তুংকুয়ান মসজিদ
| তুংকুয়ান মসজিদ | |
|---|---|
চীনা: 东关清真大寺 | |
 তুংকুয়ান মসজিদ | |
| ধর্ম | |
| অন্তর্ভুক্তি | ইসলাম |
| শাখা/ঐতিহ্য | সুন্নি ইসলাম |
| জেলা | জিনিংয়ে |
| প্রদেশ | ছিংহাই |
| অবস্থান | |
| অবস্থান | জিনিংয়ে, ছিংহাই, চীন |
| দেশ | চীন |
  চীনে মসজিদের অবস্থান | |
| স্থানাঙ্ক | ৩৬°৩৬′৫৫″ উত্তর ১০১°৪৭′৪৩″ পূর্ব / ৩৬.৬১৫৪° উত্তর ১০১.৭৯৫৩° পূর্ব |
| স্থাপত্য | |
| ধরন | মসজিদ |
| স্থাপত্য শৈলী | চীনা |
| সম্পূর্ণ হয় | ১৩৮০ |
| বিনির্দেশ | |
| ধারণক্ষমতা | ১,০০০ জন মুসল্লি |
| গম্বুজসমূহ | ২ |
| মিনার | ২ |
তুংকুয়ান মসজিদ (চীনা: 东关清真大寺; ফিনিন: Dōngguān Qīngzhēnsì) চীনের ছিংহাই প্রদেশের জিনিংয়ে অবস্থিত একটি মসজিদ। মসজিদটি ছিংহাই প্রদেশের বৃহত্তম মসজিদ।[১] প্রাদেশিক সরকার মসজিদটিকে সাংস্কৃতিক ধ্বংসাবশেষ সংরক্ষিত স্থানের মর্যাদা দেয়।
ইতিহাস[সম্পাদনা]
১৩৮০ সালে মিং রাজবংশের শাসনকালে মসজিদটি নির্মাণ করা হয়। সম্প্রতিতে পুনঃনির্মাণ করা হয়। প্রশস্ত ভবনের বাইরের অংশে সাদা রঙের খিলান আছে। মসজিদে একটি সবুজ এবং সাদা গম্বুজ এবং দুটি লম্বা মিনার আছে।[২] ১৯৮৬ সালের ২ মে ছিংহাই প্রাদেশিক সরকার আনুষ্ঠানিকভাবে মসজিদকে প্রাদেশিক সাংস্কৃতিক ধ্বংসাবশেষ সংরক্ষিত স্থানের মর্যাদা দেয়।[৩]
ছিংহাইয়ের সামরিক গভর্নর জেনারেল মা কি এবং মা বুফাং তুংকুয়ান মসজিদটি পরিচালনা করতেন।[৪]
ভবন[সম্পাদনা]
চীনা স্থাপত্য শৈলীর আদলে মসজিদটি নির্মাণ করা হয়েছে। মসজিদটি ১১০২ বর্গমিটার এলাকা জুড়ে অবস্থিত। প্রধান নামাজঘরটি কাঁচযুক্ত টালি ও নীল রঙের টালি দিয়ে তৈরি করা হয়েছে। মসজিদে প্রায় ১,০০০ জন মুসল্লি একসাথে নামাজ পড়তে পারে।
চিত্রশালা[সম্পাদনা]
-
প্রধান ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক সুরক্ষিত স্থানের নামফলক -
মসজিদের প্রধান প্রবেশপথ -
মসজিদের প্রাঙ্গণ -
মসজিদের নামাজঘরে নামাজরত মুসল্লি -
নামাজঘর -
মসজিদে নামাজরত মুসল্লি -
মসজিদে নামাজরত মুসল্লি
আরও দেখুন[সম্পাদনা]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ "西宁东关清真大寺攻略,东关清真大寺门票_地址,东关清真大寺游览攻略 - 马蜂窝"। www.mafengwo.cn (চীনা ভাষায়)। ২০১৯-১০-১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-০২।
- ↑ China। Eye Witness Travel Guides। পৃষ্ঠা 498।
- ↑ "西宁市东关清真大寺--民族服务"। www.qh.gov.cn (চীনা ভাষায়)। ২০১৫-০৪-০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-০২।
- ↑ Stéphane A. Dudoignon (২০০৪)। Devout societies vs. impious states?: transmitting Islamic learning in Russia, Central Asia and China, through the twentieth century : proceedings of an international colloquium held in the Carré des Sciences, French Ministry of Research, Paris, November 12-13, 2001। Schwarz। পৃষ্ঠা 68। আইএসবিএন 3-87997-314-8। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৬-২৮।
বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]
- সরকারী ওয়েবসাইটে মসজিদের বিবরণ ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৬ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে