দত্তপাড়া ইউনিয়ন, শিবচর

স্থানাঙ্ক: ২৩°২১′২৪″ উত্তর ৯০°১৫′২২″ পূর্ব / ২৩.৩৫৬৬৭° উত্তর ৯০.২৫৬১১° পূর্ব / 23.35667; 90.25611
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
দত্তপাড়া
ইউনিয়ন
দত্তপাড়া ইউনিয়ন পরিষদ
দত্তপাড়া ঢাকা বিভাগ-এ অবস্থিত
দত্তপাড়া
দত্তপাড়া
দত্তপাড়া বাংলাদেশ-এ অবস্থিত
দত্তপাড়া
দত্তপাড়া
বাংলাদেশে দত্তপাড়া ইউনিয়ন, শিবচরের অবস্থান
স্থানাঙ্ক: ২৩°২১′২৪″ উত্তর ৯০°১৫′২২″ পূর্ব / ২৩.৩৫৬৬৭° উত্তর ৯০.২৫৬১১° পূর্ব / 23.35667; 90.25611 উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
দেশবাংলাদেশ
বিভাগঢাকা বিভাগ
জেলামাদারীপুর জেলা
উপজেলাশিবচর উপজেলা উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
প্রতিষ্ঠা১৯৭১
সরকার
 • চেয়ারম্যানমুরাদ মিয়া[১]
আয়তন
 • মোট২৪.৬৬ বর্গকিমি (৯.৫২ বর্গমাইল)
জনসংখ্যা
 • মোট২৪,৩৪৩
 • জনঘনত্ব৯৯০/বর্গকিমি (২,৬০০/বর্গমাইল)
সাক্ষরতার হার
 • মোট৪৩.৫%
সময় অঞ্চলবিএসটি (ইউটিসি+৬)
ওয়েবসাইটদাপ্তরিক ওয়েবসাইট উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
মানচিত্র
মানচিত্র

দত্তপাড়া ইউনিয়ন বাংলাদেশের ঢাকা বিভাগের মাদারীপুর জেলার শিবচর উপজেলার একটি ইউনিয়ন যা ৫২টি গ্রাম নিয়ে গঠিত।[১] দত্তপাড়া ইউনিয়নের উপর দিয়ে আড়িয়াল খাঁ নদী প্রবাহিত হয়েছে।

ভৌগোলিক উপাত্ত[সম্পাদনা]

দত্তপাড়া ইউনিয়নের মোট আয়তন ৬,০৯২ একর বা ২৪.৬৬ বর্গ কিলোমিটার। গ্রামের সংখ্যা ৫২টি। ঘরবাড়ির সংখ্যা ৫,২৪২টি।[২]

১৫ কিলোমিটার পাকারাস্তা ও ২০ কিলোমিটার কাঁচারাস্তা রয়েছে। হাট-বাজার রয়েছে ৪টি।[১]

জনসংখ্যার উপাত্ত[সম্পাদনা]

বাংলাদেশের ২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী দত্তপাড়া ইউনিয়নের ৫,২৪২টি পরিবারে মোট জনসংখ্যা ২৪,৩৪৩ জন এবং প্রতি বর্গ কিলোমিটারে ৯৮৭ জন লোক বাস করে। এদের মধ্যে ১১,৯৭০ জন পুরুষ ও ১২,৩৭৩ জন মহিলা এবং লিঙ্গ অনুপাত ৯৭। মুসলিম ধর্মালম্বী ২৩,০৮৬ জন, হিন্দু ধর্মালম্বী ১,২৫৪ জন, খ্রিস্টান ধর্মালম্বী ১ জন, বৌদ্ধ ধর্মালম্বী ১ জন ও অন্যান্য ১ জন।[২]

শিক্ষা[সম্পাদনা]

২০১১ সালের হিসেব অনুযায়ী দত্তপাড়া ইউনিয়নের সাক্ষরতার হার ৪৩.৫% (পুরুষ ৪৩.৯%, মহিলা ৪৩.২%)।[২] এ ইউনিয়নে ১টি কলেজ, ২টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ৪টি মাদ্রাসা, ১৭টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং ৬টি বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে।[১]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "দত্তপাড়া ইউনিয়ন"বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-০১ 
  2. COMMUNITY REPORT: MADARIPUR (পিডিএফ) (ইংরেজি ভাষায়)। ঢাকা: বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো। ফেব্রুয়ারি ২০১৫। আইএসবিএন 978-984-33-8597-0। ২৭ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ ফেব্রুয়ারি ২০২০