ভিনসেন্ট ফেরের
সন্ত ভিনসেন্ট ফেরের, ও.পি. | |
---|---|
ধার্মিক, ঋত্বিক এবং পাপস্বীকারকারী, শেষ বিচারের দেবদূত বলা হয় | |
জন্ম | ভ্যালেন্সিয়া, ভ্যালেন্সিয়া সাম্রাজ্য | ২৩ জানুয়ারি ১৩৫০
মৃত্যু | ৫ এপ্রিল ১৪১৯ ভেনিস, ব্রিটানি ডিউকের জমিদারি | (বয়স ৬৯)
শ্রদ্ধাজ্ঞাপন | রোমান ক্যাথলিক গীর্জা, এংলিকান কমিউনিয়ন, আগলিপায়ান গীর্জা |
সিদ্ধ ঘোষণা | ৩রা জুন, ১৪৫৫, রোম , পোপ তৃতীয় ক্যালিক্সটাস কর্তৃক |
প্রধান স্মৃতিযুক্ত স্থান | ভেনিস ক্যাথেড্রাল ভেনিস, মরবিহান, ফ্রান্স |
উৎসব | ৫ই এপ্রিল |
বৈশিষ্ট্যাবলী | শিখার জিহ্বা; পালপিট; ট্রামপেট; কয়েদিরা; |
এর রক্ষাকর্তা | নির্মাতা, নির্মানকারী, সীসক কর্মকর্তা, জেলে (ব্রিটানি) এবং অনাথ (স্পেন) |
ভিনসেন্ট ফেরের (কাতালান উচ্চারণ: [ˈsam viˈsɛm feˈreɾ]) (২৩শে জানুয়ারি ১৩৫০ - ৫ই এপ্রিল, ১৪১৯) ভ্যালেন্সিয়ার একজন ডোমিনিকান খ্রিস্টীয় ভিক্ষু যিনি ধর্মপ্রচারক ও নৈয়ায়িক হিসেবে খ্যাত। ক্যাথলিক গির্জায় তিনি সন্ত হিসেবে স্বীকৃত।
প্রথম জীবন[সম্পাদনা]
ভিনসেন্ট, যিনি তার স্প্যানিশ স্ত্রী কনস্ট্যান্সা মিকুয়েলের সাথে পালামোস থেকে আসেন, তার মহান গিলিয়াম ফেরেরের চতুর্থ সন্তান।[১][২] কিংবদন্তিরা তার জন্মকে ঘিরে ছিল। এটা বলা হয়ে থাকে যে তার পিতাকে এক ডোমিনিকান খ্রিস্টীয় ভিক্ষু স্বপ্নে বলেন যে তার সন্তান জগদ্বিখ্যাত হবে। তার মা বলেন যে তাকে জন্ম দেবার সময় তার কোনরুপ কষ্টের অনুভূতি হয়নি। তার নাম রাখা হয় সন্ত ভিনসেন্ট মার্টার, ভ্যালেন্সিয়ার বিখ্যাত সন্তর নামানুসারে।[৩] তিনি বুধবার ও শুক্রবার উপাস থাকতেন এবং খ্রিস্টের প্যাশনকে পছন্দ করতেন। তিনি দরিদ্রকে সহায়তা করতেন এবং তাদের ভিক্ষা দিতেন। তিনি আট বছর বয়সে ক্লাসিকাল পাঠ শুরু করেন। তিনি চৌদ্দ বছর বয়সে ধর্মতত্ত্ব ও দর্শন পড়েন।[১]
চার বছর পর, আঠারো বছর বয়সে তিনি প্রচারক হিসেবে[৪], সাধারণভাবে ডোমিনিকান আদেশ, যা ইংল্যান্ডে কালফ্রায়ার হিসেবে পরিচিত, তার প্রচারকাজ শুরু করেন। তিনি আদেশ প্রচার শুরু করার পরপরই তা ছেড়ে দেবার প্রলোভনের সম্মুখীন হন। এমনকি তার পিতা-মাতাও তাকে এই কথা বলে এবং তাকে ধর্মনিরপেক্ষ পাদ্রী হতে বলে।[৫] তিনি এইসকল সমস্যা দূর করার উদ্দেশ্যে প্রার্থনা ও আক্ষেপ করেন। এভাবেই তিনি তার পরীক্ষার বছর শেষ করে তার কর্মজীবনে উন্নতি করেন।
