অলিভ বাইর্ন
অলিভ বাইর্ন | |
---|---|
জন্ম | মেরি অলিভ বাইর্ন[১] ১৯ ফেব্রুয়ারি ১৯০৪ স্টিউবেন কাউন্টি, নিউ ইয়র্ক, ইউ.এস. |
মৃত্যু | ১৯ মে ১৯৯০[২] টাম্পা, ফ্লোরিডা, ইউ.এস. | (বয়স ৮৬)
অন্যান্য নাম | অলিভ রিচার্ড (ছদ্মনাম) ডটসি |
পেশা | লেখক |
পরিচিতির কারণ | ওয়ান্ডার ওম্যান সৃষ্টিতে জড়িত |
সঙ্গী | উইলিয়াম মোল্টন মার্স্টন এলিজাবেথ হলওয়ে মার্স্টন |
সন্তান | ২ |
পিতা-মাতা | এথেল বাইর্ন (মা) জ্যাক বাইর্ন (পিতা) |
আত্মীয় | মার্গারেট স্যাঙ্গার (মাসি) |
মেরি অলিভ বাইর্ন ( /bɜːrn/ ), যিনি পেশাগতভাবে অলিভ রিচার্ড নামে পরিচিত (১৯শে ফেব্রুয়ারী, ১৯০৪ - ১৯শে মে, ১৯৯০),[৩] ছিলেন উইলিয়াম মোল্টন মার্স্টন এবং এলিজাবেথ হলওয়ে মার্স্টনের বহুগামী অন্তরঙ্গ সঙ্গী।[৪][৫] তাঁকে কমিক বইয়ের চরিত্র ওয়ান্ডার ওম্যানের অনুপ্রেরণা হিসেবে কৃতিত্ব দেওয়া হয়।
অলিভ বাইর্ন ছিলেন প্রগতিশীল যুগের কর্মী এথেল বাইর্নের কন্যা। তিনি তাঁর মাসি মার্গারেট স্যাঙ্গারের সাথে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রথম জন্মনিয়ন্ত্রণ ক্লিনিক খুলেছিলেন।[৩]
জীবনী
[সম্পাদনা]১৯০৪ সালে, নিউ ইয়র্কের কর্নিং-এ একটি আইরিশ আমেরিকান পরিবারে অলিভ বাইর্ন জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর মাসি মার্গারেট স্যাঙ্গার প্রসব করিয়েছিলেন। দুই বছর পর তাঁর মা এথেল বাইর্ন দুই বছর বয়সী অলিভ বাইর্ন এবং তাঁর তিন বছর বয়সী ভাই জ্যাককে তাঁদের পিতামহের বাড়িতে রেখে যান যাতে তারা তাদের নির্যাতনকারী বাবার হাত থেকে রক্ষা পায়।[৬] এথেল একবারই সেখানে গিয়েছিলেন, অলিভের ছয় বছর বয়সে।[৭] এরপর তাঁকে তাঁর দাদু-দিদিমার কাছে লালন-পালন করার জন্য রাখা হয়, ১৯১৪ সালে তাঁরা মারা না যাওয়া পর্যন্ত। তারপর তাঁকে একটি ক্যাথলিক অনাথ আশ্রমে পাঠানো হয়। ১৯১৭ সালে, এথেল বাইর্নের বিখ্যাত অনশন ধর্মঘটের সময়, মার্গারেট স্যাঙ্গার অনাথ আশ্রমে আসেন। তিনি অলিভকে তাঁর মা এবং মায়ের কাজের কথা বলেন।[৮] অলিভের ১৬ বছর বয়সে তাঁর মা এথেলের সঙ্গে তাঁর দেখা হয়। এরপর থেকে অলিভ মাঝে মাঝে এথেল এবং তাঁর প্রেমিক রব পার্কারের সাথে থাকতে শুরু করেন। তাঁদের সাথে থাকার সময় তিনি স্যাঙ্গারের বেশিরভাগ লেখার সাথে পরিচিত হন, যেমন ওম্যান অ্যাণ্ড দ্য নিউ রেস, দ্য পিভট অফ সিভিলাইজেশন। এইসঙ্গে তিনি "ভলান্টারি মাদারহুড" এবং যৌন স্বাধীনতার ধারণাগুলির সাথে পরিচিত হন।
