আলাপ:অ্যাড্রাস্টিয়া (প্রাকৃতিক উপগ্রহ)

পাতাটির বিষয়বস্তু অন্যান্য ভাষায় নেই।
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
ভালো নিবন্ধ অ্যাড্রাস্টিয়া (প্রাকৃতিক উপগ্রহ) প্রাকৃতিক বিজ্ঞানবিষয়ক ভালো নিবন্ধের মানদণ্ড অনুসারে একটি ভালো নিবন্ধ হিসেবে চিহ্নিত। আপনি যদি নিবন্ধটির আরো উন্নয়ন করতে সমর্থ হন, তবে অনুগ্রহপূর্বক তা করুন। আপনি যদি মনে করেন যে নিবন্ধটিতে মানদণ্ড অনুসৃত হয়নি তাহলে এটির পুনঃপর্যালোচনা আহবান করতে পারেন।
অক্টোবর ৮, ২০২০ প্রস্তাবিত ভাল নিবন্ধ তালিকাভুক্ত

ভালো নিবন্ধের পর্যালোচনা[সম্পাদনা]

এই পর্যালোচনাটি আলাপ:অ্যাড্রাস্টিয়া (প্রাকৃতিক উপগ্রহ)/ভালো নিবন্ধ ১ থেকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এই অনুচ্ছেদের সম্পাদনা লিঙ্কটি পর্যালোচনাতে মন্তব্য যোগ করতে ব্যবহার করা যেতে পারে।

পর্যালোচক: Nokib Sarkar (আলাপ · অবদান) ১২:৪৭, ৪ অক্টোবর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

কিছু সংস্কার[সম্পাদনা]

  1. -গুলি-গুলো করুন।
  2. বহুবচন বাদ দেওয়ার চেষ্টা করা উচিত। কারণ বাংলায় বহুবচন খুবই কম ব্যবহৃত হয়। YesY
  3. এক জায়গায় লেখা আছে এড্রাস্টিয়া জিউসের পালিকা মাতা। অন্য জায়গায় লেখা আছে তিনি জিউসের কন্যা। - দ্ব্যর্থতা নিরসন করুন। YesY
  4. ইংরেজি তথ্যসূত্রগুলো বাংলায় প্রতিবর্ণীকরণ করুন।

প্রিয় অর্ণবদা, অন্যান্য জায়গাগুলো ঠিক আছে। এসব সমস্যা ঠিক করে আমায় জানাবেন।নকীব সরকার বলুন... ১৩:৩২, ৬ অক্টোবর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