এই বছরকয়েক ধরে তিনি আত্মিকভাবে পবিত্র বাইবেল পাঠ করেন এবং মুখস্থ করেন। তিনি তার পবিত্র কর্ম সম্পর্কে একটি দ্বান্দ্বিকতার অনুমান ভিত্তিক বই রচনা করেন এবং ১৩৭৯ সালে বার্সেলোনার ক্যাথলিক ঋত্বিক হন। এরপর তিনি ধর্মতত্ত্বগুরু হন এবং দর্শন-এর উপর পাঠদানের আদেশ পান। এরপর তাকে বার্সেলোনায় পাঠানো হয় এবং তিনি লিয়েডা বিশ্ববিদ্যালয়-এর সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রী লাভ করেন।[৬]
তার শারীরিক বর্ণনানুসারে তিনি মাঝারি উচ্চতার, উত্তুঙ্গ কপাল এবং স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্যের অধিকারী ছিলেন। তার চুল ছিল না, তার মস্তকমুন্ডিত থাকত। তার চোখ ছিল কাল ও প্রকাশযোগ্য; তার ব্যবহার ছিল নম্র। তার সাধারণ রঙ ছিল ফ্যাকাশে। তার কণ্ঠ ছিল জোরাল ও শক্তিশালী এবং সাধারণত নম্র, অনুনাদিত এবং স্পন্দনশীল।[৩]
পাশ্চাত্য বিভেদ[সম্পাদনা]
পাশ্চাত্য বিভেদ (১৩৭৮-১৪১৮) রোমান ক্যাথলিজমকে দুইভাগে ভাগ করে দেয় এবং এর পরপরই তিনভাগ হয়। পোপ সপ্তম ক্লিমেন্ট ফ্রান্সের এভিগননে ও ষষ্ঠ আর্বান বাস করতেন রোমে। ভিনসেন্ট বিশ্বাস করেন যে আর্বানের নির্বাচনটি ছিল ভ্রান্ত ও অবৈধ তবে সিয়েনার ক্যাথেরিন ছিল রোমান পোপের একনিষ্ঠ সমর্থক। লুনায় কার্ডিনাল পেড্রোর কাজে নিয়োজিত অবস্থায়ই ভিনসেন্ট স্প্যানিয়ার্ডদের ক্লিমেন্টের সমর্থন করতে বলে। ১৩৯৪ সালে ক্লিমেন্টের মৃত্যুর পর কার্ডিনাল দ্য লুনাই এভিগনন পোপের পদলাভ করেন এবং ত্রয়োদশ বেনেডিক্ট নামধারণ করেন।[৭]
ভিনসেন্ট ত্রয়োদশ বেনেডিক্ট, ("পাপা লুনা" হিসেবে অধিক পরিচিত), এর প্রতি নিষ্ঠাবান ছিলেন।[১] তিনি তার ত্রয়োদশ বেনেডিক্টের পক্ষে অ্যাপোস্টিলিক পেনিটেনশিয়ারি এবং পবিত্র স্থানের প্রধান হিসেবে কাজ করেন।[৭] ভিনসেন্ট তার পক্ষে পাশ্চাত্য বিভেদের শেষ পর্যন্ত কাজ করেন।[৬] তবে বেনেডিক্ট পিসার কাউন্সিল (১৪০৯) বা কনস্ট্যান্সের কাউন্সিল (১৪১৪-১৪১৮)-এর কোনটি থেকেই পদত্যাগ করেন না। এর ফলে তিনি ফরাসি রাজা এবং তার সব কার্ডিনালদের সমর্থনবঞ্চিত হন এবং ১৪১৭ সালে সমাজচ্যুত হন। ফাঁকা বুলিতে দীর্ঘদিন কাজ চালানোর পর ভিনসেন্ট রাজা ক্যাস্টিলের ফার্দিনান্দকে উৎসাহিত করেন যেন তিনি ত্রয়োদশ বেনেডিক্টকে আর সমর্থন না করেন। ভিনসেন্ট পরে বলেন যে পাশ্চায় বিভেদ তার মনের ওপর চাপ সৃষ্টি করেন এবং তাই তিনি চল্লিশ বছর বয়স থেকেই মারাত্মক অসুস্থ হয়ে পড়েন।
বাগ্মিতা এবং খ্রিস্টধর্ম প্রচারে অবদান[সম্পাদনা]
২১ বছর ধরে তিনি ইংল্যান্ড, স্কটল্যান্ড, আয়ারল্যান্ড, আরাগন, ক্যাস্টিল, ফ্রান্স, সুইজারল্যান্ড ও ইতালি ভ্রমণ করেন শুধুমাত্র গোসপেল প্রচারের উদ্দেশ্যে এবং অনেককে দীক্ষিত করার জন্য। বহু আত্মজীবনীকারেরা বিশ্বাস করেন যে তিনি শুধু ভ্যালেন্সীয়েই কথা বলতে পারতেন, কিন্তু তার জিহবার উপহার নামক ক্ষমতা ছিল।[১]
