নিওট্রপিক্যাল জীবভৌগোলিক অঞ্চল

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
নিওট্রপিক্যাল জীবভৌগোলিক অঞ্চল
নিওট্রপিক্যাল জীবভৌগোলিক অঞ্চল ও এর উপবিভাগসমূহ।

নিওট্রপিক্যাল জীবভৌগোলিক অঞ্চল হলো পৃথিবীর ভূ-পৃষ্ঠের আটটি জীবভৌগোলিক অঞ্চলসমূহের মধ্যে একটি অঞ্চল। এর মধ্যে আমেরিকার ক্রান্তীয় স্থলজ বাস্তুঅঞ্চল এবং দক্ষিণ আমেরিকার নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চল অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

সংজ্ঞা[সম্পাদনা]

জীবভূগোলে, নিওট্রপিক বা নিওট্রপিক্যাল অঞ্চল হলো আটটি জীবভৌগোলিক অঞ্চলের একটি অঞ্চল। এই অঞ্চলে দক্ষিণ আমেরিকা, মধ্য আমেরিকা, ক্যারিবিয়ান দ্বীপপুঞ্জ এবং উত্তর আমেরিকার দক্ষিণাঞ্চল অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। মেক্সিকোর ইউকাটান উপদ্বীপ, দক্ষিণ নিম্নভূমি, বাজা ক্যালিফোর্নিয়া উপদ্বীপের দক্ষিণাঞ্চল সহ পূর্ব এবং পশ্চিম উপকূলরেখার বেশিরভাগ অংশ নিওট্রপিক্যাল অঞ্চলের অন্তর্ভুক্ত। যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ফ্লোরিডা এবং দক্ষিণ টেক্সাসের রিও গ্র্যান্ডে ভ্যালির উপকূলীয় অংশটিকে নিওট্রপিক্যাল অঞ্চল হিসাবে বিবেচনা করা যেতে পারে।

এই অঞ্চলের মধ্যে নাতিশীতোষ্ণ দক্ষিণ আমেরিকাও রয়েছে। অপরদিকে, নিওট্রোপিক্যাল ফ্লোরস্টিক রাজ্য থেকে দক্ষিণ আমেরিকার দক্ষিণাঞ্চল বাদ দেওয়া হয়েছে, যা পরিবর্তে অ্যান্টার্কটিক জীবভৌগোলিক অঞ্চলে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

নিউট্রপিক অঞ্চলকে প্রাণীজগৎ ও উদ্ভিদজগতের মধ্যে সাদৃশ্য দ্বারা শ্রেণিবদ্ধ করা হয়। উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকা মহাদেশের দীর্ঘ বিচ্ছিন্নতার কারণে নিওট্রপিক্যাল অঞ্চলের প্রাণীজগৎ এবং উদ্ভিদজগৎ নিআর্কটিক অঞ্চলের (এই অঞ্চলে উত্তর আমেরিকার বেশিরভাগ অন্তর্ভুক্ত) চেয়ে ভিন্ন। দুই থেকে তিন মিলিয়ন বছর আগে পানামার ইস্থমাসের গঠন দুটি মহাদেশকে সংযুক্ত করেছিল। এর ফলে একটি গুরুত্বপূর্ণ জীবভৌগোলিক ঘটনা, গ্রেট আমেরিকান ইন্টারচেঞ্জের (দক্ষিণ ও উত্তর আমেরিকার প্রাণী ও উদ্ভিদজগতের আদান-প্রদান) সূচনা হয়।

