অংশীদারি কারবার

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

অংশীদারি ব্যবসায় হলো চুক্তির দ্বারা দুই বা ততোধিক ব্যক্তির মধ্যে বৈধ উপায়ে অর্থ উপার্জনের নিমিত্তে যে ব্যবসায় গড়ে উঠে। ১৯৩২ সালের অংশীদারি আইন অনুসারে, সাধারণ অংশীদারি ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে সদস্য সংখ্যা সর্বনিম্ন ২জন ও সর্বোচ্চ ২০জন হবে এবং ব্যাংকিং অংশীদারি ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে ২জন থেকে সর্বোচ্চ ১০জন হবে। চুক্তিই অংশীদারি ব্যবসায়ের মূল ভিত্তি। চুক্তি ছাড়া কোনো অংশীদারি ব্যবসায় হতে পারে না। তবে এই অংশীদারি হতে পারে

চুক্তির প্রকারভেদ[সম্পাদনা]

  1. লিখিত চুক্তি
  2. মৌখিক চুক্তি
  3. লিখিত ও মৌখিক চুক্তি

উদ্ভব[সম্পাদনা]

একমালিকানা ব্যবসায়ের সমস্যাদি দূর করার নিমিত্তে এ ব্যবসায় গড়ে ওঠে। একমালিকানা ব্যবসায়ে মূলধন স্বল্পতা ও অসীম দায়ের অসুবিধা আছে।

সুবিধাসমুহঃ[সম্পাদনা]

  1. অধিক পুঁজির সংস্থান
  2. সহজ গঠন
  3. দলবদ্ধ প্রচেষ্টা
  4. সম্মিলিত সিদ্ধান্ত
  5. দক্ষ পরিচালনা
  6. বৃহদায়তন ব্যবসায়ের সুবিধা ভোগ
  7. গবেষণা কাজে অর্থ ব্যয়
  8. প্রতিটি অংশীদারের প্রতিভার সর্বোত্তম ব্যবহার

অসুবিধাসমুহ[সম্পাদনা]

  1. গোপনীয়তা বজায় থাকে না
  2. দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণে সমস্যা
  3. স্থায়ীত্বের সমস্যা

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]

ব্যবসায়[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ] ব্যবসায়[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]