আলাপ:বেথলেহেম

পাতাটির বিষয়বস্তু অন্যান্য ভাষায় নেই।
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

বেথেলহাম[সম্পাদনা]

@Zaheen: ভাইয়া, জায়গাটি বাংলায় বেথেলহাম নামে সমধিক পরিচিত। জনাব সূর্য নারায়ণ মিশ্র দাদা নিবন্ধটিকে বেথেলহাম থেকেই স্থানান্তর করেছিলেন। আপনার স্থানান্তরের বিষয়টি আরেকবার পুনর্বিবেচনার অনুরোধ করছি। ধন্যবাদ। — Meghmollar2017আলাপ০৫:১৭, ১৪ মে ২০২১ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

Meghmollar2017, আগে বেথেলহাম নামে কেউ হয়ত শুরু করেছিলেন। কিন্তু সেটা কীসের ভিত্তিতে ছিল তা স্পষ্ট নয়। বেথেলহাম তো সঠিক বানান বা উচ্চারণভিত্তিক প্রতিবর্ণীকরণ নয়। ইংরেজি থেকেও যদি আসি, তাহলে Beth-le-hem এর বাংলা প্রতিবর্ণীকরণ হয় বেথ-লে-হেম। তাই ইংরেজিতে বেথলেহেম উচ্চারণ করা হয়। শহরটির স্থানীয় খ্রিস্টান অধিবাসীরা একে "বেতলেহেম" বা বড়জোর "বেথলেহেম" নামে ডেকে থাকে। ইউটিউবে বেতলেহেমের খ্রিস্টান অধিবাসীদের সাক্ষাৎকারগুলিতে তারা বেতলেহেম উচ্চারণ করছে শুনছি। বাংলা গণমাধ্যমগুলিতে কী প্রচলিত? আমি দেখছি বিবিসি বাংলাতে "বেথলেহেম" লেখা হয়েছে। --অর্ণব (আলাপ | অবদান) ০৬:১৯, ১৪ মে ২০২১ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
আমি বাংলা গণমাধ্যমগুলিতে "বেথলেহেম" বানানটার উপস্থিতিই বেশি দেখছি। যেমন বিবিসি বাংলা (কেন গাজার খ্রিস্টানদের বেথলেহেম যাওয়া নিষিদ্ধ করেছে ইসরায়েল?), প্রথম আলো (শুভ বড়দিন আজ-এ লেখা আছে "খ্রিষ্টধর্মের প্রবর্তক যিশুখ্রিষ্ট আজকের দিনে বেথলেহেম শহরে জন্মগ্রহণ করেন"), পশ্চিমবঙ্গের আনন্দবাজার (শান্তি চেয়ে ট্রাম্প বেথলেহেমে)। আমি তাহলে "বেথলেহেম" শিরোনামে সরিয়ে দিচ্ছি। তিনটা যুক্তি- ১) এই উচ্চারণটাই সারা বিশ্বে ইংরেজিতে প্রচলিত; যদিও এটা আমার মতে খুব শক্তিশালী যুক্তি নয়। ২) স্থানীয় অধিবাসীরাও "বেতলেহেম" বা "বেথলেহেম" বলে উচ্চারণ করে (আমি যে ইউটিউব সাক্ষাৎকারগুলি শুনলাম, সেগুলি অনুযায়ী); এটা একটা শক্তিশালী যুক্তি আমার মতে; এবং ৩) তাছাড়া বাংলা বড় বড় সংবাদমাধ্যমগুলিতেও এই বানানটা প্রচলিত; এটাও "বেথলেহেম" বানানের পক্ষে একটি অন্যতম শক্তিশালী যুক্তি। --অর্ণব (আলাপ | অবদান) ০৬:২৬, ১৪ মে ২০২১ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
