আল ইস্তেগফার মসজিদ
আল ইস্তেগফার মসজিদ Masjid Al-Istighfar مسجد الايستيغفر Al-Istighfar Mosque | |
---|---|
ধর্ম | |
অন্তর্ভুক্তি | ইসলাম |
শাখা/ঐতিহ্য | সুন্নি ইসলাম |
অবস্থান | |
অবস্থান | ২ পাসির রেস ওয়ালক. সিঙ্গাপুর ৫১৮২৩৯ |
স্থানাঙ্ক | ১°২২′১৬″ উত্তর ১০৩°৫৭′৫১″ পূর্ব / ১.৩৭১০৫৪১° উত্তর ১০৩.৯৬৪০৩৮৭° পূর্ব |
স্থাপত্য | |
ধরন | মসজিদ |
স্থাপত্য শৈলী | ইসলামিক |
সম্পূর্ণ হয় | ১৯৯৯ |
বিনির্দেশ | |
ধারণক্ষমতা | ৩৮০০ |
গম্বুজসমূহ | ১ |
মিনার | ১ |
ওয়েবসাইট | |
www |
আল ইস্তিগফার মসজিদ (মালয়: মাসজিদ আল-ইসতিগফার) সিঙ্গাপুর পাসির রিসের একটি মসজিদ।
২০১৭ সালের ২রা জানুয়ারি তারিখে, মসজিদ আল-ইস্তিফফার মসজিদের বিপরীতে অবস্থিত একটি নতুন অস্থায়ী নামাজের স্থান চালু করা হয়েছে। এখানে শুক্রবারের নামাজের জন্য বিপুল সংখ্যক মুসলিম নামাজ আদায় করে।
অস্থায়ী প্রার্থনা সুবিধা, যাতে ৫০০ জন নামাজ পড়তে পারে, এখানে একটি আশ্রয়কেন্দ্র এবং এর বৃহৎ পাখা রয়েছে, যেটি ছাদ হতে ঝুলছে। এই মসজিদটি প্রধান রাস্তা হতে প্রায় ১৫ মিটার দূরে অবস্থিত।[১]
ইতিহাস[সম্পাদনা]
তিন তলা মসজিদটি মসজিদ বিল্ডিং তহবিল কর্মসূচির তিন ধাপের আওতায় নির্মিত সাম্প্রতিক মসজিদগুলির মধ্যে একটি। ১৯৯৯ সালের জুন মাসে এই মসজিদের নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে। এই মসজিদটি পাসির রিস ড্রাইভ ৩ বরাবর পূর্বে অবস্থিত, যা তার নীল গম্বুজ এবং আধুনিক ইসলামিক স্থাপত্যের জন্য সকলের কাছে পরিচিত। মসজিদে মাদ্রাসা এবং কিন্ডারগার্টেনের ক্লাস হওয়ার পাশাপাশি ৩,৩০০ জন মুসল্লি একসাথে নামাজ আদায় করতে পারে। সন্ধ্যার সময় ধর্মীয় ক্লাসগুলি আশেপাশের সকল মুসলমানদের জন্য উন্মুক্ত থাকে।
নির্মাণকৌশল[সম্পাদনা]
এই মসজিদটি হুইলচেয়ার ব্যবহার করা যায় এবং একই সাথে এখানে হাটার সিঁড়ি ও একটি লিফট রয়েছে, যা দিয়ে প্রত্যেক তল আশা যাওয়া করা যায়। এই মসজিদটি সম্পূর্ণ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত। আশেপাশের মুসলমানদের সংখ্যা বাড়ার সাথে সাথে, শুক্রবারের নামাজ এবং রমজানের রাতের নামাজের মতো শীর্ষ সময়কালে চাহিদা বেশি হওয়ার কারণে এই মসজিদটিতে ভিড় থাকে।
২০১৮ সালের ডিসেম্বর মাসের মধ্যে শেষ হওয়ার জন্য, প্রতি শুক্রবার ক্রমবর্ধমান মুসল্লিদের সাথে দেখা করার জন্য ওভারফ্লো প্রার্থনার স্থানগুলি নির্মাণ করা হয়েছে। এই উপচে পড়া স্থানগুলি হচ্ছে টাইলসযুক্ত সারি, যেখানে মুসলিমরা প্রার্থনা করতে পারেন। ধাতব ছাদে বড় বড় ফ্যান লাগানো হয় যেন উপাসকরা স্বাচ্ছন্দ্যে প্রার্থনা করতে পারেন। অতিরিক্ত অংশ হিসেবে, এই মসজিদটির ঘেরের সাথে অজুর স্থান রয়েছে। এছাড়াও এই মসজিদের ৩,৮০০-এরও বেশি উপাসকদের কাছে অস্থায়ী প্রার্থনার সুযোগ রয়েছে।
ইসলামিক ধর্মীয় কাউন্সিল অফ সিঙ্গাপুর (এমইউআইএস) অনুসারে অদূর ভবিষ্যতে এই মসজিদটি পুনর্নবীকরণ করা হবে।
আরও দেখুন[সম্পাদনা]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ "Mosque opens new facility to cope with prayer space crunch"। The Straits Times (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৭-০১-২৮। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-১২-১১।