আলাপ:মুহাম্মদুল্লাহ হাফেজ্জী

পাতাটির বিষয়বস্তু অন্যান্য ভাষায় নেই।
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
ভালো নিবন্ধ মুহাম্মদুল্লাহ হাফেজ্জী দর্শন এবং ধর্মবিষয়ক ভালো নিবন্ধের মানদণ্ড অনুসারে একটি ভালো নিবন্ধ হিসেবে চিহ্নিত। আপনি যদি নিবন্ধটির আরো উন্নয়ন করতে সমর্থ হন, তবে অনুগ্রহপূর্বক তা করুন। আপনি যদি মনে করেন যে নিবন্ধটিতে মানদণ্ড অনুসৃত হয়নি তাহলে এটির পুনঃপর্যালোচনা আহবান করতে পারেন।
সেপ্টেম্বর ২৪, ২০২১ প্রস্তাবিত ভাল নিবন্ধ তালিকাভুক্ত

ভালো নিবন্ধের পর্যালোচনা[সম্পাদনা]

এই পর্যালোচনাটি আলাপ:মুহাম্মদুল্লাহ হাফেজ্জী/ভালো নিবন্ধ ১ থেকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এই অনুচ্ছেদের সম্পাদনা লিঙ্কটি পর্যালোচনাতে মন্তব্য যোগ করতে ব্যবহার করা যেতে পারে।

পর্যালোচক: Al Riaz Uddin Ripon (আলাপ · অবদান) ০৯:৩৫, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২১ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

ফলাফল[সম্পাদনা]

ভালো নিবন্ধ পর্যালোচনা (কোনগুলো ভালো নিবন্ধের গুণাবলী এবং কোনগুলো গুণাবলী বিবেচিত হয়না সেগুলো সম্পর্কে জানুন)
  1. নিবন্ধটি সুলিখিত
    ক) (গদ্য): খ) (রচনাশৈলী সহ বিন্যাস, তালিকা ইত্যাদি):
  2. তথ্যগতভাবে নির্ভুল এবং যাচাইযোগ্য
    ক) (তথ্যসূত্র): খ) ( নির্ভরযোগ্য উৎস থেকে উদ্ধৃতি করা হয়েছে): গ) (মৌলিক গবেষণা):
  3. নিবন্ধের ব্যাপকতা বা ব্যপ্তি রয়েছে
    ক) (প্রধান বিষয়): খ) (মূল বিষয়েই নিবন্ধ আছে কিনা):
  4. নিরপেক্ষভাবে লিখিত
    পক্ষপাত ব্যতীত তুল্যমূল্য উপস্থাপনা:
  5. নিবন্ধটি স্থিতিশীল
    কোনো সম্পাদনা যুদ্ধ নেই, ইত্যাদি:
  6. যথাযথ স্থানে বর্ণনাসহ চিত্র ব্যবহৃত হয়েছে।
    ক) ( সকল মুক্ত ছবি আছে কিনা বা কোনো সৌজন্যমূলক ছবি থাকলে তা ঠিক বর্ননা করা আছে কিনা ): খ) (ছবিতে ছবির উপযোগী বর্ণনা আছে কিনা):
  7. সিদ্ধান্ত:
    উত্তীর্ণ/অনুত্তীর্ণ:

নিবন্ধটিকে ভালো নিবন্ধের গুণাবলী অনুসরণ করে পর্যালোচনা করার পর ভালো নিবন্ধ হিসেবে উত্তীর্ণ ঘোষণা করা হলো। @Owais Al Qarni: প্রধান পাতার সূচনাংশ দিন। — আল রিয়াজ উদ্দীন (আলাপ) ০৯:৩৫, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২১ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

প্রধান পাতার জন্য[সম্পাদনা]

মুহাম্মদুল্লাহ হাফেজ্জী ছিলেন একজন বাংলাদেশি ইসলামি পণ্ডিত ও সুফিবাদী রাজনীতিবিদ। সারাজীবন আধ্যাত্মিক সাধনা, জ্ঞান চর্চা ও শিক্ষাবিস্তারে কাটানোর পর শেষ বয়সে তিনি রাজনীতিতে আগমণ করেন। জীবন সায়াহ্নে তার রাজনীতিতে আগমণকে বাংলাদেশের ইসলামি রাজনীতির ইতিহাসে একটি তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনা হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। তিনি খিলাফত কায়েমের লক্ষ্যে সকলকে তওবা করার ডাক দিয়ে দুইটি রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন এবং বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন নামে একটি রাজনৈতিক দল গঠন করেন। তিনি দলটির ১ম আমীর ছিলেন। তাকে তওবার রাজনীতির প্রবর্তক বলা হয়। তিনিই বাংলাদেশের প্রথম ধর্মীয় ব্যক্তিত্ব যিনি রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পদে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। এরশাদ বিরোধী আন্দোলনেও তার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল এবং সেজন্য তিনি সম্মিলিত সংগ্রাম পরিষদ গঠন করেছিলেন। ১৯৭১ সালে তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের পক্ষে অবস্থান গ্রহণ করেন। তাকে বাংলাদেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ দেওবন্দি আলেম বিবেচনা করা হয়। মাজাহির উলুম সাহারানপুরদারুল উলুম দেওবন্দে শিক্ষা অর্জন করে দেশে ফিরে তিনি দেওবন্দের নকশায় বড় কাটরা মাদ্রাসা, লালবাগ মাদ্রাসা, ফরিদাবাদ মাদ্রাসা, মাদ্রাসায়ে নূরিয়া প্রতিষ্ঠা করেন। কথিত আছে, হাজার হাজার হাফেজীকওমি মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠায় তার প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ভূমিকা ছিল। তিনি আশরাফ আলী থানভীর খলিফা ছিলেন। আধ্যাত্মিক সংগঠন মজলিসে দাওয়াতুল হক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় তার ভূমিকা ছিল। তার শিষ্যদের মধ্যে আজিজুল হক, সৈয়দ ফজলুল করিম, ফজলুল হক আমিনী, আবদুল হাই পাহাড়পুরী অন্যতম। (বাকি অংশ পড়ুন...)

উইকিপিডিয়া:ভালো নিবন্ধ/১২৮

-- আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ১৭:২১, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২১ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

এই সামান্য গ্রন্থতালিকার জন্য স্বতন্ত্র পাতা রাখার যুক্তিহীন, এই তালিকা মূল নিবন্ধেই রাখা যায়। তালিকা যখন অতি দীর্ঘ হয় তখনই আলাদা পাতার প্রয়োজন পড়ে। ~মহীন (আলাপ) ০৮:৩৯, ২৮ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

 করা হয়েছেশাকিল (আলাপ · অবদান) ১২:২৬, ৯ জুন ২০২৩ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]