@Zaheen: ভাইয়া, এনসিটিবি প্রণীত মাধ্যমিকের ইসলাম শিক্ষা ও বাংলা বইয়ে ঈসা (আ) এর সম্পর্কে বর্ণনায় লিখা ছিল “... জেরুসালেমের বেথেলহাম নামক স্থানে জন্মগ্রহণ করেন।” তবে এখন দেখতে পাচ্ছি সংবাদমাধ্যমগুলো বেথলেহেম বেশি ব্যবহার করছে। কাজেই বেথলেহেমই অধিক উপযুক্ত। বিষয়গুলো খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ এবং ঈদের শুভেচ্ছা। — Meghmollar2017আলাপ০৯:২৮, ১৪ মে ২০২১ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
Meghmollar2017, এনটিসিবি কর্তৃক প্রণীত তৃতীয় শ্রেণী "খ্রিষ্টধর্ম ও নৈতিক শিক্ষা" পাঠ্যপুস্তকের (এখানে দেখুন) ৩৩ ও ৩৪ নং পৃষ্ঠাতে যিশুর জন্মের ঘটনাবলির বিবরণ দিতে গিয়ে একাধিকবার "বেথলেহেম" ব্যবহার করা হয়েছে। তাহলে বাংলাদেশের প্রমিত পাঠ্যপুস্তকেও "বেথলেহেম" বানানের ব্যাপারে সমর্থন পাওয়া গেল।--অর্ণব (আলাপ | অবদান) ১০:০৫, ১৪ মে ২০২১ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
@Zaheen: ভাইয়া, প্রায় এক মাস পর আপনার বার্তার উত্তর দিচ্ছি। এক মাসে আমাদের সময়কার বইয়ের পিডিএফের সন্ধান করেছি, কিন্তু পাইনি। তবে ২০১৮ সালের একটি পিডিএফ পেলাম, যাতে “বেথেলহাম” উল্লেখ আছে। (এখানে দেখুন, পৃষ্ঠা ১৩১, ড্রাইভের পৃষ্ঠা ১৩৬) এছাড়া, আরও বেশ কিছু ম্যাগাজিন, বই ইত্যাদিতে “বেথেলহাম” পেয়েছি। আমার মনে হয়, “বেথেলহাম” নামটিও একেবারে ভিত্তিহীন নয়। নিবন্ধের শীর্ষ অনুচ্ছেদে বিকল্প নাম হিসেবে রাখা যেতে পারে। আপনার কী মত? — Meghmollar2017আলাপ০৯:৪৬, ১৭ জুন ২০২১ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
Meghmollar2017,"বেথেলহাম" বানানটির "ভিত্তি" কী, তা পরিস্কার নয়; যারা উদ্ভাবন করেছেন, তারাই বলতে পারবেন। তবে এর ভিত্তি যে বেথলেহেমের অধিবাসীদের মূল আরবি বা হিব্রু উচ্চারণভিত্তিক যে নয়, এমনকি বেথ-লে-হেম (Beth-le-hem) এই বানানভিত্তিকও যে নয়, সেটা পরিস্কার করে উপরে দেখিয়েছি। তবে আপনার দেয়া সূত্র অনুযায়ী এই (আমার মতে ত্রুটিপূর্ণ) প্রতিবর্ণীকরণ কমপক্ষে বাংলাদেশের একটি ইসলাম শিক্ষা পাঠ্যপুস্তকে ব্যবহার করা হয়েছে, তার প্রমাণ পাওয়া গেল। কিন্তু উপরে যেমনটা দেখিয়েছি, বর্তমান সংবাদমাধ্যমে "বেথলেহেম" বানানটার উপস্থিতিই বেশি, "বেথেলহাম" কম। তাই আমি বিকল্প বানানের মর্যাদা দেওয়ার পক্ষপাতী নই। তবে প্রথম লাইনে স্থাপিত একটি পাদটীকাতে এইসব অন্যান্য প্রতিবর্ণীকরণের ব্যাপারে উল্লেখ রাখতে আমার কোনও আপত্তি নেই।--অর্ণব (আলাপ | অবদান) ০৫:০৩, ২৪ জুন ২০২১ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
আমি প্রতিবর্ণীকরণ সংক্রান্ত টীকা যোগ করে দিয়েছি এবং সেখানে "বেথেলহাম" তথ্যসূত্রসহ উল্লেখ করেছি। --অর্ণব (আলাপ | অবদান) ০৫:১৬, ২৪ জুন ২০২১ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]