অ্যালফ্রেড হিচককের চলচ্চিত্র
অবয়ব

- বিস্তারিত তথ্যের জন্য দেখুন: অ্যালফ্রেড হিচকক
নির্বাক চলচ্চিত্র
[সম্পাদনা]| বর্ষ | নাম | প্রোডাকশন কোম্পানি | অন্যান্য মন্তব্য |
|---|---|---|---|
| ১৯২২ | নাম্বার ১৩ | ওয়ারডৌর অ্যান্ড এফ | অসম্পূর্ণ, ধরনা করা হয় হারিয়ে গেছে। |
| ১৯২৩ | অলয়েস টেল ইয়োর ওয়াইফ | সেইমৌর হিক্স প্রোডাকশন | হিচকক কৃতিত্ব পাননি। দুই রিলের মাত্র একটি রক্ষিত আছে। |
| ১৯২৫ | দ্য প্লেজার গার্ডেন | গেইন্সবরো পিকচার্স Münchner Lichtspielkunst AG (Emelka) | |
| ১৯২৬ | দ্য মাউন্টেইন ঈগল | গেইন্সবরো পিকচার্স/ Münchner Lichtspielkunst AG (Emelka) | হারিয়ে গেছে |
| ১৯২৭ | দ্য লজার | গেইন্সবরো পিকচার্স/ Carlyle Blackwell Productions | |
| ১৯২৭ | ডাউনহিল | গেইন্সবরো পিকচার্স | |
| ১৯২৭ | দ্য রিং | ব্রিটিশ ইন্টারন্যাশনাল পিকচার্স | |
| ১৯২৮ | ইজি ভার্চু | গেইন্সবরো পিকচার্স | |
| ১৯২৮ | দ্য ফার্মার্স ওয়াইফ | ব্রিটিশ ইন্টারন্যাশনাল পিকচার্স | |
| ১৯২৮ | শ্যাম্পেইন | ব্রিটিশ ইন্টারন্যাশনাল পিকচার্স | |
| ১৯২৯ | দ্য ম্যান্ক্সম্যান | ব্রিটিশ ইন্টারন্যাশনাল পিকচার্স | |
| ১৯২৯ | ব্ল্যাক মেইল | ব্রিটিশ ইন্টারন্যাশনাল পিকচার্স | এর নির্বাক ভার্শনটি সবাক ভার্শনের পরে কেবল থিয়েটারের জন্য প্রকাশিত হয়েছিল। |
ব্রিটিশ চলচ্চিত্র
[সম্পাদনা]| বর্ষ | নাম | প্রোডাকশন কোম্পানি | মন্তব্য |
|---|---|---|---|
| ১৯২৯ | ব্ল্যাকমেইল | ব্রিটিশ ইন্টারন্যাশনাল পিকচার্স | প্রথম ব্রিটিশ সবাক চলচ্চিত্র |
| ১৯৩০ | জুনো অ্যান্ড দ্য পেকক | ব্রিটিশ ইন্টারন্যাশনাল পিকচার্স | |
| ১৯৩০ | মার্ডার! | ব্রিটিশ ইন্টারন্যাশনাল পিকচার্স | |
| ১৯৩০ | এল্সট্রি কলিং | ব্রিটিশ ইন্টারন্যাশনাল পিকচার্স | |
| ১৯৩১ | দ্য স্কিন গেইম | ব্রিটিশ ইন্টারন্যাশনাল পিকচার্স | |
| ১৯৩১ | ম্যারি | Süd-Film AG | |
| ১৯৩২ | নাম্বার সেভেনটিন | ব্রিটিশ ইন্টারন্যাশনাল পিকচার্স | |
| ১৯৩২ | রিচ অ্যান্ড স্ট্রেইঞ্জ | ব্রিটিশ ইন্টারন্যাশনাল পিকচার্স | |
| ১৯৩৩ | ওয়েলজেস ফ্রম ভিয়েনা | গাউমন্ট ব্রিটিশ পিকচার কর্পোরেশন | |
| ১৯৩৪ | দ্য ম্যান হু নু টু মাচ | গাউমন্ট ব্রিটিশ পিকচার কর্পোরেশন | প্রথম সংস্করণ |
| ১৯৩৫ | দ্য ৩৯ স্টেপ্স | গাউমন্ট ব্রিটিশ পিকচার কর্পোরেশন | |
| ১৯৩৬ | সিক্রেট এজেন্ট | গাউমন্ট ব্রিটিশ পিকচার কর্পোরেশন | |
| ১৯৩৬ | স্যাবোটেজ | গাউমন্ট ব্রিটিশ পিকচার কর্পোরেশন | |
| ১৯৩৭ | ইয়াং অ্যান্ড ইনোসেন্ট | গাউমন্ট ব্রিটিশ পিকচার কর্পোরেশন | |
