শাহ মসজিদ, এসফাহান
| শাহ মসজিদ (মাসজেদে শহ্) | |
|---|---|
مسجد شاه | |
 | |
| ধর্ম | |
| অন্তর্ভুক্তি | শিয়া ইসলাম |
| অবস্থা | সক্রিয় |
| অবস্থান | |
| অবস্থান | এসফাহন, ইরান |
| রাজ্য | এসফাহন |
  ইরানে অবস্থান | |
| স্থানাঙ্ক | ৩২°৩৯′১৬″ উত্তর ৫১°৪০′৩৯″ পূর্ব / ৩২.৬৫৪৪৪° উত্তর ৫১.৬৭৭৫০° পূর্ব |
| স্থাপত্য | |
| স্থপতি | আলি আকবর ইস্পাহানি[১] |
| স্থাপত্য শৈলী | সাফাবীয় |
| ভূমি খনন | ১৬১১ |
| সম্পূর্ণ হয় | ১৬২৯ |
| নির্মাণ ব্যয় | ২০,০০০০ তুমান |
| বিনির্দেশ | |
| দৈর্ঘ্য | ১০০ মিটার |
| প্রস্থ | ১৩০ মিটার |
| উচ্চতা (সর্বোচ্চ) | ৫৬ মিটার স্বর্ণের প্রলেপ |
| গম্বুজসমূহ | ৫ |
| গম্বুজের উচ্চতা (বাহিরে) | ৫৩ মিটার |
| গম্বুজের উচ্চতা (ভেতরে) | ৩৮ মিটার |
| গম্বুজের ব্যাস (বাহিরে) | ২৫ |
| গম্বুজের ব্যাস (ভেতরে) | ২৩ |
| মিনার | ৪ |
| মিনারের উচ্চতা | ৪৮ মিটার |
শাহ মসজিদ (ফার্সি: مسجد شاه) ইরানের এসফাহনে অবস্থিত একটি মসজিদ। নাকশে জাহন চত্বরের দক্ষিণ দিকে মসজিদটি অবস্থিত। পারস্যের শাহ আব্বাসের আদেশে সাফাভি রাজবংশের সময়ে এটি নির্মিত হয়েছিল। ইরানি বিপ্লবের পরে "ইমাম মসজিদ "নামেও এটি পরিচিত ছিল।[২][৩]
এটি ইসলামি যুগে পারস্যদেশীয় স্থাপত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ নিদর্শন হিসাবে বিবেচিত হয়। শাহ মসজিদটি ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্য হিসাবে নাকশে জাহন চত্বরের সাথে তালিকাভুক্ত হয়েছে।[৪] মসজিদটির নির্মাণকাজ ১৬১১ সালে শুরু হয়েছিল এবং এর জাঁকজমক মূলত এটির সাত রঙের পচ্চিকারি টালিসমূহ এবং চারুলিপি শিলালিপিগুলির সৌন্দর্যের কারণে।
ইরানের ২০,০০০ রিয়াল নোটের বিপরীতে মসজিদটির নকশা করা হয়েছে।[৫]
ইতিহাস[সম্পাদনা]
স্থাপত্য[সম্পাদনা]
চিত্র[সম্পাদনা]
-
রাতের দৃশ্য -
খিলানযুক্ত প্রবেশপথের সম্মুখপার্শ্ব -
মূল ভবনের অভ্যন্তরভাগ -
চত্বরের সাপেক্ষে মসজিদটির বিশেষ দিকমুখিতা -
মূল প্রবেশপথের ইওয়ানের নিম্নদৃশ্য -
প্রবেশপথের বিস্তারিত খুঁটিনাটি
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ Kishwar Rizvi (সম্পাদক)। Affect, Emotion, and Subjectivity in Early Modern Muslim Empires। Brill। পৃষ্ঠা 29–30। আইএসবিএন 9789004352841।
- ↑ Blake, Stephen P.; Half the World. The Social Architecture of Safavid Isfahan, 1590–1722, pp. 117–9.
- ↑ Sussan Babaie, Talinn Grigor, সম্পাদকগণ (৩০ জুন ২০১৪)। Persian Kingship and Architecture: Strategies of Power in Iran from the Achaemenids to the Pahlavis। I.B.Tauris। পৃষ্ঠা 187। আইএসবিএন 978-1848857513।
- ↑ https://whc.unesco.org/en/list/115
- ↑ Central Bank of Iran ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৩ ফেব্রুয়ারি ২০২১ তারিখে. Banknotes & Coins: 20000 Rials ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৯ এপ্রিল ২০০৯ তারিখে. – Retrieved on 24 March 2009.
,_2014.JPG)