অলিভ তাঁর মায়ের ইচ্ছায় টাফ্টস বিশ্ববিদ্যালয়ে চিকিৎসাবিদ্যা অধ্যয়নের জন্য প্রবেশ করেন।[৯] স্কুল বছরের শেষের দিকে তাঁকে আলফা ওমিক্রন পাই সংঘে দীক্ষা দেওয়া হয়েছিল। তাঁর চেহারা ছিল স্বতন্ত্রভাবে অ্যান্ড্রোজিনাস এবং তাঁর চুল ছোট করে কাটা ছিল। স্যাঙ্গারের সাথে তার সংযোগের জন্য তিনি ক্যাম্পাস জুড়ে পরিচিত ছিলেন। তিনি ক্রিসমাসের ছুটিতে স্যাঙ্গারের ক্লিনিক্যাল রিসার্চ ব্যুরোতে কাজ করতেন।[১০]
১৯২৫ সালে টাফ্টস বিশ্ববিদ্যালয়ে সিনিয়র পড়ার সময় উইলিয়াম এবং এলিজাবেথ মার্স্টনের সঙ্গে তাঁর পরিচয় হয়। উইলিয়াম ছিলেন তাঁর মনোবিজ্ঞানের অধ্যাপক, এবং অলিভ দ্রুত তাঁর গবেষণা সহকারী হয়ে ওঠেন, এমনকি তাঁকে তাঁর সংঘে নিয়ে যান কিছু গবেষণা করার জন্য। তিনি তাঁকে সংঘের বেবি পার্টির জগতের (যেখানে নতুন মেয়েদের বাচ্চাদের মতো পোশাক পরতে হয় এবং তাদের সাথে শিশুদের মতো আচরণ করা হয়) সাথে পরিচয় করিয়ে দিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। সেখানে উইলিয়াম ক্ষমতার প্রতি মানুষের প্রতিক্রিয়ার উপর তাঁর কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেছিলেন।[১১] স্নাতক শেষ করার পর তিনি মার্স্টন পরিবারে চলে আসেন এবং মনোবিজ্ঞানে ডক্টরেট প্রোগ্রাম শুরু করার পরিকল্পনা করেন। অবশেষে তিনি হলওয়ের প্রথম সন্তান, মোল্টন "পিট" মার্স্টনের দেখাশোনার জন্য নিজের প্রোগ্রাম থেকে সরে আসেন।[১২] একই বছর উইলিয়াম ইমোশনস অফ নরমাল পিপল প্রকাশ করেন, সেই সময়ে যৌনতায় নিষিদ্ধ বলে বিবেচিত অনেক আচরণের প্রতিরক্ষামূলক ব্যাখ্যা বইটিতে ছিল। এতে অলিভের ডক্টরেটের জন্য করা মূল গবেষণার বেশিরভাগ অংশ ব্যবহার করা হয়েছিল এবং অলিভ সহ পাঁচজন নারীকে উইলিয়াম এই কাজটি উৎসর্গ করেছিলেন। এটি একাডেমিক সম্প্রদায়ের বাকি সদস্যদের কাছ থেকে প্রায় কোনও মনোযোগ পায়নি, শুধুমাত্র অলিভ নিজেই অলিভ রিচার্ড নাম দিয়ে দ্য জার্নাল অফ অ্যাবনরমাল অ্যাণ্ড সোশ্যাল সাইকোলজি-তে একটি পর্যালোচনা লিখেছিলেন।[১৩][১৪]
