আমেরিকান ন্যাশানাল বায়োগ্রাফি
| দেশ | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
|---|---|
| ভাষা | ইংরেজি |
| প্রকাশক | অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস (আমেরিকান কাউন্সিল অফ লার্নেড সোসাইটিজের পক্ষ থেকে) |
| প্রকাশকাল |
|
| মিডিয়া ধরন | মুদ্রণ, ডিজিটাল |
| বইয়ের সংখ্যা | ২৫ |
আমেরিকান ন্যাশানাল বায়োগ্রাফি (এএনবি) হল ২৪ খণ্ডে প্রকাশিত জীবনী-সংক্রান্ত একটি বিশ্বকোষ। সমগ্র গ্রন্থটিতে প্রায় ১৭,৪০০ নিবন্ধ[১] এবং ২ কোটি শব্দ রয়েছে।[২] ১৯৯৯ সালে আমেরিকান কাউন্সিল অফ লার্নেড সোসাইটিজের পৃষ্ঠপোষকতায় অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস থেকে এই গ্রন্থটি প্রথম প্রকাশিত হয়। এরপর এই গ্রন্থের ৪০০ নিবন্ধ সংবলিত একটি সম্পূরক অংশ প্রকাশিত হয় ২০০২ সালে।[৩] রকিফেলার ফাউন্ডেশন, অ্যান্ড্রু ডব্লিউ. মেলন ফাউন্ডেশন ও ন্যাশানাল এনডাওমেন্ট ফর দ্য হিউম্যানিটিজ এই গ্রন্থ প্রকাশে অতিরিক্ত অর্থসাহায্য করেছিল।[৪] সমগ্র গ্রন্থের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন জন এ. গ্যারাটি ও মার্ক সি. কারণেস[৫]
বইটির উল্লেখপত্রে বইটিকে ১৯২৬ থেকে ১৯৩৭ সালের মধ্যে প্রথম প্রকাশিত ডিকশনারি অফ আমেরিকান বায়োগ্রাফি গ্রন্থের উত্তরসূরি হিসেবে উল্লেখ করা হয়। তবে বিষয় নির্বাচনের ক্ষেত্রে এই বইটিতে প্রথম প্রকাশিত বইটির ধারা অনুসরণ করা হয়নি।[৬]
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গ্রন্থাগারগুলির সহায়ক গ্রন্থ বিভাগে এই বইটি খুব সহজেই পাওয়া যায়।[৭][৮] এছাড়া অর্থের বিনিময়ে গ্রাহক হলে এই বইটি অনলাইনেও পড়া যায় (বহিঃসংযোগ দেখুন)।
পুরস্কার ও প্রতিক্রিয়া
[সম্পাদনা]১৯৯৯ সালে আমেরিকান লাইব্রেরি অ্যাসোসিয়েশন আমেরিকান ন্যাশানাল বায়োগ্রাফি গ্রন্থটিকে বৈদগ্ধ ও গুরুত্বের নিরিখে একটি অসাধারণ সহায়ক গ্রন্থ হিসেবে ডার্টমাউথ মেডেলে ভূষিত করে।[৯] ২০০১ সালে এই বইটি আমেরিকান হিস্টোরিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের ওয়াল্ডো জি. লেল্যান্ড পুরস্কার পায়।[১০]
তবে ক্রস রেফারেন্সের অনুল্লেখ এবং ক্ষেত্রবিশেষে ভুল তথ্য প্রদানের জন্য বইটি সমালোচিতও হয়েছে।[১১] বইটির দামের জন্যও প্রকাশকের সমালোচনা করা হয়েছে। বলা হয়েছে, অত্যধিক দামের জন্য দরিদ্র দেশগুলিতে এই বইটি সহজলভ্য হবে না।[১২]
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "About the ANB"। ২০০৫। ১০ এপ্রিল ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ৫ মে ২০০৭।
- ↑ "Oxford University Press and Regional Networks Announce Strategic Alliance"। ২০ জুলাই ২০০৯। ৯ অক্টোবর ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জানুয়ারি ২০০৯।
- ↑ Ronald H. Fritze; Brian E. Coutts; Louis Andrew Vyhnanek (২০০৪)। Reference sources in history: an introductory guide। ABC-CLIO। পৃ. ১৯৬। আইএসবিএন ৯৭৮-০-৮৭৪৩৬-৮৮৩-৩।
- ↑ American National Biography, Vol. 1, Preface
- ↑ American National Biography Online
- ↑ Keith Thomas (২০০৫)। Changing conceptions of national biography: the Oxford DNB in historical perspective। Cambridge University Press। পৃ. ৩৫। আইএসবিএন ৯৭৮-০-৫২১-৬৭১১৮-৭।
- ↑ ওসিএলসি 39182280
- ↑ Anthony C. Winkler; Jo Ray Metherell (২০১১)। Writing the Research Paper: A Handbook। Cengage Learning। পৃ. ২৪। আইএসবিএন ৯৭৮-০-৪৯৫-৭৯৯৬৪-১।
- ↑ "Dartmouth Medal"। American Library Association। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১১।
- ↑ "AHA Award Recipients. Waldo G. Leland Prize"। American Historical Association। ৩০ মে ২০০৭। ২১ অক্টোবর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১১।
- ↑ Rebecca Ann Bartlett (২০০৩)। Choice's outstanding academic titles, 1998-2002: reviews of scholarly titles that every library should own। Assoc of College & Resrch Libraries। পৃ. ১। আইএসবিএন ৯৭৮-০-৮৩৮৯-৮২৩২-৭।
- ↑ Roy Rosenzweig; Anthony Grafton (২০১০)। Clio Wired: The Future of the Past in the Digital Age। Columbia University Press। পৃ. ৭২। আইএসবিএন ৯৭৮-০-২৩১-১৫০৮৫-৯।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- দাপ্তরিক ওয়েবসাইট
- ন্যাশানাল এনডাওমেন্ট ফর দ্য হিউম্যানিটিজ, উইলিয়াম আর. ফেরিস কর্তৃক গৃহীত সম্পাদক জন এ. গ্যারাটির সাক্ষাৎকার (ইংরেজিতে)