১৯৮৫–৮৬ বুন্দেসলিগা

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বুন্দেসলিগা
মৌসুম১৯৮৫–৮৬
তারিখ৯ আগস্ট ১৯৮৫ – ২৬ এপ্রিল ১৯৮৬
চ্যাম্পিয়নবায়ার্ন মিউনিখ
৮ম বুন্দেসলিগা শিরোপা
৯ম জার্মান শিরোপা
অবনমনজারব্রুকেন
হানোফার
ইউরোপীয় কাপবায়ার্ন মিউনিখ
কাপ উইনার্স কাপস্টুটগার্ট
উয়েফা কাপভেয়ার্ডার ব্রেমেন
বায়ার ০৫ উরডিঙ্গেন
বরুসিয়া মনশেনগ্লাডবাখ
বায়ার লেভারকুজেন
মোট খেলা৩০৬
মোট গোলসংখ্যা৯৯২ (ম্যাচ প্রতি ৩.২৪টি)
শীর্ষ গোলদাতাপশ্চিম জার্মানি স্টেফান কুনৎস (২২টি গোল)
সবচেয়ে বড় হোম জয়স্টুটগার্ট ৭–০ হানোফার (৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৬)
সবচেয়ে বড় অ্যাওয়ে জয়ডুসেলডর্ফ ০–৭ স্টুটগার্ট (১৫ মার্চ ১৯৮৬)
সর্বোচ্চ স্কোরিংভেয়ার্ডার ব্রেমেন ৮–২ হানোফার (১৬ আগস্ট ১৯৮৫)
ভেয়ার্ডার ব্রেমেন ৭–৩ ডুসেলডর্ফ (২২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৬)

১৯৮৫–৮৬ বুন্দেসলিগা পশ্চিম জার্মানির পেশাদার ফুটবল লীগের শীর্ষ স্তর বুন্দেসলিগার ২৩তম মৌসুম ছিল। এই মৌসুমটি ১৯৮৫ সালের ৯ই আগস্ট তারিখে শুরু হয়ে ১৯৮৬ সালের ২৬শে এপ্রিল তারিখে সম্পন্ন হয়েছিল।[১][২] ভেয়ার্ডার ব্রেমেনের জার্মান আক্রমণভাগের খেলোয়াড় রুডি ফোলার এই মৌসুমের প্রথম গোল করেছিলেন।[৩]

বায়ার্ন মিউনিখ বুন্দেসলিগার পূর্ববর্তী আসরের চ্যাম্পিয়ন, যারা ১৯৮৪–৮৫ মৌসুমে ৫০ পয়েন্ট অর্জন করে এই প্রতিযোগিতার ইতিহাসে ৭ম বারের মতো শিরোপা জয়লাভ করেছিল।

এই মৌসুমে ৪৯ পয়েন্ট অর্জন করে বায়ার্ন মিউনিখ ৮ম বারের মতো বুন্দেসলিগা এবং ৯ম বারের মতো জার্মান শিরোপা জয়লাভ করেছিল। বোখুমের জার্মান আক্রমণভাগের খেলোয়াড় স্টেফান কুনৎস ২২ গোল করে এই মৌসুমের শীর্ষ গোলদাতার পুরস্কার জয়লাভ করেছিলেন।

প্রতিযোগিতার ধরন[সম্পাদনা]

