ফ্রান্সে ইতালির দখলদারিত্ব

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
ফ্রান্সে ইতালীয় সামরিক প্রশাসন
ইতালিয়ান সামরিক দখল
১৯৪০–১৯৪৩
ইতালিয়ান-অধিকৃত ফ্রান্সের পতাকা

রাজধানীমেন্টন
 • ধরনসামরিক প্রশাসন
ঐতিহাসিক যুগদ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ
• ইতালিতে ফ্রান্সের আক্রমণ|
১০ জুন ১৯৪০
• কেস আন্তোন
১১ নভেম্বর ১৯৪২
• ইতালিয়ান আর্মিস্টাইস
৩ সেপ্টেম্বর ১৯৪৩
পূর্বসূরী
উত্তরসূরী
১৯৪০:
তৃতীয় ফরাসি প্রজাতন্ত্র
১৯৪২:
ভিচি ফ্রান্স
জার্মান সামরিক প্রশাসন

ইতালি-অধিকৃত ফ্রান্স দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় দু-দু’বার দক্ষিণ-পূর্ব ফ্রান্সের একটি অঞ্চল ইতালি কিংডম দখল করে নিয়েছিল। ফরাসী মাটিতে ইতালিয়ান সৈন্যরা জার্মানদের চাপে পিছু হটার আগ পর্যন্ত, ১৯৪০ সালের জুন মাস থেকে সেপ্টেম্বর ১৯৪৩ আর্মিস্টিস অব ক্যাসিবিলে অবধি ইতালি ও মিত্র সশস্ত্র বাহিনীর দ্বারা এই দখলদারিত্ব বিদ্যমান ছিল।

ইতালিয়ান ভোগদখল[সম্পাদনা]

ফ্রান্স অঞ্চলে ইতালীয় দখলদারিত্ব প্রাথমিকভাবে ১৯৪০ সালের জুনে শুরু হয়েছিল; এরপরে ১৯৪২ সালের নভেম্বরে আরও প্রসারিত হয়েছিল।

অধিকৃত ফ্রান্সে ইতালীয়রা (১৯৪২)

নিম্ন দেশসমূহ এবং ফ্রান্সের বিরুদ্ধে জার্মান আক্রমণ শুরু হয়েছিল ১০ ই মে, এবং মে মাসের এর মাঝামাঝির দিকে জার্মান বাহিনী ফরাসি মাটিতে অবস্থান করছিল। এরপর জুনের শুরুতে, ব্রিটিশ বাহিনী উত্তর ফ্রান্সের পকেট থেকে সরিয়ে নিয়েছিল। ১৯৪০ সালের ১০ জুন ইতালি, ফরাসি এবং ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে যুদ্ধের ঘোষণা দেয়। দশ দিন পর ইতালির সেনাবাহিনী ফ্রান্স আক্রমণ করে। ফ্রান্সের পতনের পর, ফ্রান্স ও জার্মানির মধ্যকার শত্রুতা বন্ধ হওয়ার দু'দিন পরে, ১৯৪০ সালের ২৪ শে জুন ইতালীয় দখলদার একটি অঞ্চল হিসেবে একমত হয়ে ইতালিফ্রান্স ফ্রান্সো-ইতালীয় আর্মিস্টিসে স্বাক্ষর করে।

দখলকৃত এই অঞ্চলটি ইতালির কিংডমের সাথে আনুষ্ঠানিকভাবে সংযুক্ত হয়। এই অঞ্চলটির আয়তন ছিল ৮৩২ বর্গকিলোমিটার (৩২১ মা) এবং বসবাসকারী জনসংখ্যা ছিল ২৮,৫০০। [১] অবৈধ দখলকৃত বৃহত্তম শহর ছিল মেন্টন। ইতালীয় আলপাইন প্রাচীরের পূর্বের সীমানা থেকে ৫০ কিলোমিটার (৩১ মাইল) "অবৈধ অঞ্চল" এর অভ্যন্তরের প্রধান শহরটি ছিল নিস[২][৩]

১৯৪২ সালের নভেম্বরে, কেসি অ্যান্টনের সাথে মিলিত হয়ে, ভিচি ফ্রান্সের বেশিরভাগ জার্মানী দখলকৃত অঞ্চল, রয়্যাল ইতালিয়ান সেনাবাহিনী (রেজিও এসেরসিটো) এর দখলকৃত অঞ্চল হিসেবে প্রসারিত করেছিল। তুলোন ইতালীয় বাহিনী সহ কর্স দ্বীপের সঙ্গে (ইতালীয় ইরানডেন্টিজম এর দাবিকৃত) রোন্ নদী পর্যন্ত সমস্ত প্রোভেন্স, এর নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করে।