তিনি সেন্ট করবির কোলেট এবং তার সন্ন্যাসীদের কাছেও প্রচার করেন। এখানেই তাকে বলা হয় যে তিনি ফ্রান্সে মারা যেতে পারেন। স্পেন থেকে অসুস্থ হয়ে ফিরে আসবার পথে তিনি ব্রিটানিতে ১৪১৯ সালে মারা যান। ব্রেটনের জেলেরা এখনও ঝড়ের সময় তাকে ডাকে এবং স্পেনে তিনি অনাথদের রক্ষাকর্তা।[৮]
ইহুদিদের ধর্মান্তর এবং সমালোচনা[সম্পাদনা]
বলা হয়ে থাকে ভিনসেন্টের কারণেই অনেক ইহুদি ক্যাথলিক ধর্ম গ্রহণ করেন এবং সাধারণত সন্দেহজনক প্রক্রিয়ায় এটি ঘটেছিল। যেমন বলা হয় তিনি তাদেরকে বাধ্য করতেন যতক্ষণ না তারা ধর্মান্তর করছেন এবং ইহুদি ধর্মস্থানগুলোকে গীর্জায় রুপ নেবার জন্য নিজের সরকার বা প্রতিষ্ঠানের কাছে বলছে ও তা করছে।[৯] ধর্মান্তরকারীদের মধ্যে একজন, রাব্বি, পরে সলোমন হা-লেভি হন এবং কার্টাগেনার বিশপ এবং আরো পরে বার্গোসের সর্বোচ্চ মাপের দেবদূত হন। ভিনসেন্টকে স্পেনে ইহুদিবিদ্বেষমূলক কর্মসূচীর অবদানকারী হিসেবে ধরা হয় কারণ তার পদার্পণকারী শহরে ইহুদি সম্প্রদায়ের লোকেদের ওপর সহিংসতা হয়।[১০] তিনি বহুবিধ ইহুদি-বিরোধী আইন প্রচার করেন এবং ইহুদিদের খ্রিস্টানদের সাথে খাবার খেতে, খ্রিস্টান চাকরি পেতে, বাসস্থান পরিবর্তন করতে বা তাদের চুল বা দাঁড়ি কাটতেও বাধা দেন।
টোলেডো, স্পেনের একটি ইহুদি-ধর্মস্থানটিকে গীর্জায় রুপ দেবার জন্য তার অর্জন সম্পর্কে নানাবিধ মত-দ্বিমত রয়েছে এবং এর উৎস পরস্পরবিরোধী। এক সূত্র বলে যে তিনি দাঙ্গা-হাঙ্গামাকারী মানুষকে ১৩৯১ সালে একটি দাঙ্গার দিকে এগিয়ে নিয়ে যাবার জন্য তাদেরকে তাঁতিয়ে দেন এবং একে একটি গীর্জায় রুপ দেন।[১১] অপর একটি সূত্র বলে যে তিনি ১৪১১ সালে ঐ স্থানের ইহুদিদের ধর্মান্তর করেন এবং তারাই পরে ঐ ধর্মস্থানটিকে গীর্জায় রুপ দেন তাদের পরবর্তীত বিশ্বাসের ভিত্তিতে।[৬] তৃতীয় একটি সূত্র দুইটি ঘটনাকে চিহ্নিত করে, একটি ১৩৯১ সালে ভ্যালেন্সিয়ায় এবং পরের এক তারিখে টোলেডোতে অপর একটি। তারা বলে যে তিনি ইহুদিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেন তাদের ওপর নিপীড়ন করেন।[১২] ভিনসেন্ট (১৪১৩-১৪) সালে টর্টসার তর্কযুদ্ধেও অংশ নেন এবং। এখানে তাকে এভিগনন পোপ ত্রয়োদশ বেনেডিক্ট ডাকেন এবং এর লক্ষ্য ছিল একটি বিতর্কের পর ইহুদিদেরকে ক্যাথলিজম-এ রুপান্তর করা। এর জন্য উভয় ধর্মবিশ্বাসী বিজ্ঞলোকেরা উপস্থিত হয়েছিলেন।[১০]
কাসপের সমঝোতা[সম্পাদনা]