সেই নভেম্বরে, তিনি উইলিয়াম এবং এলিজাবেথ উভয়কেই "বিবাহ" করেন, আঙুলে আংটি পরার পরিবর্তে প্রতিটি বাহুতে চওড়া পট্টির ব্রেসলেট পরেন, এবং তারপর থেকে ২১শে নভেম্বরকে "বার্ষিকী" হিসাবে উল্লেখ করেন।[১৫] ১৯৩১ সালে, তাঁর প্রথম পুত্র বাইর্নের জন্ম হয় এবং পরের বছর তাঁর দ্বিতীয় এবং শেষ পুত্র ডনের জন্ম হয়। ১৯৩৫ সালে, উভয় ছেলেকেই আনুষ্ঠানিকভাবে মার্স্টন পরিবার দত্তক নেয়।[১৬] একই বছর তিনি ফ্যামিলি সার্কেল-এর একজন স্টাফ লেখক হিসেবে কাজ শুরু করেন এবং রিচার্ড নামে লেখালেখি শুরু করেন। তাঁর প্রথম প্রবন্ধটি ছিল উইলিয়াম মার্স্টন, তাঁর পলিগ্রাফ এবং তাঁর ও তাঁর সন্তানদের সাথে দেখা করার অভিজ্ঞতা সম্পর্কে - তাঁদের কি সম্পর্ক ছিল বা দুটি সন্তান ছিল, তার উল্লেখ তিনি করেন নি।[১৭] তিনি মার্স্টনের ওয়ান্ডার ওম্যানের অনেক চিত্র্যনাট্য টাইপ করতে সাহায্য করেছিলেন।
অলিভ বাইর্ন ১৯৯০ সালে ৮৬ বছর বয়সে ফ্লোরিডার টাম্পায় মারা যান
সম্পর্ক
[সম্পাদনা]অলিভ বেশ কয়েক বছর ধরে উইলিয়াম এবং এলিজাবেথ মার্স্টনের সাথে ছিলেন, কিন্তু তাঁদের ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের বিবরণ গোপন রেখেছিলেন। তাঁরা আদমশুমারি গ্রহণকারীদের বলেছিলেন যে অলিভ হলেন এলিজাবেথের বিধবা বৌদি।[১৮] তাঁরা মার্স্টনের মাকে বলেছিলেন যে অলিভ তাঁদের বিধবা গৃহকর্মী।[১৯] অলিভ এবং মার্স্টনের দুই পুত্র ছিল, বাইর্ন এবং ডন।[২০] উইলিয়াম ওয়ান্ডার ওম্যান নিয়ে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত না করা পর্যন্ত অলিভ বাইর্ন মূলত সন্তানদের লালন-পালন করেছিলেন, এইসময়ে এলিজাবেথের কর্মজীবন সবচেয়ে স্থিতিশীল ছিল। তিনজন একসাথে থাকাকালীন উভয় মহিলাই মার্স্টনের সন্তান ধারণ করেছিলেন এবং দুই মহিলা তাঁদের একটি সন্তানের নাম অন্যের নামে রেখেছিলেন। অলিভ (তখন তাঁর ছদ্মনাম অলিভ রিচার্ড ব্যবহার করতেন) তাঁর প্রথম ছেলের নাম বাইর্ন হলওয়ে রিচার্ড এবং এলিজাবেথ তাঁর মেয়ের নাম অলিভ রেখেছিলেন। অলিভের মা এবং ভাই, এথেল এবং জ্যাক বাইর্ন, কখনও মার্স্টনকে মেনে নেননি।[১৯] অলিভ তাঁর সন্তানদের বলেছিলেন যে তাঁদের বাবা ছিলেন উইলিয়াম কে রিচার্ড নামে একজন ব্যক্তি যিনি তাঁদের জন্মের কিছু পরেই মারা যান।[২০] ১৯৬৩ সালে ছেলেদের তাদের আসল পিতৃ-পরিচয় সম্পর্কে জানানো হয়েছিল।[২১] উইলিয়ামের মৃত্যুর পর অলিভ এবং এলিজাবেথ মার্স্টন তাঁদের সন্তানদের লালন-পালন করার সময় একসাথেই বসবাস করতেন।[২২]
ওয়ান্ডার ওম্যান