স্থানীয় গোষ্ঠী সহ নিজজার্ডো ইটালিয়ানস এবং কর্সিকান ইটালিয়ান সহ ইটালিয়ান আইরেডেস্টিস্টের আকাঙ্ক্ষা পূরণের জন্য নিস এবং কর্সিকাকে ইতালির সাথে যুক্ত করা হয়েছিল (যেমন ১৯৪০ সালে মেন্টনের সাথে হয়েছিল)। [৪] কিন্তু ১৯৪৩ সালের সেপ্টেম্বরে জার্মানরা ইতালীয় দখলকৃত অঞ্চল উদ্ধার করার সময় জার্মান মিত্রদের কাছে ইতালিয়ান আত্মসমর্পণের কারণে এটি আর প্রসারিত হয়নি।

ইটালিয়ানদের দখলকৃত দক্ষিণ-পূর্ব ফ্রান্সের অঞ্চলটি বিতর্কিত ছিল। এই অঞ্চলের ডাক ইতিহাসের নিরক্ষণ/উদ্ভাবন অনুসারে ইতালির এবং জার্মানদের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত ফ্রান্সের এই অংশের উপরে নতুন বিষয়বস্তু আলোকপাত করেছে। (ট্র্যাপনেল, ২০১৪)।

নিরক্ষণ/উদ্ভাবন বার্তা অনুসারে, এই সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে যে ইটালিয়ানরা পূর্ব অংশটি - গ্যাপ - গ্রেনোবল - চাম্বেরি - আনেসি - জেনেভা সহ "লাইন" অবধি দখল করে নিয়েছিল। এর পশ্চিমে ইতালীয়দের দখলকৃত স্থানগুলি খুব কম বা ট্রানজিটরি ছিল। [৫]

বৈশিষ্ট্য[সম্পাদনা]

১৯৪২ সালের নভেম্বরে দক্ষিণ ফ্রান্স ইতালীয় সেনাবাহিনী দ্বারা দখল করে নেওয়ার সময়, ইতালীয় সেনাবাহিনী মোট ১৩৬,০০০ সৈন্য এবং ৬,০০০ অফিসার নিয়ে চারটি পদাতিক ডিভিশন নিয়ে গঠিত হয়েছিল। যার মধ্যে কেবল কর্সিকাতেই ৬৬,০০০ সৈন্য এবং ৩,০০০ জন অফিসার ছিল।[৬] এর পর ১৯৪৩ সালের গ্রীষ্ম পর্যন্ত ফ্রান্সে ইতালীয়দের বিরুদ্ধে কার্যত কোনও গেরিলা যুদ্ধ হয়নি।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] এসময় দক্ষিণ ফ্রান্সকে নিয়ন্ত্রণকারী ভিচি শাসন ব্যবস্থা ইতালির প্রতি বন্ধুত্বপূর্ণ ছিল। তবে, জার্মানি কখনই তাদের দখলকৃত অঞ্চলে এই ধরনের ছাড় পছন্দ করতো না। [৭]

শরণার্থী[সম্পাদনা]

ভিচি ফ্রান্সে নাৎসিদের অত্যাচার থেকে বাঁচতে, হাজার হাজার ইহুদী ইতালীয় দখলে চলে গেছে। ১৯৪২ সালের নভেম্বরের পর বাকি ৩০০,০০০ ফরাসী ইহুদিদের মধ্যে প্রায় ৮০%[সন্দেহপূর্ণ ] সেখানে আশ্রয় নিয়েছিলেন।[৮] রবার্ট ও প্যাকসটনের ভিচি ফ্রান্স, ওল্ড গার্ড, নিউ অর্ডার বইটিতে বর্ণনা করা হয়েছে যে, কীভাবে ইতালীয় অঞ্চলটি দখলদারকালে ভিচি ফ্রান্সে নিপীড়ন থেকে পালিয়ে আসা ইহুদিদের আশ্রয় দিতে কাজ করেছিল।

ইহুদিদের ফরাসী নির্যাতন থেকে রক্ষা করার জন্য ইতালীয় ইহুদি ব্যাংকার অ্যাঞ্জেলো দোনতির ইটালিয়ান সিভিল এবং সামরিক কর্তৃপক্ষকে বিশ্বাসী করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল।

১৯৪৩ সালের জানুয়ারিতে ইতালীয়রা তাদের নিয়ন্ত্রণাধীন ফ্রান্সের অধিকৃত ইহুদি বসবাসকারী অঞ্চলে নাৎসিদের সহযোগিতা করতে অস্বীকৃতি জানায় এবং মার্চ মাসে নাৎসিদের তাদের অঞ্চলে ইহুদীদের বিতাড়িত করা প্রতিহত করে। জার্মান পররাষ্ট্রমন্ত্রী জোয়াকিম ফন রিবেন্ট্রপ মুসোলিনির কাছে অভিযোগ করেছিলেন যে "ইতালিয়ান সামরিক বাহিনীর ... ইহুদি সম্পর্কে তাদের যথাযথ বোঝাপড়ার অভাব রয়েছে।" [৯]

