বিষয়বস্তুতে চলুন

অ্যাডাম ভাইসহাউপ্ট

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
অ্যাডাম ভাইসহাউপ্ট
ভাইসহাউপ্টের ১৭৯৯ সালের প্রতিকৃতি
জন্ম
ইয়োহান আডাম ভাইসহাউপ্ট

(১৭৪৮-০২-০৬)৬ ফেব্রুয়ারি ১৭৪৮
মৃত্যু১৮ নভেম্বর ১৮৩০(1830-11-18) (বয়স ৮২)
যুগআলোকিত যুগ
অঞ্চলপাশ্চাত্য দর্শন
ধারাঅভিজ্ঞতাবাদ
প্রধান আগ্রহ
জ্ঞানতত্ত্ব, অধিবিদ্যা, নীতিশাস্ত্র

ইয়োহান অ্যাডাম ভাইসহাউপ্ট (উচ্চারণ [ˈjoːhan ˈʔaːdam ˈvaɪshaʊpt]; ৬ ফেব্রুয়ারি ১৭৪৮ – ১৮ নভেম্বর ১৮৩০)[] [] [] [] ছিলেন একজন জার্মান দার্শনিক, দেওয়ানী আইনের অধ্যাপক এবং পরবর্তীকালে যাজকীয় অনুশাসনের অধ্যাপক ও ইলুমিনাতির প্রতিষ্ঠাতা।

প্রারম্ভিক জীবন

[সম্পাদনা]

অ্যাডাম ভাইসহাউপ্ট ১৭৪৮ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি বাভারিয়া নির্বাচনী অঞ্চলের ইঙ্গলস্স্ট্যা‌ডে জন্মগ্রহণ করেন।[] অ্যাডামের বয়স যখন পাঁচ বছর, তখন তার পিতা ইয়োহান জর্জ ভাইসহাউপ্ট (১৭১৭–১৭৫৩) মৃত্যুবরণ করেন। পিতার মৃত্যুর পর, তিনি জোহান অ্যাডাম ভন ইকস্ট্যাট নামে একজন ধর্মপিতার তত্ত্বাবধানে আসেন, যিনি তার পিতার মতো ইউনিভার্সিটি অব ইঙ্গলস্স্ট্যা‌ডে আইন বিভাগের অধ্যাপক ছিলেন।[] ইকস্ট্যাট ছিলেন খ্রিস্টীয় উলফের দর্শন ও জ্ঞানদীপ্তির সমর্থক, এবং তিনি তাঁর যুক্তিবাদ দিয়ে তরুণ ভাইসহাউপ্টকে প্রভাবিত করেন।[] ভাইসহাউপ্ট সাত বছর বয়সে একটি জেসুইট স্কুলে তার প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা শুরু করেন।[] তিনি পরবর্তীতে ইঙ্গলস্স্ট্যা‌ড বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন এবং ১৭৬৮ সালে মাত্র ২০ বছর বয়সে আইনে ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন করে স্নাতক হন।[][] ১৭৭২ সালে প্রটেস্ট্যান্ট ধর্মে দীক্ষিত হওয়ার পর তিনি আইন বিভাগের অধ্যাপক হন।[][১০] পরবর্তী বছর তিনি আইখস্টেটের আফ্রা সাউসেনহোফারকে বিবাহ করেন।[১১]

১৭৭৩ সালে পোপ ক্লিমেন্ট চতুর্দশ কর্তৃক জেসুইট সম্প্রদায় নিষিদ্ধ হওয়ার পর, ভাইসহাউপ্ট যাজকীয় অনুশাসনের অধ্যাপক নিযুক্ত হন; এই পদটি তার আগে শুধুমাত্র জেসুইটদের দ্বারা পরিচালিত হতো।[১২] ১৭৭৫ সালে ভাইসহাউপ্ট গ্যোটিঙেন বিশ্ববিদ্যালয়ের জোহান জর্জ হাইনরিখ ফেডারের অভিজ্ঞতাবাদী দর্শনের সাথে পরিচিত হন।[১৩][১৪] ফেডার এবং ভাইসহাউপ্ট উভয়েই পরবর্তীতে কান্টীয় আদর্শবাদের বিরোধী হয়ে ওঠেন।[১৫]