প্রতিটি ক্লাব একে অপরের বিরুদ্ধে দুইটি ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছিল; একটি নিজেদের মাঠে এবং অপরটি প্রতিপক্ষ দলের মাঠে। ক্লাবগুলো প্রতিটি জয়ের জন্য দুই পয়েন্ট এবং ড্রয়ের জন্য এক পয়েন্ট করে অর্জন করেছিল। যদি দুই বা ততোধিক ক্লাব সমান পয়েন্ট অর্জন করে থাকে, তবে গোল পার্থক্যের মাধ্যমে পয়েন্ট তালিকায় তাদের অবস্থান নির্ধারণ করা হয়েছিল। সর্বাধিক পয়েন্ট অর্জনকারী ক্লাবটি চ্যাম্পিয়ন হিসেবে শিরোপা জয়লাভ করেছিল এবং সর্বনিম্ন পয়েন্ট অর্জনকারী দুইটি ক্লাব ২. বুন্দেসলিগায় অবনমিত হয়েছিল। পয়েন্ট তালিকায় তৃতীয় সর্বনিম্ন পয়েন্ট অর্জনকারী ক্লাবটি ২. বুন্দেসলিগায় তৃতীয় স্থান অধিকারী ক্লাবের বিরুদ্ধে দুই লেগের অবনমন/উন্নয়ন প্লে-অফে অংশগ্রহণ করেছিল, যেখানে বিজয়ী ক্লাব পরবর্তী মৌসুমে বুন্দেসলিগায় অংশগ্রহণের জন্য উত্তীর্ণ হয়েছিল।

দল[সম্পাদনা]

১৯৮৪–৮৫ মৌসুম শেষে কার্লস্রুহার এবং আইন্ট্রাখট ব্রাউনশভাইগ মৌসুমে সর্বনিম্ন পয়েন্ট অর্জন করে পয়েন্ট তালিকার সর্বনিম্ন অবস্থানে থাকা দুই ক্লাব হিসেবে বুন্দেসলিগা হতে সরাসরি অবনমিত হয়েছিল। অন্যদিকে, তাদের বদলে নুর্নবার্গ এবং হানোফার বুন্দেসলিগায় উন্নীত হয়েছিল। পয়েন্ট তালিকায় তৃতীয় সর্বনিম্ন পয়েন্ট অর্জনকারী ক্লাব হিসেবে আরমিনিয়া বিলেফেল্ড ২. বুন্দেসলিগায় তৃতীয় স্থান অধিকারী ক্লাব জারব্রুকেনের বিরুদ্ধে দুই লেগের অবনমন/উন্নয়ন প্লে-অফে অংশগ্রহণ করেছিল, উক্ত প্লে-অফে জয়লাভ করে জারব্রুকেন বুন্দেসলিগার এই মৌসুমে অংশগ্রহণের জন্য উত্তীর্ণ হয়েছিল। পূর্ববর্তী মৌসুমের মতো এই মৌসুমেও ১৮টি ক্লাব প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিল।

ক্লাব অবস্থান মাঠ[৪] ধারণক্ষমতা[৪]
বোখুম বোখুম রুর স্টেডিয়াম ৪০,০০০
ভেয়ার্ডার ব্রেমেন ব্রেমেন ভেজার স্টেডিয়াম ৩২,০০০
বরুসিয়া ডর্টমুন্ড ডর্টমুন্ড ভেস্টফালেন স্টেডিয়াম ৫৪,০০০
ফর্টুনা ডুসেলডর্ফ ডুসেলডর্ফ রাইন স্টেডিয়াম ৫৯,৬০০
আইন্ট্রাখট ফ্রাঙ্কফুর্ট ফ্রাঙ্কফুর্ট ভাল্ডস্টাডিওন ৬২,০০০
হামবুর্গার হামবুর্গ ফক্সপার্কস্টাডিওন ৮০,০০০
হানোফার হানোফার নিডারজারকসেন স্টেডিয়াম ৬০,৪০০
কাইজারস্লাউটার্ন কাইজারস্লাউটার্ন বেৎসেনবার্গ স্টেডিয়াম ৪২,০০০
কলন কোলন মুঙ্গার্সডর্ফার স্টেডিয়াম ৬১,০০০
বায়ার লেভারকুজেন লেভারকুজেন উলরিখ হাবারলান্ড স্টেডিয়াম ২০,০০০
ভাল্ডহফ মানহাইম লুডভিগশাফেন সুডভেস্ট স্টেডিয়াম ৭৫,০০০
বরুসিয়া মনশেনগ্লাডবাখ মনশেনগ্লাডবাখ বোকেলবার্গস্টাডিওন ৩৪,৫০০
বায়ার্ন মিউনিখ মিউনিখ মিউনিখ অলিম্পিক স্টেডিয়াম ৮০,০০০
নুর্নবার্গ নুরেমবার্গ স্টাটিশেস স্টেডিয়াম ৬৪,২৩৮
জারব্রুকেন জারব্রুকেন লুডভিগস পার্ক স্টেডিয়াম ৪০,০০০
শালকে গেলজেনকির্খেন পার্ক স্টেডিয়াম ৭০,০০০
স্টুটগার্ট স্টুটগার্ট নেকার স্টেডিয়াম ৭২,০০০
বায়ার ০৫ উরডিঙ্গেন ক্রেফেল্ড গ্রটেনবুর্গ স্টেডিয়াম ২৮,০০০