নিউট্রপিকের মধ্যে অন্যান্য জীবভৌগোলিক অঞ্চলের চেয়ে সবচেয়ে বেশি অতিবৃষ্টি অরণ্য বা রেইনফরেস্ট আছে। দক্ষিণ মেক্সিকো থেকে মধ্য আমেরিকা এবং দক্ষিণ আমেরিকার উত্তরাঞ্চল হয়ে দক্ষিণ ব্রাজিল পর্যন্ত অতিবৃষ্টি অরণ্য বিস্তৃত। এর মধ্যে অ্যামাজন অতিবৃষ্টি অরণ্যও রয়েছে। এই অতিবৃষ্টি অরণ্য বাস্তুঅঞ্চলগুলো পৃথিবীর জীববৈচিত্র্যের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সংরক্ষণাগার। এই অতিবৃষ্টি অরণ্য বিভিন্ন আদিবাসীদের আবাসস্থল। তারা এই পরিবেশের মধ্যে তাদের ঐতিহ্যবাহী সংস্কৃতিকে অব্যাহত রাখে এবং জীবিকা নির্বাহ করে। বাহ্যিক প্রভাব দ্বারা অস্পৃষ্ট আদিবাসীদের সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পাচ্ছে। তবে নগরায়ন, রাস্তাঘাট এবং বনজ শিল্পের বর্ধনের সাথে সাথে তাদের প্রথাগত জমি এবং পরিবেশ দখলকৃত হচ্ছে। তা সত্ত্বেও, এই ক্রমহ্রাসমান পরিস্থিতির মধ্যে মানব বৈচিত্র্য এখনও অব্যাহত রয়েছে, যদিও অনেকটা হ্রাস পেয়েছে। দক্ষিণ আমেরিকাতেই প্রায় ৩৫০-৪০০ আদিবাসী ভাষা এবং উপভাষা রয়েছে (প্রথম ইউরোপীয় যোগাযোগের সময় আনুমানিক ১,৫০০টি ভাষা ছিল)। এই ভাষাগুলো প্রায় ৩৭টি স্বতন্ত্র ভাষা পরিবারসহ অশ্রেণিবদ্ধ ও বিচ্ছিন্ন ভাষার অন্তর্গত। এর মধ্যে অনেকগুলো ভাষা এবং সংস্কৃতি বিপন্ন। তাই নিউট্রপিক অঞ্চলে পরিবেশ সংরক্ষণ একটি রাজনৈতিক উদ্বেগ। এর কারণে, উন্নয়ন বনাম আদিবাসী বনাম পরিবেশগত অধিকার এবং প্রাকৃতিক সম্পদের উপর অধিকার সম্পর্কে অনেক তর্ক উত্থিত হয়েছে।

প্রধান বাস্তুতান্ত্রিক অঞ্চল[সম্পাদনা]

ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ফান্ড ফর নেচার (WWF) অঞ্চলটিকে আরও জীবাঞ্চলে বিভক্ত করে। এই জীবাঞ্চলগুলোর সংজ্ঞা হলো, ''বাস্তুঅঞ্চলের ভৌগোলিক গুচ্ছ যেখানে বিভিন্ন প্রকার আবাসস্থল থাকতে পারে, তবে এদের মধ্যে দৃঢ় জীবভৌগোলিক মিল থাকে, বিশেষ করে প্রজাতি থেকে উচ্চ শ্রেণিবিন্যাসবৈদিক স্তরে (যেমন- গণ, পরিবার) সাদৃশ্য থাকে''।

লরেল বন এবং অন্যান্য মেঘ বন হলো উপ-ক্রান্তীয় এবং মৃদু নাতিশীতোষ্ণ বন যা উচ্চ আর্দ্রতা ও অপেক্ষাকৃত স্থিতিশীল এবং হালকা তাপমাত্রাযুক্ত অঞ্চলে পাওয়া যায়। ক্রান্তীয় অতিবৃষ্টি অরণ্য, ক্রান্তীয় এবং উপ-ক্রান্তীয় আর্দ্র ব্রডলিফ বনগুলো উত্তর আমেরিকার দক্ষিণাঞ্চল, অ্যামাজনিয়া, ক্যারিবিয়ান, মধ্য আমেরিকা, উত্তর আন্দিজ এবং মধ্য আন্দিজের প্রধান বৈশিষ্ট্য।

আমাজনিয়া[সম্পাদনা]

আমাজনিয়া জীবাঞ্চল বেশিরভাগই ক্রান্তীয় আর্দ্র ব্রডলিফ বন নিয়ে গঠিত। এর মধ্যে আমাজন অতিবৃষ্টি অরণ্যও আছে যা আন্দিজ পর্বতমালা থেকে অ্যাটলান্টিক মহাসাগর এবং গায়ানাস অঞ্চলের নিম্নভূমি বন পর্যন্ত বিস্তৃত। এই জীবাঞ্চলে ক্রান্তীয় সাভানা এবং ক্রান্তীয় শুষ্ক বন বাস্তুঅঞ্চলও অন্তর্ভুক্ত।

ক্যারিবিয়ান[সম্পাদনা]