ইলুমিনাতির ভিত্তি

[সম্পাদনা]

যে সময়ে গোপন সংগঠনগুলিকে নিয়ে উপহাস ও অপমানের শেষ ছিল না, ঠিক সেই সময়ে আমি মানুষের এই দুর্বলতাকে কাজে লাগিয়ে একটি বাস্তব ও মহৎ উদ্দেশ্যে ব্যবহার করার পরিকল্পনা করি, মানুষের কল্যাণের জন্য। আমি সেই কাজ করতে চেয়েছিলাম যা ধর্মীয় এবং ধর্মনিরপেক্ষ কর্তৃপক্ষের প্রধানদের তাদের পদাধিকার বলে করা উচিত...[১৬]

১৭৭৬ সালের ১ মে জোহান অ্যাডাম ভাইসহাউপ্ট বাভারিয়া নির্বাচনী অঞ্চলে "ইলুমিনাতি" প্রতিষ্ঠা করেন। প্রাথমিকভাবে, ইলুমিনেশন বা আলোকিতকরণ সমাজের বিশিষ্ট ও প্রজ্ঞাবান ব্যক্তিদের একটি দলের জন্য নির্ধারিত ছিল।প্রকৃতপক্ষে, এই শব্দটি লাতিন মূল "ইলুমিনাটাস" থেকে গৃহীত, যার সরাসরি অর্থ "জ্ঞানী বা আলোকিত"। তিনি সংগঠনের মাঝে "ব্রাদার স্পার্টাকাস" নামটি গ্রহণ করেন। এমনকি বিশ্বকোষের তথ্যেও এই সংগঠনের উদ্দেশ্য সম্পর্কে ভিন্ন মত দেখা যায়, যেমন ক্যাথলিক বিশ্বকোষ (১৯১০) বলে যে এই সংগঠন অভ্যন্তরীণভাবে সাম্যবাদী বা গণতান্ত্রিক নয়, কিন্তু তারা সমাজের সর্বত্র সমতা ও স্বাধীনতার মতবাদ ছড়িয়ে দিতে চায়;[১৭] অন্যদিকে কলিয়ার্সের মতো অন্যান্য সূত্র বলে যে এর লক্ষ্য হলো ধর্মের বিরোধিতা করা এবং এর পরিবর্তে যুক্তিবাদকে উৎসাহিত করা।[১৮] ইলুমিনাতি গঠিত হয় মানবজাতিকে ধর্মীয় বন্ধন থেকে মুক্ত করা এবং দুর্নীতিগ্রস্ত সরকারগুলিকে দুর্বল করার লক্ষ্যে।[১৯]

সংগঠনটির প্রকৃত চরিত্র হলো গুপ্তচর ও পাল্টা গুপ্তচরের একটি জটিল নেটওয়ার্ক। প্রত্যেকটি বিচ্ছিন্ন সেলের সদস্যরা এমন এক ঊর্ধ্বতন ব্যক্তির কাছে প্রতিবেদন দিত, যাকে তারা চিনত না। পরবর্তীতে কিছু গোষ্ঠী কার্যকরভাবে এই দলগত কাঠামো গ্রহণ করে।[১৭]

ভাইসহাউপ্ট ১৭৭৭ খ্রিষ্টাব্দে মিউনিখে "থিওডর জুম গুটেন রাথ" নামের ম্যাসন লজে সদস্যপদ গ্রহণ করেন। যুক্তির সূর্যের আলোয় বুদ্ধিবৃত্তিকে উদ্ভাসিত করা, যা কুসংস্কার ও পক্ষপাতের অন্ধকার দূর করবে—এমন 'আলোকায়ন বা ইলুমিনেশন' নামক তাঁর প্রকল্পটি একটি অগ্রহণযোগ্য সংস্কার হিসেবে পরিগণিত হয়।[১৭][যাচাইকরণ ব্যর্থ হয়েছে] তিনি ফ্রিম্যাসনরি ব্যবহার করে তার নিজস্ব আধা-ম্যাসনিক সংঘের জন্য লোক নিয়োগ করেন, যার লক্ষ্য হলো পুনঃশিক্ষার মাধ্যমে "মানব প্রকৃতির উন্নতিসাধন" করে প্রকৃতিগত একটি সাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র অর্জন করা, যা সরকার ও সংগঠিত ধর্ম থেকে মুক্ত হবে। ভাইসহাউপ্ট ও অ্যাডলফ ফ্রাইহের ক্নিগে এর আচার-বিধির কাঠামো গঠন করেন এবং তাদের নিজস্ব ব্যবস্থাকে বিশুদ্ধ ম্যাসনরি হিসেবে উপস্থাপন করে এই গোপন সংগঠনটিকে ব্যাপকভাবে সম্প্রসারিত করেন।[১৭]

