আলাপ:বাংলাদেশ কওমি মাদ্রাসা শিক্ষা কমিশন

পাতাটির বিষয়বস্তু অন্যান্য ভাষায় নেই।
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
ভালো নিবন্ধ বাংলাদেশ কওমি মাদ্রাসা শিক্ষা কমিশন সামাজিক বিজ্ঞান এবং সমাজবিষয়ক ভালো নিবন্ধের মানদণ্ড অনুসারে একটি ভালো নিবন্ধ হিসেবে চিহ্নিত। আপনি যদি নিবন্ধটির আরো উন্নয়ন করতে সমর্থ হন, তবে অনুগ্রহপূর্বক তা করুন। আপনি যদি মনে করেন যে নিবন্ধটিতে মানদণ্ড অনুসৃত হয়নি তাহলে এটির পুনঃপর্যালোচনা আহবান করতে পারেন।
ডিসেম্বর ৩১, ২০২১ প্রস্তাবিত ভাল নিবন্ধ তালিকাভুক্ত

ভালো নিবন্ধের পর্যালোচনা[সম্পাদনা]

এই পর্যালোচনাটি আলাপ:বাংলাদেশ কওমি মাদ্রাসা শিক্ষা কমিশন/ভালো নিবন্ধ ১ থেকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এই অনুচ্ছেদের সম্পাদনা লিঙ্কটি পর্যালোচনাতে মন্তব্য যোগ করতে ব্যবহার করা যেতে পারে।

পর্যালোচক: ওহিদ (আলাপ · অবদান) ১১:২৮, ৩১ ডিসেম্বর ২০২১ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

পর্যালোচনা করা হবে। -- ওহিদ (আলাপ) ১১:২৮, ৩১ ডিসেম্বর ২০২১ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

ফলাফল[সম্পাদনা]

ভালো নিবন্ধ পর্যালোচনা (কোনগুলো ভালো নিবন্ধের গুণাবলী এবং কোনগুলো গুণাবলী নয় সেগুলো সম্পর্কে জানুন)
  1. নিবন্ধটি সুলিখিত
    ক) (গদ্য, বানান ও ব্যাকরণ):
    খ) (ভূমিকা, বিন্যাস, তালিকা ইত্যাদির রচনাশৈলী):
  2. তথ্যগতভাবে নির্ভুল এবং যাচাইযোগ্য
    ক) (তথ্যসূত্র অনুচ্ছেদ আছে):
    খ) (নির্ভরযোগ্য উৎস থেকে উদ্ধৃতি করা হয়েছে):
    গ) (কপিরাইট লঙ্ঘন জাতীয় সমস্যা নেই):
  3. নিবন্ধের ব্যাপকতা রয়েছে
    ক) (প্রধান বিষয়):
    খ) (মূল বিষয়বস্তু নিবন্ধে আছে):
  4. নিরপেক্ষভাবে লিখিত
    পক্ষপাত ব্যতীত তুল্যমূল্য উপস্থাপনা:
  5. নিবন্ধটি স্থিতিশীল
    কোনো সম্পাদনা যুদ্ধ নেই, ইত্যাদি:
  6. যথাযথ স্থানে বর্ণনাসহ চিত্র ব্যবহৃত হয়েছে।
    ক) (ছবি আছে কিনা বা কোনো সৌজন্যমূলক ছবি থাকলে তাতে যথাযথ বর্ণনা আছে কিনা):
    খ) (উপযুক্ত বর্ণনাসহ ছবির যথাযথ ব্যবহার হয়েছে কিনা):
  7. সিদ্ধান্ত:
    উত্তীর্ণ/অনুত্তীর্ণ:

নিবন্ধটিকে ভালো নিবন্ধের গুণাবলী অনুসরণ করে পর্যালোচনা করার পর ভালো নিবন্ধ হিসেবে উত্তীর্ণ ঘোষণা করা হলো। -- ওহিদ (আলাপ) ১৬:০৪, ৩১ ডিসেম্বর ২০২১ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

প্রধান পাতার জন্য সারাংশ[সম্পাদনা]

বাংলাদেশ কওমি মাদ্রাসা শিক্ষা কমিশন হলো কওমি মাদ্রাসার শিক্ষা সনদের সরকারি স্বীকৃতি প্রদানের লক্ষ্যে ২০১২ সালের ১৫ এপ্রিল বাংলাদেশ সরকারের গঠিত একটি কমিশন। শাহ আহমদ শফীকে চেয়ারম্যান করে এই কমিশনের সদস্য সংখ্যা ছিল ১৭ জন। কমিশন গঠনের পর মতবিরোধ, হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের আন্দোলন সহ নানা কারণে কমিশনের কার্যক্রম থমকে যায়। এরই মধ্যে ‘বাংলাদেশ কওমি মাদ্রাসা শিক্ষা কর্তৃপক্ষ আইন, ২০১৩’ বিরোধিতার মুখে বাস্তবায়ন করা যায় নি। ২০১৬ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর সরকার পুনরায় কওমি মাদ্রাসার শিক্ষা সনদের স্বীকৃতির উদ্যোগ নেয়। এজন্য ৯ সদস্য বিশিষ্ট একটি পর্যালোচনা কমিটি গঠন করা হয়। পরবর্তীতে পূর্বের ১৭ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি সক্রিয় করে কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করা হয়। কমিশনের সুপারিশের ভিত্তিতে ২০১৮ সালে আল হাইআতুল উলয়া লিল জামিআতিল কওমিয়া বাংলাদেশের অধীন কওমি মাদ্রাসা সমূহের দাওরায়ে হাদিস (তাকমিল)-এর সনদকে মাস্টার্স ডিগ্রি (ইসলামিক স্টাডিজ ও আরবি)-এর সমমান প্রদান আইন, ২০১৮ পাস করা হয়। (বাকি অংশ পড়ুন...) - উইকিপিডিয়া:ভালো নিবন্ধ/১৩৬ -- ওহিদ (আলাপ) ১৬:২২, ৩১ ডিসেম্বর ২০২১ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]