| ১৯৩৮ | দ্য লেডি ভ্যনিশেস | গাউমন্ট ব্রিটিশ পিকচার কর্পোরেশন | |
| ১৯৩৯ | জ্যামাইকা ইন | মেফ্লাওয়ার পিকচার্স কর্পোরেশন লিমিটেড |
মার্কিন/ব্রিটিশ চলচ্চিত্র
[সম্পাদনা]| বর্ষ | নাম | প্রযোজক কোম্পানি | মন্তব্য | |
|---|---|---|---|---|
| ১৯৪০ | রেবেকা | সেল্জনিক ইন্টারন্যাশনাল পিকচার্স | সেরা চিত্রায়নের জন্য একাডেমি পুরস্কার পায়। দ্যফনে দ্য মঁরিয়ের একটি বই অবলম্বনে। | |
| ১৯৪০ | ফরেইন কারেসপন্ডেন্ট | ওয়াল্টার ওয়েগণার প্রোডাকশন্স ইনকরপোরেটেড/ সেল্জনিক ইন্টারন্যাশনাল পিকচার্স | ||
| ১৯৪১ | মিস্টার অ্যান্ড মিসেস স্মিথ | আরকেও রেডিও পিকচার্স | ||
| ১৯৪১ | সাসপিশন | আরকেও রেডিও পিকচার্স | ||
| ১৯৪২ | স্যাবোটিয়ার | ইউনিভার্সাল পিকচার্স/ ফ্রাঙ্ক লয়েড প্রোডাকশন্স | ||
| ১৯৪৩ | শ্যাডো অফ এ ডাউট | ইউনিভার্সাল পিকচার্স/ স্কারবল প্রোডাকশন্স | ||
| ১৯৪৪ | লাইফবোট | টুয়েন্টিয়েথ সেঞ্চুরি ফক্স | ||
| ১৯৪৪ | অ্যাডভেঞ্চার ম্যালগেইচ | তথ্য মন্ত্রণালয় | ফরাসি ভাষার স্বল্প দৈর্ঘ্য। | |
| ১৯৪৪ | বন ভয়েজ | তথ্য মন্ত্রণালয় | ফরাসি ভাষার স্বল্প দৈর্ঘ্য। | |
| ১৯৪৫ | স্পেলবাউন্ড | সেল্জনিক ইন্টারন্যাশনাল পিকচার্স/ ভ্যানগার্ড ফিল্ম্স | ||
| ১৯৪৬ | নটরিয়াস | আরকেও রেডিও পিকচার্স/ ভ্যানগার্ড ফিল্ম্স | ||
| ১৯৪৭ | দ্য প্যারাডাইন কেইস | ভ্যানগার্ড ফিল্ম্স | ||
| ১৯৪৮ | রোপ | ওয়ার্নার ব্রাদার্স পিকচার্স/ ট্রান্সআটলান্টিক পিকচার্স | হিচককের প্রথম রঙিন চলচ্চিত্র। সত্য ঘটনা অবলম্বনে। | |
| ১৯৪৯ | আন্ডার ক্যাপ্রিকর্ন | ওয়ার্নার ব্রাদার্স পিকচার্স/ ট্রান্সআটলান্টিক পিকচার্স | ||
| ১৯৫০ | স্টেইজ ফাইট | ওয়ার্নার ব্রাদার্স পিকচার্স | ||
| ১৯৫১ | স্ট্রেঞ্জার্স অফ এ ট্রেইন | ওয়ার্নার ব্রাদার্স পিকচার্স | প্যাট্রিসিয়া হাইস্মিথের উপন্যাস থেকে। | |
| ১৯৫৩ | আই কনফেস | ওয়ার্নার ব্রাদার্স পিকচার্স | ||
| ১৯৫৪ | ডায়াল এম ফর মার্ডার | ওয়ার্নার ব্রাদার্স পিকচার্স | ||
| ১৯৫৪ | রেয়ার উইন্ডো | প্যারামাউন্ট পিকচার্স/ প্যাট্রন ইনক. | ||
| ১৯৫৫ | টু ক্যাচ আ থিফ | প্যারামাউন্ট পিকচার্স | ||
| ১৯৫৫ | দ্য ট্রাব্ল উইথ হ্যারি | প্যারামাউন্ট পিকচার্স/ আলফ্রেড জে হিচকক প্রোডাকশন্স | ||
| ১৯৫৬ | দ্য ম্যান হু নু টু মাচ | প্যারামাউন্ট পিকচার্স/ ফিলওয়াইট প্রোডাকশন্স | চলচ্চিত্রের দ্বিতীয় সংস্করণ | |
| ১৯৫৬ | দ্য রং ম্যান | ওয়ার্নার ব্রাদার্স পিকচার্স | একটি সত্য ঘটনা অবলম্বনে | |
| ১৯৫৮ | ভার্টিগো | প্যারামাউন্ট পিকচার্স/ আলফ্রেড জে হিচকক প্রোডাকশন্স | ||
