আরোগ্য (কাব্য)
লেখক | রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
---|---|
ভাষা | বাংলা |
ধরন | কবিতা |
প্রকাশনার তারিখ | ১৯৪১ |
আরোগ্য হল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কর্ত্তৃক রচিত একটি বাংলা কাব্যগ্রন্থ।[১][২] এটি ১৯৪১ সালে প্রকাশিত হয়।[১][২] এটি রবীন্দ্রনাথের কাব্য রচনার "অন্ত্যপর্ব"-এর অন্তর্গত একটি উল্লেখযোগ্য সৃষ্টি।[১]
কবিতার তালিকা[সম্পাদনা]
"আরোগ্য" কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত কবিতাগুলি হল:[৩]
- উৎসর্গ (বহু লোক এসেছিল জীবনের প্রথম প্রভাতে)
- এ দ্যুলোক মধুময়, মধুময় পৃথিবীর ধূলি
- পরম সুন্দর
- নির্জন রোগীর ঘর
- ঘণ্টা বাজে দূরে
- মুক্ত বাতায়নপ্রান্তে জনশূন্য ঘরে
- অতি দূরে আকাশের সুকুমার পান্ডুর নীলিমা
- হিংস্র রাত্রি আসে চুপে চুপে
- একা ব'সে সংসারের প্রান্ত-জানালায়
- বিরাট সৃষ্টির ক্ষেত্রে
- অলস সময় ধারা বেয়ে
- পলাশ আনন্দমূর্তি জীবনের ফাল্গুনদিনের
- দ্বার খোলা ছিল মনে, অসতর্কে সেথা অকস্মাৎ
- ভালোবাসা এসেছিল একদিন তরুণ বয়সে
- প্রত্যহ প্রভাতকালে ভক্ত এ কুকুর
- খ্যাতি নিন্দা পার হয়ে জীবনের এসেছি প্রদোষে
- দিন পরে যায় দিন স্তব্ধ বসে থাকি
- যখন এ দেহ হতে রোগে ও জরায়
- ফসল কাটা হলে সারা মাঠ হয়ে যায় ফাঁক
- দিদিমণি
- বিশুদাদা
- চিরদিন আছি আমি অকেজোর দলে
- নগাধিরাজের দূর নেবু-নিকুঞ্জের
- নারী তুমি ধন্যা
- অলস শয্যার পাশে জীবন মন্থরগতি চলে
- বিরাট মানবচিত্তে
- এ-কথা সে-কথা মনে আসে
- বাক্যের যে ছন্দোজাল শিখেছি গাঁথিতে
- মিলের চুমকি গাঁথি ছন্দের পাড়ের মাঝে মাঝে
- এ জীবনে সুন্দরের পেয়েছি মধুর আশীর্বাদ
- ক্ষণে ক্ষণে মনে হয় যাবার সময় বুঝি এল
- ধীরে সন্ধ্যা আসে, একে একে গ্রন্থি যত যায় স্খলি
- আলোকের অন্তরে যে আনন্দের পরশন পাই
- এ আমির আবরণ সহজে স্খলিত হয়ে যাক
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ ক খ গ বাংলা সাহিত্যের ইতিবৃত্ত, ড. দুলাল চক্রবর্তী, জুলাই - ২০০৭, বাণী বিতান।
- ↑ ক খ Foundation, Poetry (২০২০-০৭-২০)। "Rabindranath Tagore"। Poetry Foundation (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-২০।
- ↑ আরোগ্য – রবীন্দ্র রচনাবলী
বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]
বাংলা ভাষার উইকিসংকলনে এই নিবন্ধ বা অনুচ্ছেদ সম্পর্কিত মৌলিক রচনা রয়েছে: আরোগ্য