[সম্পাদনা]অলিভ এবং এলিজাবেথ উভয়েই "সেই সময়ের নারীবাদকে মূর্ত করেছিলেন"। ২০১৪ সালের বই দ্য সিক্রেট হিস্ট্রি অফ ওয়ান্ডার ওম্যান-এ জিল লেপোরের তথ্য অনুসারে, কেউ কেউ আইকনিক চরিত্র ওয়ান্ডার ওম্যান-এর শারীরিক রূপের জন্য অলিভকে মার্স্টনের অনুপ্রেরণা[১১][২৩] বলে কৃতিত্ব দিয়েছেন।[২৪] মার্স্টন নিজেই কেবল মন্তব্য করেছেন যে অলিভ যে ব্রেসলেট পরতেন সেটিই কমিক বইয়ের নায়িকার গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হয়ে ওঠা ব্রেসলেটগুলিকে অনুপ্রাণিত করেছিল।
চলচ্চিত্রে
[সম্পাদনা]২০১৭ সালের জীবনীমূলক নাটক প্রফেসর মার্স্টন অ্যাণ্ড দ্য ওয়ান্ডার উইমেন -এ অলিভের জীবন চিত্রিত হয়েছে, যেখানে অলিভের জীবন এবং তাঁর পরিবারের প্রতি পরিচালকের কাল্পনিক দৃষ্টিভঙ্গি বর্ণিত হয়েছে, বিশেষ করে তাঁর ঘনিষ্ঠ জীবনসঙ্গী উইলিয়াম মোল্টন মার্স্টন এবং তাঁর স্ত্রী এলিজাবেথ হলওয়ে মার্স্টনের সাথে তাঁর সম্পর্কের বিষয়ে। এই ছবিটিতে অ্যামাজনীয় নায়িকা ওয়ান্ডার ওম্যানের সৃষ্টিতে তাঁর প্রভাবের কথাও বর্ণনা করা হয়েছে। ছবিতে অলিভের চরিত্রে অভিনয় করেছেন অস্ট্রেলীয় অভিনেত্রী বেলা হিথকোট।[২৫]
গ্রহাণু
[সম্পাদনা]তাঁর স্মরণে গ্রহাণু ১০২২৩৪ অলিভবাইর্ন নামকরণ করা হয়েছিল। ২০১৮ সালের ২৫শে সেপ্টেম্বর তারিখে মাইনর প্ল্যানেট সেন্টার (এম.পি.সি. ১১১৮০০) কর্তৃক নামকরণের আনুষ্ঠানিক উদ্ধৃতি প্রকাশিত হয়েছিল, সাথে ছিল ১০১৮১৩ এলিজাবেথমার্স্টন গ্রহাণুর নামকরণও।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Ancestry Library Edition"। Search.ancestrylibrary.com। সংগ্রহের তারিখ ১৮ এপ্রিল ২০১৮।
- ↑ "Obituaries"। Tampa Bay Times। ২২ মে ১৯৯০। সংগ্রহের তারিখ ২ সেপ্টেম্বর ২০২০। (“RICHARD, OLIVE BYRNE, 86, of Tampa, died Saturday (May 19, 1990) at St. Joseph's Hospital. She was born in Corning, N.Y.”...)
- ↑ ক খ Lepore, Jill (অক্টোবর ২০১৪)। "The Surprising Origin Story of Wonder Woman"। Smithsonian.com। Smithsonian Magazine। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ১৬, ২০১৭।
- ↑ Berlatsky, Noah (১৮ অক্টোবর ২০১৪)। "The Free-Love Experiment That Created Wonder Woman"। The Atlantic।
…the Marstons had a polyamorous relationship…
- ↑ Gibbs, Constance (১৮ জুলাই ২০১৭)। "Wonder Woman creator's polyamorous relationship the focus of new biopic trailer"। New York Daily News।
The film explores the polyamorous and radically sexual relationship Marston, Elizabeth and Byrne shared until his death in 1947.
