আইএনএস অরিঘাট
অবয়ব
অরিহন্ত-শ্রেণীর সাবমেরিনে একজন শিল্পীর ছাপ | |
| ইতিহাস | |
|---|---|
| নাম: | আইএনএস অরিঘাট |
| নির্মাতা: | জাহাজনির্মাণ কেন্দ্র (এসবিসি) , বিশাখাপত্তনম, ভারত[১] |
| নির্মাণের সময়: | ২০১১[২] |
| অভিষেক: | ১৯ নভেম্বর ২০১৭[৩] |
| কমিশন লাভ: | ২৯ আগস্ট ২০২৪ |
| অবস্থা: | সক্রিয় সেবা |
| সাধারণ বৈশিষ্ট্য | |
| প্রকার ও শ্রেণী: | অরিহন্ত-শ্রেণির ব্যালিস্টিক মিসাইল ডুবোজাহাজ |
| প্রকার: | ব্যালিস্টিক মিসাইল ডুবোজাহাজ |
| ওজন: | ৬,০০০ টন |
| দৈর্ঘ্য: | ১১১.৬ মি |
| প্রস্থ: | ১১ মি |
| ড্রাফট: | ৯.৫ মি |
| ইনস্টল ক্ষমতা: | 1 x CLWR-B1 Compact Light-water reactor,[৪][৫] 83 MW[৩] |
| প্রচালনশক্তি: | 1 × propeller shaft, nuclear propulsion |
| গতিবেগ: |
Surfaced: ১২–১৫ নট (২২–২৮ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা) Submerged: ২৪ নট (৪৪ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা) |
| সীমা: | খাদ্য সরবরাহ ছাড়া সীমাহীন |
| সহনশীলতা: | খাদ্য সরবরাহ এবং রক্ষণাবেক্ষণ ছাড়া সীমাহীন |
| পরীক্ষিত গভীরতা: | ৩০০ মি (৯৮০ ফু) থেকে ৪০০ মি (১,৩০০ ফু) এর মধ্যে[৬] |
| সেন্সর এবং কার্যপদ্ধতি: |
|
| রণসজ্জা: | |
আইএনএস আরিঘাট হল অরিহন্ত-শ্রেণির ডুবোজাহাজের একটি উন্নত রূপ।[৯][১০][১১] এটি বিশাখাপত্তনমের শিপ বিল্ডিং সেন্টারে পারমাণবিক ডুবোজাহাজ নির্মাণের জন্য অ্যাডভান্সড টেকনোলজি ভেসেল (এটিভি) প্রকল্পের অধীনে ভারতের[১২] তৈরি দ্বিতীয় পারমাণবিক চালিত ব্যালিস্টিক মিসাইল ডুবোজাহাজ।[১] এর কোড নাম এস৩ রয়েছে।[৩][১৩][১৪]
২০১৭ সালে সাবমেরিনটি সালে শান্তিপূর্ণভাবে চালু করা হয়েছিল এবং এর ক্ষমতা এবং বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে প্রকাশ্যে খুব কমই ঘোষণা করা হয়েছে। সাবমেরিনটি প্রথমে আইএনএস অরিধামন নামে পরিচিত ছিল কিন্তু লঞ্চের পর নাম পরিবর্তন করে আইএনএস আরিঘাট রাখা হয়। ২০২৪ সালের ২৯ আগস্ট আরিঘাট চালু করা হয়েছিল।[১৫]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- 1 2 S. Anandan (১৪ জানুয়ারি ২০১২)। "Second nuclear submarine headed for year-end launch"। The Hindu। সংগ্রহের তারিখ ২ জুন ২০১৩।
- ↑ PETR TOPYCHKANOV (১৫ জুলাই ২০১৫)। "Indo-Russian naval. cooperation: Sailing high seas"। Russia&India Report। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুলাই ২০১৫।
- 1 2 3 "A peek into India's top secret and costliest defence project, nuclear submarines"। India Today। ৭ ডিসেম্বর ২০১৭। ২০ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১১ ডিসেম্বর ২০১৭।
- ↑ "Founder's Day Speech, Director, BARC" (পিডিএফ)। Bhabha Atomic Research Centre। ৩০ অক্টোবর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ২১ মার্চ ২০২১।
- ↑ "DAE Excellence in Science, Engineering & Technology Awards 2010" (পিডিএফ)। BARC Newsletter (322): ৩৩। সেপ্টেম্বর–অক্টোবর ২০১১। ১৫ মে ২০১৩ তারিখে মূল থেকে (পিডিএফ) আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২১ মার্চ ২০২১।
- ↑ "Arihant-class submarines"। Defence News। ২৬ আগস্ট ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জুন ২০২১।
- ↑ Pike, John (২৭ জুলাই ২০০৯)। "Advanced Technology Vessel (ATV)"। globalsecurity.org। ২৯ আগস্ট ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জানুয়ারি ২০১১।
- ↑ "Needed, a nuclear triad"। Sunday-guardian.com। ৩ মে ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২ জুন ২০১৩।
- ↑ General, Lt। "Indian Navy's Capability Perspective – SP's Naval Forces"। Spsnavalforces.net। ৩ জুলাই ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জুন ২০১৩।
- ↑ "India To Construct Two More Arihant Nuclear Submarines For Navy"। Defence Now। ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১২। ১২ জুলাই ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২ জুন ২০১৩।
- ↑ "Ensuring India's Qualitative Military Edge"। SHARNOFF'S GLOBAL VIEWS। ১০ এপ্রিল ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ৯ জুন ২০১৩।
- ↑ Anandan, S. (২০ ডিসেম্বর ২০১৪)। "INS Arihant may be of limited utility"। The Hindu (ভারতীয় ইংরেজি ভাষায়)। আইএসএসএন 0971-751X। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জুন ২০১৯।
- ↑ "India's Nuclear Triad is now Fully Operational"। Vivekananda International Foundation (ইংরেজি ভাষায়)। ১১ ডিসেম্বর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৯।
- ↑ "Second Arihant-Class submarine 'INS Arighaat' commissioned into Indian Navy in the presence of Raksha Mantri in Visakhapatnam"। Press Information Bureau। ২৯ আগস্ট ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ২৮ নভেম্বর ২০২৪।