ইমানুয়েল কান্টের বিখ্যাত উক্তি, "এনলাইটেনমেন্ট হলো মানুষের স্ব-আরোপিত বুদ্ধিবৃত্তিক অপরিপক্কতা থেকে মুক্তি, যেখানে অন্যের পথনির্দেশনা ছাড়াই নিজের বিবেককে কাজে লাগানোর সাহস থাকে," তার বিপরীতে ভাইসহাউপ্টের ইলুমিনাতি সংঘ তাদের সদস্যদের জন্য সুনির্দিষ্ট নিয়মকানুন তৈরি করে দেন যে তারা কী পড়বে এবং কী চিন্তা করবে। ড. উলফগ্যাং রিডেলের মতে, এনলাইটেনমেন্টের এই পদ্ধতি কান্টের মৌলিক ধারণার পরিপন্থী এবং প্রকৃতপক্ষে এনলাইটেনমেন্টের ধারণাকে দুর্বল ও বিকৃত করে। ড. উলফগ্যাং রিডেলের মতে, এই ধরনের এনলাইটেনমেন্ট বা প্রজ্ঞার পদ্ধতি কান্টের মৌলিক ধারণার পরিপন্থী এবং কান্টের প্রজ্ঞা নীতির বিকৃতি ও অবমাননা স্বরুপ।[২০] রিডেল লেখেন:

'কান্টের চিন্তাভাবনা...বিচার-বিবেচনার স্বাধীনতা, ইলুমিনাতির নিয়ম-কানুন দ্বারা বিশেষভাবে প্রতিহত হয়। এখানে এনলাইটেনমেন্ট যদি কোথাও ঘটে থাকে, তবে তা অন্যের নির্দেশে, অর্থাৎ [অর্ডারের] "শ্রেষ্ঠদের" অধীনেই ঘটে।[২১]

ভাইসহাউপ্টের মৌলবাদী যুক্তিবাদিতা এবং শব্দভাণ্ডার সফল হওয়ার সম্ভাবনা ছিল না। ১৭৮৪ সালে সরকারের হাতে আসা কিছু লেখালেখির বিষয়বস্তু রাষ্ট্রদ্রোহী বলে প্রতীয়মান হওয়ায়, বাভারিয়ার নির্বাচক কার্ল থিওডর সেই বছরেই উক্ত সংগঠনটির কার্যক্রম নিষিদ্ধ করেন।[১৭]

নির্বাসনে কার্যক্রম

[সম্পাদনা]

তিনি স্যাক্স-গোথা-আলটেনবার্গের ডিউক আর্নেস্ট দ্বিতীয় (১৭৪৫–১৮০৪)-এর কাছ থেকে সহায়তা লাভ করেন এবং গোথায় বসবাস করে ইলুমিনিজম বা আলোক সাধনা সম্পর্কিত একাধিক গ্রন্থ রচনা করেন। এর মধ্যে রয়েছে: বাভারিয়ায় ইলুমিনাতিদের নির্যাতনের সম্পূর্ণ ইতিহাস (১৭৮৫), ইলুমিনিজমের একটি চিত্র (১৭৮৬), ইলুমিনাতিদের একটি ক্ষমা প্রার্থনা (১৭৮৬), ইলুমিনিজমের একটি উন্নত পদ্ধতি (১৭৮৭)। অ্যাডাম ভাইসহাউপ্ট ১৮৩০ সালের ১৮ নভেম্বর গোথায় মৃত্যুবরণ করেন।[][][][] তার দ্বিতীয় স্ত্রী আনা মারিয়া (বিবাহপূর্ব সাউসেনহোফার) এবং তার সন্তান ন্যানেট, শার্লট, আর্নস্ট, কার্ল, এডওয়ার্ড এবং আলফ্রেড তার মৃত্যুর পর বেঁচে ছিলেন।[] ১৮০২ সালে প্রয়াত পুত্র উইলহেলমের পাশে, বার্লিনের দ্বিতীয় সোফিয়েনগিমিশন নামক একটি প্রোটেস্ট্যান্ট কবরস্থানে তাকে সমাহিত করা হয়।