- ↑ Lepore, Jill (২০১৫)। The secret history of wonder woman। Vintage। পৃষ্ঠা 81–83। আইএসবিএন 9780804173407। ওসিএলসি 941724731।
- ↑ Lepore, Jill (২০১৫)। The secret history of wonder woman। Vintage। পৃষ্ঠা 83। আইএসবিএন 9780804173407। ওসিএলসি 941724731।
- ↑ Lepore, Jill (২০১৫)। The secret history of wonder woman। Vintage। পৃষ্ঠা 94। আইএসবিএন 9780804173407। ওসিএলসি 941724731।
- ↑ Lepore, Jill (২০১৫)। The secret history of wonder woman। Vintage। পৃষ্ঠা 105। আইএসবিএন 9780804173407। ওসিএলসি 941724731।
- ↑ Lepore, Jill (২০১৫)। The secret history of wonder woman। Vintage। পৃষ্ঠা 108–109। আইএসবিএন 9780804173407। ওসিএলসি 941724731।
- ↑ ক খ Lepore, Jill (২০১৪)। The Secret History of Wonder Woman। Vintage Books। আইএসবিএন 9780385354042।
- ↑ Lepore, Jill (২০১৫)। The secret history of wonder woman। Vintage। পৃষ্ঠা 125। আইএসবিএন 9780804173407। ওসিএলসি 941724731।
- ↑ https://psycnet.apa.org/doiLanding?doi=10.1037%2Fh0065724
- ↑ Lepore, Jill (২০১৫)। The secret history of wonder woman। Vintage। পৃষ্ঠা 126–127। আইএসবিএন 9780804173407। ওসিএলসি 941724731।
- ↑ Lepore, Jill (২০১৫)। The secret history of wonder woman। Vintage। পৃষ্ঠা 143–144। আইএসবিএন 9780804173407। ওসিএলসি 941724731।
- ↑ Lepore, Jill (২০১৫)। The secret history of wonder woman। Vintage। পৃষ্ঠা 153। আইএসবিএন 9780804173407। ওসিএলসি 941724731।
- ↑ Lepore, Jill (২০১৫)। The secret history of wonder woman। Vintage। পৃষ্ঠা 155। আইএসবিএন 9780804173407। ওসিএলসি 941724731।
- ↑ Lepore, Jill (অক্টোবর ২০১৪)। "The Surprising Origin Story of Wonder Woman"। Smithsonian.com। Smithsonian Magazine। সংগ্রহের তারিখ মার্চ ৩, ২০১৬।
- ↑ ক খ Lepore, Jill (২০১৫)। The secret history of wonder woman। Vintage। পৃষ্ঠা 152। আইএসবিএন 9780804173407। ওসিএলসি 941724731।
- ↑ ক খ Lepore, Jill (২০১৫)। The secret history of wonder woman। Vintage। পৃষ্ঠা 143। আইএসবিএন 9780804173407। ওসিএলসি 941724731।
- ↑ Lepore, Jill। "The Surprising Origin Story of Wonder Woman"। Smithsonian (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১২-০৭।
- ↑ Marston, Christie (অক্টোবর ২০, ২০১৭)। "What 'Professor Marston' Misses About Wonder Woman's Origins (Guest Column)"। The Hollywood Reporter। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ২১, ২০১৭।
- ↑ Moon, Michael (২০১২-০৩-১২)। Darger's Resources। Duke University Press। আইএসবিএন 978-0822351566।
- ↑ Daniels, Les (২০০০)। Wonder Woman: The Complete History। Chronicle Books। আইএসবিএন 0-8118-2913-8।
- ↑ D'Alessandro, Anthony (সেপ্টেম্বর ১৫, ২০১৭)। "Annapurna To Release MGM's 'Death Wish' Over Thanksgiving; Sets October Date For 'Professor Marston & The Wonder Women'"। Deadline Hollywood। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ১৫, ২০১৭।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- গ্লেন, জোশুয়া (এপ্রিল ৪, ২০০৪)। "ওয়াণ্ডার-ওয়ার্কিং পাওয়ার"। বোস্টন গ্লোব।
- জেট, ব্রেট. "হু ইজ ওয়ান্ডার ওম্যান?", (পাণ্ডুলিপি) (২০০৯): ১-৭১.
- লেপোর, জিল . দ্য সিক্রেট হিস্ট্রি অফ ওয়ান্ডার ওম্যান, নিউ ইয়র্ক: আলফ্রেড এ নপফ, ২০১৪, আইএসবিএন ৯৭৮০৩৮৫৩৫৪০৪২
- ম্যালকম, অ্যাণ্ড্রু এইচ. (ফেব্রুয়ারি ১৮, ১৯৯২)। "শি ইজ বিহাইন্ড দ্য ম্যাচ ফর দ্যাট ম্যান অফ স্টিল"। নিউ ইয়র্ক টাইমস।
- মার্স্টন, উইলিয়াম মোল্টন. ইমোশনস অফ নর্মাল পিপল. লন্ডন, যুক্তরাজ্য: কেগান পল, ট্রেঞ্চ, ট্রুবনার অ্যাণ্ড কো, লিমিটেড. ১৯২৮; আইএসবিএন ১৪০৬৭০১১৬৫
- ভ্যাল্কোর ফ্রান্সিন. "ম্যানিপুলেটিং দ্য মেসেঞ্জার: ওয়ান্ডার ওম্যান অ্যাজ অ্যান আমেরিকান ফিমেল আইকন" (প্রবন্ধ: ২০০৬): পৃ. ১–৩৭২.