পয়েন্ট তালিকা[সম্পাদনা]

অব দল ম্যাচ জয় ড্র হার স্বগো বিগো গোপা পয়েন্ট যোগ্যতা অর্জন বা অবনমন
বায়ার্ন মিউনিখ (C) ৩৪ ২১ ৮২ ৩১ +৫১ ৪৯ ইউরোপীয় কাপের প্রথম পর্বে উত্তীর্ণ
ভেয়ার্ডার ব্রেমেন ৩৪ ২০ ৮৩ ৪১ +৪২ ৪৯ উয়েফা কাপের প্রথম পর্বে উত্তীর্ণ
বায়ার ০৫ উরডিঙ্গেন ৩৪ ১৯ ৬৩ ৬০ +৩ ৪৫
বরুসিয়া মনশেনগ্লাডবাখ ৩৪ ১৫ ১২ ৬৫ ৫১ +১৪ ৪২
স্টুটগার্ট ৩৪ ১৭ ১০ ৬৯ ৪৫ +২৪ ৪১ কাপ উইনার্স কাপের প্রথম পর্বে উত্তীর্ণ[ক]
বায়ার লেভারকুজেন ৩৪ ১৫ ১০ ৬৩ ৫১ +১২ ৪০ উয়েফা কাপের প্রথম পর্বে উত্তীর্ণ[ক]
হামবুর্গার ৩৪ ১৭ ১২ ৫২ ৩৫ +১৭ ৩৯
ভাল্ডহফ মানহাইম ৩৪ ১১ ১১ ১২ ৪১ ৪৪ −৩ ৩৩
বোখুম ৩৪ ১৪ ১৬ ৫৫ ৫৭ −২ ৩২
১০ শালকে ৩৪ ১১ ১৫ ৫৩ ৫৮ −৫ ৩০
১১ কাইজারস্লাউটার্ন ৩৪ ১০ ১০ ১৪ ৪৯ ৫৪ −৫ ৩০
১২ নুর্নবার্গ ৩৪ ১২ ১৭ ৫১ ৫৪ −৩ ২৯
১৩ কলন ৩৪ ১১ ১৪ ৪৬ ৫৯ −১৩ ২৯
১৪ ফর্টুনা ডুসেলডর্ফ ৩৪ ১১ ১৬ ৫৪ ৭৮ −২৪ ২৯
১৫ আইন্ট্রাখট ফ্রাঙ্কফুর্ট ৩৪ ১৪ ১৩ ৩৫ ৪৯ −১৪ ২৮
১৬ বরুসিয়া ডর্টমুন্ড ৩৪ ১০ ১৬ ৪৯ ৬৫ −১৬ ২৮ অবনমন প্লে-অফে উত্তীর্ণ
১৭ জারব্রুকেন (R) ৩৪ ১৯ ৩৯ ৬৮ −২৯ ২১ ২. বুন্দেসলিগায় অবনমিত
১৮ হানোফার (R) ৩৪ ২১ ৪৩ ৯২ −৪৯ ১৮
উৎস: জার্মান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন
শ্রেণীবিভাগের নিয়মাবলী: ১) পয়েন্ট; ২) গোল পার্থক্য; ৩) স্বপক্ষে গোল।
(C) চ্যাম্পিয়ন; (R) অবনমিত।
টীকা:
  1. বায়ার্ন মিউনিখ কাপ উইনার্স কাপের জন্য উত্তীর্ণ হওয়ার পাশাপাশি ১৯৮৫–৮৬ ডিএফবি-পোকালের চ্যাম্পিয়ন হওয়ায় উয়েফা কাপে তাদের বরাদ্দকৃত স্থানটি ১৯৮৫–৮৬ ডিএফবি-পোকালের রানার-আপ স্টুটগার্টকে প্রদান করা হয়েছিল। অন্যদিকে, ১৯৮৬–৮৭ উয়েফা কাপে স্টুটগার্টের বরাদ্দকৃত স্থানটি বায়ার লেভারকুজেনকে প্রদান করা হয়েছিল।