ভাইসহাউপ্টের ইলুমিনাতি সংগঠন নিষিদ্ধ হওয়ার পর এর সদস্যরা ছড়িয়ে পড়ে এবং সংগঠনটি কোনো স্থায়ী প্রভাব রেখে যায়নি; এমনকি এর প্রাক্তন সদস্যরাও সম্পূর্ণ ভিন্ন পথে জীবনযাপন করতে শুরু করে।[২২]

চরিত্র ও উদ্দেশ্যের মূল্যায়ন

[সম্পাদনা]
অ্যাডাম ভাইসহাউপ্টের মৃত্যুর মুখোশ

ভাইসহাউপ্টের চরিত্র ও উদ্দেশ্য বিভিন্নভাবে মূল্যায়ন করা হয়। কিছু ব্যক্তি ভাইসহাউপ্টের কর্মকাণ্ডকে নেতিবাচক দৃষ্টিতে দেখেন। তাদের মধ্যে অগাস্টিন বাররুয়েল অন্যতম। বাররুয়েল যদিও লেখেন যে ভাইসহাউপ্টের উদ্দেশ্য ছিল "সমতা ও স্বাধীনতা, এবং সেই সাথে সর্বোচ্চ মাত্রার নিরপেক্ষতা, সকল অধিকার ও সম্পত্তির স্থান দখল করবে," তথাপি তিনি এই উদ্দেশ্যকে কল্যাণকর না ভেবে বরং বিপজ্জনক হিসেবে বিবেচনা করতেন। অন্য দিকে, জন রবিনসন ভাইসহাউপ্টকে 'মানুষরূপী শয়তান' আখ্যা দেন এবং তার কাজকে বিদ্বেষপূর্ণ ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপ হিসেবে দেখেন।[২৩] অন্যেরা আরও ইতিবাচক মনোভাব পোষণ করতেন, তাদের মধ্যে থমাস জেফারসন অন্যতম। তিনি জেমস ম্যাডিসনকে লেখা এক চিঠিতে বলেন যে "বারুয়েলের বইটির নিজস্ব মতামত পুরোপুরি একজন উন্মাদ ব্যক্তির প্রলাপ" এবং তিনি ভাইসহাউপ্টকে একজন "উদ্যমী মানবপ্রেমী" হিসাবে বিবেচনা করতেন, যিনি মানুষের অসীম উন্নতিতে বিশ্বাস করতেন এবং বিশ্বাস করতেন যে যিশু খ্রিস্টের উদ্দেশ্য ছিলো কেবল "প্রাকৃতিক ধর্মকে পুনরুদ্ধার করা এবং তাঁর নৈতিক শিক্ষার মাধ্যমে মানুষকে আত্মনিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম করে তোলা"।[২৪]

তার প্রতিরক্ষায়, ভাইসহাউপ্ট ১৭৮৭ সালে Kurze Rechtfertigung meiner Absichten (আমার উদ্দেশ্যগুলির একটি সংক্ষিপ্ত যুক্তিসঙ্গত ব্যাখ্যা) শিরোনামে একটি লেখা রচনা করেন।[২৫] লেখক টনি পেজ মন্তব্য করেন:

