুক্তি দেয়।[১৬] In 2013, the British Film Institute re-released the picture across the United Kingdom because of its significant merit.[১৭]
লেখক-পরিচালক ডেভিড মামেট, তার লেখা বই বাম্বি ভার্সেস গডজিলা: অন দ্যা নেচার, পারপাস, এবং প্রেকটিস অব দ্যা ম্যুভি বিজনেসে, চারটি শ্রেষ্ট চলচ্চিত্র তালিকায় দ্যা গডফাদার, গেলাক্সি কুয়েস্ট, ডডসওয়ার্থের পাশে আ প্লেস ইন দ্য সান চলচ্চিত্রের স্থান দেন।[১৮]
পূরষ্কার ও মনোনয়ন
[সম্পাদনা]![]() |
একাডেমি পুরস্কার
[সম্পাদনা]- শ্রেষ্ট পরিচালক: জর্জ স্টিভেন্স।
- শ্রেষ্ট চিত্রনাট্যকার: হেরি ব্রাউন এবং মাইকেল উইলসন।
- শ্রেষ্ট চিত্রগ্রাহক সাদা-কালো: উইলিয়াম সি. মিলার।
- শ্রেষ্ট পোশাক ও সাজসজ্জা সাদা-কালো: এডিথ হেড।
- শ্রেষ্ট চিত্রসম্পাদক: উইলিয়াম হর্নব্রেক।
- শ্রেষ্ট নাটকিয় বা হাস্যরস সঙ্গীত রচনা: ফ্রঞ্জ ওয়াক্সম্যান।
কান চলচ্চিত্র উৎসব
[সম্পাদনা]- চলচ্চিত্রে অসাধারণ অবদান: জর্জ স্টিভেন্স।
গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার
[সম্পাদনা]- শ্রেষ্ট চলচ্চিত্র-নাটক বিভাগ।
নাস্ট্রো ডি আরজেন্টো
[সম্পাদনা]- শ্রেষ্ট বিদেশি পরিচালক: জর্জ স্টিভেন্স।
জাতীয় সমালোচক বোর্ড পুরস্কার
[সম্পাদনা]- শ্রেষ্ট চলচ্চিত্র।
- দশটি শ্রেষ্ট চলচ্চিত্র।
জাতীয় চলচ্চিত্র সংগ্রহ বোর্ড
[সম্পাদনা]- জাতীয় চলচ্চিত্র রেজিস্ট্রি: সংগ্রিহীত।
প্রডিউসার গিল্ড অব আমেরিকা অ্যাওয়ার্ড
[সম্পাদনা]- হল অফ ফেম-চলচ্চিত্র।
রাইটার গিল্ড অব আমেরিকা অ্যাওয়ার্ড
[সম্পাদনা]- আমেরিকায় লিখিত শ্রেষ্ট নাটক।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ York, Michelle (জুলাই ১১, ২০০৬)। "Century After Murder, American Tragedy Draws Crowd"। The New York Times। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ১২, ২০২১।
- ↑ "A Place in the Sun"। Variety (Film review; poor reproduction quality)। খণ্ড 183 নং 6। New York, New York। জুলাই ১৮, ১৯৫১। পৃষ্ঠা 6। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ১২, ২০২১ – mediahistory collection at Internet Archive-এর মাধ্যমে।
- ↑ "'A Place in the Sun' with Montgomery Clift, Elizabeth Taylor and Shelley Winters"। Harrison's Reports (Film review)। খণ্ড XXXIII নং 29। New York, New York। জুলাই ২১, ১৯৫১। পৃষ্ঠা 115। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ১২, ২০২১ – Media History Digital Library at Internet Archive-এর মাধ্যমে।
- ↑ "The 100 greatest American films"। www.bbc.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০২-২৬।
- ↑ "A Place in the Sun (1951)"। Turner Classic Movies। এপ্রিল ১৩, ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ১২, ২০২১।
- ↑ Mooring, William H. (নভেম্বর ১২, ১৯৬৫)। "Legal Test Case Scheduled On TV Editing Of Movies"। The Voice। পৃষ্ঠা 29। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ১১, ২০২১।
- ↑ 'The Top Box Office Hits of 1951', Variety, January 2, 1952
- ↑ Golden, Herb. "Review: A Place in the Sun." Variety. July 18, 1951. April 9, 2014.
- ↑ Andrew, Geoff. "A Place in the Sun." ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২০১৪-০৭-১৭ তারিখে "Cinematheque".
- ↑ Matelski, Elizabeth M. (২০১১)। The Color(s) of Perfection: The Feminine Body, Beauty Ideals, and Identity in Postwar America, 1945-1970 (Dissertation)। Loyola eCommons। পৃষ্ঠা 30। Docket 158। সংগ্রহের তারিখ মার্চ ২০, ২০২২।
- ↑ Truhler, Kimberly (জানুয়ারি ২৫, ২০১৩)। "The Style Essentials - Edith Head Style Finds A Place in the Sun at 2013 Golden Globes"। www.glamamor.com। GlamAmor। সংগ্রহের তারিখ মার্চ ২০, ২০২২।
- ↑ Kehr, Dave. "A Place in the Sun." ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১২ জুন ২০২১ তারিখে Chicago Reader. April 9, 2014.
- ↑ Huddleston, Tom. "A Place in the Sun (U)." Time Out. January 29, 2013. April 9, 2014.
- ↑ "A Place in the Sun." ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২০১৪-০৪-১৩ তারিখে TV Guide. April 9, 2014.
- ↑ Maltin, Leonard. "A Place in the Sun." Turner Classic Movies. April 9, 2014.
- ↑ "A Place in the Sun"। Rotten Tomatoes।
- ↑ Andrew, Geoff. "Hollywood's beautiful people". "BFI". April 3, 2013
- ↑ Mamet, David (২০০৮)। Bambi vs. Godzilla: On the Nature, Purpose, and Practice of the Movie Business। Vintage। আইএসবিএন 978-1400034444।