আসাম বিধানসভা নির্বাচন, ১৯৯৬
| ||||||||||||||||||||||
আসাম বিধানসভার সর্বমোট ১২২টি আসন সংখ্যাগরিষ্ঠতার জন্য দরকার ৬২টি আসন | ||||||||||||||||||||||
|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
| তালিকাবদ্ধ ভোটার | ১,২১,১৯,১২৫ | |||||||||||||||||||||
| ভোটের হার | ৭৮.৯২% | |||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||
১৯৯৬ সালের এপ্রিল মাসে ভারতের আসামের ১১৪টি আসনের সদস্য নির্বাচনের জন্য আসাম বিধানসভার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস (আইএনসি) জনপ্রিয় ভোটে জয়লাভ করে, কিন্তু অসম গণ পরিষদ (এজিপি) সর্বাধিক আসন জিতে এবং প্রফুল্ল কুমার মহন্তকে তার দ্বিতীয় মেয়াদের জন্য আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে নিযুক্ত করা হয়।[১][২] ভারতের সীমানা নির্ধারণ কমিশনের সুপারিশ অনুসারে,[৩] নির্বাচনী এলাকার সংখ্যা ১২৬ নির্ধারণ করা হয়েছিল, কিন্তু মাত্র ১২২টি আসনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। দিসপুর, দেরগাঁও, নাজিরা এবং মার্গেরিটা আসনগুলিতে তাৎক্ষণিকভাবে ভোটগ্রহণ হয়নি, তবে ১৯৯৬ সালের নভেম্বরে ভোটগ্রহণ হয়েছিল।
পটভূমি
[সম্পাদনা]আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিতেশ্বর শইকীয়া নির্বাচনের মাত্র ৫ দিন আগে, ২২ এপ্রিল ১৯৯৬ তারিখে দিল্লিতে মারা যান।[৪] ভূমিধর বর্মণ মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন। তবে নির্বাচনের পর কংগ্রেস সরকার গঠন করতে না পারায় তার মেয়াদ ছিল মাত্র ২২ দিন।
১৯৯৩ সালে এজিপি থেকে বিচ্ছিন্ন দল নতুন অসম গণ পরিষদ এজিপির সাথে পুনরায় একীভূত হয়। এছাড়াও, নির্বাচনের আগে এজিপি সিপিআই, সিপিআই(এম), এএসডিসি এবং ইউএমএফএ-এর সাথে পাঁচদলীয় জোট গঠন করে।[৫]
ফলাফল
[সম্পাদনা]| দল | ভোট | % | আসন | +/– | |
|---|---|---|---|---|---|
| ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস | ২৭,৭৮,৬২৭ | ৩০.৫৬ | ৩৪ | ||
| অসম গণ পরিষদ | ২৭,০০,৯৩৪ | ২৯.৭ | ৫৯ | ||
| ভারতীয় জনতা পার্টি | ৯,৪৬,২৩৬ | ১০.৪১ | ৪ | ||
| সর্বভারতীয় ইন্দিরা কংগ্রেস (তিওয়ারি) | ৩,৩৭,৬৬৮ | ৩.৭১ | ২ | নতুন | |
| Autonomous State Demand Committee | ১,৭৯,৮৭৭ | ১.৯৮ | ৫ | ||
| ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি | ১,৭৭,৭৫০ | ১.৯৫ | ৩ | ||
| ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্ক্সবাদী) | ১,৭৬,৭২১ | ১.৯৪ | ২ | ০ | |
| United Minorities Front, Assam | ১,০৫,৪০৮ | ১.১৬ | ২ | নতুন | |
| অন্যান্য | ১,০৫,৪৭১ | ১.১৬ | ০ | ০ | |
| স্বতন্ত্র | ১৫,৮৪,১০৯ | ১৭.৪২ | ১১ | ||
| মোট | ৯০,৯২,৮০১ | ১০০ | ১২২ | ||
| বৈধ ভোট | ৯০,৯২,৮০১ | ৯৫.০৭ | |||
| অবৈধ/ফাঁকা ভোট | ৪,৭১,৬৩২ | ৪.৯৩ | |||
| মোট ভোট | ৯৫,৬৪,৪৩৩ | ১০০ | |||
| নিবন্ধিত ভোটার/ভোটদান | ১,২১,১৯,১২৫ | ৭৮.৯২ | |||
| উৎস: ভারতের নির্বাচন কমিশন[৬] | |||||
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Former CM Prafulla Mahanta not to contest Assam polls"। The Shillong Times। ৯ মার্চ ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১৪ এপ্রিল ২০২২।
Mahanta has represented the seat for as many as seven terms from 1985, having served as chief minister for two terms from 1985-90 and 1996-2001, in between.
- ↑ "Assam Legislative Assembly - Chief Ministers since 1937"। Assam Legislative Assembly। ১৩ মে ২০০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১৩ মে ২০০৬।
- ↑ "DPACO (1976) - Archive Delimitation Orders"। Election Commission of India। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০২০।
- ↑ Chandra Nath Boruah (২০০৯)। Assamese Response to Regionalism: A Study Based on Electoral Politics। Mittal Publications। পৃ. ৬৪। আইএসবিএন ৯৭৮৮১৮৩২৪২৮১৩।
- ↑ Meenu Roy (১৯৯৬)। India Votes, Elections 1996: A Critical Analysis। Deep & Deep Publications। পৃ. ১০২। আইএসবিএন ৯৭৮৮১৭১০০৯০০৮। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুলাই ২০২২।
- ↑ "Statistical Report on General Election, 1996 to the Legislative Assembly of Assam"। Election Commission of India। সংগ্রহের তারিখ ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২২।