"ভাইসহাউপ্টের পরিকল্পনা ছিল ইলুমিনাতি অনুসারীদের মানবতা ও নৈতিকতার সর্বোচ্চ স্তরে শিক্ষিত করা। তার শিক্ষার ভিত্তি ছিল যুক্তির শ্রেষ্ঠত্ব, যা স্বর্ণিম নিয়মের চেতনার সাথে সংযুক্ত—অর্থাৎ, অন্যরা তোমার সাথে যা করতে চায় না, তুমিও তাদের সাথে তা করো না। এইভাবে, ইলুমিনাতির প্রাক্তন সদস্যরা যদি পরবর্তীতে গুরুত্বপূর্ণ ও ক্ষমতাশালী পদে অধিষ্ঠিত হন (যেমন শিক্ষা বা রাজনীতির ক্ষেত্রে), তাহলে তারা সমগ্র সমাজের উপর কল্যাণকর ও উন্নত প্রভাব বিস্তার করতে সক্ষম হবেন। তার প্রকল্পটি ছিল কাল্পনিক ও সরল আশাবাদী, এবং তিনি নিজেও নিশ্চিতভাবে চরিত্রগত ত্রুটিমুক্ত নন। তবে তিনি বা তার পরিকল্পনা কোনোটিই নিজের মধ্যে মন্দ বা হিংসাত্মক ছিল না। ইতিহাসের এক দুঃখজনক ও মর্মান্তিক বিদ্রূপ এটি যে, একজন ব্যক্তি, যিনি নৈতিকতা, পরোপকার, সামাজিক ন্যায়বিচার ও চারিত্রিক গুণাবলি গড়ে তোলার চেষ্টা করেছিলেন, তিনি একবিংশ শতাব্দীর 'ষড়যন্ত্র তত্ত্ব'-এর চিন্তাধারায় ঘৃণার একটি বড় প্রতীকে পরিণত হয়েছেন।"[২৬]

রচনাবলি

[সম্পাদনা]

দার্শনিক রচনা

[সম্পাদনা]
  • (১৭৭৫) ডে লাপসু একাডেমিয়ারাম কমেন্টাটিও পলিটিকা
  • (১৭৮৬) উবার ডি শ্রেকেন ডেস টোডেস – আইনে ফিলোসফিশে রেডে
    • (ফরাসি ভাষায়) ডিসকোর্স ফিলোসফিক সুর লেস ফ্রায়ার্স ডে লা মর্ট (১৭৮৮)। গ্যালিকা
  • (১৭৮৬) উবার ম্যাটেরিয়ালিজমাস উন্ড আইডিয়ালিজমাসটরিনো
  • (১৭৮৮) গেশিচ্টে ডের ফেরভলকমমুং ডেস মেনশলিচেন গেশ্লেখ্টস
  • (১৭৮৮) উবার ডি গ্রুন্ডে উন্ড গেভিসহাইট ডের মেনশলিচেন এরকেন্টনিস
  • (১৭৮৮) উবার ডি কান্টিশেন আনশাউউংগেন উন্ড এরশেইনুংগেন
  • (১৭৮৮) জোয়াইফেল উবার ডি কান্টিশেন বেগ্রিফে ফন জাইট উন্ড রাউম
  • (১৭৯৩) উবার ভাহরহাইট উন্ড সিটলিচে ফলকমেনহাইট
  • (১৭৯৪) উবার ডি লেহরে ফন ডেন গ্রুন্ডেন উন্ড উরসাচেন আলার ডিঙ্গে
  • (১৭৯৪) উবার ডি জেল্বস্টেরকেন্টনিস, ইহরে হিন্ডারনিসে উন্ড ফোর্টেইলে
  • (১৭৯৭) উবার ডি জোয়েকে অডার ফাইনালউরসাচেন
  • (১৮০২) উবার ডি হিন্ডারনিসে ডের বাইরিশেন ইন্ডাস্ট্রি উন্ড বেভölkerung
  • (১৮০৪) ডি লয়েচতে ডেস ডিওজেনেস
  • (১৮১৭) উবার ডি স্টাটস-আউসগাবেন উন্ড আউফলাগেনগুগল বই
  • (১৮১৮) উবার ডাস বেস্টেয়ারুংস-সিস্টেম

