স্মার্না

স্থানাঙ্ক: ৩৮°২৫′৭″ উত্তর ২৭°৮′২১″ পূর্ব / ৩৮.৪১৮৬১° উত্তর ২৭.১৩৯১৭° পূর্ব / 38.41861; 27.13917
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
স্মার্না
Σμύρνη / Σμύρνα (প্রাচীন গ্রিক)
স্মার্না আগোরা
স্মার্না তুরস্ক-এ অবস্থিত
স্মার্না
তুরস্কে অবস্থান
স্মার্না গ্রিস-এ অবস্থিত
স্মার্না
তুরস্কে অবস্থান
অবস্থানইজমির, ইজমির প্রদেশ, তুরস্ক
অঞ্চলআইওনিয়া
স্থানাঙ্ক৩৮°২৫′৭″ উত্তর ২৭°৮′২১″ পূর্ব / ৩৮.৪১৮৬১° উত্তর ২৭.১৩৯১৭° পূর্ব / 38.41861; 27.13917
ধরনবসতি
আইওনিয়া ও লিডিয়ার শহরসমূহ (আনু. ৫০ খ্রিস্টাব্দ)।

স্মার্না প্রাচীনকালে প্রতিষ্ঠিত একটি গ্রিক শহর। এটি এজিয়ান সাগরের উপকূলে আনাতোলিয়ার কেন্দ্রে অবস্থিত। ১৯৩০ সাল থেকে আধুনিক শহরটি তুরস্কে অবস্থিত, যা ইজমির নামে পরিচিত। বন্দর সুবিধা, প্রতিরক্ষায় সহজলভ্যতা ও স্থলভাগের সাথে যোগাযোগের সুব্যবস্থার কারণে স্মার্না প্রসিদ্ধি লাভ করে। প্রাচীন শহরের দুটি প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন এখন ইজমিরের অভ্যন্তরে অবস্থিত। প্রথম নিদর্শনটি সম্ভবত স্থানীয় লোকদের দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, যা পশ্চিম আনাতোলিয়ায় প্রধান প্রাচীন গ্রিক বসতি হিসেবে আর্কাইক যুগে প্রসিদ্ধি লাভ করে। অপরটির প্রতিষ্ঠা মহান আলেকজান্ডারের সাথে সম্পর্কিত, যা রোমান সাম্রাজ্য সময়কালে মেট্রোপলিটন অংশে হিসেবে পরিচিতি লাভ করে। বর্তমানে বিদ্যমান প্রাচীন শহরের অবশিষ্টাংশের বেশিরভাগ অংশ ২য় শতাব্দীর ভূমিকম্পের পরের অংশ।

ব্যুৎপত্তি[সম্পাদনা]

এই শহরের নাম নিয়ে কয়েকটি ব্যাখ্যা রয়েছে। একটি গ্রিক পুরাণ অনুসারে এই নামটি আমাজনের একটি উপনাম Σμύρνα (স্মার্না) থেকে নেওয়া হয়েছে, যা এফেসুসের একটি উপবিভাগের নাম ছিল। এই নামের মূলভিত্তি ছিল এওলিসের শহর মিরিনা।

খোদাই করা পাণ্ডুলিপি ও মুদ্রায় নামটি প্রায়ই Ζμύρνα (স্মার্না), Ζμυρναῖος (স্মার্নাইওস) নামে লেখা হত।[১]

স্মার্না নামটি প্রাচীন গ্রিক শব্দ মির, স্মার্না থেকেও নেওয়া হতে পারে,[১][২][৩] যা প্রাচীনকালের প্রধান রফতানি শহর ছিল।[৪]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. লিডল, হেনরি জর্জ; স্কট, রবার্ট। "'A Greek-English Lexicon"Perseus। সংগ্রহের তারিখ ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৯ 
  2. Pseudo-Apollodorus, Bibliotheke, iii.14.4 (Adonis), as quoted in Geoffrey Miles, Classical mythology in English literature: a critical anthology 1999:215.
  3. List of ancient Greek words starting with σμύρν-, on Perseus
  4. ওয়েস্টন, জে. (২০০৭)। Patmos Speaks Today। Scripture Truth Publications। পৃষ্ঠা ২৭। আইএসবিএন 9780901860668। সংগ্রহের তারিখ ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৯ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]