ক্যারিবিয়ান সাগরের দ্বীপপুঞ্জসমূহ ও নিকটবর্তী অ্যাটলান্টিক দ্বীপপুঞ্জগুলো এই জীবাঞ্চলের অন্তর্ভুক্ত। এই জীবাঞ্চলে ক্রান্তীয় জলবায়ু বিদ্যমান যা আর্দ্র থেকে শুষ্ক হয়ে থাকে।

মধ্য আমেরিকা[সম্পাদনা]

এই দক্ষিণ মেক্সিকো ও মধ্য আমেরিকা নিয়ে এই জীবাঞ্চলটি গঠিত। এছাড়াও বেলিজ, কোস্টা রিকা, এল সালভাদোর, গুয়াতেমালা, হন্ডুরাস এবং নিকারাগুয়া অন্তর্ভুক্ত। পানামার পূর্বতম অংশ বাদে বাকি অংশও এই জীবাঞ্চলের অন্তর্ভুক্ত।

মধ্য আন্দিজ[সম্পাদনা]

দক্ষিণ আমেরিকার পূর্বাঞ্চল[সম্পাদনা]

এই জীবাঞ্চলে উত্তরপূর্ব ব্রাজিলের কাতিঙ্গা জেরিক শ্রাবল্যান্ডস, ব্রাজিলের মালভূমির প্রশস্ত সেরাডো তৃণভূমি ও সাভানা, পান্তানাল ও চাকও তৃণভূমি রয়েছে। পূর্ব ব্রাজিলের বৈচিত্র্যময় অ্যাটলান্টিক বন কাতিঙ্গা ও সেরাডো দ্বারা আমাজনিয়ার বন থেকে আলাদা হয়েছে। এটি অনন্য উদ্ভিদ ও প্রাণিজগতের আবাসস্থল।

উত্তর আন্দিজ[সম্পাদনা]

অরিনোকো[সম্পাদনা]

অরিনোকো আর্দ্র ব্রডলিফ বন এবং জলাভূমির একটি অঞ্চল যা মূলত অরিনোকো নদী এবং অন্যান্য সংলগ্ন নিম্নভূমি বনাঞ্চলের অববাহিকা নিয়ে গঠিত। এই অঞ্চলে ভেনেজুয়েলার বেশিরভাগ অংশ এবং কলম্বিয়ার কিছু অংশ রয়েছে।

দক্ষিণ আমেরিকার দক্ষিণাঞ্চল[সম্পাদনা]

দক্ষিণ আমেরিকার দক্ষিণপশ্চিমের নাতিশীতোষ্ণ বন বাস্তুঅঞ্চলসহ ভালডিভিয়ান নাতিশীতোষ্ণ অতিবৃষ্টি অরণ্য; ম্যাগেলানিক উপ-মেরু বন বাস্তুঅঞ্চল; জুয়ান ফার্নান্দেজ দ্বীপপুঞ্জ এবং ডেসসন্তুরাডাস দ্বীপপুঞ্জ প্রাচীন অ্যান্টার্কটিক উদ্ভিদের জন্য আশ্রয়স্থল। এই উদ্ভিদগুলোর মধ্যে Nothofagus, Podocarpaceae, Fitzroya cupressoides এবং Araucaria। কাঠের চালান এবং দ্রুত বর্ধমান অ-স্থানীয় পাইন ও ইউক্যালিপটাসের ফলে এই অতিবৃষ্টি অরণ্যগুলো বিপন্ন হয়ে যাচ্ছে।

ইতিহাস[সম্পাদনা]

দক্ষিণ আমেরিকা অতীতে মূলত গন্ডোওয়ানা অতিমহাদেশের অন্তর্ভুক্ত ছিল, যার মধ্যে আফ্রিকা, অস্ট্রেলিয়া, ভারত, নিউজিল্যান্ড, এবং অ্যান্টার্কটিকা অন্তর্ভুক্ত ছিল। নিউট্রপিক অঞ্চলের প্রাণীদের সাথে এই অন্যান্য মহাদেশগুলোর উদ্ভিদ এবং প্রাণীদের বংশের সম্পর্ক আছে। যেমন, মার্সুপিয়াল স্তন্যপায়ী এবং অ্যান্টার্কটিক উদ্ভিদ।

প্রায় ১১০ মিলিয়ন বছর আগে গন্ডোওয়ানার বিভক্ত হওয়ার পরে, দক্ষিণ আমেরিকা আফ্রিকা থেকে পৃথক হয়ে উত্তর ও পশ্চিম দিকে চলে গিয়েছিল। অনেক পরে, প্রায় দুই থেকে ত্রিশ লক্ষ বছর আগে, পানামার ইস্থমাস গঠনের ফলে দক্ষিণ আমেরিকা উত্তর আমেরিকার সাথে যুক্ত হয়েছিল। এর ফলে দক্ষিণ ও উত্তর আমেরিকার প্রাণী ও উদ্ভিদজগতের আদান-প্রদান বা গ্রেট আমেরিকান ইন্টারচেঞ্জের সূচনা হয়। Didelphis virginiana এবং আর্মাডিলো উত্তর আমেরিকায় চলে গিয়েছিল। দক্ষিণ আমেরিকার উটের পূর্বপুরুষ ও লামা (Lama glama) উত্তর থেকে দক্ষিণে চলে গিয়েছিল। এই আদানপ্রদানের ফলে দক্ষিণ আমেরিকার অনেক প্রজাতির বিলুপ্তি ঘটে, বেশিরভাগ উত্তরের প্রজাতির সাথে প্রতিযোগিতা ফলে বিলুপ্ত হয়।

স্থানীয় প্রাণী ও উদ্ভিদ[সম্পাদনা]

প্রাণী[সম্পাদনা]

নিওট্রপিক্যাল অঞ্চলে ৩১টি স্থানীয় পাখি পরিবার আছে যা অন্যান্য অঞ্চলের সংখ্যার দ্বিগুণের চেয়েও বেশি। এর মধ্যে আছে Thraupidae, রিয়া পাখি, Tinamou, Curassow, পিঁপড়া পাখি, Ovenbirds ও টুকান। নিওট্রপিকের স্থানীয় পাখি পরিবারের মধ্যে হামিংবার্ড (পরিবার- Trochilidae) এবং রেন (পরিবার-Troglodytidae) পাখি রয়েছে।

নিউট্রপিকের অনন্য স্তন্যপায়ী গোষ্ঠীর মধ্যে রয়েছে:

এখানে ৬৩টি স্থানীয় মাছ পরিবার এবং উপ-পরিবার রয়েছে যা অন্যান্য অঞ্চলের চেয়ে বেশি।[১] নিওট্রপিক্যাল মাছগুলোর মধ্যে ৫,৭০০টি প্রজাতিরও বেশি মাছ এবং মহাদেশীয় মিঠাপানির মধ্যে ৬৬টি বিশিষ্ট বংশ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।[২] সুপরিচিত লাল পিরানহা নিওট্রপিক অঞ্চলের স্থায়ী প্রজাতি যা অন্য কোনও পিরানহা প্রজাতির চেয়ে বৃহত্তর ভৌগোলিক অঞ্চল দখল করে। নিউট্রপিকের বিশিষ্ট কিছু মাছের গোষ্ঠীর মধ্যে রয়েছে:

  • Gymnotiformes বর্গ: নিওট্রপিক্যাল বৈদ্যুতিক মাছ
  • Characidae পরিবার: টেটরা মাছ
  • Loricariidae পরিবার: মাগুর বা শিং জাতীয় মাছ
  • Cichlinae উপ-পরিবার: নিওট্রপিক্যাল সিকিলিড (Cichlid)
  • Poeciliinae উপ-পরিবার: গাপ্পি

সম্পূর্ণরূপে বা প্রধানত নিউট্রপিক্যাল অঞ্চলে সীমাবদ্ধ এমন অন্যান্য প্রাণী গোষ্ঠীর মধ্যে রয়েছে:

  • Caimans
  • নয়াবিশ্ব কোরাল সাপ
  • Poison dart ব্যাঙ
  • Dactyloidae
  • Preponini ও Anaeini প্রজাপতি (Agrias সহ)
  • Brassolini ও Morphini প্রজাপতি (Caligo আর Morpho সহ)
  • Callicorini প্রজাপতি
  • Heliconiini প্রজাপতি
  • Ithomiini প্রজাপতি
  • Riodininae প্রজাপতি
  • Eumaeini প্রজাপতি
  • Firetips প্রজাপতি
  • Euglossini মৌমাছি
  • Augochlorini মৌমাছি
  • Pseudostigmatidae
  • Mantoididae
  • Canopidae, Megarididae, ও Phloeidae
  • Aetalionidae ও Melizoderidae
  • Gonyleptidae

উদ্ভিদ[সম্পাদনা]

উদ্ভিদবিজ্ঞানী আরমেন তাখতাজান (১৯৭৮) অনুসারে, এই অঞ্চলের স্থানীয় ও আংশিকভাবে স্থানীয় উদ্ভিদ পরিবারগুলো হলো Hymenophyllopsidaceae, Marcgraviaceae, Caryocaraceae, Pellicieraceae, Quiinaceae, Peridiscaceae, Bixaceae, Cochlospermaceae, Tovariaceae, Lissocarpaceae (Lissocarpa), Brunelliaceae, Dulongiaceae, Columelliaceae, Julianiaceae, Picrodendraceae, Goupiaceae, Desfontainiaceae, Plocospermataceae, Dialypetalanthaceae (Dialypetalanthus), Nolanaceae (Nolana), Calyceraceae, Heliconiaceae, Cannaceae, Thurniaceae এবং Cyclanthaceae।[৩][৪]

নিওট্রপিকে যেসব উদ্ভিদ পরিবারের উৎপত্তি হয়েছে তার মধ্যে আছে Bromeliaceae, Cannaceae এবং Heliconiaceae।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]

নিওট্রপিকে অর্থনৈতিক গুরুত্ব সহ উদ্ভিদ প্রজাতিগুলোর রয়েছে[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]:

নিওট্রপিক স্থলজ বাস্তুঅঞ্চল[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. Field guide to the fishes of the Amazon, Orinoco, and Guianas। Sleen, Peter van der., Albert, James S.। Princeton, N.J.। আইএসবিএন 978-1-4008-8880-1ওসিএলসি 1004848434 
  2. Historical biogeography of neotropical freshwater fishes। Albert, James S., Reis, Roberto E.। Berkeley, Calif.: University of California Press। ২০১১। আইএসবিএন 978-0-520-94850-1ওসিএলসি 727731940 
  3. Тахтаджян А. Л. Флористические области Земли / Академия наук СССР. Ботанический институт им. В. Л. Комарова. — Л.: Наука, Ленинградское отделение, 1978. — 247 с. — 4000 экз. DjVu, Google Books.
  4. Takhtajan, A. (1986). Floristic Regions of the World. (translated by T.J. Crovello & A. Cronquist). University of California Press, Berkeley, PDF, DjVu.

আরও পড়ুন[সম্পাদনা]

  • Albert, J. S., and R. E. Reis (2011). Historical Biogeography of Neotropical Freshwater Fishes. University of California Press, Berkeley. 424 pp. আইএসবিএন ৯৭৮-০-৫২০-২৬৮৬৮-৫ [১]
  • Bequaert, Joseph C. "An Introductory Study of Polistes in the United States and Canada with Descriptions of Some New North and South American Forms (Hymenoptera; Vespidæ)." Journal of the New York Entomological Society 48.1 (1940): 1-31.
  • Cox, C. B.; P. D. Moore (1985). Biogeography: An Ecological and Evolutionary Approach (Fourth Edition). Blackwell Scientific Publications, Oxford.
  • Dinerstein, E., Olson, D. Graham, D.J. et al. (1995). A Conservation Assessment of the Terrestrial Ecoregions of Latin America and the Caribbean. World Bank, Washington DC., [২].
  • Olson, D. M., B. Chernoff, G. Burgess, I. Davidson, P. Canevari, E. Dinerstein, G. Castro, V. Morisset, R. Abell, and E. Toledo. 1997. Freshwater biodiversity of Latin America and the Caribbean: a conservation assessment. Draft report. World Wildlife Fund-U.S., Wetlands International, Biodiversity Support Program, and United States Agency for International Development, Washington, D.C., [৩].
  • Reis, R. E., S. O. Kullander, and C. J. Ferraris Jr. 2003. Check List of the Freshwater Fishes of South and Central America. Edipucrs, Porto Alegre. 729 pp.
  • Udvardy, M. D. F. (1975). A classification of the biogeographical provinces of the world. IUCN Occasional Paper no. 18. Morges, Switzerland: IUCN. [৪]
  • van der Sleen, Peter, and James S. Albert, eds. Field Guide to the Fishes of the Amazon, Orinoco, and Guianas. Princeton University Press, 2017

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]