ফলাফল[সম্পাদনা]

স্বাগতিক \ সফরকারী BOC SVW BVB F95 SGE HSV H96 FCK KOE B04 WMA BMG FCB FCN FCS S04 VFB B05
বোখুম ২–৩ ৬–১ ৫–৩ ২–১ ২–০ ৩–২ ৩–২ ২–০ ১–১ ০–১ ২–২ ৩–০ ২–১ ৩–১ ১–১ ০–২ ১–২
ভেয়ার্ডার ব্রেমেন ০–০ ৪–২ ৭–৩ ৪–০ ২–০ ৮–২ ২–০ ২–০ ৫–০ ২–২ ১–১ ০–০ ২–১ ১–০ ৩–১ ৬–০ ৬–১
বরুসিয়া ডর্টমুন্ড ১–০ ১–১ ১–২ ৪–২ ১–১ ২–০ ৪–২ ৫–১ ১–১ ০–০ ২–৩ ০–৩ ১–৪ ৩–১ ১–১ ২–০ ৫–২
ফর্টুনা ডুসেলডর্ফ ২–১ ১–৪ ৪–২ ০–১ ৩–১ ২–২ ০–০ ১–৩ ২–১ ৪–১ ২–০ ৪–০ ২–১ ২–২ ১–১ ০–৭ ১–১
আইন্ট্রাখট ফ্রাঙ্কফুর্ট ১–০ ০–২ ২–১ ২–০ ৩–০ ১–৩ ১–১ ২–২ ১–০ ০–০ ১–১ ২–২ ১–১ ১–৩ ৩–০ ১–১ ১–১
হামবুর্গার ১–০ ০–১ ৩–০ ৪–০ ১–০ ৩–০ ৪–১ ০–০ ১–৩ ৩–০ ৪–১ ০–০ ২–১ ৪–০ ২–০ ২–০ ১–৪
হানোফার ১–২ ২–৪ ১–৪ ১–০ ০–০ ০–২ ৩–২ ৩–১ ১–১ ১–১ ২–৩ ০–৫ ০–২ ২–০ ১–২ ১–৩ ১–১
কাইজারস্লাউটার্ন ২–০ ৩–০ ২–০ ২–০ ১–১ ১–২ ১–০ ১–০ ৪–১ ০–০ ১–১ ০–২ ০–৩ ১–১ ০–০ ২–২ ৫–১
কলন ৩–০ ৩–৩ ২–০ ১–৩ ১–১ ১–১ ৩–০ ১–১ ২–৩ ০–১ ০–২ ১–১ ৩–১ ৩–১ ৪–২ ২–১ ১–১
বায়ার লেভারকুজেন ৪–২ ৫–১ ২–১ ৩–১ ২–০ ৩–২ ৪–১ ৩–২ ১–১ ৩–১ ৩–১ ১–২ ০–০ ২–০ ২–০ ২–১ ২–২
ভাল্ডহফ মানহাইম ৪–১ ১–১ ০–০ ২–১ ০–০ ০–১ ৫–১ ১–১ ১–১ ১–০ ৩–১ ০–৪ ০–১ ১–০ ৩–০ ৫–৩ ২–০
বরুসিয়া মনশেনগ্লাডবাখ ২–০ ১–২ ২–১ ৫–১ ১–১ ২–১ ৪–৩ ৩–০ ১–১ ২–২ ১–১ ৪–২ ৩–০ ২–০ ৪–০ ১–১ ১–২
বায়ার্ন মিউনিখ ৬–১ ৩–১ ০–১ ২–৩ ৩–০ ২–০ ৬–০ ৫–০ ৩–১ ০–০ ৩–১ ৬–০ ২–১ ৫–১ ৩–২ ৪–১ ৫–১
নুর্নবার্গ ০–১ ২–২ ০–০ ৩–২ ৪–১ ০–১ ৩–৩ ৩–১ ৩–০ ৩–২ ২–০ ২–৪ ০–১ ২–০ ৩–১ ০–১ ১–২
জারব্রুকেন ০–১ ১–১ ১–১ ১–১ ২–২ ২–২ ২–১ ০–৬ ১–২ ৩–১ ২–১ ১–৩ ১–১ ৩–০ ৩–২ ১–১ ১–২
শালকে ৪–২ ০–১ ৬–১ ১–১ ৩–১ ১–০ ২–২ ২–৩ ৩–০ ২–২ ৩–১ ২–২ ০–১ ২–০ ৩–২ ১–২ ২–০
স্টুটগার্ট ০–৪ ২–১ ৪–০ ৫–০ ২–১ ১–০ ৭–০ ২–০ ৫–০ ২–২ ৩–১ ০–০ ০–০ ৩–১ ৩–১ ০–১ ০–২
বায়ার ০৫ উরডিঙ্গেন ৩–২ ১–০ ২–০ ৫–২ ১–০ ০–৩ ৩–৩ ৩–১ ৩–২ ২–১ ১–০ ১–১ ১–০ ৬–২ ২–১ ৩–২ ১–৪
উৎস: জার্মান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন
রং: নীল = স্বাগতিক দল বিজয়ী; হলুদ = ড্র; লাল = সফরকারী দল বিজয়ী।

