উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
অত্র নিবন্ধটি প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট , লিস্ট এ ক্রিকেট বা একই পর্যায়ের ক্রিকেট খেলায় অংশগ্রহণকারী খুন হওয়া ক্রিকেটার সম্পর্কীয়। এ তালিকায় যুদ্ধে নিহত ক্রিকেটারদেরকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। তাদেরকে পৃথকভাবে নিবন্ধে দেখানো হয়েছে।
খেলোয়াড়
মৃত্যুর কারণ
মৃত্যুর তারিখ
মন্তব্য
সূত্র
১
এডওয়ার্ড রাইট
জ্যামাইকায় দাঙ্গায় নিহত হন।[১]
২৩ নভেম্বর, ১৯০৪
[১]
২
ক্লদ টোজার
এছাড়াও, চিকিৎসক ছিলেন তিনি। রোগীর গুলিতে নিহত হন।[২]
২১ ডিসেম্বর, ১৯২০
[২]
৩
রবার্ট মাকান্ত
কুর্দিস্তানে দায়িত্ব পালনকালে খুন হন।[৩]
১৮ জুন, ১৯২২
[৩]
৪
নরম্যান রিড
স্বীয় স্ত্রীর গুলিতে নিহত হন।[৪]
৫-৬ জুন, ১৯৪৭
দক্ষিণ আফ্রিকান টেস্ট ক্রিকেটার।
[৪]
৫
হান্টসম্যান উইলিয়ামস
রোডেশিয়ায় তার গাড়িতে রকেট আক্রমণ চালানো হলে নিহত হন।[৫]
৩ আগস্ট, ১৯৭৮
[৫]
৬
জেফ স্টলমেয়ার
পাঁচবার গুলি করার পর পোর্ট অব স্পেনের নিজ গৃহে মাথায় আঘাত করার পর মৃত্যু।[৬]
১০ সেপ্টেম্বর, ১৯৮৯
স্টলমেয়ার ১৩ টেস্টে ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলকে নেতৃত্ব দেন।
[৬]
৭
মুনি লাল
নিজ গৃহে সিঁধেল চোরের ছুরিকাঘাতে স্ত্রীসহ মৃত্যু।[৭]
৮ জানুয়ারি, ১৯৯০
[৭]
৮
হাসিব-উল-হাসান
অজ্ঞাতনামা বন্দুকধারীর গুলিতে নিহত হন।[৮]
১৮ এপ্রিল, ১৯৯০
[৮]
৯
উইলিয়াম স্ট্রাইডম
ডাকাতিকালে নিহত হন।[৯]
২০ ফেব্রুয়ারি, ১৯৯৫
[৯]
১০
মহিন্দ জয়রত্নে
স্বীয় বাসগৃহে মোটরসাইকেল থেকে আততায়ীর গুলিতে আহত হবার দুইদিন পর মারা যান।[১০]
১৫ মার্চ, ১৯৯৭
[১০]
১১
অ্যাশলে হার্ভে-ওয়াকার
জোহেন্সবার্গের পানশালায় গুলিতে মৃত্যু।[১১]
২৮ এপ্রিল, ১৯৯৭
[১১]
১২
বীরন্ত ফার্নান্দো
দাঙ্গায় মৃত্যু।[১২]
১৭ এপ্রিল, ২০০০
[১২]
১৩
ফ্রাঙ্কোজ উইডম্যান
ডাকাতি চলাকালে গুলিতে মৃত্যু।[১৩]
৪ জুন, ২০০১
[১৩]
১৪
নিজাম হাফিজ
ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারে ৯/১১ ঘটনায় কর্মরত অবস্থায় নিহত হন।[১৪]
১১ সেপ্টেম্বর, ২০০১
গায়ানার পক্ষে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট খেলেন ও পরবর্তীতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে খেলেন।
[১৪]
১৫
মার্ক পার্কার
২০০২ সালের বালি বোমা হামলায় নিহত হন।[১৫]
১২ অক্টোবর, ২০০২
[১৫]
১৬
রাহাতুল্লাহ
গুলিতে মৃত্যু।[১৬]
১১ ফেব্রুয়ারি, ২০০৮
[১৬]
১৭
লুইস ভরস্টার
সশস্ত্র ডাকাতিকালে মৃত্যু।[১৭]
১৮ এপ্রিল, ২০১২
[১৭]
১৮
এরল পিয়ার্ট
ডাকাতিকালে আক্রান্তকে সাহায্যার্থে এগিয়ে এলে গুলিতে নিহত হন।[১৮]
২ ডিসেম্বর, ২০১২
১৯৯০ সালের আইসিসি ট্রফিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে পাঁচ খেলায় অংশ নেন।
[১৮]
১৯
কুন্তল চন্দ্র
ঢাকার বাইরে লাশ পাওয়া যায়।[১৯]
২ ডিসেম্বর, ২০১২
[১৯]
২০
জন কামিন্স
কেপটাউনে নিজ গৃহে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়।[২০]
৩ জানুয়ারি, ২০১৩
টেস্ট ক্রিকেটার জন কামিন্সের কাকা
[২০]
২১
ফিক্রে ক্রকওয়েল
বারমুদার পেমব্রোক পারিশে গুলিতে মৃত্যু।[২১]
২০ জুন, ২০১৬
[২১]
২২
উইলিয়াম হেই
জ্যামাইকায় গুলিতে মৃত্যু।[২২]
১৮ মার্চ, ২০১৯
[২২]
সম্ভবতঃ খুন হয়েছেন [ সম্পাদনা ]
খেলোয়াড়
মৃত্যুর কারণ
মৃত্যুর তারিখ
মন্তব্য
সূত্র
১
পার্সি হার্ডি
গলা কাটা অবস্থায় কিংস ক্রস স্টেশনের মেঝেতে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়।[২৩]
৯ মার্চ, ১৯১৬
সমারেসেটের ইতিহাসে হার্ডির মৃত্যুকে আত্মহত্যা হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের যুদ্ধক্ষেত্রে যাবার চেয়ে আত্মহত্যাকে বেছে নেন।[২৪]
[২৩]
২
রাজেশ পিটার
সন্দেহজনক ঘটনায় নতুন দিল্লির নিজ ফ্লাটে মৃতদেহ পাওয়া যায়।[২৫]
১৬ নভেম্বর, ১৯৯৫
ভারতীয় প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটার
[২৪]
৩
টারটিয়াস বস
গুলেন বারি সিনড্রোমে মৃত্যু হয়েছে বলে বিশ্বাস করা হয়। তবে, পোস্ট মর্টেমে বিষক্রীয়ায় মৃত্যু হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়। মামলাটির পরিসমাপ্তি ঘটেছে ও কিছুই আলামত পাওয়া যায়নি।[২৬]
১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০০০
দক্ষিণ আফ্রিকান টেস্ট ক্রিকেটার
[২৫]
৪
বব উলমার
২০০৭ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপ চলাকালে জ্যামাইকার কিংস্টনে নিজ হোটেল কক্ষে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়।[২৭]
১৮ মার্চ, ২০০৭
ইংল্যান্ডের সাবেক টেস্ট ক্রিকেটার বব উলমার মৃত্যুকালীন পাকিস্তান ক্রিকেট দলের কোচ ছিলেন।
[২৬]
৫
নোমান হাবিব
হত্যাকাণ্ডের শিকার বলে প্রতিবেদনে প্রকাশ।[২৮]
১১ অক্টোবর, ২০১১
[২৭]