আলাপ:রোয়াইলবাড়ি দুর্গ

পাতাটির বিষয়বস্তু অন্যান্য ভাষায় নেই।
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

রোয়াইলবাড়ি দুর্গের অভ্যন্তরের স্থাপনা প্রসঙ্গে[সম্পাদনা]

রোয়াইলবাড়ি দুর্গের অভ্যন্তরে রয়েছে বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর কর্তৃক ঘোষিত এক্টটি প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা হচ্ছে ডেঙ্গু মিয়ার সমাধি ও নিয়ামত বিবির মাজার। সাম্প্রতিক ফটোওয়াকে সেখানে কোনো মাজার খুঁজে পাওয়া যায়নি। তবে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর কর্তৃক ঘোষিত পুস্তকে একটি কবরস্থান বা Graveyard থাকার কথা বলা আছে। তবে বর্তমানে সেখানে একটি সুড়ঙ্গ ছাড়া কিছু নেই। আমার মত হচ্ছে অধিদপ্তর যেহেতু এককভাবে দুটি মাজারের কথা বলেছে, ফলে একটি নিবন্ধ রাখা যেতে পারে। তাই ডেঙ্গু মিয়ার সমাধি এবং নিয়ামত বিবির মাজার নিবন্ধ দুটিকে একটি নিবন্ধে রূপান্তর করা যায়। এছাড়া নিবন্ধটির নাম রোয়াইলবাড়ি দুর্গের কবরস্থান অথবা রোয়াইলবাড়ি দুর্গের সুড়ঙ্গ নামকরণ করা যেতে পারে। এই বিষয়ে আমি @NahidSultan-এর মনোযোগ আকর্ষণ করতে চাই। সাদি (আলাপ) ১৬:৩৫, ২৯ মার্চ ২০২৩ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

সাদি ভাই, আমার মতে অধিদপ্তর স্থাপনা হিসেবে রাখা না রাখার চেয়ে যদি স্থাপনাগুলো আগে কখনো থেকে থাকে (আগে হয়ত ছিলো যেহেতু বিবরণ পাওয়া যাচ্ছে) তাহলে সেই তথ্যটি দিয়ে নিবন্ধ দুটি হালনাগাদ করা যেতে পারে। মানে আমি বলতে চাচ্ছি, কোন একটি স্থাপনা যদি সতন্ত্র নিবন্ধ হওয়ার যোগ্য হয় (এক্ষেত্রে হয়েছে, যেহেতু অধিদপ্তরের তালিকাভূক্ত এবং যথেষ্ট তথ্যও রয়েছে) সেক্ষেত্রে এখন স্থাপনাটি না থাকলেও নিবন্ধটি থাকতে পারে আলাদাভাবেই। আমরা একটা কাজ করতে পারি, হালনাগাদ তথ্য দিয়ে নিবন্ধ দুটি সংশোধন করতে পারি এবং মূল নিবন্ধে দুটির বর্ণনা "অবকাঠামো ও স্থাপনাসমূহ" অনুচ্ছেদের অধীন আনতে পারি। ~ যুদ্ধমন্ত্রী আলাপ ১৭:৫২, ৩০ মার্চ ২০২৩ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
প্রিয় @নাহিদ, আমি যা বোঝাতে চাচ্ছি, সেটা হচ্ছে ডেঙ্গু মিয়া ও নিয়ামত বিবির মাজারকে বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর একটি স্থাপনা হিসেবে নাম্বারিং করে, দেখুন লিংক এখানে। তাদের দেয়া পিডিএফ ফাইলটিতে নাম হচ্ছে ডেঙ্গু মিয়া ও নিয়ামত বিবির মাজার যা একটি স্থাপনা হিসেবেই উল্লেখিত। এই কারণে আমি নিবন্ধ দুটিকে একটি নিবন্ধে রূপান্তর করবার মত দিচ্ছি।--সাদি (আলাপ) ১৩:৩৮, ৪ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]