ইলুমিনাতি সম্পর্কিত রচনা

[সম্পাদনা]
  • (১৭৮৬) অ্যাপোলজি ডের ইলুমিনাটেন, আইএসবিএন ৯৭৮-৩-৭৪৪৮-১৮৫৩-৭
  • (১৭৮৬) ফলস্টেন্ডিগে গেশিচ্টে ডের ফেরফলগুং ডের ইলুমিনাটেন ইন বায়ার্ন
  • (১৭৮৬) শিল্ডেরুং ডের ইলুমিনাটেন
  • (১৭৮৭) আইনলাইটুং জু মেইনার অ্যাপোলজি
  • (১৭৮৭) আইনিগে অরিজিনালশ্রিফটেন ডেস ইলুমিনাটেনর্ডেন্স...
  • (১৭৮৭) নাখট্রাগে ফন ভেইটের্ন অরিজিনালশ্রিফটেন...
  • (১৭৮৭) কুরজে রেখটফার্টিগুং মেইনার অ্যাবসিচটেন
  • (১৭৮৭) নাখট্রাগ জুর রেখটফার্টিগুং মেইনার অ্যাবসিচটেন
  • (১৭৮৭) অ্যাপোলজি ডেস মিসফেরগ্নিগেন্স উন্ড ডেস উবেলস
  • (১৭৮৭) ডাস ফেরবেসার্টে সিস্টেম ডের ইলুমিনাটেন
  • (১৭৮৮) ডের এখতে ইলুমিনাট, ওডার ডি ভাহরেন, উনফেরবেসার্টেন রিটুয়ালে ডের ইলুমিনাটেন
  • (১৭৯৫) পিথাগোরাস, ওডার বেট্রাখটুংগেন উবার ডি গেহাইমে ভেল্ট- উন্ড রেগিরুংস-কুন্স্ট[২৭]

ইংরেজি অনুবাদে অ্যাডাম ভাইসহাউপ্টের রচনা

[সম্পাদনা]
  • (২০০৮) ডিওজেনেস' ল্যাম্প, অর অ্যান এক্সামিনেশন অব আওয়ার প্রেজেন্ট ডে মোরালিটি অ্যান্ড এনলাইটেনমেন্ট, অনুবাদ করেছেন অ্যামেলিয়া গিল, দ্য ম্যাসনিক বুক ক্লাব। ইন্টারনেট আর্কাইভ
  • (২০১৫) দ্য সিক্রেট স্কুল অব উইজডম: দ্য অথেন্টিক রিচুয়ালস অ্যান্ড ডকট্রিনস অব দ্য ইলুমিনাতি, অনুবাদ করেছেন জেভা সিং-আনন্দ, সম্পাদনা করেছেন জোসেফ ওয়াগেস এবং রাইনহার্ড মার্কনার, লন্ডন: লুইস ম্যাসনিক, ৪৪৭ পৃ., আইএসবিএন ৯৭৮-০৮৫৩১৮৪৯৩৫
  • (২০১৪) এ ব্রিফ জাস্টিফিকেশন অব মাই ইনটেনশনস: কাস্টিং লাইট অন দ্য লেটেস্ট অরিজিনাল রাইটিংস, অনুবাদ করেছেন ড. টনি পেজ, জাস্টিস পাবলিকেশন্স, অ্যামাজন কিন্ডল।
  • (২০১৪) সাপ্লিমেন্ট টু দ্য জাস্টিফিকেশন অব মাই ইনটেনশনস, অনুবাদ করেছেন ড. টনি পেজ, জাস্টিস পাবলিকেশন্স, অ্যামাজন কিন্ডল।