তবে, ১৯৪৪ সালের 8 সেপ্টেম্বর ইতালীয়ানরা মিত্রবাহিনীর সাথে আর্মিস্টিসে স্বাক্ষর করলে, জার্মান সেনারা পূর্বের ইতালীয় অঞ্চলে আক্রমণ করে পাশবিক আক্রমণ শুরু করে। ইহুদি বিষয়ক এসএস কর্মকর্তা অলয়স ব্রুনারকে ইহুদিদের সন্ধানের জন্য গঠিত ইউনিটগুলির শীর্ষস্থানে স্থাপন করা হয়েছিল। পাঁচ মাসের মধ্যেই ৫,০০০ ইহুদিকে ধরা পড়ে, এবং তাদের নির্বাসন দেওয়া হয়।[১০]

বর্দো[সম্পাদনা]

১৯৪০ সালের আগস্টে ইতালীয় রয়েল নেভি (রেজিয়া মেরিনা) ইতালীয় অধিকৃত ফ্রান্সের বাইরে বোর্দোয়াসে একটি সাবমেরিন বেস স্থাপন করে।[১১]

এটি বোর্দো সোমারজিবিলে ("বিটাসম") থেকে পরিচালিত বত্রিশটি ইতালীয় সাবমেরিন আটলান্টিকের যুদ্ধে অংশ নিয়েছিল (যেমন জানা গিয়েছিল)। ১৯৪৩ সাল পর্যন্ত, এই সাবমেরিন গুলিতে ১০৯ টি ব্যবসায়ী মিত্র জাহাজ (৫৯৩,৮৬৪ টন) এবং ১৮ টি যুদ্ধজাহাজ (২০,০০০ টন) ভুবেছে [১২] এর মধ্যে ১১ টি সাবমেরিন হারিয়ে গিয়েছিল।

ইতালিয়ান আঞ্চলিক দাবি[সম্পাদনা]

নিস/নিনজা এবং কর্সিকা ছাড়াও, ইটালিয়ানরা পরাজিত ফ্রান্সের জন্য আরও আঞ্চলিক আঞ্চলের দাবি করেছিল। ১৯৪০ সালে, ইতালীয় আর্মিস্টিস কমিশন (কমিশন ইতালিয়ানা ডি আর্মিস্তিজিও কন লা ফ্রান্সিয়া, সিআইএএফ) অধিকৃত ফরাসী অঞ্চলগুলির ভবিষ্যতের বিষয়ে দুটি বিশদ পরিকল্পনা তৈরি করে।[১৩] প্ল্যান 'এ' রোন নদীর কাছে পুরো পথে একটি ইতালিয়ান দখলদারী সামরিক বহিনী হাজির করেছিল, যেখানে ফ্রান্স, কর্সিকা এবং নিনজা বাদে ফ্রান্সের আঞ্চলিক অখণ্ডতা বজায় রাখত। পরিকল্পনা 'বি' আল্পস মেরিটাইমস (মোনাকোর প্রিন্সিপাল সহ) এবং আল্পেস-দে-হউটে-প্রোভেনস, হাটেস অ্যালপেস এবং সাভোয়ের কিছু অংশকে অন্তর্ভুক্ত করে। এই অঞ্চলটি আল্পি ওসিডেন্টালির নতুন ইতালিয়ান অঞ্চল হিসাবে পরিচালিত হবে যা ব্রায়ানন শহর (ইতালিয়ান: ব্রায়ানজোন) প্রদেশের রাজধানী হিসাবে কাজ করেছিল।

জনপ্রিয় সংস্কৃতিতে[সম্পাদনা]

  • ২০১৭ সালের ফিল্ম এ ব্যাগ অফ মার্বেলে ইতালির অধীনে ইহুদিদের জীবনের দৃশ্যধারণ করা হয়েছিল
  • ডাব্লুডাব্লুডাব্লু টু ওকুপিয়েড ফ্রান্স নামক তথ্যচিত্রে বিবিসি সিট-কম 'অ্যালো-অ্যালো', জার্মান ভেরমাচ্ট অফিসারদের পাশাপাশি একটি কল্পিত ইতালিয়ান সেনা কর্মকর্তা ক্যাপ্টেন বার্তোরেলির চিত্র তুলে ধরেছিল।

