পাটনা জংশন রেলওয়ে স্টেশন

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
পাটনা জংশন
ভারতীয় রেল স্টেশন
স্টেশনের মূল প্রবেশদ্বার
অবস্থানস্টেশন রোড, মহাবীর মন্দিরের নিকট, পাটনা- ৮০০০০১ বিহার
ভারত
স্থানাঙ্ক২৫°৩৬′১০″ উত্তর ৮৫°৮′১৫″ পূর্ব / ২৫.৬০২৭৮° উত্তর ৮৫.১৩৭৫০° পূর্ব / 25.60278; 85.13750
উচ্চতা৫৭ মিটার (১৮৭ ফু)
মালিকানাধীনইসিআর
পরিচালিতভারতীয় রেল
লাইনহাওড়া–দিল্লি প্রধান লাইন
আসানসোল–পাটনা বিভাগ
পাটনা-মুঘলসরাই লাইন
পাটনা–গয়া লাইন
পাটনা–সোনপুর–হাজিপুর বিভাগ
প্ল্যাটফর্ম১০>
রেলপথ১৫
নির্মাণ
গঠনের ধরনআদর্শ (ভূমিগত)
পার্কিংহ্যাঁ
অন্য তথ্য
অবস্থাপরিচালনাগত
স্টেশন কোডপিএনবিএ
অঞ্চল পূর্ব মধ্য রেল
বিভাগ দানাপুর
ইতিহাস
চালু১৮৬২[১]
বৈদ্যুতীকরণ২০০৩–২০০৪[২]
আগের নামবঙ্কিপুর জংশন
যাতায়াত
যাত্রীসমূহ (২০১৩)৪ লাখ (প্রতিদিন)[৩]
পরিষেবা
পূর্ববর্তী স্টেশন   পূর্ব মধ্য রেল   পরবর্তী স্টেশন
দিঘা, পাটনা রেলওয়ে স্টেশন
পাটনা–মুঘলসরাই লাইন
টেমপ্লেট:ভারতীয় রেল লাইন
জেহানাবাদের দিকে Jharkhand
অবস্থান
পাটনা জংশন ভারত-এ অবস্থিত
পাটনা জংশন
পাটনা জংশন
পাটনায় অবস্থান
পাটনা জংশন বিহার-এ অবস্থিত
পাটনা জংশন
পাটনা জংশন
পাটনায় অবস্থান
পাটনা জংশন পাটনা-এ অবস্থিত
পাটনা জংশন
পাটনা জংশন
পাটনায় অবস্থান

পাটনা জংশন (স্টেশন কোড পিএনবিই) ভারতের বিহার রাজ্যের রাজধানী পাটনা শহরের একটি প্রধান রেলওয়ে স্টেশন, যা শহরের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত,[৪] এটি পাটনার রেল পরিষেবা প্রদানকারী প্রধান রেলওয়ে স্টেশন। এটি ভারতীয় রেলের পূর্ব মধ্য রেলওয়ে জোনের দানাপুর বিভাগের অন্তর্গত। পাটনা জংশন দেশের অন্যতম ব্যস্ততম রেলওয়ে স্টেশন।[৫]

এই রেলওয়ে স্টেশনটি ভারতের বেশিরভাগ প্রধান শহরের সাথে রেলওয়ে নেটওয়ার্কের দ্বারা সংযুক্ত।[৬] পাটনা স্টেশনটি ভারতের অন্যতম ব্যস্ততম রেল রুট দিল্লি ও কলকাতাকে সংযোগকারী রেলপথের মধ্যে অবস্থিত। পাটনা থেকে ধারাবাহিক ভাবে দিল্লি ও কলকাতা পর্যন্ত ট্রেন চলাচল করে।[৭] পাটনা জংশন দৈনিক যাত্রী ও এক্সপ্রেস ট্রেন পরিষেবাগুলির মাধ্যমে আরা, গয়া, জেহানাবাদ, বিহার শরিফ, রাজগীর, ইসলামপুরের সাথে সংযুক্ত।

ইতিহাস[সম্পাদনা]

পাটনা জংশন রেলওয়ে স্টেশনটি ১৮৬২ সালে ব্রিটিশ ভারতের বাংলার পাটনা জেলা ও বিভাগের সদর দফতর বঙ্কিপুর (বঙ্কিপুর) শহরে বঙ্কিপুর জংশন[৮] হিসাবে চালু হয।[৯] পাটনার মধ্য দিয়ে রেলপথ নির্মাণের কাজ ১৮৫৫ সালে শুরু হয় এবং ১৮৬২ সালে এটি সম্পন্ন ও চালু হয়।[১০] এর আগে কাঁচামাল ও তৈরি পণ্য পরিবহনের কাজ গঙ্গা নদীর মাধ্যমে করা হত।[১] দুটি শাখা লাইন রয়েছে, যার মধ্যে পশ্চিম জোনে একটি শাখা রেলপথটি পাটনা জংশন রেল স্টেশনকে দিঘা ঘাটের সাথে সংযুক্ত করে এবং অন্যটি পূর্ব জোনে পাটনা সিটি রেল স্টেশনকে পাটনা ঘাটের সাথে সংযুক্ত করে।[১]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. Intra Urban Market Geography। Concept Publishing Company। ১৯৮০। পৃষ্ঠা 35–। GGKEY:H0N03P8ZTPB। সংগ্রহের তারিখ ৬ এপ্রিল ২০১২ 
  2. "History of Electrification"information published by CORE (Central Organisation for Railway Electrification)। CORE (Central Organisation for Railway Electrification)। সংগ্রহের তারিখ ১ এপ্রিল ২০১২ 
  3. Kumod Verma (১৭ ডিসেম্বর ২০১৩)। "Patna Junction to get two escalators by Jan-end"The Times of India। ৩ জানুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১৪ 
  4. "Patna serial blasts"India Today। ২৯ অক্টোবর ২০১৩। ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  5. "Patna by Railways"go4patna.com। ১৯ অক্টোবর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  6. Kory Goldberg; Michelle Dcary (৯ নভেম্বর ২০০৯)। Along the Path – The Meditator's Companion to the Buddha's Land। Pariyatti। পৃষ্ঠা 200–। আইএসবিএন 978-1-928706-56-4। সংগ্রহের তারিখ ৬ এপ্রিল ২০১২ 
  7. Tom Woodhatch (১৯৯৯)। Nepal handbookবিনামূল্যে নিবন্ধন প্রয়োজন। Footprint Travel Guides। পৃষ্ঠা 435–। আইএসবিএন 978-1-900949-44-6। সংগ্রহের তারিখ ৬ এপ্রিল ২০১২ 
  8. Amit Bhelari (২০১৫-০২-২৮)। "Train to trace travels of Mahatma"Telegraph India। ২২ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-১২-১৮ 
  9. "Imperial Gazetteer2 of India, Volume 6, page 382 – Imperial Gazetteer of India — Digital South Asia Library"। Dsal.uchicago.edu। ২০১৩-০২-১৮। ২২ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-১২-১৮ 
  10. O'Malley, L. S. S. (১৯২৪)। Bihar And Orissa District Gazetteers Patna — L.S.S. O'malley — Google Booksআইএসবিএন 9788172681210। ২২ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-১২-১৮ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]