শীর্ষ গোলদাতা[সম্পাদনা]

অবস্থান খেলোয়াড় ক্লাব গোল
পশ্চিম জার্মানি স্টেফান কুনৎস বোখুম ২২
পশ্চিম জার্মানি কার্ল আলগোভার স্টুটগার্ট ২১
পশ্চিম জার্মানি ফ্রাঙ্ক নয়বার্ট ভেয়ার্ডার ব্রেমেন ২০
দক্ষিণ কোরিয়া চা বুম-কুন বায়ার লেভারকুজেন ১৭
পশ্চিম জার্মানি টমাস আলোফস কাইজারস্লাউটার্ন ১৬
পশ্চিম জার্মানি ইয়ুর্গেন ক্লিন্সমান স্টুটগার্ট
পশ্চিম জার্মানি ক্লাউস টাউবার শালকে
পশ্চিম জার্মানি ডিটার হোনেস বায়ার্ন মিউনিখ ১৫
পশ্চিম জার্মানি হারবার্ট ভাস বায়ার লেভারকুজেন ১৪
১০ পশ্চিম জার্মানি ইয়ুর্গেন ভেগমান বরুসিয়া ডর্টমুন্ড

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Schedule Round 1"। DFB। ৮ জুন ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  2. "Archive 1985/1986 Round 34"। DFB। ৮ জুন ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  3. "FC Schalke 04 - Werder Bremen 0:1 (Bundesliga 1985/1986, 1. Round)"worldfootball.net। ৭ মার্চ ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ৭ মার্চ ২০২২ 
  4. Grüne, Hardy (২০০১)। Enzyklopädie des deutschen Ligafußballs, Band 7: Vereinslexikon (জার্মান ভাষায়)। Kassel: AGON Sportverlag। আইএসবিএন 3-89784-147-9 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]