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

  • ইতালিতে ফ্রান্স আক্রমণ
  • ফ্রান্স – ইতালি সম্পর্ক
  • আলপাইন ওয়াল
  • আলপাইন লাইন
  • দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ইতালির সামরিক ইতিহাস
  • ইতালি-অধিকৃত কর্সিকা

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. Militärgeschichtliches Forschungsamt. Germany and the Second World War – Volume 2: Germany's Initial Conquests in Europe, pg. 311
  2. "The Underground Fortifications of The Alpine Wall"। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জানুয়ারি ২০১৬ 
  3. "Rechercher italie1935-45.forumactif.net"। ২৬ অক্টোবর ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জানুয়ারি ২০১৬ 
  4. "The Independent"। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জানুয়ারি ২০১৬ 
  5. "The postal history of the two-phased Italian occupation of south-east France 1940-1943" Monograph publ. France & Colonies Philatelic Society (GB)
  6. Giorgio Rochat, Le guerre italiane 1935–1943. Dall'impero d'Etiopia alla disfatta p. 376
  7. Karine Varley, "Vichy and the Complexities of Collaborating with Fascist Italy: French Policy and Perceptions between June 1940 and March 1942." Modern & Contemporary France 21.3 (2013): 317-333.
  8. "Salvatore Orlando, La presenza ed il ruolo della IV Armata italiana in Francia meridionale prima e dopo l'8 settembre 1943, Ufficio Storico dello Stato Maggiore dell'Esercito Italiano, Roma (in Italian)"। ৫ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ আগস্ট ২০২০ 
  9. Italy and the Jews – Timeline by Elizabeth D. Malissa
  10. Saving the Jews। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জানুয়ারি ২০১৬ 
  11. "Base de submarinos, BETASOM"। ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জানুয়ারি ২০১৬ 
  12. Ghetti, Walter. Storia della Marina Italiana nella seconda guerra mondiale p. 26
  13. Davide Rodogno (২০০৬)। Fascism's European empire: Italian occupation during the Second World WarCambridge University Press। পৃষ্ঠা 89–92। আইএসবিএন 0-521-84515-7 

আরও পড়ুন[সম্পাদনা]

  • ঘেটি, ওয়াল্টার স্টোরিয়া ডেলা মেরিনা ইটালিয়া নেলা সেকেন্ডা গেরার মন্ডিয়ালে । (ভলুম সেকেন্ডো) সম্পাদক ডি ভেকচি । রোমা, ২০০১
  • রেনেরো, আর মুসোলিনি ই পেটাইন স্টোরিয়া দেই রেপুর্তি ট্র এল'ইতালিয়া ই লা ফ্রান্সিয়া ডি ভিচি। (১০ জিগনো ১৯৪০-৪ সেটেম্ব্রে ১৯৪৩), স্ট্যাটো ম্যাগজিওর ডেল'এসারসিটো-উফিয়িও স্টোরিকো, রোমা, ১৯৯০
  • রোচাট, জর্জিও লে গেরি ইতালিয়ান ১৯৩৫-১৯৪৩ ডাল'ম্পিরো ডি'ইটিওপিয়া সমস্ত ডিফল্ট at আইনাউডি সম্পাদনা। টরিনো, ২০০২
  • শিপসি, ডোমেনিকো। লোক্কুপাজিওন ইটালিয়ানা দেই টেরিটোরি মহানগর ফ্রেঞ্চেসি (১৯৪০-১৯৩৩), স্ট্যাটো ম্যাগজিওর ডেল'এজারসিটো-উফিয়িও স্টোরিকো, রোমা, ২০০৭
  • সিকা, ইমানুয়েল মুসোলিনির সেনাবাহিনী ফরাসি রিভেরায়, ফ্রান্সের ইতালীয় দখল, ইউনিভার্সিটি অফ ইলিনয় প্রেস, ২০১৬
  • ভারলি, ক্যারিন "বিটুিইন ভিচি ফ্রান্স এন্ড ফ্যাসিস্ট ইতালি: রিডিফাইনিং আইডেন্টেটি এন্ড দ্যা ইনেমি ইন কর্সিকা ডিউরিং দ্যা সেকেন্ড ওয়াল্ড ওয়ার", জার্নাল অফ কনটেমপ্রোরারী ৪৭:৩ (২০১২), ৫০৫-২৭।
  • ভারলি, ক্যারিন "ভিচি এন্ড দ্যা কমপ্রেস্কিটিস অফ কলাব্রোটিং উইথ ফ্যাসিস্ট ইতালি: ফ্রান্স পলিসি এন্ড পরছেপ্টেন্স বিটুইন জুন ১৯৪০ এন্ড মার্চ।" মর্ডান এন্ড কনটেমপ্রোরারী ফ্রান্স ২১.৩ (২০১৩): ২১৭-৩৩৩।

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]