আরশাদ খান লঘারি
আরশাদ লঘারি | |
|---|---|
| محمد ارشد خان لغاری | |
| পাকিস্তানের শিল্প ও উৎপাদন প্রতিমন্ত্রী | |
| কাজের মেয়াদ ৪ আগস্ট ২০১৭ – ৩১ মে ২০১৮ | |
| রাষ্ট্রপতি | মামনুন হুসাইন |
| প্রধানমন্ত্রী | শাহিদ খাকান আব্বাসি |
| পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের সদস্য | |
| কাজের মেয়াদ ২০০৮ – ৩১ মে ২০১৮ | |
| নির্বাচনী এলাকা | এনএ-১৯৭ (রহিম ইয়ার খান-৬) |
| ব্যক্তিগত বিবরণ | |
| জন্ম | মুহাম্মদ আরশাদ খান লাঘারি ১ জানুয়ারি ১৯৬০ রহিম ইয়ার খান, পাঞ্জাব, পাকিস্তান |
| জাতীয়তা | ব্রিটিশ পাকিস্তানি |
| সম্পর্ক | আজহার লঘারি (ভাই) |
মুহাম্মদ আরশাদ খান লাঘারি (উর্দু: محمد ارشد خان لغاری; জন্ম: ১ জানুয়ারি ১৯৬০) একজন পাকিস্তানি রাজনীতিবিদ। তিনি ২০১৭ সালের আগস্ট থেকে ২০১৮ সালের মে পর্যন্ত শাহিদ খাকান আব্বাসির মন্ত্রিসভায় শিল্প ও উৎপাদন বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। তিনি ২০০৮ থেকে ২০১৮ সালের মে পর্যন্ত পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের সদস্য ছিলেন।
প্রারম্ভিক জীবন
[সম্পাদনা]আরশাদ খান লঘারি ১৯৬০ সালের ১ জানুয়ারি রহিম ইয়ার খান’এ জন্মগ্রহণ করেন।[১][২]
রাজনৈতিক জীবন
[সম্পাদনা]২০০২ সালের পাকিস্তানি সাধারণ নির্বাচনে তিনি পাকিস্তান মুসলিম লীগ (কিউ) (পিএমএল-কিউ) এর প্রার্থী হিসেবে পাঞ্জাব প্রাদেশিক পরিষদের সদস্য পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।[৩] তিনি পিপি-২৯৭ (রহিম ইয়ার খান-১৩) আসন থেকে নির্বাচনে দাঁড়ান এবং ২১,৮৬৩ ভোট পেয়ে পরাজিত হন। তার কাছে হেরে যান আজিজ আসলাম শেখ।[৪]
২০০৮ সালের পাকিস্তানি সাধারণ নির্বাচনে তিনি পাকিস্তান মুসলিম লীগ (এন) (পিএমএল-এন) এর প্রার্থী হিসেবে এনএ-১৯৭ (রহিম ইয়ার খান-৬) আসন থেকে জাতীয় পরিষদে নির্বাচিত হন।[৫][৬][৭] তিনি ৮২,৫৬৫ ভোট পান এবং পাকিস্তান পিপলস পার্টি (পিপিপি) প্রার্থী রাইস মুনির আহমদকে পরাজিত করেন। একই নির্বাচনে তিনি সিন্ধ ইউনাইটেড পার্টি (এসইউপি) এর প্রার্থী হিসেবে পিপি-২৯৫ (রহিম ইয়ার খান-১১) আসন থেকেও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন কিন্তু মাত্র ৮৯ ভোট পেয়ে মখদুম আহমেদ মাহমুদ এর কাছে পরাজিত হন। একই নির্বাচনে তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবেও পিপি-২৯৭ (রহিম ইয়ার খান-১৩) থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। তিনি ৪২৫ ভোট পান এবং পিপিপি প্রার্থী রাইস ইব্রাহিম খলিল আহমদ-এর কাছে হেরে যান।[৮]
২০১৩ সালের পাকিস্তানি সাধারণ নির্বাচনে তিনি পুনরায় পিএমএল-এন এর প্রার্থী হিসেবে এনএ-১৯৭ (রহিম ইয়ার খান-৬) আসন থেকে জাতীয় পরিষদে নির্বাচিত হন।[৯][১০][১১][১২] তিনি ৮০,৯৪৪ ভোট পেয়ে পিপিপি প্রার্থী মখদুম সৈয়দ মুর্তাজা মাহমুদকে পরাজিত করেন।[১৩]
২০১৭ সালের আগস্টে শাহিদ খাকান আব্বাসি পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হওয়ার পর তিনি মন্ত্রিসভায় অন্তর্ভুক্ত হন।[১৪][১৫] তাকে শিল্প ও উৎপাদন বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী করা হয়।[১৬][১৭] ২০১৮ সালের ৩১ মে জাতীয় পরিষদের মেয়াদ শেষ হওয়ায় তার মন্ত্রিত্বও শেষ হয়।[১৮]
২০১৮ সালের পাকিস্তানি সাধারণ নির্বাচনে তিনি পিএমএল-এন এর প্রার্থী হিসেবে এনএ-১৮০ (রহিম ইয়ার খান-৬) আসন থেকে জাতীয় পরিষদের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। কিন্তু তিনি ৫৫,০৮৫ ভোট পেয়ে পরাজিত হন। এই নির্বাচনে তাকে পরাজিত করেন পিপিপি প্রার্থী মখদুম সৈয়দ মুর্তাজা মাহমুদ।[১৯]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Detail Information"। ১৯ এপ্রিল ২০১৪। ১৯ এপ্রিল ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুলাই ২০১৭।