  • @Nokib Sarkar: নকীব ভাই, অন্য সংস্কারগুলি করে দিচ্ছি। কিন্তু "গুলি"/"গুলো"-র পরিবর্তনের কারণটি কী? বাংলার লিখিত রূপে তো "গুলি"-টাই বেশি প্রচলিত। --অর্ণব দত্ত (আলাপ) ০৯:০৫, ৭ অক্টোবর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    • @Jonoikobangali: ভাই, আসলে বাংলাদেশের সকল নথিপত্রে আমি -গুলো দেখেছি। সংবাদপত্রেও আমার চোখে -গুলি ব্যবহার চোখে পড়ে নি। তবে আঞ্চলিক ভাষায় -গুলির ব্যবহার আছে, আদর্শ বাংলায় এটা প্রায় বিলুপ্ত। তবে ওপারের কথা জানি না। নকীব সরকার বলুন... ১১:৩৫, ৭ অক্টোবর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
      • @Nokib Sarkar: ভাই, মজার কথাটি হল পশ্চিমবঙ্গে "গুলো"/"গুনো" ও "গুলান" শব্দ দু'টি যথাক্রমে রাঢ়ী ও সীমান্তরাঢ়ী (মানভুঁইয়া) আঞ্চলিক ভাষার শব্দ। পশ্চিমবঙ্গ বাংলা আকাদেমির প্রমিত বানানবিধিতে "-গুলি" কথাটি ব্যবহারের নির্দেশ আছে। সংবাদপত্রে, পাঠ্যপুস্তকে ও সরকারি নথিপত্রে "-গুলি" বানানটিই চলে। একমাত্র সাহিত্যে (উপন্যাস, গল্প ও নাটকে) সংলাপের প্রয়োজনে কখনও কখনও "-গুলো" ব্যবহার করা হয়। তাই আকাদেমির বানানবিধিতে বিকল্প বানান হিসেবে "-গুলো" শব্দটিকেও রাখা হয়েছে। রাঢ়ী উপভাষা যদিও আক্ষরিক অর্থেই আমার মাতৃভাষা, তবু ছেলেবেলার অভ্যাসবশত "গুলো" বানানটা আমার ব্যবহারে একটু বাধে। বাংলাদেশে যদি "-গুলি" কথাটি আঞ্চলিক উপভাষার শব্দ হয়, তাহলে আমরা "-গুলি" ও "-গুলো" দু'টিকেই বর্জন করে "-সমূহ" ব্যবহার করতে পারি। তবে সেটা একটু সাধু ভাষা ব্যবহারের মতো হয়ে যাবে। আমার একটা কথা মনে হয়। পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের আদর্শ বাংলায় কিছু সাধারণ ও পারিভাষিক পার্থক্য আছে। যেমন বাড়ি/বাসা, জল/পানি ইত্যাদি। এগুলি নিয়ে মাথা ঘামানোর দরকার নেই। সম্পাদনাকারীরা যাঁরা যে দেশের হবেন, তাঁরা সেই দেশের নিয়মই অনুসরণ করুন; সম্পাদনাকারীর কাছে সেটিই সুবিধাজনক হবে। এই সামান্য ফারাকগুলির জন্য কারও কাছেই মূল আলোচ্য বিষয়টি দুর্বোধ্য হয়ে ওঠে না। তাই এগুলি নিয়ে মাথা না ঘামালেই চলে। যাই হোক, তোমার মতামতের উপরই বিষয়টি ছেড়ে দিচ্ছি। --অর্ণব দত্ত (আলাপ) ১৬:৫৭, ৭ অক্টোবর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
        • অর্ণব দত্ত, আসলে সত্যি বলতে আমার মাঝে মাঝে ভারতীয় বাংলায় একটু(?) সমস্যা হয়ে থাকে। কোন একটা নিবন্ধে যেন পড়েছিলাম অমুক তমুকের দাদা হয়ে থাকেন। এপার বাংলা অনুযায়ী এর অর্থ অমুক তমুকের বাবার বাবা৷ (সম্ভবত ওপারে পিতামহ)। কিন্তু পরে বুঝলাম এটা ওপার বাংলায় লিখিত। ফলে এর অর্থ ভাই/ভ্রাতা। তবে এটা গুরুতর কোনো সমস্যা নয়। তবে যদি ওপার বাংলায় -গুলি প্রমিত বাংলায় ব্যবহার করা হয়, তবে সেটাই থাকুক। আমার কোনো আপত্তি নেই।নকীব সরকার বলুন... ০৫:২২, ৮ অক্টোবর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
          • @Nokib Sarkar: প্রথমেই ধন্যবাদ জানাবো তোমার বটকে। সেই বোধহয় বাকি সংস্কারের কাজটুকু করে দিয়েছে। তারপর তোমাকে ধন্যবাদ জানাবো, নিবন্ধটিকে ভালো নিবন্ধ স্তরে উন্নীত করার জন্য। আর এরপর থেকে দুই বাংলার সহজবোধ্য ভাষা ব্যবহার করার চেষ্টা করব। "দাদা" শব্দটির কথা তুলে ভালোই করলে। ভবিষ্যতে জ্যেষ্ঠভ্রাতা শব্দটি ব্যবহার করব। তবে মনে হয় একাধিক দাদার ক্ষেত্রে বড়দা, মেজদা, সেজদা ইত্যাদি বুঝতে ভুল হবে না (যেমন রবীন্দ্রনাথের বড়দা দ্বিজেন্দ্রনাথ, মেজদা সত্যেন্দ্রনাথ, নতুন দাদা জ্যোতিরিন্দ্রনাথ)। আবারও ধন্যবাদ জানাই। ভবিষ্যতে আবার ভালো নিবন্ধের আবদার নিয়ে বিরক্ত করব। ভালো থেকো --অর্ণব দত্ত (আলাপ) ০৮:৫৫, ৮ অক্টোবর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]