ভিনসেন্ট তার জন্মভূমির কতিপয় রাজনৈতিক ব্যাপারেও অংশগ্রহণ করেন রাজা আরাগনের মার্টিন ১৪১০ সালে কোন উত্তরাধিকার না রেখেই মারা যান এবং পাঁচজন সৃজনশীল তার রাজ্যের ক্ষমতা নিতে এগিয়ে আসেন, সকলেই রাজরক্তের বাহক। ঠিক হয়, আরাগন, কাতালোনিয়া এবং ভ্যালেন্সিয়ার তিনজন করে মোট নয়জন নিয়ে একটি কমিটি গঠিত হবে এবং তারাই পরবর্তী রাজা ঠিক করবেন। ভিনসেন্টকে ভ্যালেন্সিয়ার একজন প্রতিনিধি হিসেবে বেছে নেয়া হয় এবং তিনি ক্যাস্টিলিয়ান রাজপুত্র অ্যান্টিগুয়েরার ফার্দিনান্দর পক্ষে ভোট দেন এবং তিনিই আরাগনের পরবর্তী রাজা হন। ফার্দিনান্দ যে পদ্ধতিতে পরবর্তী রাজা হন সেই পদ্ধতিকেই কাসপের সমঝোতা বলা হয়।
মৃত্যু ও সম্মান[সম্পাদনা]
ভিনসেন্ট ৫ই এপ্রিল, ১৪১৯ সালে ব্রিটানির ভেনিস-এ, ঊনসত্তর বছর বয়সে পরলোকগমন করেন।[৪] এবং তাকে ভেনিস ক্যাথেড্রালে দাফন করা হয়। পোপ তৃতীয় ক্যালিক্সটাস ৩রা জুন, ১৪৫৫ সালে তাকে মাহাত্ম্য দান করেন। ৫ই এপ্রিল তার উপলক্ষে উৎসব করা হয়। ১৯৭৯ সালে প্রতিষ্ঠিত পূর্বের বিভেদমূলক সন্ত ভিনসেন্ট ফেরের সহধর্মিতা তার নামেই করা হয়।
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ ক খ গ ঘ Reinhart, Albert (১৯৯৩)। "St. Vincent Ferrer"। ক্যাথলিক বিশ্বকোষ। নিউ ইয়র্ক: রবার্ট অ্যাপলটন কোম্পানি।
- ↑ Dress, Clayton J. The Late Medieval Age of Crisis and Renewal, 1300-1500: A Biographical Dictionary. Greenwood Press, 2001. আইএসবিএন ০-৩১৩-৩০৫৮৮-৯. (p. 490)
- ↑ ক খ "Minnaji O.P., Cora. "Biography: The Life of St. Vincent Ferrer: The Wonder Worker". The Church of St. Vincent Ferrer, NYC"। ১৯ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মার্চ ২০১৪।
- ↑ ক খ ""St. Vincent Ferrer", Catholic News Agency"। ৮ এপ্রিল ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মার্চ ২০১৪।
- ↑ International website of the Order of Preachers "St. Vincent Ferrer"[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ ক খ গ "''The Lives or the Fathers, Martyrs and Other Principal Saints'' by Rev. Alban Butler"। Ewtn.com। ২০১৪-০৩-২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-১২-১৭।
- ↑ ক খ Foley OFM, Leonard, "St. Vincent Ferrer", Saint of the Day, Lives, Lessons, and Feast, (revised by Pat McCloskey), Franciscan Media ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৩ মার্চ ২০১৪ তারিখে আইএসবিএন ৯৭৮-০-৮৬৭১৬-৮৮৭-৭
- ↑ Website O.P.
