আবদুল মতিন (জেনারেল)
মেজর জেনারেল ও প্রকৌশলী (অব:) আবদুল মতিন এএফডব্লিউসি, পিএসসি, পিটিএসসি | |
|---|---|
| আনুগত্য |  বাংলাদেশ |
| সেবা/ | বাংলাদেশ সেনাবাহিনী |
| কার্যকাল | ১৯৭৮-২০১৪ |
| পদমর্যাদা |  মেজর জেনারেল |
আবদুল মতিন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একজন (অব:) মেজর জেনারেল ও প্রকৌশলী। তিনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মাস্টার জেনারেল অব অর্ডিন্যান্স ও প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার ছিলেন। তিনি বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় গঠিত বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর তদন্ত আদালতের দ্বিতীয় প্রধান ব্যক্তি ছিলেন।[১][২]
প্রাথমিক জীবন
[সম্পাদনা]আবদুল মতিন বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং এবং জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ওয়ার স্টাডিজ ও ডিফেন্স স্টাডিজে মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেন।[৩]
কর্মজীবন
[সম্পাদনা]আবদুল মতিন ১৯৭৮ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মাস্টার জেনারেল অব অর্ডিন্যান্স ও প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসারসহ বিভিন্ন পদমর্যাদায় দায়িত্ব পালন করেন।[৩]
বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের অধীনে জাতীয় স্মার্ট পরিচয়পত্র প্রস্তুতি কমিটির চেয়ারম্যান ছিলেন।[১]
বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটি (বিআরটিএ), বাংলাদেশ অর্ডন্যান্স ফ্যাক্টরি, বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরি ও বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস্সহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে নীতিনির্ধারণী ভূমিকা পালন করেন।[৩]
২০১৭ ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশের ডিরেক্টর ও এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান ছিলেন।[৩]
তিনি ৫ মার্চ ২০২৪ থেকে ওল্ড ফৌজিয়ানস অ্যাসোসিয়েশনের (ওফা) সেন্ট্রাল গভর্নিং বডির (সিজিবি) চেয়ারম্যান।[৪]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- 1 2 "ভারত ও আ.লীগের ষড়যন্ত্রে বিডিআর হত্যাকাণ্ড: মেজর জেনারেল মতিন"। ঢাকা টাইমস। ৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪।
- ↑ "'পিলখানা হত্যাকাণ্ডের মাস্টারমাইন্ড শেখ হাসিনা'"। দৈনিক সংগ্রাম। ৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- 1 2 3 4 "ইসলামী ব্যাংকের ডিরেক্টর ইঞ্জিনিয়ার আবদুল মতিন"। বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম। ৯ জানুয়ারি ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪।
- ↑ "ওফা সিজিবির নেতৃত্বে মেজর জেনারেল মতিন ও শাহরিয়ার"। শেয়ারবাজারনিউজ.কম। ৫ মার্চ ২০২৪। ৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪।
