অদম্য ৭১ (যবিপ্রবি)
অদম্য' ৭১ | |
---|---|
![]() প্রশাসন ভবনের সামনে 'অদম্য' ৭১' | |
শিল্পী | মোজাই জীবন সফরি |
বছর | ২০১৩ |
উপাদান | সিমেন্ট |
বিষয় | বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ |
আয়তন | ৬.৪ মিটার (২১ ফুট) |
২৩°১৪′০০″ উত্তর ৮৯°০৭′২৫″ পূর্ব / ২৩.২৩৩২০৫° উত্তর ৮৯.১২৩৫৭৬° পূর্ব | |
মালিক | যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় |
অদম্য ৭১ বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের স্মারক ভাস্কর্য। মোজাই জীবন সফরির নকশায় নির্মিত সিমেন্টের ভাস্কর্যটি দুজন মুক্তিযোদ্ধার ভেলা বেয়ে ঘরে ফেরার প্রতিকৃতি। "অদম্য' ৭১" শিরোনামে স্থাপিত ভাস্কর্যের অবস্থান যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে। ২০১৩ সালে এটির আনুষ্ঠানিক উন্মোচন করা হয়।[১]
বর্ণনা
[সম্পাদনা]একজন তরুণ মুক্তিযোদ্ধা ও একজন নারী মুক্তিযোদ্ধা যুদ্ধ শেষে ঘরে ফিরছেন।[১] ৭টি কলা গাছ দিয়ে বাঁধানো ভেলা লম্বা লাঠি বা বাঁশ দিয়ে বেয়ে দুইজন সামনে আগাচ্ছেন।[২] এখানে '৭' সংখ্যাটি ৭ মার্চের ভাষণ থেকে নেওয়া হয়েছে।[২]
অদম্য ৭১-এর পাদদেশ দুই ধাপে ইট দিয়ে বানানো ষড়ভুজ দিয়ে ঘেরা। পাদদেশের দৈর্ঘ্য ২৬ ফুট, যা বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবসের তারিখ ২৬ মার্চ থেকে নেওয়া। মোট উচ্চতা ২১ ফুট। এখানে '২১' আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের তারিখ ২১ ফেব্রুয়ারিকে বোঝানো হয়েছে। বেদিসহ দণ্ডায়মান প্রতিকৃতির উচ্চতা ১৬ ফুট, যা বাংলাদেশের বিজয় দিবসের তারিখ ২৬ ডিসেম্বরকে নির্দেশ করে।[৩]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ রহমান, সাজেদ (২০২৩-১২-১৫)। "ভাস্কর্যের শহর যশোর"। দৈনিক জনকণ্ঠ। ২০২৩-১২-১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১২-০২।
- ↑ ক খ সুপ্তি, নিশাত (২০২৩-০৩-১৮)। "মুক্তিযুদ্ধ স্মারক ভাস্কর্য যবিপ্রবির 'অদম্য ৭১'"। দ্য ডেইলি মেসেঞ্জার। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১২-০৪।
- ↑ হ্যাপি, হোসনে আরা (২০২৩-১২-০৪)। "যশোরে মুক্তিযুদ্ধের স্থাপত্য ও ভাস্কর্য"। প্রতিদিনের বাংলাদেশ। ২০২৪-১২-০১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১২-০২।