লাউতারো মার্তিনেস

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
লাউতারো মার্তিনেস
Martínez with Argentina U20 in ২০১৭
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নাম লাউতারো জেভিয়ের মার্তিনেস
জন্ম (1997-08-22) ২২ আগস্ট ১৯৯৭ (বয়স ২৬)
জন্ম স্থান বাহিয়া ব্লাঙ্কা , আর্জেন্টিনা
উচ্চতা ১.৭৪ মি .
মাঠে অবস্থান স্ট্রাইকার
ক্লাবের তথ্য
বর্তমান দল
ইন্টার মিলান
জার্সি নম্বর ১০
যুব পর্যায়
২০১৩–২০১৪ লিনিয়ার্স
২০১৪–২০১৫ রেসিং ক্লাব
জ্যেষ্ঠ পর্যায়*
বছর দল ম্যাচ (গোল)
২০১৫–২০১৮ রেসিং ক্লাব ৬২ (২৭)
২০১৮– ইন্টার মিলান ২৪১ (১০৭)
জাতীয় দল
২০১৬–২০১৭ আর্জেন্টিনা অনূর্ধ্ব-২০ ১১ (৭)
২০১৮– আর্জেন্টিনা ৪১ (২১)
অর্জন ও সম্মাননা
ফুটবল (পুরুষ)
 আর্জেন্টিনা-এর প্রতিনিধিত্বকারী
কোপা আমেরিকা
বিজয়ী ২০২১
তৃতীয় স্থান ২০১৯
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে এবং ১৩ নভেম্বর ২০২০ তারিখ অনুযায়ী সকল তথ্য সঠিক।
‡ জাতীয় দলের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা ১৩ অক্টোবর ২০২০ তারিখ অনুযায়ী সঠিক।

লাউতারো জেভিয়ার মার্তিনেস (স্প্যানিশ উচ্চারণ: [lawtaà maàtines]; জন্ম ২২ আগস্ট ১৯৯৭) একজন আর্জেন্টাইন পেশাদার ফুটবলার [১] যিনি ইতালীয় ক্লাব ইন্টার মিলান এবং আর্জেন্টিনা জাতীয় দলের হয়ে একজন স্ট্রাইকার হিসেবে খেলেন।

তিনি তার জন্মভূমি আর্জেন্টিনায় তার ফুটবল কর্মজীবন শুরু যেখানে তিনি ২০১৫ সালে রেসিং ক্লাবে আত্মপ্রকাশ করেন । সেখানে তিনি চার মৌসুম অতিবাহিত করেন এবং লীগ এবংকোপা লিবার্টাডোরেস ক্লাবের প্রতিনিধিত্ব করেন, ২০১৮ সালে ইন্টার যোগদানের আগে ৬০ ম্যাচে ২৭ গোল করেন।

মার্তিনেস এর আগে বিভিন্ন যুব পর্যায়ে আর্জেন্টিনার প্রতিনিধিত্ব করেন এবং ২০১৭ সালের দক্ষিণ আমেরিকান অনূর্ধ্ব-২০ চ্যাম্পিয়নশিপ এবং ২০১৭ ফিফা অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপ প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। তিনি ২০১৮ সালে তার সিনিয়র আন্তর্জাতিক অভিষেক, এবং ২০১৯ কোপা আমেরিকা সিনিয়র স্কোয়াড প্রতিনিধিত্ব করেন, যেখানে তার দল প্রতিযোগিতায় তৃতীয় স্থান হয়।

ক্লাব ক্যারিয়ার[সম্পাদনা]

প্রারম্ভিক[সম্পাদনা]

মার্তিনেস বাহিয়া ব্লাঙ্কায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি একজন পেশাদার ফুটবলার হওয়ার জন্য তার বাবার পদাঙ্ক অনুসরণ করেন। এই লক্ষ্যে তিনি স্থানীয় লাইনিয়ার্সে যোগ দেন। এই ক্লাবে খেলার মাধ্যমে তিনি অনূর্ধ্ব-১৭ স্তরে দক্ষতা অর্জন করেন। ২০১৩ সালে তিনি অনূর্ধ্ব-১৭ লিগে ১৩টি গোল করেন এবং ন্যাশনাল কাপের ফাইনালেও বল জালে জড়িয়েছিলেন। লাইনার্স শেষ পর্যন্ত রোজারিওর কাছে পেনাল্টিতে হেরে যায়।

রেসিং ক্লাব[সম্পাদনা]

যুব পর্যায়ে মার্তিনেসের ফর্ম রেসিং ক্লাবের অন্তর্বর্তীকালীন কোচ ফ্যাবিও রাদায়েলির দৃষ্টি আকর্ষণ করে। তিনি পরবর্তীতে। ২০১৪ সালের জানুয়ারি তাকে সই করেছিলেন। ক্লাবে যোগদানের পরপরই, মার্তিনেস হোমসিকনেসে ভুগতে শুরু করেন এবং নিজের শহরে ফিরে যেতে চান। তিনি শেষ পর্যন্ত সতীর্থ ব্রায়ান ম্যানসিলার কাছে থাকতে রাজি হন এবং ক্লাবের রিজার্ভ দলের হয়ে ৬৪টি খেলায় ৫৩ গোল করেন। ২০১৫ সালে, মার্তিনেসের স্বাক্ষরের জন্য রেসিং ক্লাব এবং স্প্যানিশ দল রিয়াল মাদ্রিদের মধ্যে একটি চুক্তি সম্পন্ন হোয়ার কথা ছিল, কিন্তু তিনি আর্জেন্টিনায় থাকার সিদ্ধান্ত নেন। মার্তিনেসের বাবা মারিও পরে প্রকাশ করেন, মার্তিনেসসেই সময়ে রেসিং-এর সাথে থাকতে পছন্দ করেছিলেন কারণ তিনি ক্লাব ছেড়ে যেতে প্রস্তুত ছিলেন না। লিগে তার অভিষেক ২০১৫ সালের ১লা নভেম্বরে। ক্রুসেরো দেল নর্টের বিপক্ষে তার অভিষেক ম্যাচে ৩-০ ব্যবধানে জয়ে হয়।তিনি ওই ম্যাচের দ্বিতীয়ার্ধে ডিয়েগো মিলিতোর বিকল্প হিসেবে মাঠে আসেন। ২০১৬ সালের ১৭ এপ্রিলে আর্জেন্টিনো ক্লাবের সাথে ২-২ ড্রতে পাঁচ মিনিটের ব্যবধানে দুটি হলুদ কার্ড পাওয়ায় ক্যারিয়ারে প্রথমবারের তো তিনি মাঠ ছাড়তে বাধ্য হন। সে বছরের শেষদিকে তিনি তার প্রথম গোল করেন, নভেম্বরে হুরাকানের সাথে ১-১ গোলে ড্র করেন।

আন্তর্জতিক গোল[সম্পাদনা]

বছরপ্রতি জাতীয় দলের ম্যাচ ও গোল
জাতীয় দল বছর খেলা গোল
আর্জেন্টিনা ২০১৮
২০১৯ ১৩
২০২০
২০২১ ১৪
২০২২ ১১
২০২৩
মোট ৪৮ ২১

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. Díaz Gámez, Martha Elena; Martínez-Castillo, Edgar (এপ্রিল ২০১৭)। "Identifique el caso"Atención Familiar24 (2): 93–94। আইএসএসএন 1405-8871ডিওআই:10.1016/j.af.2017.04.007