{{ওয়েব উদ্ধৃতি}}: উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: বট: মূল ইউআরএলের অবস্থা অজানা (লিঙ্ক) - ↑ Abrar, Mian। "FIA's report puts dual national candidates of political parties in a tough spot | Pakistan Today"।
- ↑ "ROs remain busy in Sadiqabad"। DAWN.COM (ইংরেজি ভাষায়)। ২৬ আগস্ট ২০০২। ৯ এপ্রিল ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ৮ এপ্রিল ২০১৭।
- ↑ "2002 election result" (পিডিএফ)। ECP। ২৬ জানুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে (পিডিএফ) আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১২ মে ২০১৮।
- ↑ "Nawabs of Bahawalpur to play vital role in next general elections"। The Nation। ৯ এপ্রিল ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ৮ এপ্রিল ২০১৭।
- ↑ "Big cracks appear in N over tickets"। The Nation। ৯ এপ্রিল ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ৮ এপ্রিল ২০১৭।
- ↑ "ECP's swiftness leaves many wondering"। DAWN.COM (ইংরেজি ভাষায়)। ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০০৮। ৯ এপ্রিল ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ৮ এপ্রিল ২০১৭।
- ↑ "2008 election result" (পিডিএফ)। ECP। ৫ জানুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে (পিডিএফ) আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১২ মে ২০১৮।
- ↑ "PM allows gas connections to areas of influential politicians"। DAWN.COM (ইংরেজি ভাষায়)। ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৭। ৩০ মার্চ ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ৬ মার্চ ২০১৭।
- ↑ "Shahbaz condoles with Makhdoom Khusro Bakhtiar - The Express Tribune"। The Express Tribune। ৩ নভেম্বর ২০১৫। ৬ মার্চ ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ৬ মার্চ ২০১৭।
- ↑ "New federating units: PML-N pretends to consider new province - The Express Tribune"। The Express Tribune। ৩ আগস্ট ২০১১। ৬ মার্চ ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ৬ মার্চ ২০১৭।
- ↑ "138 MNAs either paid no income tax, or FBR has no such data"। www.thenews.com.pk (ইংরেজি ভাষায়)। ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ৬ মার্চ ২০১৭।
- ↑ "2013 election result" (পিডিএফ)। ECP। ১ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে (পিডিএফ) আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১২ এপ্রিল ২০১৮।
- ↑ "A 43-member new cabinet sworn in"। Associated Press Of Pakistan। ৪ আগস্ট ২০১৭। ৪ আগস্ট ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ৪ আগস্ট ২০১৭।
- ↑ "PM Khaqan Abbasi's 43-member cabinet takes oath today"। Pakistan Today। ৪ আগস্ট ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ৪ আগস্ট ২০১৭।
- ↑ "Portfolios of federal, state ministers"। www.thenews.com.pk (ইংরেজি ভাষায়)। ৫ আগস্ট ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ৫ আগস্ট ২০১৭।
- ↑ "Bloated cabinet: Influential ministers with powerless underlings - The Express Tribune"। The Express Tribune। ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৭।
- ↑ "Notification" (পিডিএফ)। Cabinet division। ১ জুন ২০১৮ তারিখে মূল থেকে (পিডিএফ) আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১ জুন ২০১৮।
- ↑ "NA-180 Results - Election 2018 Results - - Candidates List - Constituency Details - Geo.tv"। www.geo.tv (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৬ আগস্ট ২০২৩।