- ↑ "Jewish Encyclopedia, Vincent Ferrer"। Jewishencyclopedia.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-১২-১৭।
- ↑ ক খ "The History of Anti-Semitism: From Mohammed to the Marranos - Léon Poliakov - Google Books"। Books.google.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-১২-১৭।
- ↑ (ফরাসি) Despland, Michel। "La religion en Occident: Grandes ou petites vérités?"। Encyclopédie de l'Agora। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৮-২৬।
- ↑ Barrack, Marty, Second Exodus
বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]
গ্রন্থ[সম্পাদনা]
- সন্ত ভিনসেন্ট ফেরেরঃ "রহস্য উদ্ঘাটনের দেবদূত"-এর জীবন এবং অলৌকিকতা
- স্ট্যানিসলস এম. হগ্যান, সন্ত ভিনসেন্ট ফেরের ও.পি. (লন্ডন: লংম্যান্স, গ্রীন এন্ড কোং, ১৯১১).
- এন্ড্রু পাডেল, সন্ত ভিনসেন্ট ফেরের, খ্রিস্টান ভিক্ষুর প্রচারণার আদেশঃ তাঁর জীবন, আত্মিক শিক্ষা এবং কার্যকরমূলক ত্যাগ, টি.এ. ডিক্সন কর্তৃক অনূদিত (লন্ডনঃ: আর. ওয়াশবর্ণ, ১৮৭৫). (আসল ফরাসি মুদ্রণটি ১৮৬৩ সালে সরকারিভাবে ছাপাবার অনুমতি পায়)।
ফরাসী[সম্পাদনা]
- ভিনসেন্ট ফেরের (সন্ত), Sermons, ভ্যালেন্সিয়ান থেকে ফরাসীতে অনূদিত, ২০১০ সালের Éditions de la Merci
নিবন্ধ[সম্পাদনা]
- Albert Reinhart, ‘সন্ত ভিনসেন্ট ফেরের’ ক্যাথলিক বিশ্বকোষ-এ; (নিউ ইয়র্ক: রবার্ট এপলেটন কোম্পানি, ১৯১২).
- চিসাম, হিউ, সম্পাদক (১৯১১)। "Vincent Ferrer, St"। ব্রিটিশ বিশ্বকোষ (১১তম সংস্করণ)। কেমব্রিজ ইউনিভার্সিটি প্রেস।
- John Gilmary Shea, ‘Saint Vincent Ferrer’ in Little Pictorial Lives of the Saints (New York: Benziger Brothers, ১৮৯৪).
- Terry H Jones, ‘Saint Vincent Ferrer’ in Saints.SQPN.com (স্টার কোয়েস্ট প্রোডাকশন নেটওয়ার্ক).
- ‘St. Vincent Ferrer’ সন্ত ও দেবদূত (ক্যাথলিক অনলাইন).
- ‘Vincenzo Ferreri, in spagnolo Vincente Ferrer: storia di un santo’ (Città di Mercato S. Severino).
- সান ভিসেন্তে ফেরের উৎসব, ভ্যালেন্সিয়া, স্পেন