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. আলগেমাইনে ডয়েচে বায়োগ্রাফি খণ্ড ৪১, পৃষ্ঠা ৫৩৯
  2. এঙ্গেল, লিওপোল্ড। গেশিশটে ডেস ইলুমিনাটেন-অর্ডেনস। বার্লিন: এইচ. বেরমুলার ভারলাগ, ১৯০৬।
  3. ভ্যান ডুলম্যান, রিচার্ড। ডের গেহেইমবুন্ড ডের ইলুমিনাটেন। স্টুটগার্ট: ফ্রোম্যান-হল্‌ৎসবোগ, ১৯৭৫।
  4. স্টাউফার, ভার্নন। [নিউ ইংল্যান্ড] অ্যান্ড দ্য বাভেরিয়ান ইলুমিনাতিকলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, ১৯১৮।
  5. আলগেমাইনে ডয়েচে বায়োগ্রাফি খণ্ড ১৩, পৃ. ৭৪০–৭৪১
  6. ফ্রানৎস জেভিয়ার ফ্রেনিঙ্গার, সম্পাদক। ডাস ম্যাট্রিকেলবুচ ডের ইউনিভার্সিটেট ইঙ্গলস্টাড-ল্যান্ডশুট-মিউনিখ। মিউনিখ: এ. আইখলাইটার, ১৮৭২। পৃ. ৩১।
  7. Freninger 47.
  8. Engel 25–28.
  9. Freninger 32.
  10. বেন-মেনাহেম, এ. (২০০৯)। প্রাকৃতিক ও গাণিতিক বিজ্ঞানের ঐতিহাসিক বিশ্বকোষ। স্প্রিংগার। পৃষ্ঠা ২০৫৭। আইএসবিএন 978-3-540-68831-0। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৬-১৩ 
  11. Engel 31.
  12. Engel 33. Also, Allgemeine Deutsche Biographie Vol. 41, p. 540.
  13. Engel 61–62.
  14. Allgemeine Deutsche Biographie Vol. 6, pp. 595–597.
  15. Beiser, Frederick C. The Fate of Reason. Harvard University Press, 1987. 186–88.
  16. Schneider, Heinrich (২০০৫) [১৯৪৭]। কুইস্ট ফর মিস্টেরিজ: ১৮শ শতাব্দীর জার্মান সাহিত্যে মেসোনিক পটভূমি। কেসিঞ্জার পাবলিশিং। পৃষ্ঠা ২৪ নোট ৪৯। আইএসবিএন 1419182145 
  17. Catholic Encyclopedia: Illuminati,
  18. Couch, William (১৯৫৬)। কোলিয়ারের এনসাইক্লোপিডিয়া, খণ্ড ১০। ক্রাউয়েল-কোলিয়ের পাবলিশিং কোম্পানি। পৃষ্ঠা ৩৭০। 
  19. "ইলুমিনাতি | তথ্য, ইতিহাস, দমন, ও ষড়যন্ত্র তত্ত্ব | ব্রিটানিকা" (ইংরেজি ভাষায়)। www.britannica.com। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ডিসেম্বর ২০২১ 
  20. Dr. Wolfgang Riedel, 'Aufklaerung und Macht', in Die Weimarer Klassik und ihre Geheimbuende, ed. by W. Mueller-Seidel and W. Riedel, Koenigshausen und Neumann, 2002, p. 112
  21. Dr. Wolfgang Riedel, Die Weimarer Klassik und ihre Geheimbuende, 2001, p. 112
  22. Dr. Eberhard Weis in Die Weimarer Klassik und ihre Geheimbünde, edited by Professor Walter Müller-Seidel and Professor Wolfgang Riedel (Königshausen und Neumann, 2003), 100–101.
  23. "Code of the Illuminati, Part III of: Memoirs Illustrating the History of Jacobinism - Abbé Barreul"। www.sacred-texts.com। 
  24. "থমাস জেফারসন কর্তৃক বিশপ জেমস ম্যাডিসনকে লিখিত চিঠি"। ৩১ জানুয়ারি ১৮০০। 
  25. Weishaupt, Adam (১৭৮৭)। "Kurze Rechtfertigung meiner Absichten - Adam Weishaupt" 
  26. Tony Page (translator and editor), Supplement to the Justification of My Intentions by Adam Weishaupt, Justice Publications, Bangkok, Amazon Kindle, 2014, p. 1
  27. ভাইসহাউপ্ট, অ্যাডাম (২০১৮)। দ্য কালেক্টেড ওয়ার্কস অব আডাম ভাইশাউপ্ট (ইংরেজি ভাষায়)। মাল্টা মিনার্ভাল এডিশনস। আইএসবিএন 978-1-946829-20-7 

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]