বাংলাদেশে রিয়েল এস্টেট

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

বাংলাদেশে রিয়েল এস্টেট বাংলাদেশের প্রধান শহুরে কেন্দ্রগুলোতে নির্মাণ কাজ বৃদ্ধি এবং উঁচু ভবন গুলোর সংখ্যা বৃদ্ধির কারণে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে নাটকীয়ভাবে বিকশিত হয়েছে, বিশেষ করে ঢাকাচট্টগ্রামে[১][২][৩]

ইতিহাস[সম্পাদনা]

১৯৯১ সালে মাত্র ১৯ জন সদস্য নিয়ে রিহ্যাব (রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ) গঠিত হয় যার সদস্য সংখ্যা পরবর্তীতে ২০১১ সালের হিসাবে বেড়ে ১,০৮২ জন হয়। ২০ সালে জাতীয় আবাসন কর্তৃপক্ষ আইন জাতীয় সংসদ কর্তৃক গৃহীত ও অনুমোদিত হয় এবং পরবর্তীতে ন্যাশনাল হাউজিং অথরিটি নামে একটি নতুন সংস্থা প্রতিষ্ঠিত হয়, যা হাউজিং অ্যান্ড সেটেলমেন্ট ডাইরেকশন (এইচএসডি) এবং ডেপুটি কমিশনার সেটেলমেন্ট (ডিসিএস) এর প্রাক্তন রাষ্ট্রীয় সংগঠনগুলিকে ভেঙে দেয়। অবশেষে ২০০১ সালের ১৫ জুলাই এই আইন কার্যকর হয়।

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. Mohammed Alamgir Kabir। "Cement makers coming of age"archive.thedailystar.net। ২০১৩-১২-২৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-০১-০৩ 
  2. Star Business Report। "Online shop opens for real estate buyers"archive.thedailystar.net। ২০১৩-১২-২৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-০১-০৩ 
  3. Star Business Report (২০১২-০৯-০২)। "Time to go vertical as land shrinks"archive.thedailystar.net। ২০১৩-১২-০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-০১-০৩ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]