| ১৯৫৯ | নর্থ বাই নর্থওয়েস্ট | মেট্রো-গোল্ডউইন-মেয়ার/ লুইস ইনকরপোরেটেড | ||
| ১৯৬০ | সাইকো[১] | শ্যামলি প্রোডাকশন্স | মূলত প্যারামাউন্ট পিকচার্স কর্তৃক বন্টিত। রবার্ট ব্লখের উপন্যাস অবলম্বনে। | |
| ১৯৬৩ | দ্য বার্ডস | ইউনিভার্সাল পিকচার্স/ আলফ্রেড জে হিচকক প্রোডাকশন্স | দ্যফনে দ্য মঁরিয়ের উপন্যাস অবলম্বনে। | |
| ১৯৬৪ | মেরিন | ইউনিভার্সাল পিকচার্স/ জিওফ্রি-স্ট্যানলি প্রোডাকশন্স | ||
| ১৯৬৬ | টর্ন কার্টেইন | ইউনিভার্সাল পিকচার্স | ||
| ১৯৬৯ | টোপাজ | ইউনিভার্সাল পিকচার্স | লিয়ন উরিসের বই অবলম্বনে | |
| ১৯৭২ | ফ্রেঞ্জি | ইউনিভার্সাল পিকচার্স | ||
| ১৯৭৬ | ফ্যামিলি প্লট | ইউনিভার্সাল পিকচার্স | হিচককের শেষ থিয়েটার ধরনের চলচ্চিত্র |
টেলিভিশন পর্বসমূহ
[সম্পাদনা]- আলফ্রেড হিচকক প্রেজেন্ট্স: "রিভেঞ্জ" (১৯৫৫)
- আলফ্রেড হিচকক প্রেজেন্ট্স: "ব্রেকডাউন" (১৯৫৫)
- আলফ্রেড হিচকক প্রেজেন্ট্স: "The Case of Mr. Pelham" (১৯৫৫)
- আলফ্রেড হিচকক প্রেজেন্ট্স: "The Cheney Vase" (১৯৫৫; the thirteenth episode of the first season of AHP)
- আলফ্রেড হিচকক প্রেজেন্ট্স: "Back for Christmas" (১৯৫৬)
- আলফ্রেড হিচকক প্রেজেন্ট্স: "Wet Saturday" (১৯৫৬)
- আলফ্রেড হিচকক প্রেজেন্ট্স: "Mr. Blanchard's Secret" (১৯৫৬)
- আলফ্রেড হিচকক প্রেজেন্ট্স: "One More Mile to Go" (১৯৫৭)
- সাসপিশন: "ফোর ও'ক্লক" (১৯৫৭)
- আলফ্রেড হিচকক প্রেজেন্ট্স: "The Perfect Crime" (১৯৫৭)
- আলফ্রেড হিচকক প্রেজেন্ট্স: "Lamb to the Slaughter" (১৯৫৮)
- আলফ্রেড হিচকক প্রেজেন্ট্স: "Dip in the Pool" (১৯৫৮)
- আলফ্রেড হিচকক প্রেজেন্ট্স: "Poison" (১৯৫৮)
- আলফ্রেড হিচকক প্রেজেন্ট্স: "Banquo's Chair" (১৯৫৯)
- আলফ্রেড হিচকক প্রেজেন্ট্স: "Arthur" (১৯৫৯)
- আলফ্রেড হিচকক প্রেজেন্ট্স: "The Crystal Trench" (১৯৫৯)
- ফোর্ড স্টারটাইম: "Incident at a Corner" (১৯৬০)
- আলফ্রেড হিচকক প্রেজেন্ট্স: "Mrs. Bixby and the Colonel's Coat" (১৯৬০)
- আলফ্রেড হিচকক প্রেজেন্ট্স: "The Horseplayer" (১৯৬১)
- আলফ্রেড হিচকক প্রেজেন্ট্স: "Bang! You're Dead" (১৯৬১)
- আলফ্রেড হিচকক প্রেজেন্ট্স: "The Sorcerer's Apprentice" (১৯৬২; not shown as part of the original network run)
- দ্য আলফ্রেড হিচকক আওয়ার: "I Saw the Whole Thing" (১৯৬২)
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "৫০ পেরল সাইকো"। স্টার আনন্দ। নিউজ বুলেট। ২৮ মার্চ ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মে ২০১৩।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]